Friday, November 6, 2015

On the way to Constantinople The Adventures of Ibn Battuta Historical thriller

On the way to Constantinople

The Adventures of Ibn Battuta Historical thriller

Eid is celebrated at the end of the Sultan Haji caravan Mount Khan (Astrakhan), a town to the left.
It is winter in the Uzbek capital of Sultan Muhammad.
Away from the south of the Sultanate caravan continued on the Volga River.
Because winter is frozen Volga river.
The Volga river is one of the new super-highway takes the form of snow.
But there are difficulties on the way to the slippery ice.
Therefore, the order of the sultan, hundreds were scattered by the way the haystack.
Turks in this region, domestic animals do not feed dry hay.
Cattle pasture, the cattle eat the green grass.
Straw for the fire or slippery snow spray is used.
The straw spread on the Volga river ice Sultanate fleet and cavalry went on a caravan of cars.
Turakhane lasted three days, the pilgrims arrived.
Volga River during the summer when the ice began to melt way.
The car with the fear of sinking.
Or Ice Sheet collapse, including horses and camels are afraid of drowning.

Anyway, we are going well pilgrims arrived turakhane.
I heard you come here
Three of the Sultan Khatun Begum Pilu go home to his father.
Because she is pregnant.
Pilu Khatun father's house to spend the time.
For a few days I had a desire to visit Constantinople.
Pilu Khatun father's house heard it go dormant in my mind was Called up again.
If I try to go to the city of Constantinople to the Pilu Khatun said.
Sultan said that the pleading, I would like to visit Constantinople.
Sultan refused at first.
That said, in a distant way, and also the people of the city to another.
There may be many dangers.
I eventually persuaded the Sultan had a lot to persuade.
Please note that the Sultan had assured me Pilu Khatun.

I told everyone goodbye before going to Constantinople.
Sultan me one thousand five hundred dinars, gave some good horses and a shirt.
Mass Khatun sent me all the money.
The gifts were all higher than Shahzadi kuksukera verses.
In addition to the money he sent for my horse and cloak.
Thus, much of my wealth was accumulated.
On August twenty-seven Pilu khatiun‘s caravan of Constantinople began to go.
Under that many Amir took five thousand men, with a force Khatun.
Khatun as a special bodyguard was five hundred cavalry.
There are about two hundred of them Roman.
Turkish others.
In addition, there are more than two hundred Servant girl Caravan Khatun, the majority of whom are Roman.
Khatun car caravan of four hundred.
The two thousand horses, three cows and three hundred camels were included in the caravan.
Khatun personal servants of the Roman and the Indians.
Indian officials sambala leaders.
Mikhail Roman servants and leaders.
Khatun, a lot of personal servant-servant girl.
Sultanate mostly remained in the camp.

Khatun caravan up to a day ahead of the Sultan came with him.
Then he came back with Malaka and the prince.
Pilu Khatun Khatun came two more one-way.
Then came back with two Khatun goodbye.

Khatun with the car, I'm going on a horse-drawn carriage.
A small herd of horses, my horses are with me.
Cross the desert and mountainous areas impassable for several days, we arrived in town.
Ukaka name of the city.
The air is very cold.
From here the path of the Russians in the mountainous area.
Russians, yellow hair and blue eyes.
Physiognomy to the Soviets faced.
Russians believe the killer known as the untidy nature.

There are plenty of silver mines in the Soviets.
‘Saum’ as much silver is bought and sold here.

Crimea peninsula ukaka ten days after we came to the coastal city suradake.
Suradaka quite a large port city.
Most of the wooden houses.
Turkish residents, but some Christians and Muslims hostage Roman professional lives.


From the start of our journey was suradaka.
City after city has been crossed.
If we lived in a city stopover on the way to the local chief Khatun brought many gifts.
Not only his own troop of escort to the border area of advanced Khatun said.
They are thieves and robbers or enemies attack a caravan escort khatanera fear not.
This area is full of peace and order prevailed and
There is no fear of robbers killed the disaster.
Sultan honored her with the appropriate respect for the chief was reached.
Military chiefs ahead of us, and the various town
  Lots of horses, cattle, goat, cow's milk and other food items sent to Khatun.
On the go at one time in our caravan arrived in the border town salatu`s  parents.
This is the last frontier in the Turkish Empire.
Since the beginning of this salatu Rome area.
A few days after the interval salatuke city of Rome, in the beginning of our journey.
Turakhana pilgrims come from the increasing number of my horse stood fifties.
Khatun because of her Arab tourists, meaning that the animal gifts for my two horses and a goat would have a fat.
I'd been in the slaughter of horses for food.
Bakarara my own slaves and servants to eat with the Turks.
The caravan Khatun, one of my own herd of horses was created.

