Wednesday, July 13, 2016

"O dawn of light" -poetry



"O dawn of light"
I saw how the night tonight
The morning saw how dirty,
How much sorrow in the heart of the
Saw choppy waves of pain
Remains vigilant.

How many streams of fire at night
I did not even cry silently wept.
Wash face with tears, I've forgotten how much sorrow,
We have more than a fringe dark night.
Yet the hope
Still going down,
Cross the river of life,
Take a look in the morning.
He'll take over from the morning
O dawn light.
Let's go over some happiness,
Give me a loan.

Dewan  Abdul Basit Chowdhury

Monday, July 11, 2016

Sunday, July 10, 2016

`What seemed to mass consciousness' Biplob Ahmed's poem



When any mass consciousness

Biplob Ahmed

Indian army in Bangladesh !!!
What seemed to mass consciousness.
After the terrorist drama plays
The country is another country.

Many soldiers, police, RAB,
Detective, and SWAT
What will be with them
Black Cat's inquiry.

If they can not,
But why is the country's money
For millions estimates
Give them, Foreign currency empty.

So from today, India Brother
May all of us work
To pay, they'll
Blessed be, brother in India.

Dear brother of India,
So you're,
There is no worry.
Handle everything
There is no problem.

Supplication,
The state should protect the royal power
However, as well.
How wise people of Bengali
Did not escape the eye of big brother.

`Taking panic' Dewan Abdul Basit Chaudhry's poetry



Taking panic
Today crazy nation whose hands prisoners,
Poison shed tears of anguish
The wave goes up,
River of Life rivers.

The ever-present pain away, wailing,
Save the prisoner screaming in his country
The city of nudity scandal.

Dust sitting on the ground crying dawn rises
Comes the night scared
Flower bud after hiding
Alas it.
There is no smile on the crowd taking panic.

Friday, July 8, 2016

‘Sorrow ‘ Wahid Uddin's poetry



Sorrow
Alas, my country,
Sorry to say that,
In all cases of interest
Politics is.

Alas, my country,
Do not tell where to go,
There is no true justice left
Where is the justice there?

Alas, my country,
There is no limit of sorrow,
To see the country and its people
Heart pain.

Alas, my country,
There is no regret to say,
I repressed anger
Let us bear the burden alone.

Alas, my country,
When that day comes,
The day when people laugh with open heart
People can sleep in peace,
In the country, will be looking for peace?

Tuesday, July 5, 2016

Happy eid day


Happy eid day
Almighty Allah for the Muslims per year
  The festival has two gifts.
Fasting is a practice of one month after the first day of the month saoyal 'Eid'
and
The other is Eid-ul-Adha, or the feast of sacrifice.
Eid means happy.
Come back in another sense.
Every year both the date and the two Eid.
Social or political advantage or disadvantage one has the right to change the logic of the date of Eid
An increase of more than two to one, or two Eid reduce the rights Allah has not given anyone.
On the day of Eid, the Muslim Ummah in the heart swell with joy,
  It is –
Eid-ul-phitare

Friday, July 1, 2016

Corruption in Bangladesh Of ripe mango weevil And the Anti-Corruption Commission

Corruption in Bangladesh Of ripe mango weevil And the Anti-Corruption Commission
Does not mean to say that corruption only to earn money illegally.
  Corruption and irregularities can be unbearable for the people, the society said.
However, Bangladesh is a corrupt country.
Corruption is a widespread irregularities, some of which can increase the number of personal income irrational way,
  For this reason, some people are withholds income and more than enough profits due to irregularities in the common cause of the people are suffering.
s an incurable cancer of corruption in the society,
 When people's income inequality is maintained for a long time.
And the corruption is accepted.
Obstructing normal society that corruption flourish
And brought down the country's progress
This manner of evil clique of influential beneficiaries receive more benefits.
The poor are more deprived.
Creation of permanent inequality in society.
The social inequalities that benefit the wealthy.
The rich are powerful.
Powerful rich.
The disparity is not so.
Rather, people are forced to accept discrimination.
The ability of the country's most influential and wealthy beneficiaries took part in politics.
Go to the king of rich countries,
People remained virtually the poor people.
Development is not the fate of the people year after year.

