Showing posts with label বই pdf ভার্সনের বই. Show all posts
Showing posts with label বই pdf ভার্সনের বই. Show all posts

Saturday, September 3, 2016

বিনামূল্যে বাংলা বই পড়তে ৫টি দারুণ ওয়েবসাইট

বিনামূল্যে বাংলা বই পড়তে ৫টি দারুণ ওয়েবসাইট
কাগজের বইয়ের সময় কি ফুরিয়ে আসছে ক্রমশ! না, একটি তরতাজা বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টিয়ে উল্টিয়ে পড়া আর নতুন বইয়ের ঘ্রাণ এর আবেদন কখনোই ফুরাবে না। তবে ই-বুক বা পিডিএফ ফরমেটের বইয়ের চাহিদাও বেড়েছে। বই রাখা নিয়ে ঝামেলা যেমন নেই তেমন মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা পিসিতে বসে পড়ে ফেলা যায় সহজেই। একটা মেমোরি কার্ডে রাখা যায় হাজার হাজার বই। যারা ই-বুক, পিডিএফ ফরমেটে বই পড়তে ভালোবাসেন। সেইসব বইয়ের পোকাদের জন্য দিচ্ছি ফ্রি-বইয়ের খোঁজ। ঘুরে আসুন অনলাইন বইয়ের জগৎ থেকে। ডাউনলোড করে নিন প্রিয় বই, প্রয়োজনীয় বই। আর সমৃদ্ধ করুন জ্ঞানের পরিধি।


২০০৯ সালে প্রথম চালু হলেও টেকনিক্যাল কারণে খুব একটা বেশি বই আপলোড হয়নি । ২০১১ সালে পুনরায় নতুন আঙ্গিকে শুরু হয় বইয়ের দোকান। বইয়ের দোকানের উঠানে গিয়ে দাঁড়ালে উপন্যাস, কবিতা, গল্প, সমালোচনা, নাটক, নন-ফিকশন প্রভৃতি বইয়ের দরজাগুলো দেখাবে। দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করলেই অজস্র বই। ফ্রি ডাউনলোড করে করতে পারবেন বইগুলো। আর ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো বইয়ের দোকান ই-বইমেলার আয়োজন করেছিলো।
এই সাইটে ফ্রি বই থাকলেও সব বই ফ্রিতে পাওয়া যায় না। প্রতি বছরের জন্য ২৪.৯৯ ডলার ফি দিয়ে প্রিমিয়াম সদস্য হওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রিমিয়াম সদস্যদের বই ডাউনলোডের সুযোগ-সুবিধা একটু বেশিই।
তলস্তয়, দস্তোয়ভস্কি, নিকোলাই অস্ত্রভস্কি, আর্কিদি গাইদার কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কি সহ আর আর রুশ লেখকদের বইয়ের অনুবাদ পাবেন এই সাইটে। রুশ উপকথা বা কিশোর সাহিত্যের দুষ্প্রাপ্য বইগুলোও ইলেকট্রনিক ফরমেটে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

বাংলা ইন্টারনেট বইয়ের পাশাপাশি লেখকদেরও সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল যুক্ত করা রয়েছে। ফলে শুধু বই-ই না, লেখক সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় তথ্য আপনি পেতে পারেন বাংলা ইন্টারনেট থেকে।
দেড় হাজারের মতো বই রয়েছে এই সাইটে। লেখক অনুসারে সাজানো বইগুলো থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এ ছাড়া আছে বিভিন্ন ম্যাগাজিন ও পত্রিকা।
এগুলো ছাড়াও আরো অনেক সাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন প্রয়োজনীয় বাংলা বই। তবে একটা বইয়ের পেছনে লেখকের যেমন মেধা ও শ্রমের বিনিয়োগ থাকে তেমন প্রকাশকের থাকে অর্থের বিনিয়োগ। তাই অবশ্যই বই কিনে পড়া উচিত।

কর্টেসী -প্রিয়কম

Friday, June 24, 2016

বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ বই পাগলরা ঘুরে আসুন



বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ  বই পাগলরা ঘুরে আসতে পারেন