We entered Rome in August of fifteen.
Arid desert area.
Eighteen days after the long journey to Rome, the first settlement in the pomchalama mahatulite.
The caravan stopover Khatun was a fort.
Khatun, the news was spread around.

Be mahatuli Constantinople twenty tow days.
This area is through the remote mountainous areas.
So carriage, cow or camel car here obsolete.
Just riding horses or mules to go this way.
For many of these rogue commander Nikolai brought Khatun.
Khatun sent to me from there, six fat bastard.
I stuck with the cars and servants mahatulite
I stuck with the cars and servants mahatuli.
I will not return as the day gets here, they will wait.
Mahitulite masajid our tent was put up.
From now on Ajahn rules were repealed.
Now we come to the area because of the Muslim-Christian area.
Gifts come in a variety of materials is forbidden to Khatoon started.
I even heard Khatun to a close attendant, she started eating the flesh of pigs.
His fleet, the Turks are not one of them, and no prayers.
Steps to ensure that any problem is not in my prayers to the captain ordered Khatun.
Bangla

কনস্টান্টিনোপলের পথে

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান

ঈদের অনুষ্ঠান পালন শেষে সুলতানী কাফেলা হাজী তুর খান (আস্ত্রাখান) নামে এক শহরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো।
এটি হলো সুলতান মুহাম্মদ উজবেকের শীতকালীন রাজধানী।
সারা থেকে দক্ষিণে কিছু দূর গিয়ে সুলতানী কাফেলা ভলগা নদীর উপর দিয়ে চলতে লাগল।
কারণ শীতকালে ভলগা নদীর পানি জমে বরফ হয়ে যায়।
তখন এই ভলগা নদীটি অভিনব এক তুষার মহা সড়কে রূপ নেয়।
কিন্তু পিচ্ছিল বরফে পথ চলতে অসুবিধা হয়।
তাই সুলতানের নির্দেশে শত শত  খড়ের গাদা এনে এই পথে এনে ছিটিয়ে দেয়া হয়।
এই অঞ্চলের তুর্কীরা গৃহপালিত পশুদের শুকনো খড় খাওয়ায় না।
চারণ ভূমিতে গবাদি পশুরা খায় সবুজ ঘাস।
খড় গুলো আগুন জ্বালানোর জন্য অথবা পিচ্ছিল বরফে ছিটানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
খড় বিছানো ভলগা নদীর বরফের উপর দিয়ে সুলতানী কাফেলার গাড়ির বহর ও অশ্বারোহীরা চলতে লাগল ।
তিন দিন ধরে চলে হাজী তুরখানে এসে পৌঁছল।
গরমের মৌশুম শুরু হলে ভলগার  নদীর বরফের পথ গলতে শুরু করে।
তখন গাড়ি সহ ডুবে যাওয়ার ভয় থাকে।
অথবা বরফের আস্তর ভেঙ্গে ঘোড়া উট সহ পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয় থাকে।

যাই হোক, ভালয় ভালয় আমরা হাজী তুরখানে পৌঁছলাম।
এখানে এসে শুনলাম সুলতানের সেজো বেগম পিলুন খাতুন বাপের বাড়ি যাবেন।
কারণ তিনি গর্ভবতী।
পিলুন খাতুন এই সময়টা বাপের বাড়ি কাটাতে চান।

কয়েক দিন ধরে আমার একটি ইচ্ছা ছিল কনস্টান্টিনোপল  সফর করা।
পিলুন খাতুনের বাপের বাড়ি যাবার কথা শুনে আমার মনের সুপ্ত আশাটা আবার জেগে উঠল।
ভাবলাম পিলুন খাতুনের সাথে কনস্টান্টিনোপল  শহর যাওয়া যায় কিনা চেষ্টা করা যায়।
সুলতানের কাছে আরজি পেশ করলাম যে, আমি কনস্টান্টিনোপল  সফরে যেতে চাই।
সুলতান প্রথমে রাজী হলেন না।
বললেন ওটা অনেক দূরের পথ,তাছাড়া শহরটা বিধর্মীদের।
ওখানে অনেক বিপদ হতে পারে।

আমি তাঁকে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে শেষ পর্যন্ত রাজী করালাম।
পিলুন খাতুনও আমার প্রতি খেয়াল রাখবেন বলে সুলতানকে আশ্বস্ত করলেন।

কনস্টান্টিনোপল  যাওয়ার আগে সবাই আমাকে বিদায় জানাল ।
সুলতান আমার জন্য দেড় হাজার দিনার,কয়েকটি ভাল ঘোড়া ও একটি জামা উপহার দিলেন।
খাতুনরাও প্রত্যেকে আমার জন্য টাকা পয়সা পাঠালেন।
তবে শাহজাদী আয়াত কুক্ষুকের উপহার সামগ্রী ছিল খাতুনদেরে চেয়ে বেশী।
টাকা পয়সা ছাড়াও তিনি আমার জন্য ঘোড়া ও জোব্বা পাঠালেন।
এভাবে আমার ধন সম্পদ প্রচুর জমা হয়ে গেল।

