Friday, October 9, 2015

Solution of cancer in the body of the elephant! ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !


Solution of cancer in the body of the elephant!

 Cancer does not agree elephants.
But the organism has more cells.
  It is a surprise to scientists, forest elephants and the people they do not like the health care system.
  But they are not cancer.
Now, scientists think,
  There is no way to prevent cancer in the body of the elephant.
  They are at the start of the study.
Scientists have already begun to take the research forward.
  American University's pediatric oncologist Dr. iutaha. Joshua Shiphman the cell has been compared to an elephant with human cells.
  It has been shown that these huge creatures cancer cells copy genes are additional 20.
  The genes that repair damaged cells.
Sensing the presence of such material, even if it causes cancer cells to kill the potential of this gene. However, the excess of the p53 genes in cancer has made the elephant can not force it.
  The strong role of the cancer away.
The researchers said,
  For larger animals, cancer is seen to be very low.
  The small size of the spread of cancer in humans or animals, and more.
The p53 genes are more powerful because of the presence of cancer.
  After the birth of his body, the fullness of the p53 genes do not have a special reason.
In this syndrome, Lee-Phramoni. The cancer may increase the chance of an attack.
Shiphman and his fellow researchers examined,
What kind of elephant in the cells react to radiation.
 The reactions of human cells was tested.
All cells that are likely to be affected by the disease, they destroy themselves.
 This is twice the rate of human cells and cells of an elephant waiting.
 Because human cells do not contain this feature happen by selecting the cell and bind to cancer grain.

Source: Fox News

ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !

হাতিদের ক্যান্সার হয় না বললেই চলে।
অথচ বিশাল প্রাণীটির দেহে আরো বেশি কোষ রয়েছে।
 বিজ্ঞানীদের কাছে এটা এক বিস্ময় যে, হাতিরা বনে থাকে এবং তারা তো আর মানুষের মতো স্বাস্থ্যসচেতন নয়।
 অথচ তাদের ক্যান্সার হয় না।
এখন বিজ্ঞানীরা চিন্তা করছেন,
 হাতির দেহে মানুষের ক্যান্সার প্রতিরোধের কোনো উপায় রয়েছে কিনা।
 এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন তারা।
 ইতিমধ্যে গবেষণা এগিয়ে নিতে শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা।
 আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউতাহ-এর পেডিয়াট্রিক ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. জোশুয়া শিফম্যান জানান, মানুষের কোষের সঙ্গে হাতির কোষ তুলনা করা হয়েছে।
 দেখা গেছে, এই বিশাল প্রাণীর কোষে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এমন জিনের বাড়তি ২০টি কপি রয়েছে।
 এই জিনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে মেরামত করে।
 এমনকি ক্যান্সার ঘটায় এমন উপাদানের উপস্থিতি টের পেলে সম্ভাব্য কোষগুলোকে মেরে ফেলে এই জিন। তবে এই বাড়তি পি৫৩ জিন যে হাতিকে ক্যান্সার প্রতিরোধী বানিয়ে দিয়েছে তা বল যায় না।
 তবে ক্যান্সারকে দূরে রাখতে এরা শক্তিশালী ভূমিকা রাখে।
গবেষক আরো বলেন,
 বড় আকারের প্রাণীদের ক্যান্সার খুব কম হতে দেখা যায়।
 মানুষ বা ছোট আকারের প্রাণীদের মধ্যে ক্যান্সার ছড়ায় বেশি।
 পি৫৩ জিনের বাড়তি উপস্থিতির কারণে ক্যান্সার প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী হয়।
 মানুষের জন্মের পর তার দেহে পি৫৩ জিন পরিপূর্ণতা পায় না একটি বিশেষ কারণে।
এ অবস্থার নাম লি-ফ্রমেনি সিনড্রোম। এতে ক্যান্সার আক্রমনের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

শিফম্যান এবং তার সহকর্মী গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন,
হাতির কোষ রেডিয়েশনের ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায়।
 মানুষের কোষের প্রতিক্রিয়াও পরীক্ষা করা হয়।
যে সকল কোষ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে।
 এই হার মানুষের কোষ অপেক্ষা হাতির কোষে দ্বিগুণ।
 মানুষের কোষ এ বৈশিষ্ট্য তেমনটা ধারণ করে না বিধায় ওই কোষগুলোতেই ক্যান্সার দানা বাঁধে।