অনেকেই অন লাইনে বই পড়তে ভালবাসেন।বই পড়ুয়াদের জন্য নিম্নে একটি সাইটের সন্ধান দিলাম ।বই পডুন আর অবসর সময়ে প্রিয় বই পড়ার জন্য ডাউন লোড করে রাখতে পারেন।
অনলাইনে বাংলা বই পড়া ও ডাউনলোডের নতুন একটা ওয়েবসাইট  ঠিকানা বলব আজ। ওয়েবসাইটির উপরে স্লাইড আকারে জনপ্রিয় বই গুলো প্রদর্শিত হয়। ক্যাটাগরী ও লেখকের নাম অনুযায়ী বাংলাদেশী ও ভারতীয় লেখকদের বই এর লিঙ্ক দেয়া আছে। এছাড়া সাইটটিতে বই সার্চ করে ডাউনলোডের ব্যবস্থা আছে। জনপ্রিয় ও সম্প্রতি আপলোড করা বইগুলো পাওয়া যাবে সাইডবারে। এছাড়া অনুবাদকৃত, বইমেলা, পাঠ্যবই, ম্যাগাজিন, ইসলামিক, কম্পিউটার, উপন্যাস, কবিতা, সাইন্সফিকশন, শিশুতোষ, নারীদের, ভ্রমণ কাহিনীসহ অসংখ্য  বই রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। এই ওয়েবসাইটে বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ২০০ বই এর বিরল সংগ্রহ আছে। কোন রকম রেজিষ্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনে পড়া ও ডাউনলোড করা যায় সহজেই। ওয়েবসাইটটিতে ঢুঁ মারতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

Tuesday, June 21, 2016

হুমাযূন আহমেদ এবং তাঁর ২০০+PDF Books


হুমাযূন আহমেদের ২০০+PDF Books
 আহমেদ, হুমায়ূন (১৯৪৮-২০১২)  কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার, শিক্ষক। হুমায়ূন আহমেদের জন্ম নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জে তাঁর মাতামহের বাড়িতে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন (বর্তমানে আয়েশা ফয়েজ নামে পরিচিত)। ফয়জুর রহমান আহমেদ পুলিশ বিভাগে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং কর্তব্যরত অবস্থায় পাকবাহিনীর হাতে শহীদ হন। সঙ্গত কারণেই হুমায়ূন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে কিছুদিন আটক করে রাখে এবং দৈহিক নির্যাতন করে।
 পারিবারিক পরিমন্ডলে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার অনুকূল আবহে হুমায়ূন আহমেদের শৈশব জীবন অতিবাহিত হয়। তাঁর পিতার সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি সমকালীন পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতেন। বগুড়ায় অবস্থানকালে দীপ নেভা যার ঘরে শিরোনামে তাঁর একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। সন্তানদেরও তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চার জন্য উৎসাহ দিতেন। হুমায়ূনের অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং একজন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য কল্পবিজ্ঞান গল্প ও কাহিনী রচনা করেন। তাঁর সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্যলেখক ও কার্টুন ম্যাগাজিন ‘উন্মাদ’-এর সম্পাদক। তাঁদের মা আয়েশা ফয়েজও লেখালেখি করতেন। জীবন যেরকম শিরোনামে তাঁর একটি আত্মজৈবনিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। শৈশবে হুমায়ূন আহমেদের নাম ছিল শামসুর রহমান। তাঁর একটি লেখা থেকে জানা যায়, তাঁদের পিতা ছেলেমেয়েদের নাম পরিবর্তন করতেন। তাই তিনি নিজেই পুত্রের আগের নাম পরিবর্তন করে রাখেন হুমায়ূন আহমেদ। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে হুমায়ূন ছিলেন সবার বড়।
পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সিলেট, জগদ্দল, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, চট্টগ্রাম, বগুড়া, কুমিল্লা ও পিরোজপুরে অবস্থান করেন। সিলেট জেলা শহরের কিশোরীমোহন পাঠশালায় তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা। ১৯৬৫ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন (রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান)  ১৯৬৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি মহসিন হলে অবস্থান করতেন। পরবর্তী পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ময়মনসিংহ) প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় হুমায়ূন আহমেদের কর্মজীবন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি অধ্যাপনা পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং সার্বক্ষণিক সাহিত্যর্চ্চায় মনোনিবেশ করেন। এর পাশাপাশি চলে নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণ।
বাংলা কথাসাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ একজন ব্যতিক্রমী লেখক। রচনার ব্যাপ্তি, বিষয়ের বৈচিত্র্য, চরিত্র নির্মাণ, রচনাশৈলী, সংলাপ প্রভৃতি মিলিয়ে তিনি এক অভিনব ধারা সৃষ্টি করেন, যা  একান্তই তাঁর নিজস্ব শৈলী হিসেবে স্বীকৃত। তাঁর উপস্থিত বুদ্ধিজাত প্রকাশ ও রসবোধের কারণে তাঁর রচনা সহজেই পাঠকের চিত্ত স্পর্শ করে। বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন এক স্বতন্ত্র ভুবন। একজন সফল লেখক হিসেবে সাহিত্য-শিল্পের বিভিন্ন শাখায় স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাঁকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। বহুমাত্রিকতা তাঁর রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।
ছাত্রজীবনে লেখা নন্দিত নরকে শিরোনামের নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের আবির্ভাব। ১৯৭২ সালে তিনি উপন্যাসটি রচনা করেন এবং সে বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নন্দিত নরকে বাংলাদেশের পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩)। গল্প, উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, শিশুতোষ গ্রন্থ, নাটক, প্রবন্ধ, আত্মজৈবনিক রচনা প্রভৃতি মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর শেষ উপন্যাস দেয়াল (অপ্রকাশিত-পটভূমি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ড ও তৎকালীন রাজনৈতিক ঘটনা)। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা জনপ্রিয় উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলাদেশের সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা যায়। তাঁর অন্যতম সায়েন্স ফিকশন তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস মধ্যাহ্ন এবং বাদশাহ নামদার। আত্মজৈবনিক রচনায়ও তিনি স্বচ্ছন্দ। তাঁর স্মৃতিকথাগুলো সুখপাঠ্য।