শাওয়াল মাসের দশ তারিখে পিলুন খতিুনের কাফেলা কনস্টান্টিনোপল এর উদ্দেশ্যে যাত্র শুরু করলো।
এতজন আমীরের অধীনে পাঁচ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী খাতুনের সন্যের সঙ্গে সঙ্গে চলল।
খাতুনের বিশেষ দেহ রক্ষী হিসাবে পাঁচশো অশ্বারোহী ছিল।
এদের মধ্যে প্রায় দুশোজন রয়েছে রোমান।
বাকীরা তুর্কী।
এ  ছাড়া খাতুনের কাফেলায় আরোও রয়েছে প্রায় দুশো কানিজ,যাদের বেশীর ভাগ রোমান।
খাতুনের গাড়ির কাফেলা প্রায় চারশো ।
এছাড়া দুই হাজার ঘোড়া,তিনশো গরু এবং তিন শত উটও কাফেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল ।
খাতুনের ব্যক্তিগত চাকরদের মধ্যে রোমান ও ভারতীয়রা প্রধান।
ভারতীয় চাকরদের নেতার নাম সাম্বল।
রোমান চাকরদের নেতার নাম মিখাইল।
খাতুনের ব্যক্তিগত চাকর-চাকরাণী ও খেদমতগারদের সংখ্যা অনেক।
বেশীর ভাগই সুলতানী শিবিরে রয়ে গেছে।

খাতুনের কাফেলাকে এগিয়ে দেওয়ার জন্য সুলতান এক দিনের পথ পর্যন্ত  তাঁর সঙ্গে এলেন।
এরপর তিনি মালেকা ও শাহজাদাকে নিয়ে ফিরে এলেন।
অন্য দুই খাতুন আরো একদিনের পথ পিলুন খাতুনের সঙ্গে এলেন।
তারপর দুই খাতুন বিদায় নিয়ে ফিরে এলেন।

খাতুনের গাড়ির সঙ্গে আমিও একটি ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে যাচ্ছি।
আমার ঘোড়াদের একটি ছোট খাট বহরও আমার সঙ্গে রয়েছে।

বেশ কয়েকদিন দুর্গম মরু ও পাহাড়ী এলাকা অতিক্রম করে আমরা একটি শহরে পৌঁছলাম ।
শহরটির নাম উকাক।
এই শহরের বাতাস প্রচন্ড ঠান্ডা।
এখান থেকে রুশদের পাহাড়ি এলাকা এক দিনের পথ।
রুশদের চুল হলুদ রংয়ের ও চোখ নীল রংয়ের।
রুশদের চেহেরা সুরত রুক্ষ।
রুশরা নোংড়া স্বভাবের বিশ্বাস ঘাতক হিসাবে পরিচিত।
রুশদের এলাকায় প্রচুর রূপার খনি আছে।
‘সউম’ নামে রূপার টাকায় এখানে বেচা কেনা হয়।

উকাক থেকে দশ দিন পর আমরা ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সমুদ্র তীরবর্তী শহর সুরদাকে এসে পৌঁছলাম।
সুরদাক বেশ বড় একটি বন্দর নগরী।
এখানকার বেশীরভাগ ঘর বাড়ী কাঠের তৈরী।
অধিবাসীরা তুর্কী,তবে কিছু পেশাদার রোমান খ্রিষ্টান মোসলমানদের জিম্মি করে বসবাস করে।

সুরদাক থেকে আবার আমাদের যাত্রা শুরু হলো।
মনজিলের পর মনজিল অতিক্রম করে চলেছি।
চলার পথে আমরা কোন মনজিলে যাত্রা বিরতি করলে ওখানকার স্থানীয় আমির খাতুনের জন্য অনেক উপহার সামগ্রী নিয়ে আসেন।
শুধু তাই নয় নিজস্ব সেনাদল নিয়ে খাতুনের এলাকাকে এসকর্ট করে নিজ এলাকার সীমানা পর্যন্ত এগিয়েও দিয়ে আসেন।
কোন চোর ডাকাত বা শত্রুর আক্রমনের ভয়ে খাতনের কাফেলাকে ওরা এসকর্ট দেয় না।
কারণ এই এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা পুরোদমে বিরাজমান এবং
কোন খুন খারাবি রাহাজানির আশংকাও নেই।
সুলতানের মহিয়সীকে যথাযত সম্মান প্রদর্শনের জন্যই আমির সঙ্গে সঙ্গে এসে পৌঁছে দিচ্ছিলেন।