Tuesday, June 28, 2016

Love is not defeat



Love is not defeat.

Love sky
Love the moon
Love river
Love flowers
Dear ones love
Love the country
This love does not have any bass
Love is not defeat.
 Love is never defeated.

Love the name of loving kindness.
Love is the duty of responsibility where there is a strong presence of love.
Increases the strength of love, peace and happiness in the society.
The mother loves the child, for the love of the mother and the child is not to give evidence.
Love is an instinct of the creature,
Love is not by works,
Love becomes automatically.
But it is the duty of love is involved with.
When a child loves his father or mother shall be the duty of responsibility with love.
Or else the world may well be the cause of evil in society.
Oiysi felt bitterness towards such parents.
She became a woman unloved.
Because he had killed his father and mother.
  Missing due to his duty of responsible conduct because the parents were evil.
The children of parents killed by an abnormal event.
This is the tragic and very sad to say that the father of one society could not accept.
Love should be mutual understanding between husband and wife.
Mutual respect between husband and wife will be staying.
Otherwise, they might fall in love rhythm.



Friday, June 24, 2016

বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ বই পাগলরা ঘুরে আসুন



বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ  বই পাগলরা ঘুরে আসতে পারেন

অনেকেই অন লাইনে বই পড়তে ভালবাসেন।বই পড়ুয়াদের জন্য নিম্নে একটি সাইটের সন্ধান দিলাম ।বই পডুন আর অবসর সময়ে প্রিয় বই পড়ার জন্য ডাউন লোড করে রাখতে পারেন।
অনলাইনে বাংলা বই পড়া ও ডাউনলোডের নতুন একটা ওয়েবসাইট  ঠিকানা বলব আজ। ওয়েবসাইটির উপরে স্লাইড আকারে জনপ্রিয় বই গুলো প্রদর্শিত হয়। ক্যাটাগরী ও লেখকের নাম অনুযায়ী বাংলাদেশী ও ভারতীয় লেখকদের বই এর লিঙ্ক দেয়া আছে। এছাড়া সাইটটিতে বই সার্চ করে ডাউনলোডের ব্যবস্থা আছে। জনপ্রিয় ও সম্প্রতি আপলোড করা বইগুলো পাওয়া যাবে সাইডবারে। এছাড়া অনুবাদকৃত, বইমেলা, পাঠ্যবই, ম্যাগাজিন, ইসলামিক, কম্পিউটার, উপন্যাস, কবিতা, সাইন্সফিকশন, শিশুতোষ, নারীদের, ভ্রমণ কাহিনীসহ অসংখ্য  বই রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। এই ওয়েবসাইটে বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ২০০ বই এর বিরল সংগ্রহ আছে। কোন রকম রেজিষ্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনে পড়া ও ডাউনলোড করা যায় সহজেই। ওয়েবসাইটটিতে ঢুঁ মারতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

Wednesday, June 22, 2016

কবিতা - আবোল তাবোল ভাবনা তার

আবোল তাবোল ভাবনা তার

আবোল তাবোল ভাবনা তার নেই কোন ন্যায় পন্থা,
পানি দিয়ে বিস্কুট খায় স্বাদ তার নোনতা।
রক্ত মেপে দেখে সে ডায়বেটিসের শংকা,
ভাবেনা সে একদিন তার হবে যে অক্কা।
সুবিচারের নামে সে কষ্ট দেয় সদা মানুষকে,
মূল্যবোধ হ্রাসের কারণ সে দোষ দেয় সম্প্রদায়কে।
মরণ তারে সদাই ডাকে সুক্ষ সে রশির টানে,
অভিশাপের বিষের তীর ছোটে যায় তার পানে।
এতো কিছু হবার পরও বিশ্বাস যে তার অল্প,
তবু তার হয়না শেষ বড় হবার গল্প ।
এভাবেই সে হতভাগ্য জানেনা সে কভু
বিচার তার হবে যে ছাড়বেন না মহা প্রভু ।
জীবনের অর্থ জানে না মনে ভরা তার দম্ভ,
মানুষদের উপকারে লাগে না অনর্থ যার কম্ম।
তার কারণে কষ্টের জীবন,দু:খী মানুষের চেখের জল,
নেকী গুলো তার পাপ হয়ে যায়,এটা তার কর্ম ফল।
শান্তনার ভাগ্য খুজে কেউ ফুটপাতে গিয়ে,
অত্যাচারীর ভাগ্য লেখা পড়ে শুনায় অবুঝ পাখী টিয়ে ।।

