Saturday, January 30, 2016

অসহনীয় কষ্টে আছেন বাংলাদেশের ‌'বৃক্ষ-মানব'

অসহনীয় কষ্টে আছেন বাংলাদেশের ‌'বৃক্ষ-মানব'


বাংলাদেশে এই প্রথম ‘বৃক্ষ মানব’ নামে পরিচিত বিরল এক রোগে আক্রান্ত একজন রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। অসহনীয় কষ্টে থাকা এই রোগীকে চিকিৎসার জন্য রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে।

আবুল বাজানদার নামের ২৫ বছরের এই যুবক গত প্রায় এক দশক যাবত এই রোগে ভুগছেন। এর ফলে তার দুই হাত এবং পায়ের কিছু অংশ বিকৃত হয়ে অনেকটা গাছের শেকড়ের মতো রূপ নিয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে মায়ের পাশে বসে কথা বলছিলেন আবুল বাজানদার।
তার হাত দুটো কোলের ওপর রাখা, হাতের কব্জি থেকে বাকি অংশ বিকৃত হয়ে এমন রূপ নিয়েছে যে শুধুমাত্র হাত দুটো দেখলে সেটিকে বরং কোনো গাছের শেকড় বলে মনে হতে পারে।
দুই পায়ের পাতার কিছু অংশেও ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।
বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে এই প্রথম কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলো, বিরল এই রোগের নাম বৃক্ষ মানব।
আবুল বাজানদার ভ্যান চালাতেন। কিন্তু এই রোগের কারণে গত ৬ বছর যাবত কোন কাজই করতে পারছেন না।
“প্রথমে ছোট ছোট আচুলি (আঁচিল) হইছিল। এরপর থেকে আমি গ্রামের ডাক্তার দেখাইছি, খুলনায় দেখাইছি, কলকাতায় দেখাইছি। কিন্তু অসুখ বাড়া ছাড়া কমেনি। এখন ডাক্তার বলছে অপারেশন করা লাগবে,” বলেন তিনি।
আবুল বাজানদারের বাড়ি খুলনা জেলার পাইকগাছায়।
রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর গত ১০ বছর যাবত হোমিওপ্যাথিসহ নানা চিকিৎসা করিয়েছেন। ভারতেও গিয়েছিলেন বছর পাঁচেক আগে।
চিকিৎসকেরা সেখানে অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিলেও অর্থের অভাবে সেটি আর করা হয়নি।
সর্বশেষ একজন সাংবাদিকের সহায়তায় খুলনার একটি হাসপাতালে তাকে নেয়া হয়।
মা আমেনা বেগমের সাথে আবুল বাজানদার
ঐ হাসপাতালের একটি মেডিকেল বোর্ড তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে আসার পরামর্শ দেন।
বার্ন ইউনিটের সমন্বয়ক ড. সামন্ত লাল সেন বলছেন, তারা এখন একটি মেডিকেল বোর্ড তৈরি করবেন এবং অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই রোগীর হাত কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন।
মি. সেন বলেন, “এটিকে বলে এপিডার্মো ডিসপ্লেশিয়া ভেরুকোফরমিস। একধরণের ভাইরাস থেকে এসেছে। আমাদের প্রথম ইম্প্রেশন হচ্ছে, রোগীর হাতটা ঠিক করতে হবে। এরপর আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে।”
ড. সেন বলছেন, তার জানামতে এপর্যন্ত বিশ্বে এর আগে মাত্র দু’জন রোগীর এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার রেকর্ড আছে।
এদের একজন ইন্দোনেশিয়ায় এবং অপরজন রোমানিয়ার।

Monday, January 25, 2016

Rhyme Music “ Of heron chicks ”কানা বগীর ছা

Rhyme Music “ Of heron chicks”

The palm tree is seen
That our village.
That live there heron

Of heron chicks
O heron what you eat?
Are you want to Panta rice?
I do not eat panta rice
I can not find the fish pumti
If I find fish pumti
I hold only to eat.

Sunday, January 24, 2016

বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ

বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ  

১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের  সংবিধানে ১৫টি সংশোধনী আনা হয়েছে। সংবিধানের সংশোধনীসমূহ নিম্নে তুলে ধরা হলো।

১।প্রথম সংশোধনী
সংবিধানের প্রথম সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৩ সালের জুলাই মাসে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে ৪৭ অনুচ্ছেদে দুটি নতুন উপধারা সংযোজন করা হয়। এ সংশোধনীর মূল কারণ ছিল গণহত্যাজনিত অপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য আইন তৈরি করা ও তা কার্যকর করা।

২।দ্বিতীয় সংশোধনী
১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর আনা হয় দ্বিতীয় সংশোধনী। যার মাধ্যমে সংবিধানের কয়েকটি  অনুচ্ছেদে (২৬, ৬৩, ৭২ ও ১৪২) সংশোধন আনা হয়। নিবর্তনমূলক আটক, জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং এ সময় মৌলিক অধিকারগুলো স্থগিতকরণ সম্পর্কে  সংবিধানে কোনো বিধান ছিল না। এ সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধানগুলো সংযোজন করা হয়।

৩।তৃতীয় সংশোধনী
১৯৭৪ সালের ২৮ নভেম্বর তৃতীয় সংশোধনী আনা হয়। মূলত ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণী একটি চুক্তি বাস্তবায়ন করার জন্য  এই সংশোধনী আনা হয়।

ভারতের কিছু অংশ বাংলাদেশে আসবে এবং বাংলাদেশের কিছু অংশ ভারতে যাবে- এ চুক্তি বাস্তবায়নের জন্যই তৃতীয় সংশোধনী আনা হয়।

৪।চতুর্থ সংশোধনী
এই সংশোধনী একটি মৌলিক সংশোধনী। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি এ সংশোধনীর মাধ্যমে  দেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটানো হয়। চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমেই সংসদীয় পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়; এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা ‘বাকশাল’ প্রবর্তন; রাষ্ট্রপতি ও সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রপতির অপসারণ পদ্ধতি জটিল করা; সংসদকে একটি ক্ষমতাহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়; মৌলিক অধিকার বলবৎ করার অধিকার বাতিল করা; বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে  খর্ব করা ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়।

৫।পঞ্চম সংশোধনী
জাতীয়  সংসদে এ সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল। এই সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন করা হয়নি। এ সংশোধনী ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টে সামরিক শাসন জারির পর থেকে ৬ এপ্রিল ১৯৭৯ পর্যন্ত সামরিক শাসনামলের সব আদেশ, ঘোষণা ও দন্ডাদেশ বৈধ বলে অনুমোদন করে।

৬।ষষ্ঠ সংশোধনী
১৯৮১ সালের ১০ জুলাই এ সংশোধনী আনা হয়। এতে উপ-রাষ্ট্রপতির পদ না থাকা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিধান যুক্ত করা হয়।

৭।সপ্তম সংশোধনী
১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সামরিক শাসনামলে জারি করা সব আদেশ, আইন ও নির্দেশকে বৈধতা দেওয়া হয় এবং আদালতে এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন না করার বিধান করা হয়। এ সংশোধনীতে  বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা ৬২ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট এ সংশোধনী আদালতে কর্তৃক অবৈধ ঘোষিত হয়।

৮।অষ্টম সংশোধনী
১৯৮৮ সালের ৯ জুন সংবিধানে অষ্টম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ২, ৩০, ৬৮ ও ১০০ অনুচ্ছেদের পরিবর্তন আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে  রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বলে ঘোষণা করা হয়। হাইকোর্টবিভাগের ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন করা হয়,

৯।নবম সংশোধনী

নবম সংশোধনী আনা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কিছু বিধান সংযোজন করা হয়।

১০।দশম সংশোধনী
১৯৯০ সালের ১২ জুন দশম সংশোধনী পাস করা হয়। মহিলাদের জন্য আসন ১৫ থেকে ৩০ বাড়ানো হয়।

১১।একাদশ সংশোধনী
১৯৯১ সালে এ সংশোধনী পাস হয়। এর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের  উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগদান বৈধ ঘোষণা করা হয়। এতে আরো বলা হয়, নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এ উপ-রাষ্ট্রপতি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারবেন এবং উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার কর্মকাল বিচারপতি হিসেবে বলে গণ্য হবে।

১২।দ্বাদশ সংশোধনী
এটি মৌলিক সংশোধনী। ১৯৯১ সালের এ সংশোধনীর মাধ্যমে ১৭ বছর পর দেশে পুনরায় সংসদীয় সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৩।ত্রয়োদশ সংশোধনী
১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়।

১৪।চতুর্দশ সংশোধনী

২০০৪ সালের ১৬ মে এ সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৩০ থেকে ৪৫ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সীমা ৬৫ থেকে ৬৭ করা হয়।

১৫।পঞ্চদশ সংশোধনী
২০১১ সালের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বিল সংসদে গৃহীত হয়। এর মধ্য দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপ করা হয়।