এভাবে বিভিন্ন মনজিলে বিভিন্ন আমিরের সেনাবাহিনী আমাদের এগিয়ে দিল এবং
 প্রচুর ঘোড়া,গরু,ছাগল,গরুর দুধ ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী খাতুনের জন্য পাঠাল।

চলতে চলতে এক সময় আমাদের কাফেলা সীমান্ত শহর বাবা সালতুকে এসে পৌঁছল।
এটি হলো তুর্কী সম্রাজ্যের শেষ সীমান্ত শহর।
এই সালতু শহরের পর হতে শুরু হয়েছে রোমানদের এলাকা।

বাবা সালতুকে কয়েকদিন যাত্রা বিরতীর পর রোমানদের এলাকায় আমাদের যাত্রা শুরু হলো।
হাজী তুরখান থেকে এ পর্যন্ত  আসতে আসতে আমার ঘোড়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে পঞ্চাশে দাঁড়াল।
কারণ খাতুন যে সমস্ত পশু উপহার পেতেন ওখান থেকে আরব পর্যটক  অর্থাত আমার জন্য দুই একটা মোটা তাজা ঘোড়া ও ছাগল পাঠিয়ে দিতেন।
আমি ঘোড়া গুলো খাওয়ার জন্য জবাই না করে জমা করে রাখতাম।
কারণ আমার নিজস্ব গোলাম ও চাকর বাকররা তুর্কীদের সাথে খাওয়া দাওয়া করে।
এজন্য খাতুনের কাফেলায় আমার নিজস্ব এক ঘোড়ার পাল সৃষ্টি হয়েছিল।

জ্বিলকদের মাঝামাঝি সময় আমরা রোমানদের এলাকায় প্রবেশ করলাম ।
এলাকাটা ঊষর মরুময়।
দীর্ঘ আঠারো দিন চলার পর পথ চলার পর রোমানদের প্রথম বসতি মাহতুলিতে পোঁছলাম ।
এখানকার একটি দূর্গে খাতুনের কাফেলা যাত্রা বিরতি করলো।
খাতুনের আসার খবর চারিদিকে প্রচার হয়ে গেল।
ওখানকার নেতা ও সেনাপতি নিকোলাই সুসজ্জিত এক সেনা দল সহ অনেক প্রয়োজনীয়  উপহার সমগ্রী নিয়ে তাঁদের সম্রাট কন্যা খাতুনকে খোশ আমদেদ জানাতে দূর্গে এসে হাজির হলেন।

মাহতুলি হতে কনস্টান্টিনোপল বাইশ দিনের পথ।
এই এলাকা দুর্গম পাহাড়ি এলাকার ভিতর দিয়ে গেছে।
তাই ঘোড়ার গাড়ি,গরু বা উটের গাড়ি এখানে অচল।
শুধু ঘোড়া বা খচ্চরের পিঠে চড়ে এই পথ পাড়ি দিতে হবে।
সেনাপতি নিকোলাই খাতুনের জন্য অনেক গুলো খচ্চর নিয়ে এসেছিলেন।
খাতুন ওখান থেকে ছয়টি মোটা তাজা খচ্চর আমার জন্য পাঠিয়ে দিলেন।
আমার গাড়ি গুলো ও গোলামদেরকে মহতুলিতেই রেখে দিলাম।
খাতুনের নির্দেশে ওখানকার আমির আমার গোলামদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করলেন।
আমি যতো দিন ফিরে না আাসি ততোদিন ওরা এখানেই অপেক্ষা করবে।

মহিতুলিতে আমাদের তাঁবু মসজিদটিও গুটিয়ে রাখা হলো।
এখন থেকে আজান দেওয়ার নিয়মও রহিত হয়ে গেল।
কারণ মুসলিম এলাকা থেকে এখন আমরা খ্রিষ্টান এলাকায় এসেছি।
খাতুনের কাছে বিভিন্ন হারাম সামগ্রী উপহার আসা শুরু হলো।
এমনকি আমি খাতুনের একজন ঘনিষ্ঠ খাদেমের কাছে শুনেছি তিনি শুকরের গোশতও খাওয়া শুরু করেছেন।
তাঁর কফেলার যে সব তুর্কিরা রয়েছে তাদের মধ্যে একজন ছাড়া আর কেউ নামাজ পড়ে না।
খাতুন আমার নামাজের যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার জন্য সেনা পতিকে নির্দেশ দিলেন।

No comments:

