Monday, February 29, 2016

লিপ ইয়ারের মজার ইতিহাস জেনে নিন
























লিপ ইয়ারের মজার ইতিহাস জেনে নিন

গ্রেগরীয় ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৪ বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাসে অতিরিক্ত একটি দিন যোগ করে আমরা তাকে অধিবর্ষ বা লিপইয়ার বলি। এর কারণ হিসেবে রয়েছে সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর ঘোরার সময়কাল। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক।

আমরা হিসাব করি ৩৬৫ দিনে এক বছর অর্থাৎ পৃথিবী সূর্যের চার দিকে একবার ঘুরে আসে ৩৬৫ দিনে। কিন্তু বছরের প্রকৃত দৈর্ঘ্য হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড, অর্থাৎ পৃথিবীর এই সময়টুকু লাগে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে।

তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতি বছর আমরা ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড সময় পিছিয়ে যাচ্ছি হিসেবে না ধরার দরুন। ফলে চার বছর পরে এই বাদ যাওয়া সময়টুকু প্রায় ২৪ ঘণ্টায় পরিণত হয় আর সেই ২৪ ঘণ্টাকে সমন্বয় করার জন্যই লিপইয়ারের আবিষ্কার।

বছরের প্রকৃত দৈর্ঘ্য হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড। কিন্তু অতীতে এটি জানা ছিল না। এতে অতীতে ফসল তোলার সময়সহ নানা কার্যক্রম নির্ধারণে বছরের কোনো ধারাবাহিকতা থাকত না। এ সমস্যাটি প্রাচীন মিশরীয়রা ধরতে পারে। এ কারণে তারা বছরের শেষে কয়েকদিন উৎসব করা শুরু করে। যদিও এতে সমস্যা দূর হয়নি।

রোমানরা এ সমস্যা মোকাবেলায় প্রতি বছরেই অনিয়মিতভাবে দিন যোগ-বিয়োগ করতে থাকে। ফলে মূল বিষয়টি সংস্কারের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬ সালে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার এবং তার সহকারী জ্যোতির্বিদ সোসিজেনিস ৩৬৫ দিনে এক বছর হবে বলে নতুন গণনা পদ্ধতি শুরু করেন। ৩৬৫দিনে বছর গণনা করার ফলে বাদ যাওয়া ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড সময়কে হিসেবে ধরার জন্য ৪ বছর পর পর ৩৬৬ দিনে একটি বছর গণনা করা হবে বলে ঠিক করলেন, সেটাই আজকের এই লিপ ইয়ার।
  সূত্র এ ওয়ান নিউজ