Friday, January 22, 2016

একটি অদ্ভুত স্বপ্ন ও খাব নামা

একটি অদ্ভুত স্বপ্ন ও খাব নামা

গত রাতে অদ্ভুত  স্বপ্ন দেখলাম ।দেখলাম অদ্ভুত এক বাসে চড়ে অজানা এক স্থানে চলে গিয়েছি।বাসের যাত্রীরা অজানা গন্তব্যে নিয়ে আসায় ড্রাইভার ও হেল্পারের প্রতি চরম বিরক্ত ছিল।কিন্তু তার চেয়ে অদ্ভুদ ব্যাপার হলো বাসের চালক ও কন্ডাক্টটরকে খুঁজে পাওয়া গেল না ।যেনো ভোজবাজির মতো হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছে।সেখান অনেক অদ্ভুত বিষয় দেখলাম। সকালে ঘুম থেকে উঠে তার কিছু মনে পড়ল ।
যেমন-
স্বপ্ন ১।বাসায় আসার জন্য বাস যাত্রী হলাম ,কিন্তু নিদৃষ্ট কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছালো না বাস,অজানা অপরিচিত গন্তব্যে পৌঁছে বাস।ফলে যাত্রীগণ অসন্তোষ্ট হয় ।অসন্তোষ্ট যাত্রীগণ অভিযোগ করার জন্য ড্রাইভার হেলপার কাউকেই খুঁজে পান না।
২।সেখানে দেখলাম গ্রামের কৃষকগণ গবাদি পশু গরু ছাগল পালন না করে গবাদি পশু হিসাবে হাতি লালন পালন করেন।
৩।জনসাধারণ সরকারী পাকা রাস্তায় হাঁটেন না বা চলাচল করেন না, কর্দমাক্ত রাস্তা বা ক্ষেতের আইল দিয়ে চলাচল করেন।
৪।কামারের দোকানের কামার সবজি বিক্রয় করেন ।তিনি আবার কোন গাড়ি চলবে,কোন গাড়ি চলবে না তার আদেশ নিষেধ করেন।তার আদেশ অমান্য করার কারো সাধ্যি নেই।
৫।বাজারে কোন থাকা খাবার হোটেল নেই।
৬।লোকজন অপরিচিতদের, এমনকি আমাকেও তাদের বাড়িতে থাকা খাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
৭।সরকারী পাকা সড়ক কোথা থেকে কোথায় গিয়েছে তার ঠিকানা জানেন না জনগণ ।
৮।কম্পিউটারের দোকানে বসেন ব্যাংক ম্যানেজার,তিনি আবার জনগণকে বিনা মূল্যে যেচে পড়ে চিকিৎসা করেন ।কিন্তু জনগন তার চিকিৎসা নিতে অনাগ্রহী।তবু জোর করে তিনি চিকিৎসা করেন।
৯।হরতালের দিন গাড়ি চলে ।হরতাল না হলে গাড়ি চলে না।তাই জনগণ অপেক্ষা করেন কোনদিন হরতাল হবে।আমি যেনো হরতালের দিন অজানা স্থানে চলে এসেছি।এখন হরতাল নেই তাই যেতে পারছি না।
১০।বিলে ঝিলে শাপলা ও পদ্ম ফুল দেখতে পাওয়া যায় না,দেখলাম হাতিরা সেখানে দাবিয়ে বেড়াচ্ছে।দেখতে পেলাম শাপলা ও পদ্ম ফুটে রয়েছে ধনীর বাড়ির বাগানের টবে।

     গত রাতে আজগুবি এই সকল স্বপ্নে দেখলাম ।সকালে ঘুম থেকে উঠে অনেক গুলো স্বপ্ন মনে পড়লো না। তার মধ্যে কিছু মনে পড়ল । কিছু স্বপ্ন লিপিবদ্ধ করতে সক্ষম হলাম।ভাবতে লাগলাম কেন এই গরমিলের স্বপ্ন গুলো দেখলাম?এর কি কোন অর্থ হতে পারে ?চিন্তা করে ব্যাখ্যা খুঁজতে লাগলাম।কিছু ব্যাখ্যাও পেয়ে গেলাম।ব্যাখ্যা গুলো সঠিক কিনা তার বিচারের ভার আপনাদের উপর রইলো ।উপরের স্বপ্নগুলোর ব্যাখ্যা নীচে আপনাদের জন্য দেয়া হলো ।এই স্বপ্ন গুলোর বিপরীতে আপনাদের ব্যাখ্যা কি হতে পারে ,তা’ জানানোর জন্য অনুরোধ রইলো।

স্বপ্নের ব্যাখ্যা -
১।যে আশা আকাঙ্খা নিয়ে জনগণ মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল,সে আশা আকাঙ্খার বাস্তবায়ন হয় না।
২।কৃষকরা  বরাবর অবহেলিত,তাদের ভাগ্য উন্নয়ন হয় না।
৩।সড়ক উন্নয়নে অহেতুক তালবাহানার বিলম্ব জনগণের ভোগান্তি হচ্ছে,নির্মীত সড়ক গুলো সহজেই ভেঙ্গে যায়,ভাঙ্গা সড়ক জনগণের জন্য ভোগান্তির কারণ হয় এবং সড়ক গুলো জনগণের জন্য নিরাপদ নয়।
৪।যোগ্য স্থানে যোগ্যদের অনুপস্থিত,দক্ষের চেয়ে পক্ষ বড় করে মানানো হচ্ছে ।
৫।অনুমোদনহীন হোটেলের খাবার জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।
৬।সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয়,আপন জনদের দ্বারা নিগৃহীত হচ্ছে মানুষ।
৭।দেশের ভবিষ্যত সম্পর্কে জনগণের আগ্রহ অনুপস্থিত ।
৮।চিকিৎসা সেবা এখন ব্যবসা।
৯।হরতালের দিন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তৎপরতা বেশী থাকে,যা স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুপস্থিত ।
কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি হয়।
১০।শিক্ষা ব্যবস্থা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।টাকা ছাড়া শিক্ষা অর্জন করা অসম্ভব ।

স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে।”
তিনি আরো বলেন-
 “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।”

Tuesday, January 19, 2016

প্রেম-ভালোবাসার পাঁচ অজানা বিষয়

প্রেম-ভালোবাসার পাঁচ অজানা বিষয়

প্রেম-ভালোবাসার নিবেদন সব সময়ই প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর থাকে। এখন ভ্যালেন্টাইন ডে’র কল্যাণে ভালোবাসার দিবস পালিত হয়। এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা হয়েছে ।

গবেষকরা ৫টি নতুন বিষয়ের অবতারণা করেছেন।
 তারা বলছেন, প্রেম-ভালোবাসা সম্পর্কে এই ৫টি বিষয়ে কেউই অবগত নন।
এই  অজানা তথ্যগুলো এখনি জেনে নিন।

১. ভালোবাসা কোনো ব্যক্তিগত আবেগ নয়
প্রেমের আবেগতাড়িত অনুভূতিকে কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত ভাব বলে মনে করা উচিত নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, যখন কারো প্রতি আপনি প্রেমের অনুভূতি অনুভব করেন, তখন একের কাছে অপরের প্রতিবিম্ব ফুটে ওঠে। দুজনের প্রতি দুজনের চোখাচোখি, প্রাণরসায়নের টানাপড়েন এমনকি স্নায়ুর মধ্যে মূর্ত হয়ে ওঠা আগুনের স্ফূলিঙ্গ এ প্রতিবিম্ব ফুটিয়ে তোলে। কাজেই ভালোবাসা হচ্ছে পারস্পরিক জৈবিক ঢেউ যা একযোগে দুজনের দেহ-মনে-প্রাণে বয়ে যায়।

২. মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের যোগাযোগকে নিরাপদ করে ভালোবাসা
অনেকে প্রায়ই বলেন, যে মানুষরা সামাজিক এবং সামাজিকতার নানা বিষয় দারুণ বোঝেন, তারা নাকি দীর্ঘজীবী হয়ে থাকেন। এমনটি কেনো হয় তা এখনো অজানা। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, এক দল মানুষকে যখন তাদের প্রতিদিনের জীবনে যার যার ভালোবাসার মুহুর্তগুলোকে অনুভব করতে বলা হয়, তখন দেখা গেছে তাদের ক্র্যানিয়াল নার্ভের জীবনকাল বেড়ে যায়। এই ক্র্যানিয়াল নার্ভ বা ভাগুস নার্ভ মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের মধ্যে সংযোগের মূল চাবিকাঠি।

৩. ভালোবাসার অনুভূতি নেতিবাচক কিছুর অবদমন নয়
যদি ভেবে থাকেন ভালোবাসা হচ্ছে দুজনের মধ্যে শুধুমাত্র সুখানুভূতির লেনদেন, তবে ভুল করছেন। দুজনের যন্ত্রণাকাতর অনুভব থেকেও ভালোবাসা বিচ্ছুরিত হয়। নেতিবাচক কোনো আবেগ দমিয়ে রাখাই প্রেম বা ভালোবাসার অনুভব নয়। বস্তুত, দুজনের গোটা মনমানসিকতা প্রসূত নির্যাসের প্রতি পরস্পরের সহানুভূতি বা পরদুঃখকাতরতাই ভালোবাসার নামান্তর। একের প্রতি অপরের উদারতা এবং পারস্পরিক অনুভূতির সমন্বয়ে কাঠিন্যের বিগলনই ভালোবাসা।

৪. ভালোবাসা কখনোই বাধাগ্রস্ত নয়
আপনার বন্ধুমহল বা পরিবার বা অন্য কারো প্রতি ভালোবাসা জন্মালে তা মনের অতলে কখনোই বাধাগ্রস্ত হয় না। আপনার মনে যে ভালোবাসার অস্তিত্ব রয়েছে, তার আকার বৃদ্ধিতে আপনি মনের গভীর থেকে কখনোই বাধা পাবেন না। আপনার এ অনুভূতি বাধাহীনভাবে দেহ-মনে ছড়িয়ে পড়বে এবং তার গঠন সচল থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিরাপদ বোধ করবেন।

৫. ভালোবাসায় চিন্তাধারার পরিবর্তন
নিজের ব্যক্তিগত বা পেশাদার জীবনের নানা বিষয় নিয়ে যদি একান্তে কিছুক্ষণ চিন্তামগ্ন হতে পারেন, তবে দেখবেন অনেক বিষয়েই আপনার ধ্যান-ধারণার আকস্মিক পরিবর্তন আসতে পারে। ভালোবাসার মানুষের প্রতি প্রতিদিনই যদি কিছু সময় ব্যয় করেন, দেখবেন বহু জটিল ক্ষেত্রগুলো আচমকা নতুন সম্ভাবনার পথে ঘুরে যাবে। তখন ভালোবাসার সংজ্ঞা আপনার কাছে নতুন করে ধরা দেবে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Tuesday, January 12, 2016

যে ছয়টি ভুলের জন্য সাইবার ক্রাইমের শিকার হন অনেকেই

যে ছয়টি ভুলের জন্য সাইবার ক্রাইমের শিকার হন অনেকেই

সাইবার ক্রাইমের শিকার বেশিরভাগ মানুষ। অনেক সময় সাইবার ক্রিমিনালদের হাত থেকে রেহাই পান না খোদ রক্ষকও। এমন ঘটনাও দুর্লভ নয় দেশে। সব থেকে বড় কথা হল সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইবার ক্রাইমের পরিমাণও যথেষ্ট বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু জানেন কি অনেক সময় আমাদের নিজেদের ভুলের জন্যই আমরা সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে থাকি? তবে এবার এক ঝলকে দেখে নিন কি কি ভুল করে আমরা সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে পড়ি...

১. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে বন্ধুত্ব বাড়ানো
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে বন্ধু বাড়ানোর একটা প্রবণতা সকলের মধ্যে দেখা যায়। এমনকি অপরিচিত ব্যক্তিকে নিজের প্রোফাইলে স্থান দিয়ে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনেক অনেকে। এই অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত খুঁটিনাটিও শেয়ার করে ফেলেন অনেকেই। যার ফলেই সাইবার ক্রাইমের শিকার হন তাঁরা।

২. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করে
বন্ধুদের পাঠানো কোনও পরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করা। যেমন ধরুন, আপনার প্রোফাইলে আপনার বন্ধুর কাছ থেকে একটি অপরিচিত লিঙ্ক এসেছে। বন্ধুকে জিজ্ঞেস না করেই আপনি সেই লিঙ্কটিতে ক্লিক করলেন। এরপর দেখলেন আপনার প্রোফাইল হ্যাক হয়ে গিয়েছে। তাই অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করার আগে দুবার ভাবুন।

৩. ব্যক্তিগত খুঁটিনাটি জানানো
অনেক সময় বন্ধু বাড়ানোর চক্করে অনেকেই নিজের ব্যক্তিগত খুঁটিনাটি নিজের প্রোফাইলে দিয়ে দেন। এমনকি মেল আইডি সহ ফোন নম্বরও। এই বিবরণগুলি শেয়ার করে সাইবার ক্রিমিনালদের কাজ কিছুটা সহজই করে দেন অনেকেই।

৪. প্রাইভেসি সেটিং-কে গুরুত্ব না দেওয়া
নিজের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে দেওয়া প্রাইভেসি সেটিং-এর গুরুত্ব অনেকেই দেন না। তাই যে কোনও ব্যক্তির পক্ষেই প্রাইভেসি সেটিং দেখতে পাওয়া খুব সহজ হয়ে যায়। তাই প্রাইভেসি সেটিং-কে অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এমনকি নিজের ফটো যাতে অন্যকেউ ডাউনলোড করতে না পারে, তার জন্য ফটোতেই প্রাইভেসি লক করে দেওয়া উচিত।

৫. একই পাসওয়ার্ডের ব্যবহার
জিমেল, ফোন, ফেসবুক, ট্যুইটার, কম্পিউটারের লক সবেতেই একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা কখনওই উচিত নয়। বিভিন্ন ধরনের পাসওয়ার্ড ব্যবহার এবং দরকার হলে প্রতি মাসে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা উচিত। না হলে কিন্তু সাইবার ক্রিমিনালদের কাজ কিন্তু অনেক সহজ হয়ে যাবে।

৬. সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার না করা
ফোন, কম্পিউটার এমনকি ট্যাবেতেও সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত। সিকিউরিটি সফটওয়ার ব্যবহার না করলে আপনার গ্যজেটগুলি নিশ্চিত থাকবে না।

সূত্র- ওয়ান নিউজ

Friday, January 8, 2016

Bangladesh's poultry farm and a village life story

Bangladesh's poultry farm and a village life story

Nowadays, many people in the village to earn money for the duck farm.
Masuk Mia Chowdhury  is one of them, Late father abbach Mia Chowdhury,Bangalagao Village, Union Karimpur, sub-district Derai, district Sunamganj, Sylhet Division, Bangladesh.
He has a duck farm
Duck farms
1000 bought poultry chicks
With twenty-five thousand
taka.
Keeping the maintenance cost of fifty thousand taka.
In a hundred dead ducks.
The total cost, including the nurse (25000 + 50000) = 75000 taka.
The duck is now for sale.
Now on the market price of 140 taka each duck
One hundred twenty-six thousand taka, 900 duck price.
Masuk Mia Chowdhury has already sold 700 ducks have ninety-eight thousand taka.
Total revenue minus expenses (126000 - 75000) = 51000 taka.
Masuk Mia Chowdhury and small son meharaj care of the duck farm.
Meharaj local primary school in the third grade.
He helped his father during vacations.
Masuk with meharaj Mia's wife, three sons and three daughters.
  A total of eight members of the family.
15,000 taka  monthly cost of money is needed
The cost of 180000 taka par years.
(1 dollar = 80 taka)
 Masuk Mia Chowdhury family for cost extra (180000-51000) = 129000 need the money.
I'm asking Masuk Mia Chowdhury family spending extra money he earned to.

He said that,
The cows, the other was cultivated land
Additional income is so.


Regrets that the low price of rice this year.
So less money.
Masuk Mia daily for the maintenance of cultivation of the land is to cross a bamboo Sacco.
Bamboo bridge  was not easy for go.

He complained that,
The government does not help to improve his quality of life.
From his home in the sub-district Derai there is no road .
There is no electricity in his home.
He was barely making a living.
At one point he asked me -
Are you a member of a
non-governmental organization?
Are you help me?

I just said,
I came here to see you,
I came to find out,
How are you as a resident of a village in Bangladesh.

He said that,
He is not well.
When we see the rich live in luxury,
The powerless folks, did not find any meaning in life.
Yet the meaning of life and the lives of the children to find happiness.
Because this is our destiny! Said.

The disparity of wealth between rich and poor.
I heard him, could not give any answer
The gap between rich and poor may wonder how I started.

I think
Corruption-free country,
  The rule of law and
Justice
  Discrimination can be helpful.
With this thought, I think this is not enough.

Wednesday, January 6, 2016

Fitting branches swing ride

Fitting branches swing ride

Small piece of wood with a seat.
This is the seat of the two ends of the rope hanging tree branches.
It is built on a swing.
That push children to sit in the back of the other, the swing is always waver.
Swing ride is a favorite game of children.

Tuesday, January 5, 2016

বন্ধুর নাম শোনাবে ফেসবুক

বন্ধুর নাম শোনাবে ফেসবুক

নাম এক, আর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে দাঁড়াল আর এক। এমনটা তো হয়েই থাকে। বিশেষ করে ফেসবুকের বন্ধুদের ক্ষেত্রে এই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

যেমন আপনি থাকেন বাংলাদেশে, আর ফেসবুক বন্ধু প্যারিসে। তার ফ্রেঞ্চ নাম সঠিকভাবে উচ্চারণ করা হয়তো আপনার পক্ষে কঠিন কিংবা আপনার বাঙালি নাম উচ্চারণ করাটা হয়তো তার পক্ষে কঠিন। নামের উচ্চারণের এই সমস্যা সমাধানে এবার নতুন সেবা আনছে ফেসবুক।

নতুন সেবার আওতায় মিলবে বন্ধুদের নামের সঠিক উচ্চারণ। সেবাটি নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে ফেসবুক। নতুন এই ফিচারে কোনো প্রোফাইল খুললে তার নামের পাশেই থাকবে একটি অডিও শোনার অপশন। সেখানেই শোনা যাবে আসল উচ্চারণ। ফলে বন্ধুর নামের প্রকৃত উচ্চারণ শিখে নেওয়া যাবে সহজেই।

Sunday, January 3, 2016

Hand-made children's play cars

Hand-made children's play cars

The car is hand built with wood and wheel bearings are made
Three of the four corners of the frame are made with wooden pieces.
Three corners of the frame is set on three wheel bearings.
The children are sitting in front of the wood.
  With the push of a child on the drive.
Or tied up the car runs.
Wood is used as the front part of the car's brakes.
This toy car can be made at very low cost.
The joy of children riding toy car.

Saturday, January 2, 2016

Long short black and white

Long short black and white,
Black  went  to market;
Black's daughter two
Crying in the streets.

Thursday, December 24, 2015

Fishermen catch fish with a net enclosure

Fishermen catch fish with a net enclosure

The loss of water through the river during winter fishermen netting the fish hold the perimeter.
During the rainy season the river is in particular the branch or stem.
The fishermen usually kept in the trunk of the tree Hijal and karaca.
After three years, while the stems are ground fish habitat.
Fishermen in the winter when the water was reduced when there was a net creation of the siege.
The stems are removed with the help of the boat.
Wrap the mesh enclosure is slowly dived.
This process may take more than seven days.
Then the fish are caught out of the net.

Wednesday, December 23, 2015

Tuesday, December 22, 2015

Brick kiln industry in Bangladesh

Brick kiln industry in Bangladesh

The brick industry is a growth area
Usually the rich brick industries.
Two acres of land is needed to set up brick.
If workers labor to make bricks and burn.
A leader of the workers who are in favor of the workers, to the owner of the money transactions.
Only the owner of the land and money,
Labor brick kilns worked for money.

Brick-making procedures –
First, the ground water and knead the paste is made.
The paste is ground to shape molten brick.
The shape of the brick is dried in the sun.
Sun dried bricks are arranged in the furnace.
Then the coal is burnt brick.
The bricks on the stove burned to the ground is solid red color.
The bricks were used to build the burning building.
The brick industry is harmful to the environment.


Monday, December 21, 2015

Boat Repair

Boat Repair

In winter the water is reduced.
Where you can not go there due to the water dried up.
The boat is in need of repair,
Boat repair in the winter time.
The boat is being repaired.
The rainy season will navigate the river.