Post a Comment

Friday, November 6, 2015

On the way to Constantinople The Adventures of Ibn Battuta Historical thriller

On the way to Constantinople

The Adventures of Ibn Battuta Historical thriller

Eid is celebrated at the end of the Sultan Haji caravan Mount Khan (Astrakhan), a town to the left.
It is winter in the Uzbek capital of Sultan Muhammad.
Away from the south of the Sultanate caravan continued on the Volga River.
Because winter is frozen Volga river.
The Volga river is one of the new super-highway takes the form of snow.
But there are difficulties on the way to the slippery ice.
Therefore, the order of the sultan, hundreds were scattered by the way the haystack.
Turks in this region, domestic animals do not feed dry hay.
Cattle pasture, the cattle eat the green grass.
Straw for the fire or slippery snow spray is used.
The straw spread on the Volga river ice Sultanate fleet and cavalry went on a caravan of cars.
Turakhane lasted three days, the pilgrims arrived.
Volga River during the summer when the ice began to melt way.
The car with the fear of sinking.
Or Ice Sheet collapse, including horses and camels are afraid of drowning.

Anyway, we are going well pilgrims arrived turakhane.
I heard you come here
Three of the Sultan Khatun Begum Pilu go home to his father.
Because she is pregnant.
Pilu Khatun father's house to spend the time.
For a few days I had a desire to visit Constantinople.
Pilu Khatun father's house heard it go dormant in my mind was Called up again.
If I try to go to the city of Constantinople to the Pilu Khatun said.
Sultan said that the pleading, I would like to visit Constantinople.
Sultan refused at first.
That said, in a distant way, and also the people of the city to another.
There may be many dangers.
I eventually persuaded the Sultan had a lot to persuade.
Please note that the Sultan had assured me Pilu Khatun.

I told everyone goodbye before going to Constantinople.
Sultan me one thousand five hundred dinars, gave some good horses and a shirt.
Mass Khatun sent me all the money.
The gifts were all higher than Shahzadi kuksukera verses.
In addition to the money he sent for my horse and cloak.
Thus, much of my wealth was accumulated.
On August twenty-seven Pilu khatiun‘s caravan of Constantinople began to go.
Under that many Amir took five thousand men, with a force Khatun.
Khatun as a special bodyguard was five hundred cavalry.
There are about two hundred of them Roman.
Turkish others.
In addition, there are more than two hundred Servant girl Caravan Khatun, the majority of whom are Roman.
Khatun car caravan of four hundred.
The two thousand horses, three cows and three hundred camels were included in the caravan.
Khatun personal servants of the Roman and the Indians.
Indian officials sambala leaders.
Mikhail Roman servants and leaders.
Khatun, a lot of personal servant-servant girl.
Sultanate mostly remained in the camp.

Khatun caravan up to a day ahead of the Sultan came with him.
Then he came back with Malaka and the prince.
Pilu Khatun Khatun came two more one-way.
Then came back with two Khatun goodbye.

Khatun with the car, I'm going on a horse-drawn carriage.
A small herd of horses, my horses are with me.
Cross the desert and mountainous areas impassable for several days, we arrived in town.
Ukaka name of the city.
The air is very cold.
From here the path of the Russians in the mountainous area.
Russians, yellow hair and blue eyes.
Physiognomy to the Soviets faced.
Russians believe the killer known as the untidy nature.

There are plenty of silver mines in the Soviets.
‘Saum’ as much silver is bought and sold here.

Crimea peninsula ukaka ten days after we came to the coastal city suradake.
Suradaka quite a large port city.
Most of the wooden houses.
Turkish residents, but some Christians and Muslims hostage Roman professional lives.


From the start of our journey was suradaka.
City after city has been crossed.
If we lived in a city stopover on the way to the local chief Khatun brought many gifts.
Not only his own troop of escort to the border area of advanced Khatun said.
They are thieves and robbers or enemies attack a caravan escort khatanera fear not.
This area is full of peace and order prevailed and
There is no fear of robbers killed the disaster.
Sultan honored her with the appropriate respect for the chief was reached.
Military chiefs ahead of us, and the various town
  Lots of horses, cattle, goat, cow's milk and other food items sent to Khatun.
On the go at one time in our caravan arrived in the border town salatu`s  parents.
This is the last frontier in the Turkish Empire.
Since the beginning of this salatu Rome area.
A few days after the interval salatuke city of Rome, in the beginning of our journey.
Turakhana pilgrims come from the increasing number of my horse stood fifties.
Khatun because of her Arab tourists, meaning that the animal gifts for my two horses and a goat would have a fat.
I'd been in the slaughter of horses for food.
Bakarara my own slaves and servants to eat with the Turks.
The caravan Khatun, one of my own herd of horses was created.

We entered Rome in August of fifteen.
Arid desert area.
Eighteen days after the long journey to Rome, the first settlement in the pomchalama mahatulite.
The caravan stopover Khatun was a fort.
Khatun, the news was spread around.