Wednesday, October 7, 2015

মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই

মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই

মাসুদ রানা সিরিজের বই পড়তে প্রায় সকলেই ভালবাসেন ।
মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই নিচের নিংকে পাবেন।
তার আগে মাসুদ রানা সম্পর্কে কিছু জেনে নিন ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্ট একটি কাল্পনীক কাহিনী-চরিত্র মাসুদ রানা। ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষার বইয়ের ভাবানুবাদ বা ছায়া অবলম্বনে রচিত মাসুদ রানা। মাসুদ রানার চরিত্রটিকে মূলত ইয়ান ফ্লেমিংয়ের (Ian Fleming) সৃষ্ট জেমস বন্ড (James Bond) চরিত্রটির বাঙালি সংস্করণ হিসেবে গণ্য করা হয়।
মাসুদ রানা সেনাবাহিনীর প্রাক্তন মেজর, এবং কাল্পনিক সংস্থা বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স এর সদস্য, এবং তাঁর সাংকেতিক নাম MR-9। এছাড়া রানা এজেন্সি নামক একটি গোয়েন্দা সংস্থাও রানা পরিচালনা করে থাকে।
মাসুদ রানার সহায়ক চরিত্রে প্রথমেই মেজর জেনারেল রাহাত খানের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের প্রধান। তাঁরই তত্বাবধানে রানা নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এছাড়া তার কাজে সহায়তা করে থাকে সোহেল, সলিল, সোহানা, রূপা, গিলটি মিয়া প্রমুখ চরিত্রও।

মাসুদ রানার অধিকাংশ কাহিনীই বিভিন্ন বিদেশী লেখকের বই থেকে ধার করা। এলিস্ট্যার ম্যাকলীন (Alistair MacLean), রবার্ট লুডলাম (Robert Ludlum), জেমস হেডলী চেয (James Headley Chase), উইলবার স্মিথ (Wilber Smith), ক্লাইভ কাসলার(clive cussler), ফ্রেডরিক ফরসাইথ(frederick forsyth)-সহ বহু বিদেশী, বিশেষ করে ইংরেজি সাহিত্যিকের লেখা কাহিনী থেকে ধার করে মাসুদ রানার কাহিনী লেখা হয়।