Sunday, December 20, 2015

মোবাইল ফোনে বাংলাদেশের টিভি দেখার জন্য ভাল একটি অ্যাপ

মোবাইল ফোনে বাংলাদেশের টিভি দেখার জন্য ভাল একটি অ্যাপ

এখন বাংলাদের প্রায় সব টিভি চ্যানেল দেখুন ছোট্ট একটি অ্যাপ দিয়ে।
আমরা অনেকেই চাকরি করেন,
লেখা পড়ার জন্য ব্যস্ত থাকেন সময় মতো টিভি দেখা হয়না।
যারা মেসে থাকেন তারাও টিভি দেখতে পারেন না।
এখন সবার  এন্ড্রয়েড ফোন আছে।
এন্ড্রয়েড ফোনে ইচ্ছে হলে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেল দেখা যাবে।
প্রয়োজন একটি  ভাল অ্যাপ ।
একটি ভাল টিভি দেখার অ্যাপ হলো BD cast Bangla Live TV
অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে download link:  BD cast Bangla Live TV
অ্যাপটিতে ছবি পরিষ্কার আর মেগাবাইট কম ব্যয় হয়।
ধন্যবাদ।

Saturday, December 19, 2015

Children sleep on the ground

Children sleep on the ground

Working women sitting on the ground
Here are distressed when they asked -
"That's why you're photographing?
We are poor.
I'm in trouble.
The government finances will help us? '
I could not answer their questions.
I thought how could change the poor working class women?
Representatives of society at the core event might actually change their fate.
The women worked in vegetable gardening.
Picture of the situation at the time was a little rest .
Get the daily wage of Tk 120
This money is very low compared to the daily needs.
Regrets that one of the women said,
"This money is not enough for the family."
We are poor people, so under compulsion is less than Taka to work. "
The land owners who earn millions each year by growing vegetables.
How many hours a day laborer in agriculture, the owner will be able to work and
How much would you pay for labor per hour of labor, there is no explicit law.
I see a child sleeping on the ground due to negligence.
Higher winter levels.
The women working at home does not have enough winter clothes.
If the child could not sleep properly at night due to the cold.
Now, in the heat of the sun in the morning after sleeping on the ground, getting a little comfort.
I feel sorry for the child is sleeping on the ground.
I asked - "Is the child sleeping.
The child's mother said, -
"He's very young, so I have been to.
A little before fallen asleep. "
The mother called the child!
But the child was sleep.
I think the pain felt compassion for the child.
Searched for solace in this thought,
His mother must be feeling more sympathy for him than me.
And that's the hard work during the day,
How is the child's mother fell asleep thinking?
I think my kind Allah
Children sleep on the ground with your favorite son of Adam.

জিপিতে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার!!! ৪০টির বেশি সাইট ব্রাউজ করুন ফ্রীতে!

জিপিতে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার!!! ৪০টির বেশি সাইট ব্রাউজ করুন ফ্রীতে!

বাংলাদেশে রবির পর এবার গ্রামীনফোন ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা পাবেন।
Free Basics এর মাধ্যমে ফেসবুক এই সেবা দিচ্ছে। এখন শুধু মাত্র জিপি ও রবির গ্রাহকরা ৪০টির বেশি ওয়েবসাইট ফ্রী ব্রাউজ করতে পারবেন। ফেসবুক বন্ধ থাকায় এতদিন ফ্রি সার্ভিস চালু করা হয় নি। তবে এখন ফেসবুক বাংলাদেশ থেকে খুলে দেওয়ার পর থেকে ফেসবুক থেকে ইন্টারনেট ডট ওআরজির সেবা তথা ফ্রী বেসিকস চালু করে দেয়া হয়েছে।
জিপি এবং রবি থেকে সহজেই এখন ফ্রী ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন এবং শীঘ্রই টেলিটকে চালু হবে Free internet। আপাতত বাংলাদেশে  রবি ও জিপি এই সেবা প্রদান করছে।
Free Basics এ কি কি পাবেন জিপি গ্রাহকরা?
সহজ ভাবে বললে, রবি গ্রাহকরা এতদিন যেসব সুবিধা পেয়েছেন Free Basics থেকে, গ্রামীনফোন গ্রাহকরাও সেই একই সুবিধা পাবেন। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, উইকিপিডিয়া ফ্রীতে ব্রাউজ এবং অনেক ইন্টারন্যাশনাল ওয়েবসাইট ও জাতীয় পর্যায়ের ওয়েব পোর্টাল ইউজ করা যাবে।
কি কি ওয়েবসাইট ফ্রি ব্রাউজ করা যাবে?
ফেসবুক, ফেসবুক মেসেঞ্জার, উইকিপিডিয়া, প্রথম আলো, শিক্ষক ডট কম, আকু ওয়েদার, আস্ক ডট কম, বিডি নিউজ ২৪, বিডি জবস, বিক্রয় ডট কম, বিং, ইএসপিএন ক্রিক ইনফো এবং দেশের প্রথম সারির নিউজ পোর্টাল, বেচা কেনার পোর্টাল সহ ৪০টির বেশি সাইট।
কিভাবে ফ্রী বেসিকসে ফ্রি ইন্টারনেট ইউজ করবেন?
গ্রামীনফোন অফিশিয়ালি এখনও কোন কন্ডিশন জানাই নি। তবে কন্ডিশন রবির মতই। নিচে তা তুলে ধরা হলঃ
•    আপনাকে free basics এর ওয়েবসাইট অথবা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের মাধ্যমে সেবা নিতে হবে।
•    এটির মাধ্যমে শুধু ফ্রী সাইট ব্রাউজ করতে পারবেন।
•    কিন্তু কোন ছবি বা ফাইল ডাউনলোড করলে এমবি বা টাকা কাটবে।
•    free basics ইউজ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন চালু থাকতে হবে।
•    ফ্রী ওয়েবসাইটগুলাতে free basics এর মাধ্যমে ফ্রীতে ঢুকতে পাবেন।
•    কিন্তু অন্য ব্রাউজার দিয়ে ঢুকলে টাকা বা এমবি কাটবে।
•    শুধু মাত্র মোবাইল থেকে বিনা মূল্যে সেবা নেওয়া যাবে।

 DOWNLOAD Free Basics App
আপনি মোবাইল থেকে freebasics.com  অথবা free basics অ্যাপ দিয়ে ফ্রী ইন্টারনেট ইউজ করতে পারবেন।
অ্যাপটি এখান থেকে DOWNLOAD করুন। 
ধন্যবাদ।

Friday, December 18, 2015

The sand stone quarries and river erosion problem in rivers

The sand stone quarries and river erosion problem in rivers

The erosion of river sand and stone quarries is one of the many factors that cause unplanned.
Lots of sand and stone was taken from the river.
The rainy season, the river's strong currents are broken arrow.
The houses are broken.
Goes down the bore of the crops.
Earthen dams built on the river is not strong,
Due to unplanned break after rivers of sand stone.
Vulnerable people to leave the city for the living.
The creation of new slums in the city.
Day after day, more than the population of the cities under the weight of being unfit for habitation.
Foundation soil due to the breach in the river goes down, then many people stranded.
If you do not lift the stone rivers unplanned sand down the river many people could have been saved.
They were standing in the river embankment to the river erosion have been saved.
Many people's lives were saved.

Thursday, December 17, 2015

Grass Flowers

Grass Flowers

Grass flowers begged to be -
'Dew' Now leave me,
The night ended sunrise views.
So the night were like a hug
Now the winter is cold to me,
All have love, warmth, affection.
Dew says
  Do not be ungrateful Grass Flowers
What do you want me to craft out.
Grass Flowers said you love the night -
SOP did laps around the body,
Farmers in the coming, shame.
"Dew says call me the sun -
Go running, should I bathe him,
Throughout the day, the sky will then attached.
You ' Grass Flowers ' Slower day, yeah
I love honey bumble bee fly,
Mou will make a honey what you returned.
What will be the end of the day i
Would weak, your head down,
Come, I will love-dawn nightlife.

Saturday, January 30, 2016

অসহনীয় কষ্টে আছেন বাংলাদেশের ‌'বৃক্ষ-মানব'

অসহনীয় কষ্টে আছেন বাংলাদেশের ‌'বৃক্ষ-মানব'


বাংলাদেশে এই প্রথম ‘বৃক্ষ মানব’ নামে পরিচিত বিরল এক রোগে আক্রান্ত একজন রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। অসহনীয় কষ্টে থাকা এই রোগীকে চিকিৎসার জন্য রাজধানী ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে।