Be mahatuli Constantinople twenty tow days.
This area is through the remote mountainous areas.
So carriage, cow or camel car here obsolete.
Just riding horses or mules to go this way.
For many of these rogue commander Nikolai brought Khatun.
Khatun sent to me from there, six fat bastard.
I stuck with the cars and servants mahatulite
I stuck with the cars and servants mahatuli.
I will not return as the day gets here, they will wait.
Mahitulite masajid our tent was put up.
From now on Ajahn rules were repealed.
Now we come to the area because of the Muslim-Christian area.
Gifts come in a variety of materials is forbidden to Khatoon started.
I even heard Khatun to a close attendant, she started eating the flesh of pigs.
His fleet, the Turks are not one of them, and no prayers.
Steps to ensure that any problem is not in my prayers to the captain ordered Khatun.
Bangla

কনস্টান্টিনোপলের পথে

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান

ঈদের অনুষ্ঠান পালন শেষে সুলতানী কাফেলা হাজী তুর খান (আস্ত্রাখান) নামে এক শহরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হলো।
এটি হলো সুলতান মুহাম্মদ উজবেকের শীতকালীন রাজধানী।
সারা থেকে দক্ষিণে কিছু দূর গিয়ে সুলতানী কাফেলা ভলগা নদীর উপর দিয়ে চলতে লাগল।
কারণ শীতকালে ভলগা নদীর পানি জমে বরফ হয়ে যায়।
তখন এই ভলগা নদীটি অভিনব এক তুষার মহা সড়কে রূপ নেয়।
কিন্তু পিচ্ছিল বরফে পথ চলতে অসুবিধা হয়।
তাই সুলতানের নির্দেশে শত শত  খড়ের গাদা এনে এই পথে এনে ছিটিয়ে দেয়া হয়।
এই অঞ্চলের তুর্কীরা গৃহপালিত পশুদের শুকনো খড় খাওয়ায় না।
চারণ ভূমিতে গবাদি পশুরা খায় সবুজ ঘাস।
খড় গুলো আগুন জ্বালানোর জন্য অথবা পিচ্ছিল বরফে ছিটানোর জন্য ব্যবহার করা হয়।
খড় বিছানো ভলগা নদীর বরফের উপর দিয়ে সুলতানী কাফেলার গাড়ির বহর ও অশ্বারোহীরা চলতে লাগল ।
তিন দিন ধরে চলে হাজী তুরখানে এসে পৌঁছল।
গরমের মৌশুম শুরু হলে ভলগার  নদীর বরফের পথ গলতে শুরু করে।
তখন গাড়ি সহ ডুবে যাওয়ার ভয় থাকে।
অথবা বরফের আস্তর ভেঙ্গে ঘোড়া উট সহ পানিতে ডুবে যাওয়ার ভয় থাকে।

যাই হোক, ভালয় ভালয় আমরা হাজী তুরখানে পৌঁছলাম।
এখানে এসে শুনলাম সুলতানের সেজো বেগম পিলুন খাতুন বাপের বাড়ি যাবেন।
কারণ তিনি গর্ভবতী।
পিলুন খাতুন এই সময়টা বাপের বাড়ি কাটাতে চান।

কয়েক দিন ধরে আমার একটি ইচ্ছা ছিল কনস্টান্টিনোপল  সফর করা।
পিলুন খাতুনের বাপের বাড়ি যাবার কথা শুনে আমার মনের সুপ্ত আশাটা আবার জেগে উঠল।
ভাবলাম পিলুন খাতুনের সাথে কনস্টান্টিনোপল  শহর যাওয়া যায় কিনা চেষ্টা করা যায়।
সুলতানের কাছে আরজি পেশ করলাম যে, আমি কনস্টান্টিনোপল  সফরে যেতে চাই।
সুলতান প্রথমে রাজী হলেন না।
বললেন ওটা অনেক দূরের পথ,তাছাড়া শহরটা বিধর্মীদের।
ওখানে অনেক বিপদ হতে পারে।

আমি তাঁকে অনেক বুঝিয়ে সুঝিয়ে শেষ পর্যন্ত রাজী করালাম।
পিলুন খাতুনও আমার প্রতি খেয়াল রাখবেন বলে সুলতানকে আশ্বস্ত করলেন।

কনস্টান্টিনোপল  যাওয়ার আগে সবাই আমাকে বিদায় জানাল ।
সুলতান আমার জন্য দেড় হাজার দিনার,কয়েকটি ভাল ঘোড়া ও একটি জামা উপহার দিলেন।
খাতুনরাও প্রত্যেকে আমার জন্য টাকা পয়সা পাঠালেন।
তবে শাহজাদী আয়াত কুক্ষুকের উপহার সামগ্রী ছিল খাতুনদেরে চেয়ে বেশী।
টাকা পয়সা ছাড়াও তিনি আমার জন্য ঘোড়া ও জোব্বা পাঠালেন।
এভাবে আমার ধন সম্পদ প্রচুর জমা হয়ে গেল।