-খাজা আলী আমজাদ মাহবুব

Tuesday, June 21, 2016

হুমাযূন আহমেদ এবং তাঁর ২০০+PDF Books


হুমাযূন আহমেদের ২০০+PDF Books
 আহমেদ, হুমায়ূন (১৯৪৮-২০১২)  কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার, শিক্ষক। হুমায়ূন আহমেদের জন্ম নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জে তাঁর মাতামহের বাড়িতে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন (বর্তমানে আয়েশা ফয়েজ নামে পরিচিত)। ফয়জুর রহমান আহমেদ পুলিশ বিভাগে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং কর্তব্যরত অবস্থায় পাকবাহিনীর হাতে শহীদ হন। সঙ্গত কারণেই হুমায়ূন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে কিছুদিন আটক করে রাখে এবং দৈহিক নির্যাতন করে।
 পারিবারিক পরিমন্ডলে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার অনুকূল আবহে হুমায়ূন আহমেদের শৈশব জীবন অতিবাহিত হয়। তাঁর পিতার সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি সমকালীন পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতেন। বগুড়ায় অবস্থানকালে দীপ নেভা যার ঘরে শিরোনামে তাঁর একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। সন্তানদেরও তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চার জন্য উৎসাহ দিতেন। হুমায়ূনের অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং একজন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য কল্পবিজ্ঞান গল্প ও কাহিনী রচনা করেন। তাঁর সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্যলেখক ও কার্টুন ম্যাগাজিন ‘উন্মাদ’-এর সম্পাদক। তাঁদের মা আয়েশা ফয়েজও লেখালেখি করতেন। জীবন যেরকম শিরোনামে তাঁর একটি আত্মজৈবনিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। শৈশবে হুমায়ূন আহমেদের নাম ছিল শামসুর রহমান। তাঁর একটি লেখা থেকে জানা যায়, তাঁদের পিতা ছেলেমেয়েদের নাম পরিবর্তন করতেন। তাই তিনি নিজেই পুত্রের আগের নাম পরিবর্তন করে রাখেন হুমায়ূন আহমেদ। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে হুমায়ূন ছিলেন সবার বড়।
পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সিলেট, জগদ্দল, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, চট্টগ্রাম, বগুড়া, কুমিল্লা ও পিরোজপুরে অবস্থান করেন। সিলেট জেলা শহরের কিশোরীমোহন পাঠশালায় তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা। ১৯৬৫ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন (রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান)  ১৯৬৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি মহসিন হলে অবস্থান করতেন। পরবর্তী পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ময়মনসিংহ) প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় হুমায়ূন আহমেদের কর্মজীবন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি অধ্যাপনা পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং সার্বক্ষণিক সাহিত্যর্চ্চায় মনোনিবেশ করেন। এর পাশাপাশি চলে নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণ।
বাংলা কথাসাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ একজন ব্যতিক্রমী লেখক। রচনার ব্যাপ্তি, বিষয়ের বৈচিত্র্য, চরিত্র নির্মাণ, রচনাশৈলী, সংলাপ প্রভৃতি মিলিয়ে তিনি এক অভিনব ধারা সৃষ্টি করেন, যা  একান্তই তাঁর নিজস্ব শৈলী হিসেবে স্বীকৃত। তাঁর উপস্থিত বুদ্ধিজাত প্রকাশ ও রসবোধের কারণে তাঁর রচনা সহজেই পাঠকের চিত্ত স্পর্শ করে। বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন এক স্বতন্ত্র ভুবন। একজন সফল লেখক হিসেবে সাহিত্য-শিল্পের বিভিন্ন শাখায় স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাঁকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। বহুমাত্রিকতা তাঁর রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।
ছাত্রজীবনে লেখা নন্দিত নরকে শিরোনামের নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের আবির্ভাব। ১৯৭২ সালে তিনি উপন্যাসটি রচনা করেন এবং সে বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নন্দিত নরকে বাংলাদেশের পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩)। গল্প, উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, শিশুতোষ গ্রন্থ, নাটক, প্রবন্ধ, আত্মজৈবনিক রচনা প্রভৃতি মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর শেষ উপন্যাস দেয়াল (অপ্রকাশিত-পটভূমি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ড ও তৎকালীন রাজনৈতিক ঘটনা)। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা জনপ্রিয় উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলাদেশের সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা যায়। তাঁর অন্যতম সায়েন্স ফিকশন তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস মধ্যাহ্ন এবং বাদশাহ নামদার। আত্মজৈবনিক রচনায়ও তিনি স্বচ্ছন্দ। তাঁর স্মৃতিকথাগুলো সুখপাঠ্য।