আবুল বাজানদার নামের ২৫ বছরের এই যুবক গত প্রায় এক দশক যাবত এই রোগে ভুগছেন। এর ফলে তার দুই হাত এবং পায়ের কিছু অংশ বিকৃত হয়ে অনেকটা গাছের শেকড়ের মতো রূপ নিয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে মায়ের পাশে বসে কথা বলছিলেন আবুল বাজানদার।
তার হাত দুটো কোলের ওপর রাখা, হাতের কব্জি থেকে বাকি অংশ বিকৃত হয়ে এমন রূপ নিয়েছে যে শুধুমাত্র হাত দুটো দেখলে সেটিকে বরং কোনো গাছের শেকড় বলে মনে হতে পারে।
দুই পায়ের পাতার কিছু অংশেও ছড়িয়ে পড়েছে এই রোগ।
বলা হচ্ছে, বাংলাদেশে এই প্রথম কেউ এই রোগে আক্রান্ত হলো, বিরল এই রোগের নাম বৃক্ষ মানব।
আবুল বাজানদার ভ্যান চালাতেন। কিন্তু এই রোগের কারণে গত ৬ বছর যাবত কোন কাজই করতে পারছেন না।
“প্রথমে ছোট ছোট আচুলি (আঁচিল) হইছিল। এরপর থেকে আমি গ্রামের ডাক্তার দেখাইছি, খুলনায় দেখাইছি, কলকাতায় দেখাইছি। কিন্তু অসুখ বাড়া ছাড়া কমেনি। এখন ডাক্তার বলছে অপারেশন করা লাগবে,” বলেন তিনি।
আবুল বাজানদারের বাড়ি খুলনা জেলার পাইকগাছায়।
রোগে আক্রান্ত হওয়ার পর গত ১০ বছর যাবত হোমিওপ্যাথিসহ নানা চিকিৎসা করিয়েছেন। ভারতেও গিয়েছিলেন বছর পাঁচেক আগে।
চিকিৎসকেরা সেখানে অস্ত্রোপচারের পরামর্শ দিলেও অর্থের অভাবে সেটি আর করা হয়নি।
সর্বশেষ একজন সাংবাদিকের সহায়তায় খুলনার একটি হাসপাতালে তাকে নেয়া হয়।
মা আমেনা বেগমের সাথে আবুল বাজানদার
ঐ হাসপাতালের একটি মেডিকেল বোর্ড তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজের বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে আসার পরামর্শ দেন।
বার্ন ইউনিটের সমন্বয়ক ড. সামন্ত লাল সেন বলছেন, তারা এখন একটি মেডিকেল বোর্ড তৈরি করবেন এবং অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে এই রোগীর হাত কিছুটা স্বাভাবিক অবস্থায় নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন।
মি. সেন বলেন, “এটিকে বলে এপিডার্মো ডিসপ্লেশিয়া ভেরুকোফরমিস। একধরণের ভাইরাস থেকে এসেছে। আমাদের প্রথম ইম্প্রেশন হচ্ছে, রোগীর হাতটা ঠিক করতে হবে। এরপর আরো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে।”
ড. সেন বলছেন, তার জানামতে এপর্যন্ত বিশ্বে এর আগে মাত্র দু’জন রোগীর এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার রেকর্ড আছে।
এদের একজন ইন্দোনেশিয়ায় এবং অপরজন রোমানিয়ার।

Monday, January 25, 2016

Rhyme Music “ Of heron chicks ”কানা বগীর ছা

Rhyme Music “ Of heron chicks”

The palm tree is seen
That our village.
That live there heron

Of heron chicks
O heron what you eat?
Are you want to Panta rice?
I do not eat panta rice
I can not find the fish pumti
If I find fish pumti
I hold only to eat.

Sunday, January 24, 2016

বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ

বাংলাদেশের সংবিধানের সংশোধনীসমূহ  

১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত বাংলাদেশের  সংবিধানে ১৫টি সংশোধনী আনা হয়েছে। সংবিধানের সংশোধনীসমূহ নিম্নে তুলে ধরা হলো।

১।প্রথম সংশোধনী
সংবিধানের প্রথম সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৩ সালের জুলাই মাসে। এ সংশোধনীর মাধ্যমে ৪৭ অনুচ্ছেদে দুটি নতুন উপধারা সংযোজন করা হয়। এ সংশোধনীর মূল কারণ ছিল গণহত্যাজনিত অপরাধ, মানবতাবিরোধী অপরাধ, যুদ্ধাপরাধ ও আন্তর্জাতিক আইনের অধীন অন্যান্য অপরাধের জন্য আইন তৈরি করা ও তা কার্যকর করা।

২।দ্বিতীয় সংশোধনী
১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর আনা হয় দ্বিতীয় সংশোধনী। যার মাধ্যমে সংবিধানের কয়েকটি  অনুচ্ছেদে (২৬, ৬৩, ৭২ ও ১৪২) সংশোধন আনা হয়। নিবর্তনমূলক আটক, জরুরি অবস্থা ঘোষণা এবং এ সময় মৌলিক অধিকারগুলো স্থগিতকরণ সম্পর্কে  সংবিধানে কোনো বিধান ছিল না। এ সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধানগুলো সংযোজন করা হয়।

৩।তৃতীয় সংশোধনী
১৯৭৪ সালের ২৮ নভেম্বর তৃতীয় সংশোধনী আনা হয়। মূলত ভারত ও বাংলাদেশের সীমানা নির্ধারণী একটি চুক্তি বাস্তবায়ন করার জন্য  এই সংশোধনী আনা হয়।

ভারতের কিছু অংশ বাংলাদেশে আসবে এবং বাংলাদেশের কিছু অংশ ভারতে যাবে- এ চুক্তি বাস্তবায়নের জন্যই তৃতীয় সংশোধনী আনা হয়।

৪।চতুর্থ সংশোধনী
এই সংশোধনী একটি মৌলিক সংশোধনী। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি এ সংশোধনীর মাধ্যমে  দেশের শাসন ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটানো হয়। চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমেই সংসদীয় পদ্ধতি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়; এক দলীয় শাসন ব্যবস্থা ‘বাকশাল’ প্রবর্তন; রাষ্ট্রপতি ও সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি এবং রাষ্ট্রপতির অপসারণ পদ্ধতি জটিল করা; সংসদকে একটি ক্ষমতাহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা হয়; মৌলিক অধিকার বলবৎ করার অধিকার বাতিল করা; বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে  খর্ব করা ও উপ-রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি করা হয়।

৫।পঞ্চম সংশোধনী
জাতীয়  সংসদে এ সংশোধনী আনা হয় ১৯৭৯ সালের ৬ এপ্রিল। এই সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের কোনো বিধান সংশোধন করা হয়নি। এ সংশোধনী ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্টে সামরিক শাসন জারির পর থেকে ৬ এপ্রিল ১৯৭৯ পর্যন্ত সামরিক শাসনামলের সব আদেশ, ঘোষণা ও দন্ডাদেশ বৈধ বলে অনুমোদন করে।

৬।ষষ্ঠ সংশোধনী
১৯৮১ সালের ১০ জুলাই এ সংশোধনী আনা হয়। এতে উপ-রাষ্ট্রপতির পদ না থাকা সম্পর্কিত বিভিন্ন বিধান যুক্ত করা হয়।

৭।সপ্তম সংশোধনী
১৯৮৬ সালের ১১ নভেম্বর জাতীয় সংসদে সপ্তম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সামরিক শাসনামলে জারি করা সব আদেশ, আইন ও নির্দেশকে বৈধতা দেওয়া হয় এবং আদালতে এ বিষয়ে কোনো প্রশ্ন উত্থাপন না করার বিধান করা হয়। এ সংশোধনীতে  বিচারপতিদের অবসরের বয়সসীমা ৬২ থেকে বাড়িয়ে ৬৫ করা হয়।

উল্লেখ্য, ২০১০ সালের ২৬ আগস্ট এ সংশোধনী আদালতে কর্তৃক অবৈধ ঘোষিত হয়।

৮।অষ্টম সংশোধনী
১৯৮৮ সালের ৯ জুন সংবিধানে অষ্টম সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানের ২, ৩০, ৬৮ ও ১০০ অনুচ্ছেদের পরিবর্তন আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে  রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বলে ঘোষণা করা হয়। হাইকোর্টবিভাগের ৬টি স্থায়ী বেঞ্চ স্থাপন করা হয়,

৯।নবম সংশোধনী

নবম সংশোধনী আনা হয় ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই। এ সংশোধনীর মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে কিছু বিধান সংযোজন করা হয়।

১০।দশম সংশোধনী
১৯৯০ সালের ১২ জুন দশম সংশোধনী পাস করা হয়। মহিলাদের জন্য আসন ১৫ থেকে ৩০ বাড়ানো হয়।

১১।একাদশ সংশোধনী
১৯৯১ সালে এ সংশোধনী পাস হয়। এর মাধ্যমে প্রধান বিচারপতি সাহাবুদ্দীন আহমেদের  উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে নিয়োগদান বৈধ ঘোষণা করা হয়। এতে আরো বলা হয়, নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হওয়ার পর এ উপ-রাষ্ট্রপতি দেশের প্রধান বিচারপতি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারবেন এবং উপ-রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার কর্মকাল বিচারপতি হিসেবে বলে গণ্য হবে।

১২।দ্বাদশ সংশোধনী
এটি মৌলিক সংশোধনী। ১৯৯১ সালের এ সংশোধনীর মাধ্যমে ১৭ বছর পর দেশে পুনরায় সংসদীয় সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৩।ত্রয়োদশ সংশোধনী
১৯৯৬ সালের ২৬ মার্চ এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংবিধানে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা চালু করা হয়।

১৪।চতুর্দশ সংশোধনী

২০০৪ সালের ১৬ মে এ সংশোধনী আনা হয়। এ সংশোধনীর মাধ্যমে সংরক্ষিত মহিলা আসন ৩০ থেকে ৪৫ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের অবসরের বয়সীমা ৬৫ থেকে ৬৭ করা হয়।

১৫।পঞ্চদশ সংশোধনী
২০১১ সালের ৩০ জুন সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী বিল সংসদে গৃহীত হয়। এর মধ্য দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলোপ করা হয়।