শাওয়াল মাসের দশ তারিখে পিলুন খতিুনের কাফেলা কনস্টান্টিনোপল এর উদ্দেশ্যে যাত্র শুরু করলো।
এতজন আমীরের অধীনে পাঁচ হাজার সৈন্যের একটি বাহিনী খাতুনের সন্যের সঙ্গে সঙ্গে চলল।
খাতুনের বিশেষ দেহ রক্ষী হিসাবে পাঁচশো অশ্বারোহী ছিল।
এদের মধ্যে প্রায় দুশোজন রয়েছে রোমান।
বাকীরা তুর্কী।
এ  ছাড়া খাতুনের কাফেলায় আরোও রয়েছে প্রায় দুশো কানিজ,যাদের বেশীর ভাগ রোমান।
খাতুনের গাড়ির কাফেলা প্রায় চারশো ।
এছাড়া দুই হাজার ঘোড়া,তিনশো গরু এবং তিন শত উটও কাফেলার অর্ন্তভূক্ত ছিল ।
খাতুনের ব্যক্তিগত চাকরদের মধ্যে রোমান ও ভারতীয়রা প্রধান।
ভারতীয় চাকরদের নেতার নাম সাম্বল।
রোমান চাকরদের নেতার নাম মিখাইল।
খাতুনের ব্যক্তিগত চাকর-চাকরাণী ও খেদমতগারদের সংখ্যা অনেক।
বেশীর ভাগই সুলতানী শিবিরে রয়ে গেছে।

খাতুনের কাফেলাকে এগিয়ে দেওয়ার জন্য সুলতান এক দিনের পথ পর্যন্ত  তাঁর সঙ্গে এলেন।
এরপর তিনি মালেকা ও শাহজাদাকে নিয়ে ফিরে এলেন।
অন্য দুই খাতুন আরো একদিনের পথ পিলুন খাতুনের সঙ্গে এলেন।
তারপর দুই খাতুন বিদায় নিয়ে ফিরে এলেন।

খাতুনের গাড়ির সঙ্গে আমিও একটি ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে যাচ্ছি।
আমার ঘোড়াদের একটি ছোট খাট বহরও আমার সঙ্গে রয়েছে।

বেশ কয়েকদিন দুর্গম মরু ও পাহাড়ী এলাকা অতিক্রম করে আমরা একটি শহরে পৌঁছলাম ।
শহরটির নাম উকাক।
এই শহরের বাতাস প্রচন্ড ঠান্ডা।
এখান থেকে রুশদের পাহাড়ি এলাকা এক দিনের পথ।
রুশদের চুল হলুদ রংয়ের ও চোখ নীল রংয়ের।
রুশদের চেহেরা সুরত রুক্ষ।
রুশরা নোংড়া স্বভাবের বিশ্বাস ঘাতক হিসাবে পরিচিত।
রুশদের এলাকায় প্রচুর রূপার খনি আছে।
‘সউম’ নামে রূপার টাকায় এখানে বেচা কেনা হয়।

উকাক থেকে দশ দিন পর আমরা ক্রিমিয়া উপদ্বীপের সমুদ্র তীরবর্তী শহর সুরদাকে এসে পৌঁছলাম।
সুরদাক বেশ বড় একটি বন্দর নগরী।
এখানকার বেশীরভাগ ঘর বাড়ী কাঠের তৈরী।
অধিবাসীরা তুর্কী,তবে কিছু পেশাদার রোমান খ্রিষ্টান মোসলমানদের জিম্মি করে বসবাস করে।

সুরদাক থেকে আবার আমাদের যাত্রা শুরু হলো।
মনজিলের পর মনজিল অতিক্রম করে চলেছি।
চলার পথে আমরা কোন মনজিলে যাত্রা বিরতি করলে ওখানকার স্থানীয় আমির খাতুনের জন্য অনেক উপহার সামগ্রী নিয়ে আসেন।
শুধু তাই নয় নিজস্ব সেনাদল নিয়ে খাতুনের এলাকাকে এসকর্ট করে নিজ এলাকার সীমানা পর্যন্ত এগিয়েও দিয়ে আসেন।
কোন চোর ডাকাত বা শত্রুর আক্রমনের ভয়ে খাতনের কাফেলাকে ওরা এসকর্ট দেয় না।
কারণ এই এলাকায় শান্তি শৃঙ্খলা পুরোদমে বিরাজমান এবং
কোন খুন খারাবি রাহাজানির আশংকাও নেই।
সুলতানের মহিয়সীকে যথাযত সম্মান প্রদর্শনের জন্যই আমির সঙ্গে সঙ্গে এসে পৌঁছে দিচ্ছিলেন।