সূত্র : ফক্স নিউজ


হাতিদের ক্যান্সার হয় না বললেই চলে। অথচ বিশাল প্রাণীটির দেহে আরো বেশি কোষ রয়েছে। বিজ্ঞানীদের কাছে এটা এক বিস্ময় যে, হাতিরা বনে থাকে এবং তারা তো আর মানুষের মতো স্বাস্থ্যসচেতন নয়। অথচ তাদের ক্যান্সার হয় না।
এখন বিজ্ঞানীরা চিন্তা করছেন, হাতির দেহে মানুষের ক্যান্সার প্রতিরোধের কোনো উপায় রয়েছে কিনা। এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন তারা। ইতিমধ্যে গবেষণা এগিয়ে নিতে শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা। আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউতাহ-এর পেডিয়াট্রিক ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. জোশুয়া শিফম্যান জানান, মানুষের কোষের সঙ্গে হাতির কোষ তুলনা করা হয়েছে। দেখা গেছে, এই বিশাল প্রাণীর কোষে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এমন জিনের বাড়তি ২০টি কপি রয়েছে। এই জিনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে মেরামত করে। এমনকি ক্যান্সার ঘটায় এমন উপাদানের উপস্থিতি টের পেলে সম্ভাব্য কোষগুলোকে মেরে ফেলে এই জিন। তবে এই বাড়তি পি৫৩ জিন যে হাতিকে ক্যান্সার প্রতিরোধী বানিয়ে দিয়েছে তা বল যায় না। তবে ক্যান্সারকে দূরে রাখতে এরা শক্তিশালী ভূমিকা রাখে।
গবেষক আরো বলেন, বড় আকারের প্রাণীদের ক্যান্সার খুব কম হতে দেখা যায়। মানুষ বা ছোট আকারের প্রাণীদের মধ্যে ক্যান্সার ছড়ায় বেশি। পি৫৩ জিনের বাড়তি উপস্থিতির কারণে ক্যান্সার প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। মানুষের জন্মের পর তার দেহে পি৫৩ জিন পরিপূর্ণতা পায় না একটি বিশেষ কারণে। এ অবস্থার নাম লি-ফ্রমেনি সিনড্রোম। এতে ক্যান্সার আক্রমনের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

শিফম্যান এবং তার সহকর্মী গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, হাতির কোষ রেডিয়েশনের ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায়। মানুষের কোষের প্রতিক্রিয়াও পরীক্ষা করা হয়। যে সকল কোষ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে। এই হার মানুষের কোষ অপেক্ষা হাতির কোষে দ্বিগুণ। মানুষের কোষ এ বৈশিষ্ট্য তেমনটা ধারণ করে না বিধায় ওই কোষগুলোতেই ক্যান্সার দানা বাঁধে।

সূত্র : ফক্স নিউজ





No comments:

Post a Comment

Friday, October 9, 2015

Solution of cancer in the body of the elephant! ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !


Solution of cancer in the body of the elephant!

 Cancer does not agree elephants.
But the organism has more cells.
  It is a surprise to scientists, forest elephants and the people they do not like the health care system.
  But they are not cancer.
Now, scientists think,
  There is no way to prevent cancer in the body of the elephant.
  They are at the start of the study.
Scientists have already begun to take the research forward.
  American University's pediatric oncologist Dr. iutaha. Joshua Shiphman the cell has been compared to an elephant with human cells.
  It has been shown that these huge creatures cancer cells copy genes are additional 20.
  The genes that repair damaged cells.
Sensing the presence of such material, even if it causes cancer cells to kill the potential of this gene. However, the excess of the p53 genes in cancer has made the elephant can not force it.
  The strong role of the cancer away.
The researchers said,
  For larger animals, cancer is seen to be very low.
  The small size of the spread of cancer in humans or animals, and more.
The p53 genes are more powerful because of the presence of cancer.
  After the birth of his body, the fullness of the p53 genes do not have a special reason.
In this syndrome, Lee-Phramoni. The cancer may increase the chance of an attack.
Shiphman and his fellow researchers examined,
What kind of elephant in the cells react to radiation.
 The reactions of human cells was tested.
All cells that are likely to be affected by the disease, they destroy themselves.
 This is twice the rate of human cells and cells of an elephant waiting.
 Because human cells do not contain this feature happen by selecting the cell and bind to cancer grain.

Source: Fox News

ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !

হাতিদের ক্যান্সার হয় না বললেই চলে।
অথচ বিশাল প্রাণীটির দেহে আরো বেশি কোষ রয়েছে।
 বিজ্ঞানীদের কাছে এটা এক বিস্ময় যে, হাতিরা বনে থাকে এবং তারা তো আর মানুষের মতো স্বাস্থ্যসচেতন নয়।
 অথচ তাদের ক্যান্সার হয় না।
এখন বিজ্ঞানীরা চিন্তা করছেন,
 হাতির দেহে মানুষের ক্যান্সার প্রতিরোধের কোনো উপায় রয়েছে কিনা।
 এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন তারা।
 ইতিমধ্যে গবেষণা এগিয়ে নিতে শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা।
 আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউতাহ-এর পেডিয়াট্রিক ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. জোশুয়া শিফম্যান জানান, মানুষের কোষের সঙ্গে হাতির কোষ তুলনা করা হয়েছে।
 দেখা গেছে, এই বিশাল প্রাণীর কোষে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এমন জিনের বাড়তি ২০টি কপি রয়েছে।
 এই জিনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে মেরামত করে।
 এমনকি ক্যান্সার ঘটায় এমন উপাদানের উপস্থিতি টের পেলে সম্ভাব্য কোষগুলোকে মেরে ফেলে এই জিন। তবে এই বাড়তি পি৫৩ জিন যে হাতিকে ক্যান্সার প্রতিরোধী বানিয়ে দিয়েছে তা বল যায় না।
 তবে ক্যান্সারকে দূরে রাখতে এরা শক্তিশালী ভূমিকা রাখে।
গবেষক আরো বলেন,
 বড় আকারের প্রাণীদের ক্যান্সার খুব কম হতে দেখা যায়।
 মানুষ বা ছোট আকারের প্রাণীদের মধ্যে ক্যান্সার ছড়ায় বেশি।
 পি৫৩ জিনের বাড়তি উপস্থিতির কারণে ক্যান্সার প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী হয়।
 মানুষের জন্মের পর তার দেহে পি৫৩ জিন পরিপূর্ণতা পায় না একটি বিশেষ কারণে।
এ অবস্থার নাম লি-ফ্রমেনি সিনড্রোম। এতে ক্যান্সার আক্রমনের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

শিফম্যান এবং তার সহকর্মী গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন,
হাতির কোষ রেডিয়েশনের ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায়।
 মানুষের কোষের প্রতিক্রিয়াও পরীক্ষা করা হয়।
যে সকল কোষ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে।
 এই হার মানুষের কোষ অপেক্ষা হাতির কোষে দ্বিগুণ।
 মানুষের কোষ এ বৈশিষ্ট্য তেমনটা ধারণ করে না বিধায় ওই কোষগুলোতেই ক্যান্সার দানা বাঁধে।

সূত্র : ফক্স নিউজ


হাতিদের ক্যান্সার হয় না বললেই চলে। অথচ বিশাল প্রাণীটির দেহে আরো বেশি কোষ রয়েছে। বিজ্ঞানীদের কাছে এটা এক বিস্ময় যে, হাতিরা বনে থাকে এবং তারা তো আর মানুষের মতো স্বাস্থ্যসচেতন নয়। অথচ তাদের ক্যান্সার হয় না।
এখন বিজ্ঞানীরা চিন্তা করছেন, হাতির দেহে মানুষের ক্যান্সার প্রতিরোধের কোনো উপায় রয়েছে কিনা। এ নিয়ে গবেষণা শুরু করেছেন তারা। ইতিমধ্যে গবেষণা এগিয়ে নিতে শুরু করেছেন বিজ্ঞানীরা। আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব ইউতাহ-এর পেডিয়াট্রিক ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ড. জোশুয়া শিফম্যান জানান, মানুষের কোষের সঙ্গে হাতির কোষ তুলনা করা হয়েছে। দেখা গেছে, এই বিশাল প্রাণীর কোষে ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এমন জিনের বাড়তি ২০টি কপি রয়েছে। এই জিনগুলো ক্ষতিগ্রস্ত কোষগুলোকে মেরামত করে। এমনকি ক্যান্সার ঘটায় এমন উপাদানের উপস্থিতি টের পেলে সম্ভাব্য কোষগুলোকে মেরে ফেলে এই জিন। তবে এই বাড়তি পি৫৩ জিন যে হাতিকে ক্যান্সার প্রতিরোধী বানিয়ে দিয়েছে তা বল যায় না। তবে ক্যান্সারকে দূরে রাখতে এরা শক্তিশালী ভূমিকা রাখে।
গবেষক আরো বলেন, বড় আকারের প্রাণীদের ক্যান্সার খুব কম হতে দেখা যায়। মানুষ বা ছোট আকারের প্রাণীদের মধ্যে ক্যান্সার ছড়ায় বেশি। পি৫৩ জিনের বাড়তি উপস্থিতির কারণে ক্যান্সার প্রতিরোধব্যবস্থা শক্তিশালী হয়। মানুষের জন্মের পর তার দেহে পি৫৩ জিন পরিপূর্ণতা পায় না একটি বিশেষ কারণে। এ অবস্থার নাম লি-ফ্রমেনি সিনড্রোম। এতে ক্যান্সার আক্রমনের সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়।

শিফম্যান এবং তার সহকর্মী গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, হাতির কোষ রেডিয়েশনের ক্ষেত্রে কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখায়। মানুষের কোষের প্রতিক্রিয়াও পরীক্ষা করা হয়। যে সকল কোষ রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে। এই হার মানুষের কোষ অপেক্ষা হাতির কোষে দ্বিগুণ। মানুষের কোষ এ বৈশিষ্ট্য তেমনটা ধারণ করে না বিধায় ওই কোষগুলোতেই ক্যান্সার দানা বাঁধে।

সূত্র : ফক্স নিউজ





No comments:

Post a Comment