কখনও কোনো বই বিদেশী কোনো একক বই থেকেই অনুবাদ করা হয়, আবার কখনও একাধিক বই মিলিয়ে লেখা হয়।
মাসুদ রানা'র নামকরণ করা হয় দুজন বাস্তব মানুষের নামের অংশ মিলিয়ে। কাজী আনোয়ার হোসেন তাঁর স্ত্রী, আধুনিক সংগীতশিল্পী ফরিদা ইয়াসমীনের সাথে পরামর্শ করে নামটি নির্বাচন করেন। এপ্রসঙ্গে স্বয়ং কাজী আনোয়ার হোসেন বলেন । 
“ আমাদের দুজনেরই বন্ধু স্বনামধন্য গীতিকার মাসুদ করিমের 'মাসুদ' আর আমার ছেলেবেলার হিরো (নায়ক) ইতিহাসে পড়া মেবারের রাজপুত রাজা রানা প্রতাপ সিংহ থেকে 'রানা' নিয়ে নাম হলো মাসুদ রানা। ”
মাসুদ রানা চরিত্রটি নিয়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয় মাসুদ রানা সিরিজের ‘বিস্মরণ’ অবলম্বনে, ১৯৭৩ সালে। আর ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭৪ সালে। পরিচালনায় ছিলেন মাসুদ পারভেজ তথা পরবর্তীকালের জনপ্রিয় অভিনেতা সোহেল রানা।

মাসুদ রানা pdf ভার্সনের বই পাবেন এখানে 

সূত্র-ইন্টারনেট
Showing posts with label বই pdf ভার্সনের বই. Show all posts
Showing posts with label বই pdf ভার্সনের বই. Show all posts

Saturday, September 3, 2016

বিনামূল্যে বাংলা বই পড়তে ৫টি দারুণ ওয়েবসাইট

বিনামূল্যে বাংলা বই পড়তে ৫টি দারুণ ওয়েবসাইট
কাগজের বইয়ের সময় কি ফুরিয়ে আসছে ক্রমশ! না, একটি তরতাজা বইয়ের পৃষ্ঠা উল্টিয়ে উল্টিয়ে পড়া আর নতুন বইয়ের ঘ্রাণ এর আবেদন কখনোই ফুরাবে না। তবে ই-বুক বা পিডিএফ ফরমেটের বইয়ের চাহিদাও বেড়েছে। বই রাখা নিয়ে ঝামেলা যেমন নেই তেমন মোবাইল ফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা পিসিতে বসে পড়ে ফেলা যায় সহজেই। একটা মেমোরি কার্ডে রাখা যায় হাজার হাজার বই। যারা ই-বুক, পিডিএফ ফরমেটে বই পড়তে ভালোবাসেন। সেইসব বইয়ের পোকাদের জন্য দিচ্ছি ফ্রি-বইয়ের খোঁজ। ঘুরে আসুন অনলাইন বইয়ের জগৎ থেকে। ডাউনলোড করে নিন প্রিয় বই, প্রয়োজনীয় বই। আর সমৃদ্ধ করুন জ্ঞানের পরিধি।


২০০৯ সালে প্রথম চালু হলেও টেকনিক্যাল কারণে খুব একটা বেশি বই আপলোড হয়নি । ২০১১ সালে পুনরায় নতুন আঙ্গিকে শুরু হয় বইয়ের দোকান। বইয়ের দোকানের উঠানে গিয়ে দাঁড়ালে উপন্যাস, কবিতা, গল্প, সমালোচনা, নাটক, নন-ফিকশন প্রভৃতি বইয়ের দরজাগুলো দেখাবে। দরজা খুলে ভেতরে প্রবেশ করলেই অজস্র বই। ফ্রি ডাউনলোড করে করতে পারবেন বইগুলো। আর ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো বইয়ের দোকান ই-বইমেলার আয়োজন করেছিলো।
এই সাইটে ফ্রি বই থাকলেও সব বই ফ্রিতে পাওয়া যায় না। প্রতি বছরের জন্য ২৪.৯৯ ডলার ফি দিয়ে প্রিমিয়াম সদস্য হওয়ার সুযোগ রয়েছে। প্রিমিয়াম সদস্যদের বই ডাউনলোডের সুযোগ-সুবিধা একটু বেশিই।
তলস্তয়, দস্তোয়ভস্কি, নিকোলাই অস্ত্রভস্কি, আর্কিদি গাইদার কিংবা ম্যাক্সিম গোর্কি সহ আর আর রুশ লেখকদের বইয়ের অনুবাদ পাবেন এই সাইটে। রুশ উপকথা বা কিশোর সাহিত্যের দুষ্প্রাপ্য বইগুলোও ইলেকট্রনিক ফরমেটে ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