ধর্ষণের শীর্ষে থাকা ১০ দেশ, কোন মুসলিম দেশ নেই

ধর্ষণের শীর্ষে থাকা ১০ দেশ, কোন মুসলিম দেশ নেই
বিশ্বজুড়ে ক্রমশই ধর্ষণ বা নারী নিগ্রহের মতো ঘটনা বেড়ে চলেছে। উন্নত দেশগুলোতে সেই সব ধর্ষণের খবর নজরে আসলেও অনুন্নত দেশগুলিতে অধিকাংশ ধর্ষণের খবর চাপা পড়ে যায়। সম্মানহানির ভয়ে অনুন্নত দেশে অনেক মহিলাই ধষর্ণ বা যৌ ন নিগ্রহের খবর পুলিশে জানান না। ফলে বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন ঘটে চলা ধর্ষণের বা নারী নিগ্রহের ঘটনার তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করা বেশ কঠিন। তবু সরকারি এবং বিভিন্ন গবেষণা সংস্থার সমীক্ষায় যে তথ্য উঠে আসে তা রীতিমতো চোখ কপালে ওঠার মতো।
 দেখে নেওয়া যাক ধর্ষণ বা যৌন হেনস্থার ঘটনায় শীর্ষে থাকা ১০ দেশের তালিকা।
 ১. দক্ষিণ আফ্রিকা তালিকার শীর্ষে থাকা এই দেশে প্রতিবছর পাঁচ লক্ষ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। দক্ষিণ আফ্রিকার ৪০ শতাংশ মহিলা জীবনে একবার ধর্ষিত হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী ৯ জন ধর্ষিতার মধ্যে মাত্র এক জন পুলিশে খবর দেন।
 ২. সুইডেন ধর্ষণের ঘটনায় দক্ষিণ আফ্রিকার পরই রয়েছে সুইডেন। প্রতিলাখে ৫৩.২ শতাংশ মহিলা ধর্ষিত হন। ধর্ষণের ঘটনাও বেড়েছেও লাফিয়ে লাফিয়ে। ১৯৭৫ সালে যেখানে সংখ্যাটা ছিল ৪২১ জন, সেখানে ২০১৪ সালে ধর্ষণের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৬,৬২০-তে।
 ৩. যুক্তরাষ্ট্র জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যায়ের সমীক্ষা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি তিন জন মহিলার মধ্যে এক জন তাঁদের জীবনে যৌন হেনস্থার শিকার হয়েছেন। সে দেশে ১৯ শতাংশ মহিলা এবং ২ শতাংশ পুরুষ তাদের জীবনে অন্তত একবার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
 ৪. ইংল্যান্ড এক সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী এ দেশে ধর্ষণের সময় শুধু পুরুষের লিঙ্গ ব্যবহার করা হয় না। আঙুল বা অন্য কোনো বস্তু ব্যবহার করে ধর্ষণ করা হয়। ২০১৩ সালে প্রকাশিত হওয়া সরকারি তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর ইংল্যান্ড এবং ওয়ালসে ৮৫ হাজার মানুষ ধর্ষিত হন।
 ৫. ভারত জাতীয় ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ভারতে প্রতি ২০ মিনিটে একজন নারী ধর্ষিতা হন। অধিকাংশ নিগৃহীতার বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
 ৬. নিউজিল্যান্ড এ দেশের ন্যায় মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত রির্পোট অনুযায়ী প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর একজন যৌন হেনস্থার শিকার হন। এই রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতি তিন জন বালিকার মধ্যে একজন এবং প্রতি ছয়জন বালকের মধ্যে ১ জন তাদের ১৬ বছর বয়েসের আগেই যৌন হেনস্থার শিকার হয়েছে।
 ৭. কানাডা  একটি সংবাদমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কানাডায় প্রতিবছর ৪ লাখের বেশি মানুষ যৌন হেনস্থার শিকার হন। প্রতি চারজন মহিলার মধ্যে অন্তত এক জন তাদের জীবনে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ পুলিশের রিপোর্ট করেন। 
৮. অস্ট্রেলিয়া একটি সংবাদমাধ্যমের হিসাব অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ায় প্রতি ৬ জন মহিলার মধ্যে ১ জন ধর্ষণের শিকার হন। ২০১২ সালে ৫১,২০০ জন তাদের ১৮ বছর বয়েসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
 ৯. জিম্বাবুয়ে এ দেশে প্রতি ৯০ মিনিটে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। জিম্বাবুয়ের সরকারি তথ্য অনুযায়ী প্রতিমাসে ৫০০ জন এবং দিনে ৬ জন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন।
 ১০. ডেনমার্ক ও ফিনল্যান্ড একটি মানবাধিকার সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা এবং ফিনল্যান্ডে ৩৭ শতাংশ মহিলা ধর্ষণের শিকার হন।