Monday, June 13, 2016

বহুব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয় কিছু শব্দের শুদ্ধ বানান

বহুব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয় কিছু শব্দের শুদ্ধ বানান

শুদ্ধ বানানে বাংলা লেখায় যেমনি ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় তেমনি শিাক্ষত মার্জিত সুন্দর ব্যক্তিত্বের প্রকাশ পায়।তাই সকলের উচিৎ শুদ্ধ বানানে প্রিয়  বাংলা ভাষার চর্চা করা ।নিম্নে কিছু বহুল ব্যবহৃত কিছু শুদ্ধ বানান দেয় হল।পাশাপাশি প্রচলিত অশুদ্ধ বা বর্জনীয়  বানান গুলো দেখানো হল।
অ আ ই ঈ
শুদ্ধ ……………....(অশুদ্ধ বা বর্জনীয়)
অকালপ্রয়াণ --- --(অকাল প্রয়াণ)
অগণিত --- --- - (অগনিত)
অগ্রসর --- --- -- (অগ্রসরমান
  অধীন --- --- --- (অধীনস্থ)
অগ্রগণ্য --- --- -- (অগ্রগন্য)
অঙ্ক [ঙ+ক] --- --- (অংক)
অঙ্কন [ঙ+ক]--- ---(অংকন)
অঙ্গ [ঙ+গ] --- -- - (অংগ)
অতিথি --- --- ---- (অতিথী)
অতিষ্ঠ --- --- ---- (অতিষ্ট)
অত্যধিক --- --- --(অত্যাধিক)
অধীনস্থ --- --- --- (অধীনস্ত)
অধ্যবসায় --- ---- (অধ্যাবসায়)
অনন্যসাধারণ --- (অনন্য সাধারণ)
অনিষ্ট --- --- ----- (অনিষ্ঠ)
অনুকূল --- --- --- (অনুকুল)
অনেককিছু --- --- (অনেক কিছু)
অন্তঃসত্ত্বা --- --- -- (অন্তঃসত্তা)
অপ্রতুল --- ---- --(অপ্রতুলতা)
অশ্রু --- ---- ---- --(অশ্রুজল)
অপদস্থ --- --- --- (অপদস্ত)
অপেক্ষমাণ --- --- (অপেক্ষমান)
অভিভূত --- --- -- (অভিভুত)
অমানুষিক --- ---- (অমানুসিক)
অস্বস্তি --- --- ---- (অস্বস্থি)
 অর্ধশিক্ষিত --- -- (অর্ধ শিক্ষিত)
অসাধারণ --- ---- (অসাধারন)
অসুখবিসুখ --- -- (অসুখ-বিসুখ)
আকস্মিক -- --- --(আকষ্মিক)
আকাঙ্ক্ষা [ঙ+ক্ষ] --------(আকাংখা)