বাংলা ইন্টারনেট বইয়ের পাশাপাশি লেখকদেরও সংক্ষিপ্ত প্রোফাইল যুক্ত করা রয়েছে। ফলে শুধু বই-ই না, লেখক সম্পর্কেও প্রয়োজনীয় তথ্য আপনি পেতে পারেন বাংলা ইন্টারনেট থেকে।
দেড় হাজারের মতো বই রয়েছে এই সাইটে। লেখক অনুসারে সাজানো বইগুলো থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এ ছাড়া আছে বিভিন্ন ম্যাগাজিন ও পত্রিকা।
এগুলো ছাড়াও আরো অনেক সাইট রয়েছে যেখান থেকে আপনি ফ্রিতে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন প্রয়োজনীয় বাংলা বই। তবে একটা বইয়ের পেছনে লেখকের যেমন মেধা ও শ্রমের বিনিয়োগ থাকে তেমন প্রকাশকের থাকে অর্থের বিনিয়োগ। তাই অবশ্যই বই কিনে পড়া উচিত।

কর্টেসী -প্রিয়কম

Friday, June 24, 2016

বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ বই পাগলরা ঘুরে আসুন



বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ  বই পাগলরা ঘুরে আসতে পারেন

অনেকেই অন লাইনে বই পড়তে ভালবাসেন।বই পড়ুয়াদের জন্য নিম্নে একটি সাইটের সন্ধান দিলাম ।বই পডুন আর অবসর সময়ে প্রিয় বই পড়ার জন্য ডাউন লোড করে রাখতে পারেন।
অনলাইনে বাংলা বই পড়া ও ডাউনলোডের নতুন একটা ওয়েবসাইট  ঠিকানা বলব আজ। ওয়েবসাইটির উপরে স্লাইড আকারে জনপ্রিয় বই গুলো প্রদর্শিত হয়। ক্যাটাগরী ও লেখকের নাম অনুযায়ী বাংলাদেশী ও ভারতীয় লেখকদের বই এর লিঙ্ক দেয়া আছে। এছাড়া সাইটটিতে বই সার্চ করে ডাউনলোডের ব্যবস্থা আছে। জনপ্রিয় ও সম্প্রতি আপলোড করা বইগুলো পাওয়া যাবে সাইডবারে। এছাড়া অনুবাদকৃত, বইমেলা, পাঠ্যবই, ম্যাগাজিন, ইসলামিক, কম্পিউটার, উপন্যাস, কবিতা, সাইন্সফিকশন, শিশুতোষ, নারীদের, ভ্রমণ কাহিনীসহ অসংখ্য  বই রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। এই ওয়েবসাইটে বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ২০০ বই এর বিরল সংগ্রহ আছে। কোন রকম রেজিষ্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনে পড়া ও ডাউনলোড করা যায় সহজেই। ওয়েবসাইটটিতে ঢুঁ মারতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