-আমার দেশ

Wednesday, February 24, 2016

Striped snake

Striped snake

Black and yellow stripes on the body of a snake.
This snake is not venomous.
The snake is called the snake stripe.
Striped snakes live in small ponds.
Striped snake that feeds on small fish.
People in the village pond for fishing and transportation of water dry up.
Children caught the snake stripe.
Children play with a stripe snake with a stick.
Sometimes children with a stick to beat the snake to kill the innocent.
When I saw the snake beating children.
There were many more people.
But no one's interest to protect the snake was harmless.
And I mean that the snake in order to protect children,
  This snake is not poisonous.
This is not poison,
No one dies of becomes stricken.
So silly not to kill the snake will be released.
In spite of my reluctance words, children are forced to give up the lake side of the serpent.
Has already dried up all the fish in the pond.
But the snake to live without food?
Because the nearby pond to dry up all the fish have been removed.
Multiply the fishes in the pond to dry completely destroyed is removed.
Based on the life of fish and small animals are endangered.
If not suppose stripe snake will die.
Do not dry pond to catch the fish, but the law does not apply.
Many species of animals become extinct because of people like this is going to be the earth.
The bill before the canal would have a lot of stripe snakes .
There were lots of fish.
Fish is decreasing day by day.
There are now less than a stripe snake .

If this trend continues it will become extinct in Bangladesh stripe snake .

Friday, February 5, 2016

The farmers are neglected ,Poor Bangladesh & government khas land

The farmers are neglected ,Poor Bangladesh & government khas land

Bangladesh's farmers neglected all the time.
Farmers do not get fair price for their product brands.
They are struggling to survive through the ages is life.
Improve the quality of life of the poor, and worked for some NGOs.
But it is not enough.
Government efforts to improve the quality of life of farmers disappointing.
The real picture of people's land is cultivated.
Once they were told to vegetable farming land to four times.
Such farming practices to save money, but more than manual labor.

Tuesday, February 2, 2016

Monday, February 29, 2016

লিপ ইয়ারের মজার ইতিহাস জেনে নিন
























লিপ ইয়ারের মজার ইতিহাস জেনে নিন

গ্রেগরীয় ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ৪ বছর পর পর ফেব্রুয়ারি মাসে অতিরিক্ত একটি দিন যোগ করে আমরা তাকে অধিবর্ষ বা লিপইয়ার বলি। এর কারণ হিসেবে রয়েছে সূর্যের চারপাশে পৃথিবীর ঘোরার সময়কাল। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক।

আমরা হিসাব করি ৩৬৫ দিনে এক বছর অর্থাৎ পৃথিবী সূর্যের চার দিকে একবার ঘুরে আসে ৩৬৫ দিনে। কিন্তু বছরের প্রকৃত দৈর্ঘ্য হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড, অর্থাৎ পৃথিবীর এই সময়টুকু লাগে সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করতে।

তাহলে দেখা যাচ্ছে প্রতি বছর আমরা ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড সময় পিছিয়ে যাচ্ছি হিসেবে না ধরার দরুন। ফলে চার বছর পরে এই বাদ যাওয়া সময়টুকু প্রায় ২৪ ঘণ্টায় পরিণত হয় আর সেই ২৪ ঘণ্টাকে সমন্বয় করার জন্যই লিপইয়ারের আবিষ্কার।

বছরের প্রকৃত দৈর্ঘ্য হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড। কিন্তু অতীতে এটি জানা ছিল না। এতে অতীতে ফসল তোলার সময়সহ নানা কার্যক্রম নির্ধারণে বছরের কোনো ধারাবাহিকতা থাকত না। এ সমস্যাটি প্রাচীন মিশরীয়রা ধরতে পারে। এ কারণে তারা বছরের শেষে কয়েকদিন উৎসব করা শুরু করে। যদিও এতে সমস্যা দূর হয়নি।

রোমানরা এ সমস্যা মোকাবেলায় প্রতি বছরেই অনিয়মিতভাবে দিন যোগ-বিয়োগ করতে থাকে। ফলে মূল বিষয়টি সংস্কারের প্রয়োজন হয়ে পড়ে।