Saturday, June 11, 2016

।।স্বাস্থ্য সেবা।।

।।স্বাস্থ্য সেবা।।

নিশ্চিত করতে হবে দরিদ্রদের স্বাস্থ্য সেবা,
মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রীর আজকের হক কথা।
তার কথায় প্রীত সকল অনুসারী সূধী মহল
বাস্তবতা দূরস্ত,গরীবের নয়নে কষ্টের জল।
সেবিকাদের জীবন ধারণের দাবি ছিল চাই চাকুরী ,
দেশের রাজা ,করে লাঠিপেটা, তারা যে সরকারী ।
সেবা দানের প্রশিক্ষণ ছিল,মমতা তাদের ধর্ম,
লাঠিপেটা হলো নার্স জানেন না সে পাপের মর্ম ?
দীনহীনে দিন আনে দিন খায়,আজীবনের সাজা,
নূন্যতম জীবন ধারণের জন্য নেই কোন মহাজনের দিশা।
স্বাস্থ্যকর জীবন ধারণ হয়না বাচা তাদের কভু,
ভাল কথার মালা সাজান শুধু,তারা যে সদাই প্রভু।
তাইতো তারা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে করে জীবন আহরণ
ডাস্ট বিনের ভাঙ্গারি মাল সংগ্রহে এই গরীবের জীবন ধারণ।
জীবন এখানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থাকে রোগাক্রান্ত,
বৈষম্যের বিষের তীরে কেন এরা সদা আক্রান্ত ?
ক্লিন ঢাকার অভিশাপ আবর্জনায় মানুষের জীবন
বড় মানুষ আরো বড় হন, হুশ হবে তাদের কখন.. ?

খাজা আলী অামজাদ মাহবুব

Friday, May 20, 2016

ট্রেনের নাম কালনী এক্সপ্রেস


।।ট্রেনের নাম কালনী এক্সপ্রেস ।।

ছন্দের তালে তালে চলে হেলে দোলে,
সাত সকালে না চড়লে যাবে সে চলে,
সকালের কোমল আবহাওয়ায় শোভনীয বেশ,
ইন্টার সিটি ট্রেন কালনী এক্সপ্রেস।
সিলেট হতে ঢাকা সদা চলাচল তার,
যেতে পারেন ইচ্ছে হলে,বন্ধ শুক্রবার।
আরামদায়ক ভ্রমণে ছন্দ আর গতির ,
কখনো আনন্দের কখনো বিরক্তির।
যেমন গায়ক বেহালা বাজায় গানে,
মন ভরে যায় তার সূরের তানে,
প্রতিবন্ধী মিশু ভিক্ষা চাহে গীতের ছলে,
কেহ দেন না তারে অবহেলায় ঠেলে,
অসহায় অক্ষম ভিক্ষা করে জীবনের কারণে,
ভিক্ষা দেন জগত পালকের স্মরণে
সক্ষম করেছেন যিনি সকলেরে।
যখন হয় পানির পিপাসা,
ঠান্ডা পানি নিয়ে হাজির ফেরিওয়ালা।
মাঝ পথে হয়ে যায় যাত্রীদের ভীর,
বিনা টিকেটের লোকজন ?
মনে বিদ্ধ হয় সন্দেহের তীর ?

হঠাত কি জানি কি কারণে বচসা হয় দুজনের,
বিরক্তির কারণ হয় সব সজ্জনের,
তখন পুলিশ টিটির দেখা যায় না ছায়া,
প্রতি ষ্টেশন অন্তর বাড়ে মানুষের কায়া।
অধিক জনসংখ্যার সমস্যা আর অভাবের দেশ বাংলাদেশ,
তারি মধ্যে চলচল করে কালনী এক্সপ্রেস।।


Sunday, May 8, 2016

কালনী নদীর আনাড়ি মাঝি

 কালনী নদীর আনাড়ি মাঝি

কালনী নদীর বৈশাখী পানি
ছোট্ট আমার ডিঙ্গি খানি
শখের বশে বৈঠা টানি
আনাড়ি এক মাঝি আমি !

Friday, April 22, 2016

।।জাঁহাপনা ঈমানদার ।।



।।জাঁহাপনা ঈমানদার ।।
কৃষক আর্জি জানালেন,-
জাঁহাপনা ঈমানদার !
কাঁদে না আপনার পরা?
ফসলের মাঠ আজ জলাশয়,
শক্ত বাঁধ হলো না কেন মহাশয়?
জাঁহাপনা ঈমানদার !
কে জামিনদার ?’

জাঁহাপনা হুঙ্কার দিলেন,
জলের কাজ জলে করেছে
মাটির বাঁধের তাতে দোষ কি রে ?
প্রশ্ন করিস আমার তরে !
দুঃসাহস তোর, সকলি ডরে !
আল্লাহর ধর্ম আল্লাহ করেছে
তোর কি তাতে যায় আসে !?’