Friday, January 22, 2016

একটি অদ্ভুত স্বপ্ন ও খাব নামা

একটি অদ্ভুত স্বপ্ন ও খাব নামা

গত রাতে অদ্ভুত  স্বপ্ন দেখলাম ।দেখলাম অদ্ভুত এক বাসে চড়ে অজানা এক স্থানে চলে গিয়েছি।বাসের যাত্রীরা অজানা গন্তব্যে নিয়ে আসায় ড্রাইভার ও হেল্পারের প্রতি চরম বিরক্ত ছিল।কিন্তু তার চেয়ে অদ্ভুদ ব্যাপার হলো বাসের চালক ও কন্ডাক্টটরকে খুঁজে পাওয়া গেল না ।যেনো ভোজবাজির মতো হাওয়ায় মিলিয়ে গিয়েছে।সেখান অনেক অদ্ভুত বিষয় দেখলাম। সকালে ঘুম থেকে উঠে তার কিছু মনে পড়ল ।
যেমন-
স্বপ্ন ১।বাসায় আসার জন্য বাস যাত্রী হলাম ,কিন্তু নিদৃষ্ট কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌঁছালো না বাস,অজানা অপরিচিত গন্তব্যে পৌঁছে বাস।ফলে যাত্রীগণ অসন্তোষ্ট হয় ।অসন্তোষ্ট যাত্রীগণ অভিযোগ করার জন্য ড্রাইভার হেলপার কাউকেই খুঁজে পান না।
২।সেখানে দেখলাম গ্রামের কৃষকগণ গবাদি পশু গরু ছাগল পালন না করে গবাদি পশু হিসাবে হাতি লালন পালন করেন।
৩।জনসাধারণ সরকারী পাকা রাস্তায় হাঁটেন না বা চলাচল করেন না, কর্দমাক্ত রাস্তা বা ক্ষেতের আইল দিয়ে চলাচল করেন।
৪।কামারের দোকানের কামার সবজি বিক্রয় করেন ।তিনি আবার কোন গাড়ি চলবে,কোন গাড়ি চলবে না তার আদেশ নিষেধ করেন।তার আদেশ অমান্য করার কারো সাধ্যি নেই।
৫।বাজারে কোন থাকা খাবার হোটেল নেই।
৬।লোকজন অপরিচিতদের, এমনকি আমাকেও তাদের বাড়িতে থাকা খাওয়ার জন্য অনুরোধ করেন।
৭।সরকারী পাকা সড়ক কোথা থেকে কোথায় গিয়েছে তার ঠিকানা জানেন না জনগণ ।
৮।কম্পিউটারের দোকানে বসেন ব্যাংক ম্যানেজার,তিনি আবার জনগণকে বিনা মূল্যে যেচে পড়ে চিকিৎসা করেন ।কিন্তু জনগন তার চিকিৎসা নিতে অনাগ্রহী।তবু জোর করে তিনি চিকিৎসা করেন।
৯।হরতালের দিন গাড়ি চলে ।হরতাল না হলে গাড়ি চলে না।তাই জনগণ অপেক্ষা করেন কোনদিন হরতাল হবে।আমি যেনো হরতালের দিন অজানা স্থানে চলে এসেছি।এখন হরতাল নেই তাই যেতে পারছি না।
১০।বিলে ঝিলে শাপলা ও পদ্ম ফুল দেখতে পাওয়া যায় না,দেখলাম হাতিরা সেখানে দাবিয়ে বেড়াচ্ছে।দেখতে পেলাম শাপলা ও পদ্ম ফুটে রয়েছে ধনীর বাড়ির বাগানের টবে।

     গত রাতে আজগুবি এই সকল স্বপ্নে দেখলাম ।সকালে ঘুম থেকে উঠে অনেক গুলো স্বপ্ন মনে পড়লো না। তার মধ্যে কিছু মনে পড়ল । কিছু স্বপ্ন লিপিবদ্ধ করতে সক্ষম হলাম।ভাবতে লাগলাম কেন এই গরমিলের স্বপ্ন গুলো দেখলাম?এর কি কোন অর্থ হতে পারে ?চিন্তা করে ব্যাখ্যা খুঁজতে লাগলাম।কিছু ব্যাখ্যাও পেয়ে গেলাম।ব্যাখ্যা গুলো সঠিক কিনা তার বিচারের ভার আপনাদের উপর রইলো ।উপরের স্বপ্নগুলোর ব্যাখ্যা নীচে আপনাদের জন্য দেয়া হলো ।এই স্বপ্ন গুলোর বিপরীতে আপনাদের ব্যাখ্যা কি হতে পারে ,তা’ জানানোর জন্য অনুরোধ রইলো।

স্বপ্নের ব্যাখ্যা -
১।যে আশা আকাঙ্খা নিয়ে জনগণ মুক্তিযুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছিল,সে আশা আকাঙ্খার বাস্তবায়ন হয় না।
২।কৃষকরা  বরাবর অবহেলিত,তাদের ভাগ্য উন্নয়ন হয় না।
৩।সড়ক উন্নয়নে অহেতুক তালবাহানার বিলম্ব জনগণের ভোগান্তি হচ্ছে,নির্মীত সড়ক গুলো সহজেই ভেঙ্গে যায়,ভাঙ্গা সড়ক জনগণের জন্য ভোগান্তির কারণ হয় এবং সড়ক গুলো জনগণের জন্য নিরাপদ নয়।
৪।যোগ্য স্থানে যোগ্যদের অনুপস্থিত,দক্ষের চেয়ে পক্ষ বড় করে মানানো হচ্ছে ।
৫।অনুমোদনহীন হোটেলের খাবার জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি।
৬।সমাজে মূল্যবোধের অবক্ষয়,আপন জনদের দ্বারা নিগৃহীত হচ্ছে মানুষ।
৭।দেশের ভবিষ্যত সম্পর্কে জনগণের আগ্রহ অনুপস্থিত ।
৮।চিকিৎসা সেবা এখন ব্যবসা।
৯।হরতালের দিন আইন শৃঙ্খলা বাহিনী তৎপরতা বেশী থাকে,যা স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে অনুপস্থিত ।
কিন্তু স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে আইন শৃঙ্খলার অবনতি হয়।
১০।শিক্ষা ব্যবস্থা ব্যবসায় পরিণত হয়েছে।টাকা ছাড়া শিক্ষা অর্জন করা অসম্ভব ।

স্বপ্ন সম্পর্কে আল্লাহর রসূল (সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ “কিয়ামতের কাছাকাছি সময়ে খুব কম স্বপ্নই অসত্য হবে।”
তিনি আরো বলেন-
 “এটা এজন্যই হবে যে সে সময়টা নবুয়্যতের সময় ও প্রভাব থেকে অনেক দূরবর্তী হবে। ফলে বিশ্বাসীদেরকে সত্য স্বপ্নের মাধ্যমে কিছুটা পুষিয়ে দেয়া হবে, যা তাদের কাছে সুসংবাদ বয়ে আনবে অথবা তাদেরকে তাদের ঈমানের ব্যাপারে ধৈর্য ধরতে ও দৃঢ় থাকতে সাহায্য করবে।”

Tuesday, January 19, 2016

প্রেম-ভালোবাসার পাঁচ অজানা বিষয়

প্রেম-ভালোবাসার পাঁচ অজানা বিষয়

প্রেম-ভালোবাসার নিবেদন সব সময়ই প্রাণপ্রাচুর্যে ভরপুর থাকে। এখন ভ্যালেন্টাইন ডে’র কল্যাণে ভালোবাসার দিবস পালিত হয়। এ বিষয়ে সম্প্রতি একটি গবেষণা হয়েছে ।

গবেষকরা ৫টি নতুন বিষয়ের অবতারণা করেছেন।
 তারা বলছেন, প্রেম-ভালোবাসা সম্পর্কে এই ৫টি বিষয়ে কেউই অবগত নন।
এই  অজানা তথ্যগুলো এখনি জেনে নিন।

১. ভালোবাসা কোনো ব্যক্তিগত আবেগ নয়
প্রেমের আবেগতাড়িত অনুভূতিকে কোনো ব্যক্তির ব্যক্তিগত ভাব বলে মনে করা উচিত নয়। গবেষণায় দেখা গেছে, যখন কারো প্রতি আপনি প্রেমের অনুভূতি অনুভব করেন, তখন একের কাছে অপরের প্রতিবিম্ব ফুটে ওঠে। দুজনের প্রতি দুজনের চোখাচোখি, প্রাণরসায়নের টানাপড়েন এমনকি স্নায়ুর মধ্যে মূর্ত হয়ে ওঠা আগুনের স্ফূলিঙ্গ এ প্রতিবিম্ব ফুটিয়ে তোলে। কাজেই ভালোবাসা হচ্ছে পারস্পরিক জৈবিক ঢেউ যা একযোগে দুজনের দেহ-মনে-প্রাণে বয়ে যায়।

২. মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের যোগাযোগকে নিরাপদ করে ভালোবাসা
অনেকে প্রায়ই বলেন, যে মানুষরা সামাজিক এবং সামাজিকতার নানা বিষয় দারুণ বোঝেন, তারা নাকি দীর্ঘজীবী হয়ে থাকেন। এমনটি কেনো হয় তা এখনো অজানা। নতুন গবেষণায় দেখা গেছে, এক দল মানুষকে যখন তাদের প্রতিদিনের জীবনে যার যার ভালোবাসার মুহুর্তগুলোকে অনুভব করতে বলা হয়, তখন দেখা গেছে তাদের ক্র্যানিয়াল নার্ভের জীবনকাল বেড়ে যায়। এই ক্র্যানিয়াল নার্ভ বা ভাগুস নার্ভ মস্তিষ্ক এবং হৃদযন্ত্রের মধ্যে সংযোগের মূল চাবিকাঠি।

৩. ভালোবাসার অনুভূতি নেতিবাচক কিছুর অবদমন নয়
যদি ভেবে থাকেন ভালোবাসা হচ্ছে দুজনের মধ্যে শুধুমাত্র সুখানুভূতির লেনদেন, তবে ভুল করছেন। দুজনের যন্ত্রণাকাতর অনুভব থেকেও ভালোবাসা বিচ্ছুরিত হয়। নেতিবাচক কোনো আবেগ দমিয়ে রাখাই প্রেম বা ভালোবাসার অনুভব নয়। বস্তুত, দুজনের গোটা মনমানসিকতা প্রসূত নির্যাসের প্রতি পরস্পরের সহানুভূতি বা পরদুঃখকাতরতাই ভালোবাসার নামান্তর। একের প্রতি অপরের উদারতা এবং পারস্পরিক অনুভূতির সমন্বয়ে কাঠিন্যের বিগলনই ভালোবাসা।