খ্রিষ্টপূর্ব ৪৬ সালে রোমান সম্রাট জুলিয়াস সিজার এবং তার সহকারী জ্যোতির্বিদ সোসিজেনিস ৩৬৫ দিনে এক বছর হবে বলে নতুন গণনা পদ্ধতি শুরু করেন। ৩৬৫দিনে বছর গণনা করার ফলে বাদ যাওয়া ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড সময়কে হিসেবে ধরার জন্য ৪ বছর পর পর ৩৬৬ দিনে একটি বছর গণনা করা হবে বলে ঠিক করলেন, সেটাই আজকের এই লিপ ইয়ার।
  সূত্র এ ওয়ান নিউজ

ধর্ষণের শীর্ষে থাকা ১০ দেশ, কোন মুসলিম দেশ নেই

ধর্ষণের শীর্ষে থাকা ১০ দেশ, কোন মুসলিম দেশ নেই
বিশ্বজুড়ে ক্রমশই ধর্ষণ বা নারী নিগ্রহের মতো ঘটনা বেড়ে চলেছে। উন্নত দেশগুলোতে সেই সব ধর্ষণের খবর নজরে আসলেও অনুন্নত দেশগুলিতে অধিকাংশ ধর্ষণের খবর চাপা পড়ে যায়। সম্মানহানির ভয়ে অনুন্নত দেশে অনেক মহিলাই ধষর্ণ বা যৌ ন নিগ্রহের খবর পুলিশে জানান না। ফলে বিশ্বজুড়ে প্রতিদিন ঘটে চলা ধর্ষণের বা নারী নিগ্রহের ঘটনার তথ্য বিচার বিশ্লেষণ করা বেশ কঠিন। তবু সরকারি এবং বিভিন্ন গবেষণা সংস্থার সমীক্ষায় যে তথ্য উঠে আসে তা রীতিমতো চোখ কপালে ওঠার মতো।
 দেখে নেওয়া যাক ধর্ষণ বা যৌন হেনস্থার ঘটনায় শীর্ষে থাকা ১০ দেশের তালিকা।
 ১. দক্ষিণ আফ্রিকা তালিকার শীর্ষে থাকা এই দেশে প্রতিবছর পাঁচ লক্ষ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। দক্ষিণ আফ্রিকার ৪০ শতাংশ মহিলা জীবনে একবার ধর্ষিত হয়েছেন। দক্ষিণ আফ্রিকার মেডিক্যাল রিসার্চ কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী ৯ জন ধর্ষিতার মধ্যে মাত্র এক জন পুলিশে খবর দেন।
 ২. সুইডেন ধর্ষণের ঘটনায় দক্ষিণ আফ্রিকার পরই রয়েছে সুইডেন। প্রতিলাখে ৫৩.২ শতাংশ মহিলা ধর্ষিত হন। ধর্ষণের ঘটনাও বেড়েছেও লাফিয়ে লাফিয়ে। ১৯৭৫ সালে যেখানে সংখ্যাটা ছিল ৪২১ জন, সেখানে ২০১৪ সালে ধর্ষণের সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ৬,৬২০-তে।
 ৩. যুক্তরাষ্ট্র জর্জ ম্যাসন বিশ্ববিদ্যায়ের সমীক্ষা অনুযায়ী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি তিন জন মহিলার মধ্যে এক জন তাঁদের জীবনে যৌন হেনস্থার শিকার হয়েছেন। সে দেশে ১৯ শতাংশ মহিলা এবং ২ শতাংশ পুরুষ তাদের জীবনে অন্তত একবার ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
 ৪. ইংল্যান্ড এক সমীক্ষার তথ্য অনুযায়ী এ দেশে ধর্ষণের সময় শুধু পুরুষের লিঙ্গ ব্যবহার করা হয় না। আঙুল বা অন্য কোনো বস্তু ব্যবহার করে ধর্ষণ করা হয়। ২০১৩ সালে প্রকাশিত হওয়া সরকারি তথ্য অনুযায়ী প্রতিবছর ইংল্যান্ড এবং ওয়ালসে ৮৫ হাজার মানুষ ধর্ষিত হন।
 ৫. ভারত জাতীয় ক্রাইম রেকর্ড ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী ভারতে প্রতি ২০ মিনিটে একজন নারী ধর্ষিতা হন। অধিকাংশ নিগৃহীতার বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে।
 ৬. নিউজিল্যান্ড এ দেশের ন্যায় মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত রির্পোট অনুযায়ী প্রতি দুই ঘণ্টা অন্তর একজন যৌন হেনস্থার শিকার হন। এই রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, প্রতি তিন জন বালিকার মধ্যে একজন এবং প্রতি ছয়জন বালকের মধ্যে ১ জন তাদের ১৬ বছর বয়েসের আগেই যৌন হেনস্থার শিকার হয়েছে।
 ৭. কানাডা  একটি সংবাদমাধ্যমের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী কানাডায় প্রতিবছর ৪ লাখের বেশি মানুষ যৌন হেনস্থার শিকার হন। প্রতি চারজন মহিলার মধ্যে অন্তত এক জন তাদের জীবনে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। এদের মধ্যে মাত্র ৬ শতাংশ পুলিশের রিপোর্ট করেন। 
৮. অস্ট্রেলিয়া একটি সংবাদমাধ্যমের হিসাব অনুযায়ী অস্ট্রেলিয়ায় প্রতি ৬ জন মহিলার মধ্যে ১ জন ধর্ষণের শিকার হন। ২০১২ সালে ৫১,২০০ জন তাদের ১৮ বছর বয়েসে ধর্ষণের শিকার হয়েছে।
 ৯. জিম্বাবুয়ে এ দেশে প্রতি ৯০ মিনিটে একজন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন। জিম্বাবুয়ের সরকারি তথ্য অনুযায়ী প্রতিমাসে ৫০০ জন এবং দিনে ৬ জন মহিলা ধর্ষণের শিকার হন।
 ১০. ডেনমার্ক ও ফিনল্যান্ড একটি মানবাধিকার সংস্থার সমীক্ষা অনুযায়ী ডেনমার্কে ৫২ শতাংশ মহিলা এবং ফিনল্যান্ডে ৩৭ শতাংশ মহিলা ধর্ষণের শিকার হন।