Tuesday, June 21, 2016

হুমাযূন আহমেদ এবং তাঁর ২০০+PDF Books


হুমাযূন আহমেদের ২০০+PDF Books
 আহমেদ, হুমায়ূন (১৯৪৮-২০১২)  কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার, শিক্ষক। হুমায়ূন আহমেদের জন্ম নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জে তাঁর মাতামহের বাড়িতে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন (বর্তমানে আয়েশা ফয়েজ নামে পরিচিত)। ফয়জুর রহমান আহমেদ পুলিশ বিভাগে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং কর্তব্যরত অবস্থায় পাকবাহিনীর হাতে শহীদ হন। সঙ্গত কারণেই হুমায়ূন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে কিছুদিন আটক করে রাখে এবং দৈহিক নির্যাতন করে।
 পারিবারিক পরিমন্ডলে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার অনুকূল আবহে হুমায়ূন আহমেদের শৈশব জীবন অতিবাহিত হয়। তাঁর পিতার সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি সমকালীন পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতেন। বগুড়ায় অবস্থানকালে দীপ নেভা যার ঘরে শিরোনামে তাঁর একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। সন্তানদেরও তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চার জন্য উৎসাহ দিতেন। হুমায়ূনের অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং একজন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য কল্পবিজ্ঞান গল্প ও কাহিনী রচনা করেন। তাঁর সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্যলেখক ও কার্টুন ম্যাগাজিন ‘উন্মাদ’-এর সম্পাদক। তাঁদের মা আয়েশা ফয়েজও লেখালেখি করতেন। জীবন যেরকম শিরোনামে তাঁর একটি আত্মজৈবনিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। শৈশবে হুমায়ূন আহমেদের নাম ছিল শামসুর রহমান। তাঁর একটি লেখা থেকে জানা যায়, তাঁদের পিতা ছেলেমেয়েদের নাম পরিবর্তন করতেন। তাই তিনি নিজেই পুত্রের আগের নাম পরিবর্তন করে রাখেন হুমায়ূন আহমেদ। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে হুমায়ূন ছিলেন সবার বড়।
পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সিলেট, জগদ্দল, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, চট্টগ্রাম, বগুড়া, কুমিল্লা ও পিরোজপুরে অবস্থান করেন। সিলেট জেলা শহরের কিশোরীমোহন পাঠশালায় তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা। ১৯৬৫ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন (রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান)  ১৯৬৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি মহসিন হলে অবস্থান করতেন। পরবর্তী পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ময়মনসিংহ) প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় হুমায়ূন আহমেদের কর্মজীবন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি অধ্যাপনা পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং সার্বক্ষণিক সাহিত্যর্চ্চায় মনোনিবেশ করেন। এর পাশাপাশি চলে নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণ।
বাংলা কথাসাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ একজন ব্যতিক্রমী লেখক। রচনার ব্যাপ্তি, বিষয়ের বৈচিত্র্য, চরিত্র নির্মাণ, রচনাশৈলী, সংলাপ প্রভৃতি মিলিয়ে তিনি এক অভিনব ধারা সৃষ্টি করেন, যা  একান্তই তাঁর নিজস্ব শৈলী হিসেবে স্বীকৃত। তাঁর উপস্থিত বুদ্ধিজাত প্রকাশ ও রসবোধের কারণে তাঁর রচনা সহজেই পাঠকের চিত্ত স্পর্শ করে। বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন এক স্বতন্ত্র ভুবন। একজন সফল লেখক হিসেবে সাহিত্য-শিল্পের বিভিন্ন শাখায় স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাঁকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। বহুমাত্রিকতা তাঁর রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।
ছাত্রজীবনে লেখা নন্দিত নরকে শিরোনামের নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের আবির্ভাব। ১৯৭২ সালে তিনি উপন্যাসটি রচনা করেন এবং সে বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নন্দিত নরকে বাংলাদেশের পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩)। গল্প, উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, শিশুতোষ গ্রন্থ, নাটক, প্রবন্ধ, আত্মজৈবনিক রচনা প্রভৃতি মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর শেষ উপন্যাস দেয়াল (অপ্রকাশিত-পটভূমি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ড ও তৎকালীন রাজনৈতিক ঘটনা)। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা জনপ্রিয় উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলাদেশের সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা যায়। তাঁর অন্যতম সায়েন্স ফিকশন তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস মধ্যাহ্ন এবং বাদশাহ নামদার। আত্মজৈবনিক রচনায়ও তিনি স্বচ্ছন্দ। তাঁর স্মৃতিকথাগুলো সুখপাঠ্য।