৪. ভালোবাসা কখনোই বাধাগ্রস্ত নয়
আপনার বন্ধুমহল বা পরিবার বা অন্য কারো প্রতি ভালোবাসা জন্মালে তা মনের অতলে কখনোই বাধাগ্রস্ত হয় না। আপনার মনে যে ভালোবাসার অস্তিত্ব রয়েছে, তার আকার বৃদ্ধিতে আপনি মনের গভীর থেকে কখনোই বাধা পাবেন না। আপনার এ অনুভূতি বাধাহীনভাবে দেহ-মনে ছড়িয়ে পড়বে এবং তার গঠন সচল থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিরাপদ বোধ করবেন।

৫. ভালোবাসায় চিন্তাধারার পরিবর্তন
নিজের ব্যক্তিগত বা পেশাদার জীবনের নানা বিষয় নিয়ে যদি একান্তে কিছুক্ষণ চিন্তামগ্ন হতে পারেন, তবে দেখবেন অনেক বিষয়েই আপনার ধ্যান-ধারণার আকস্মিক পরিবর্তন আসতে পারে। ভালোবাসার মানুষের প্রতি প্রতিদিনই যদি কিছু সময় ব্যয় করেন, দেখবেন বহু জটিল ক্ষেত্রগুলো আচমকা নতুন সম্ভাবনার পথে ঘুরে যাবে। তখন ভালোবাসার সংজ্ঞা আপনার কাছে নতুন করে ধরা দেবে।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

Tuesday, January 12, 2016

যে ছয়টি ভুলের জন্য সাইবার ক্রাইমের শিকার হন অনেকেই

যে ছয়টি ভুলের জন্য সাইবার ক্রাইমের শিকার হন অনেকেই

সাইবার ক্রাইমের শিকার বেশিরভাগ মানুষ। অনেক সময় সাইবার ক্রিমিনালদের হাত থেকে রেহাই পান না খোদ রক্ষকও। এমন ঘটনাও দুর্লভ নয় দেশে। সব থেকে বড় কথা হল সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট এবং ইন্টারনেটের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সাইবার ক্রাইমের পরিমাণও যথেষ্ট বেড়ে গিয়েছে। কিন্তু জানেন কি অনেক সময় আমাদের নিজেদের ভুলের জন্যই আমরা সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে থাকি? তবে এবার এক ঝলকে দেখে নিন কি কি ভুল করে আমরা সাইবার ক্রাইমের শিকার হয়ে পড়ি...

১. সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে বন্ধুত্ব বাড়ানো
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে বন্ধু বাড়ানোর একটা প্রবণতা সকলের মধ্যে দেখা যায়। এমনকি অপরিচিত ব্যক্তিকে নিজের প্রোফাইলে স্থান দিয়ে নিজের বিপদ নিজেই ডেকে আনেক অনেকে। এই অপরিচিত ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে নিজের ব্যক্তিগত খুঁটিনাটিও শেয়ার করে ফেলেন অনেকেই। যার ফলেই সাইবার ক্রাইমের শিকার হন তাঁরা।

২. অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করে
বন্ধুদের পাঠানো কোনও পরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করা। যেমন ধরুন, আপনার প্রোফাইলে আপনার বন্ধুর কাছ থেকে একটি অপরিচিত লিঙ্ক এসেছে। বন্ধুকে জিজ্ঞেস না করেই আপনি সেই লিঙ্কটিতে ক্লিক করলেন। এরপর দেখলেন আপনার প্রোফাইল হ্যাক হয়ে গিয়েছে। তাই অপরিচিত লিঙ্কে ক্লিক করার আগে দুবার ভাবুন।

৩. ব্যক্তিগত খুঁটিনাটি জানানো
অনেক সময় বন্ধু বাড়ানোর চক্করে অনেকেই নিজের ব্যক্তিগত খুঁটিনাটি নিজের প্রোফাইলে দিয়ে দেন। এমনকি মেল আইডি সহ ফোন নম্বরও। এই বিবরণগুলি শেয়ার করে সাইবার ক্রিমিনালদের কাজ কিছুটা সহজই করে দেন অনেকেই।

৪. প্রাইভেসি সেটিং-কে গুরুত্ব না দেওয়া
নিজের সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলিতে দেওয়া প্রাইভেসি সেটিং-এর গুরুত্ব অনেকেই দেন না। তাই যে কোনও ব্যক্তির পক্ষেই প্রাইভেসি সেটিং দেখতে পাওয়া খুব সহজ হয়ে যায়। তাই প্রাইভেসি সেটিং-কে অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত। এমনকি নিজের ফটো যাতে অন্যকেউ ডাউনলোড করতে না পারে, তার জন্য ফটোতেই প্রাইভেসি লক করে দেওয়া উচিত।

৫. একই পাসওয়ার্ডের ব্যবহার
জিমেল, ফোন, ফেসবুক, ট্যুইটার, কম্পিউটারের লক সবেতেই একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা কখনওই উচিত নয়। বিভিন্ন ধরনের পাসওয়ার্ড ব্যবহার এবং দরকার হলে প্রতি মাসে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করা উচিত। না হলে কিন্তু সাইবার ক্রিমিনালদের কাজ কিন্তু অনেক সহজ হয়ে যাবে।

৬. সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার না করা
ফোন, কম্পিউটার এমনকি ট্যাবেতেও সিকিউরিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করা উচিত। সিকিউরিটি সফটওয়ার ব্যবহার না করলে আপনার গ্যজেটগুলি নিশ্চিত থাকবে না।

সূত্র- ওয়ান নিউজ

Friday, January 8, 2016

Bangladesh's poultry farm and a village life story

Bangladesh's poultry farm and a village life story

Nowadays, many people in the village to earn money for the duck farm.
Masuk Mia Chowdhury  is one of them, Late father abbach Mia Chowdhury,Bangalagao Village, Union Karimpur, sub-district Derai, district Sunamganj, Sylhet Division, Bangladesh.
He has a duck farm
Duck farms
1000 bought poultry chicks
With twenty-five thousand
taka.
Keeping the maintenance cost of fifty thousand taka.
In a hundred dead ducks.
The total cost, including the nurse (25000 + 50000) = 75000 taka.
The duck is now for sale.
Now on the market price of 140 taka each duck
One hundred twenty-six thousand taka, 900 duck price.
Masuk Mia Chowdhury has already sold 700 ducks have ninety-eight thousand taka.
Total revenue minus expenses (126000 - 75000) = 51000 taka.
Masuk Mia Chowdhury and small son meharaj care of the duck farm.
Meharaj local primary school in the third grade.
He helped his father during vacations.
Masuk with meharaj Mia's wife, three sons and three daughters.
  A total of eight members of the family.
15,000 taka  monthly cost of money is needed
The cost of 180000 taka par years.
(1 dollar = 80 taka)
 Masuk Mia Chowdhury family for cost extra (180000-51000) = 129000 need the money.
I'm asking Masuk Mia Chowdhury family spending extra money he earned to.

He said that,
The cows, the other was cultivated land
Additional income is so.


Regrets that the low price of rice this year.
So less money.
Masuk Mia daily for the maintenance of cultivation of the land is to cross a bamboo Sacco.
Bamboo bridge  was not easy for go.

He complained that,
The government does not help to improve his quality of life.
From his home in the sub-district Derai there is no road .
There is no electricity in his home.
He was barely making a living.
At one point he asked me -
Are you a member of a
non-governmental organization?
Are you help me?

I just said,
I came here to see you,
I came to find out,
How are you as a resident of a village in Bangladesh.

He said that,
He is not well.
When we see the rich live in luxury,
The powerless folks, did not find any meaning in life.
Yet the meaning of life and the lives of the children to find happiness.
Because this is our destiny! Said.

The disparity of wealth between rich and poor.
I heard him, could not give any answer
The gap between rich and poor may wonder how I started.

I think
Corruption-free country,
  The rule of law and
Justice
  Discrimination can be helpful.
With this thought, I think this is not enough.

Wednesday, January 6, 2016

Fitting branches swing ride

Fitting branches swing ride

Small piece of wood with a seat.
This is the seat of the two ends of the rope hanging tree branches.
It is built on a swing.
That push children to sit in the back of the other, the swing is always waver.
Swing ride is a favorite game of children.

Tuesday, January 5, 2016

বন্ধুর নাম শোনাবে ফেসবুক

বন্ধুর নাম শোনাবে ফেসবুক

নাম এক, আর উচ্চারণ বিকৃত হয়ে দাঁড়াল আর এক। এমনটা তো হয়েই থাকে। বিশেষ করে ফেসবুকের বন্ধুদের ক্ষেত্রে এই ভুল হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।

যেমন আপনি থাকেন বাংলাদেশে, আর ফেসবুক বন্ধু প্যারিসে। তার ফ্রেঞ্চ নাম সঠিকভাবে উচ্চারণ করা হয়তো আপনার পক্ষে কঠিন কিংবা আপনার বাঙালি নাম উচ্চারণ করাটা হয়তো তার পক্ষে কঠিন। নামের উচ্চারণের এই সমস্যা সমাধানে এবার নতুন সেবা আনছে ফেসবুক।

নতুন সেবার আওতায় মিলবে বন্ধুদের নামের সঠিক উচ্চারণ। সেবাটি নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে ফেসবুক। নতুন এই ফিচারে কোনো প্রোফাইল খুললে তার নামের পাশেই থাকবে একটি অডিও শোনার অপশন। সেখানেই শোনা যাবে আসল উচ্চারণ। ফলে বন্ধুর নামের প্রকৃত উচ্চারণ শিখে নেওয়া যাবে সহজেই।

Sunday, January 3, 2016

Hand-made children's play cars

Hand-made children's play cars

The car is hand built with wood and wheel bearings are made
Three of the four corners of the frame are made with wooden pieces.
Three corners of the frame is set on three wheel bearings.
The children are sitting in front of the wood.
  With the push of a child on the drive.
Or tied up the car runs.
Wood is used as the front part of the car's brakes.
This toy car can be made at very low cost.
The joy of children riding toy car.