-আমার দেশ

Wednesday, February 24, 2016

Striped snake

Striped snake

Black and yellow stripes on the body of a snake.
This snake is not venomous.
The snake is called the snake stripe.
Striped snakes live in small ponds.
Striped snake that feeds on small fish.
People in the village pond for fishing and transportation of water dry up.
Children caught the snake stripe.
Children play with a stripe snake with a stick.
Sometimes children with a stick to beat the snake to kill the innocent.
When I saw the snake beating children.
There were many more people.
But no one's interest to protect the snake was harmless.
And I mean that the snake in order to protect children,
  This snake is not poisonous.
This is not poison,
No one dies of becomes stricken.
So silly not to kill the snake will be released.
In spite of my reluctance words, children are forced to give up the lake side of the serpent.
Has already dried up all the fish in the pond.
But the snake to live without food?
Because the nearby pond to dry up all the fish have been removed.
Multiply the fishes in the pond to dry completely destroyed is removed.
Based on the life of fish and small animals are endangered.
If not suppose stripe snake will die.
Do not dry pond to catch the fish, but the law does not apply.
Many species of animals become extinct because of people like this is going to be the earth.
The bill before the canal would have a lot of stripe snakes .
There were lots of fish.
Fish is decreasing day by day.
There are now less than a stripe snake .

If this trend continues it will become extinct in Bangladesh stripe snake .

Friday, February 5, 2016

The farmers are neglected ,Poor Bangladesh & government khas land

The farmers are neglected ,Poor Bangladesh & government khas land

Bangladesh's farmers neglected all the time.
Farmers do not get fair price for their product brands.
They are struggling to survive through the ages is life.
Improve the quality of life of the poor, and worked for some NGOs.
But it is not enough.
Government efforts to improve the quality of life of farmers disappointing.
The real picture of people's land is cultivated.
Once they were told to vegetable farming land to four times.
Such farming practices to save money, but more than manual labor.