Wednesday, October 7, 2015

মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই

মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই

মাসুদ রানা সিরিজের বই পড়তে প্রায় সকলেই ভালবাসেন ।
মাসুদ রানা সিরিজের বই pdf ভার্সনের বই নিচের নিংকে পাবেন।
তার আগে মাসুদ রানা সম্পর্কে কিছু জেনে নিন ।

বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক কাজী আনোয়ার হোসেনের সৃষ্ট একটি কাল্পনীক কাহিনী-চরিত্র মাসুদ রানা। ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষার বইয়ের ভাবানুবাদ বা ছায়া অবলম্বনে রচিত মাসুদ রানা। মাসুদ রানার চরিত্রটিকে মূলত ইয়ান ফ্লেমিংয়ের (Ian Fleming) সৃষ্ট জেমস বন্ড (James Bond) চরিত্রটির বাঙালি সংস্করণ হিসেবে গণ্য করা হয়।
মাসুদ রানা সেনাবাহিনীর প্রাক্তন মেজর, এবং কাল্পনিক সংস্থা বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স এর সদস্য, এবং তাঁর সাংকেতিক নাম MR-9। এছাড়া রানা এজেন্সি নামক একটি গোয়েন্দা সংস্থাও রানা পরিচালনা করে থাকে।
মাসুদ রানার সহায়ক চরিত্রে প্রথমেই মেজর জেনারেল রাহাত খানের নাম উল্লেখযোগ্য। তিনি বাংলাদেশ কাউন্টার ইন্টেলিজেন্সের প্রধান। তাঁরই তত্বাবধানে রানা নিজের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এছাড়া তার কাজে সহায়তা করে থাকে সোহেল, সলিল, সোহানা, রূপা, গিলটি মিয়া প্রমুখ চরিত্রও।

মাসুদ রানার অধিকাংশ কাহিনীই বিভিন্ন বিদেশী লেখকের বই থেকে ধার করা। এলিস্ট্যার ম্যাকলীন (Alistair MacLean), রবার্ট লুডলাম (Robert Ludlum), জেমস হেডলী চেয (James Headley Chase), উইলবার স্মিথ (Wilber Smith), ক্লাইভ কাসলার(clive cussler), ফ্রেডরিক ফরসাইথ(frederick forsyth)-সহ বহু বিদেশী, বিশেষ করে ইংরেজি সাহিত্যিকের লেখা কাহিনী থেকে ধার করে মাসুদ রানার কাহিনী লেখা হয়।

কখনও কোনো বই বিদেশী কোনো একক বই থেকেই অনুবাদ করা হয়, আবার কখনও একাধিক বই মিলিয়ে লেখা হয়।
মাসুদ রানা'র নামকরণ করা হয় দুজন বাস্তব মানুষের নামের অংশ মিলিয়ে। কাজী আনোয়ার হোসেন তাঁর স্ত্রী, আধুনিক সংগীতশিল্পী ফরিদা ইয়াসমীনের সাথে পরামর্শ করে নামটি নির্বাচন করেন। এপ্রসঙ্গে স্বয়ং কাজী আনোয়ার হোসেন বলেন । 
“ আমাদের দুজনেরই বন্ধু স্বনামধন্য গীতিকার মাসুদ করিমের 'মাসুদ' আর আমার ছেলেবেলার হিরো (নায়ক) ইতিহাসে পড়া মেবারের রাজপুত রাজা রানা প্রতাপ সিংহ থেকে 'রানা' নিয়ে নাম হলো মাসুদ রানা। ”
মাসুদ রানা চরিত্রটি নিয়ে বাংলাদেশে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হয় মাসুদ রানা সিরিজের ‘বিস্মরণ’ অবলম্বনে, ১৯৭৩ সালে। আর ছবিটি মুক্তি পায় ১৯৭৪ সালে। পরিচালনায় ছিলেন মাসুদ পারভেজ তথা পরবর্তীকালের জনপ্রিয় অভিনেতা সোহেল রানা।

মাসুদ রানা pdf ভার্সনের বই পাবেন এখানে 

সূত্র-ইন্টারনেট