Saturday, January 2, 2016

Long short black and white

Long short black and white,
Black  went  to market;
Black's daughter two
Crying in the streets.

Thursday, December 24, 2015

Fishermen catch fish with a net enclosure

Fishermen catch fish with a net enclosure

The loss of water through the river during winter fishermen netting the fish hold the perimeter.
During the rainy season the river is in particular the branch or stem.
The fishermen usually kept in the trunk of the tree Hijal and karaca.
After three years, while the stems are ground fish habitat.
Fishermen in the winter when the water was reduced when there was a net creation of the siege.
The stems are removed with the help of the boat.
Wrap the mesh enclosure is slowly dived.
This process may take more than seven days.
Then the fish are caught out of the net.

Tuesday, December 22, 2015

Brick kiln industry in Bangladesh

Brick kiln industry in Bangladesh

The brick industry is a growth area
Usually the rich brick industries.
Two acres of land is needed to set up brick.
If workers labor to make bricks and burn.
A leader of the workers who are in favor of the workers, to the owner of the money transactions.
Only the owner of the land and money,
Labor brick kilns worked for money.

Brick-making procedures –
First, the ground water and knead the paste is made.
The paste is ground to shape molten brick.
The shape of the brick is dried in the sun.
Sun dried bricks are arranged in the furnace.
Then the coal is burnt brick.
The bricks on the stove burned to the ground is solid red color.
The bricks were used to build the burning building.
The brick industry is harmful to the environment.


Monday, December 21, 2015

Boat Repair

Boat Repair

In winter the water is reduced.
Where you can not go there due to the water dried up.
The boat is in need of repair,
Boat repair in the winter time.
The boat is being repaired.
The rainy season will navigate the river.

Sunday, December 20, 2015

মোবাইল ফোনে বাংলাদেশের টিভি দেখার জন্য ভাল একটি অ্যাপ

মোবাইল ফোনে বাংলাদেশের টিভি দেখার জন্য ভাল একটি অ্যাপ

এখন বাংলাদের প্রায় সব টিভি চ্যানেল দেখুন ছোট্ট একটি অ্যাপ দিয়ে।
আমরা অনেকেই চাকরি করেন,
লেখা পড়ার জন্য ব্যস্ত থাকেন সময় মতো টিভি দেখা হয়না।
যারা মেসে থাকেন তারাও টিভি দেখতে পারেন না।
এখন সবার  এন্ড্রয়েড ফোন আছে।
এন্ড্রয়েড ফোনে ইচ্ছে হলে বাংলাদেশের টিভি চ্যানেল দেখা যাবে।
প্রয়োজন একটি  ভাল অ্যাপ ।
একটি ভাল টিভি দেখার অ্যাপ হলো BD cast Bangla Live TV
অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে download link:  BD cast Bangla Live TV
অ্যাপটিতে ছবি পরিষ্কার আর মেগাবাইট কম ব্যয় হয়।
ধন্যবাদ।

Saturday, December 19, 2015

Children sleep on the ground

Children sleep on the ground

Working women sitting on the ground
Here are distressed when they asked -
"That's why you're photographing?
We are poor.
I'm in trouble.
The government finances will help us? '
I could not answer their questions.
I thought how could change the poor working class women?
Representatives of society at the core event might actually change their fate.
The women worked in vegetable gardening.
Picture of the situation at the time was a little rest .
Get the daily wage of Tk 120
This money is very low compared to the daily needs.
Regrets that one of the women said,
"This money is not enough for the family."
We are poor people, so under compulsion is less than Taka to work. "
The land owners who earn millions each year by growing vegetables.
How many hours a day laborer in agriculture, the owner will be able to work and
How much would you pay for labor per hour of labor, there is no explicit law.
I see a child sleeping on the ground due to negligence.
Higher winter levels.
The women working at home does not have enough winter clothes.
If the child could not sleep properly at night due to the cold.
Now, in the heat of the sun in the morning after sleeping on the ground, getting a little comfort.
I feel sorry for the child is sleeping on the ground.
I asked - "Is the child sleeping.
The child's mother said, -
"He's very young, so I have been to.
A little before fallen asleep. "
The mother called the child!
But the child was sleep.
I think the pain felt compassion for the child.
Searched for solace in this thought,
His mother must be feeling more sympathy for him than me.
And that's the hard work during the day,
How is the child's mother fell asleep thinking?
I think my kind Allah
Children sleep on the ground with your favorite son of Adam.

জিপিতে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার!!! ৪০টির বেশি সাইট ব্রাউজ করুন ফ্রীতে!

জিপিতে ফ্রি ইন্টারনেট ব্যবহার!!! ৪০টির বেশি সাইট ব্রাউজ করুন ফ্রীতে!

বাংলাদেশে রবির পর এবার গ্রামীনফোন ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা পাবেন।
Free Basics এর মাধ্যমে ফেসবুক এই সেবা দিচ্ছে। এখন শুধু মাত্র জিপি ও রবির গ্রাহকরা ৪০টির বেশি ওয়েবসাইট ফ্রী ব্রাউজ করতে পারবেন। ফেসবুক বন্ধ থাকায় এতদিন ফ্রি সার্ভিস চালু করা হয় নি। তবে এখন ফেসবুক বাংলাদেশ থেকে খুলে দেওয়ার পর থেকে ফেসবুক থেকে ইন্টারনেট ডট ওআরজির সেবা তথা ফ্রী বেসিকস চালু করে দেয়া হয়েছে।
জিপি এবং রবি থেকে সহজেই এখন ফ্রী ইন্টারনেট ব্রাউজ করতে পারবেন এবং শীঘ্রই টেলিটকে চালু হবে Free internet। আপাতত বাংলাদেশে  রবি ও জিপি এই সেবা প্রদান করছে।
Free Basics এ কি কি পাবেন জিপি গ্রাহকরা?
সহজ ভাবে বললে, রবি গ্রাহকরা এতদিন যেসব সুবিধা পেয়েছেন Free Basics থেকে, গ্রামীনফোন গ্রাহকরাও সেই একই সুবিধা পাবেন। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, উইকিপিডিয়া ফ্রীতে ব্রাউজ এবং অনেক ইন্টারন্যাশনাল ওয়েবসাইট ও জাতীয় পর্যায়ের ওয়েব পোর্টাল ইউজ করা যাবে।
কি কি ওয়েবসাইট ফ্রি ব্রাউজ করা যাবে?
ফেসবুক, ফেসবুক মেসেঞ্জার, উইকিপিডিয়া, প্রথম আলো, শিক্ষক ডট কম, আকু ওয়েদার, আস্ক ডট কম, বিডি নিউজ ২৪, বিডি জবস, বিক্রয় ডট কম, বিং, ইএসপিএন ক্রিক ইনফো এবং দেশের প্রথম সারির নিউজ পোর্টাল, বেচা কেনার পোর্টাল সহ ৪০টির বেশি সাইট।
কিভাবে ফ্রী বেসিকসে ফ্রি ইন্টারনেট ইউজ করবেন?
গ্রামীনফোন অফিশিয়ালি এখনও কোন কন্ডিশন জানাই নি। তবে কন্ডিশন রবির মতই। নিচে তা তুলে ধরা হলঃ
•    আপনাকে free basics এর ওয়েবসাইট অথবা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপের মাধ্যমে সেবা নিতে হবে।
•    এটির মাধ্যমে শুধু ফ্রী সাইট ব্রাউজ করতে পারবেন।
•    কিন্তু কোন ছবি বা ফাইল ডাউনলোড করলে এমবি বা টাকা কাটবে।
•    free basics ইউজ করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন চালু থাকতে হবে।
•    ফ্রী ওয়েবসাইটগুলাতে free basics এর মাধ্যমে ফ্রীতে ঢুকতে পাবেন।
•    কিন্তু অন্য ব্রাউজার দিয়ে ঢুকলে টাকা বা এমবি কাটবে।
•    শুধু মাত্র মোবাইল থেকে বিনা মূল্যে সেবা নেওয়া যাবে।

 DOWNLOAD Free Basics App
আপনি মোবাইল থেকে freebasics.com  অথবা free basics অ্যাপ দিয়ে ফ্রী ইন্টারনেট ইউজ করতে পারবেন।
অ্যাপটি এখান থেকে DOWNLOAD করুন। 
ধন্যবাদ।

Friday, December 18, 2015

The sand stone quarries and river erosion problem in rivers

The sand stone quarries and river erosion problem in rivers

The erosion of river sand and stone quarries is one of the many factors that cause unplanned.
Lots of sand and stone was taken from the river.
The rainy season, the river's strong currents are broken arrow.
The houses are broken.
Goes down the bore of the crops.
Earthen dams built on the river is not strong,
Due to unplanned break after rivers of sand stone.
Vulnerable people to leave the city for the living.
The creation of new slums in the city.
Day after day, more than the population of the cities under the weight of being unfit for habitation.
Foundation soil due to the breach in the river goes down, then many people stranded.
If you do not lift the stone rivers unplanned sand down the river many people could have been saved.
They were standing in the river embankment to the river erosion have been saved.
Many people's lives were saved.

Thursday, December 17, 2015

Grass Flowers

Grass Flowers

Grass flowers begged to be -
'Dew' Now leave me,
The night ended sunrise views.
So the night were like a hug
Now the winter is cold to me,
All have love, warmth, affection.
Dew says
  Do not be ungrateful Grass Flowers
What do you want me to craft out.
Grass Flowers said you love the night -
SOP did laps around the body,
Farmers in the coming, shame.
"Dew says call me the sun -
Go running, should I bathe him,
Throughout the day, the sky will then attached.
You ' Grass Flowers ' Slower day, yeah
I love honey bumble bee fly,
Mou will make a honey what you returned.
What will be the end of the day i
Would weak, your head down,
Come, I will love-dawn nightlife.