এভাবে বিভিন্ন মনজিলে বিভিন্ন আমিরের সেনাবাহিনী আমাদের এগিয়ে দিল এবং
 প্রচুর ঘোড়া,গরু,ছাগল,গরুর দুধ ও অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী খাতুনের জন্য পাঠাল।

চলতে চলতে এক সময় আমাদের কাফেলা সীমান্ত শহর বাবা সালতুকে এসে পৌঁছল।
এটি হলো তুর্কী সম্রাজ্যের শেষ সীমান্ত শহর।
এই সালতু শহরের পর হতে শুরু হয়েছে রোমানদের এলাকা।

বাবা সালতুকে কয়েকদিন যাত্রা বিরতীর পর রোমানদের এলাকায় আমাদের যাত্রা শুরু হলো।
হাজী তুরখান থেকে এ পর্যন্ত  আসতে আসতে আমার ঘোড়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে পঞ্চাশে দাঁড়াল।
কারণ খাতুন যে সমস্ত পশু উপহার পেতেন ওখান থেকে আরব পর্যটক  অর্থাত আমার জন্য দুই একটা মোটা তাজা ঘোড়া ও ছাগল পাঠিয়ে দিতেন।
আমি ঘোড়া গুলো খাওয়ার জন্য জবাই না করে জমা করে রাখতাম।
কারণ আমার নিজস্ব গোলাম ও চাকর বাকররা তুর্কীদের সাথে খাওয়া দাওয়া করে।
এজন্য খাতুনের কাফেলায় আমার নিজস্ব এক ঘোড়ার পাল সৃষ্টি হয়েছিল।

জ্বিলকদের মাঝামাঝি সময় আমরা রোমানদের এলাকায় প্রবেশ করলাম ।
এলাকাটা ঊষর মরুময়।
দীর্ঘ আঠারো দিন চলার পর পথ চলার পর রোমানদের প্রথম বসতি মাহতুলিতে পোঁছলাম ।
এখানকার একটি দূর্গে খাতুনের কাফেলা যাত্রা বিরতি করলো।
খাতুনের আসার খবর চারিদিকে প্রচার হয়ে গেল।
ওখানকার নেতা ও সেনাপতি নিকোলাই সুসজ্জিত এক সেনা দল সহ অনেক প্রয়োজনীয়  উপহার সমগ্রী নিয়ে তাঁদের সম্রাট কন্যা খাতুনকে খোশ আমদেদ জানাতে দূর্গে এসে হাজির হলেন।

মাহতুলি হতে কনস্টান্টিনোপল বাইশ দিনের পথ।
এই এলাকা দুর্গম পাহাড়ি এলাকার ভিতর দিয়ে গেছে।
তাই ঘোড়ার গাড়ি,গরু বা উটের গাড়ি এখানে অচল।
শুধু ঘোড়া বা খচ্চরের পিঠে চড়ে এই পথ পাড়ি দিতে হবে।
সেনাপতি নিকোলাই খাতুনের জন্য অনেক গুলো খচ্চর নিয়ে এসেছিলেন।
খাতুন ওখান থেকে ছয়টি মোটা তাজা খচ্চর আমার জন্য পাঠিয়ে দিলেন।
আমার গাড়ি গুলো ও গোলামদেরকে মহতুলিতেই রেখে দিলাম।
খাতুনের নির্দেশে ওখানকার আমির আমার গোলামদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করলেন।
আমি যতো দিন ফিরে না আাসি ততোদিন ওরা এখানেই অপেক্ষা করবে।

মহিতুলিতে আমাদের তাঁবু মসজিদটিও গুটিয়ে রাখা হলো।
এখন থেকে আজান দেওয়ার নিয়মও রহিত হয়ে গেল।
কারণ মুসলিম এলাকা থেকে এখন আমরা খ্রিষ্টান এলাকায় এসেছি।
খাতুনের কাছে বিভিন্ন হারাম সামগ্রী উপহার আসা শুরু হলো।
এমনকি আমি খাতুনের একজন ঘনিষ্ঠ খাদেমের কাছে শুনেছি তিনি শুকরের গোশতও খাওয়া শুরু করেছেন।
তাঁর কফেলার যে সব তুর্কিরা রয়েছে তাদের মধ্যে একজন ছাড়া আর কেউ নামাজ পড়ে না।
খাতুন আমার নামাজের যাতে কোন অসুবিধা না হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করার জন্য সেনা পতিকে নির্দেশ দিলেন।

No comments:

Post a Comment