কৃষক হাতজোড় করি কহিলেন,-
মাফ করিবেন সমাজ পতি,
আপনার বিনা নেই যে মোর গতি ।

অতপর মহাশয় ছবক দিলেন,-
ফিরে যা !সদা জপা চাই মোর জয় গান,
তাতেই তোর বাঁচবে জীবন মান

অবশেষে কৃষক আসিলেন ফিরে
মহাশয়ের মহা বানী নিয়ে, ধীরে।
জাহাপনা ঈমানদার !
জয়ের মালা বারংবার !

Thursday, April 7, 2016

পৌরসভার স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং জনগণের সুস্বাস্থ্য!?

পৌরবাসীর স্বাস্থ্য সুরক্ষা পৌরসভার সেবার অন্তভূক্ত।
এক্ষেত্রে পৌরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অধীনে পরিচ্ছন্ন শাখার একটি কাজ হলো-
ড্রেন নিয়মিত পরিস্কার করা ।
যাতে ড্রেনের ময়লাগুলো উপচে রাস্তায় চলে না আসে।
 ড্রেন পরিষ্কার করার সময় রাত ১০.০০ টা থেকে  ভোর ৫.০০ টা  পর্যন্ত হওয়া উচিৎ এবং
ড্রেনের ময়লা গুলো উক্ত সময়ের মধ্যে অপসারন করা জরুরী ।
যাতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি না হয়, জনগণের কোনরূপ অসুবিধা না হয় বা জনস্বাস্থের জন্য হুমকি না হয়।
কিন্তু জনগণের এসকল জনস্বাস্থ্য সম্পর্কীত নিয়মগুলি কি পৌরসভা খেয়াল করেন ? পালন করেন ?
যেমন সুনাম গঞ্জের দিরাই পৌরসভার ড্রেনের ময়লা গুলো তুলা হচ্ছে দিনের বেলা জনগণের চলাচলের মধ্যে এবং
 ড্রেনের ময়লা গুলো রাস্তার পাশে স্তুপিকৃত করে রাখা হচ্ছে,সংগে সংগে অপাসারণ করা হচ্ছে না।
যে ময়লাগুলোতে সবচেয়ে বেশী রোগ জীবনু বাস করে।
কিন্তু রাস্তার পাশে ড্রেনের ময়লা রাথার কারণে দূগন্ধে ভরে যাচ্ছে পরিবেশ ।
অস্বাস্থ্যকর পৌরবাসির চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে ।
বৃষ্টি হচ্ছে,বৃষ্টির পানি ড্রেনের ময়লা রোগজীবানু ছড়িয়ে যাচ্ছে আশে পাশে ।
উম্মুক্ত ভাবে ফেলে রাখা ময়লা গুলো দিনের পর দিন
ড্রেনের ময়লাতে মাছি বসছে ।
সে মাছি উড়ে গিয়ে বসবে সংলগ্ন হোটেলের কোন মানুষের খাবারের প্লেটে।
সে খাবার খেয়ে মানুষ সহজেই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
উ্ন্নয়নের জন্য ড্রেন দেয়া হয় যাতে মল, ময়লা মাটির তল দিয়ে অপসারিত হয়ে যায়।
সে ময়লা যদি জনগণের চলাচলের রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয় ,
তবে কি বলা যায় না এরুপ উন্নয়নের অব্যবস্থাপনা বুমেরাং হয়ে দূর্ভোগ বাড়াচ্ছে জনগণের ?
সরকার বাহাদুর কর্তৃক জনগণকে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বিপুল পরিমান টাকা ব্যয় করেন ।
জনগণের স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার জন্য বহুল প্রচারণা চালান।

কিন্তু জনগণের স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠান গুলো কি এ ব্যাপারে সচেতনতার পরিচয় দিতে পারছেন ?
যদি একটি গুরুত্বপূর্ন স্থানীয় সরকার এর প্রতিষ্ঠান জনগণের স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দেন।
তবে জনগণ কিভাবে স্বাস্থ্য সচেতন হতে পারেন ?

Saturday, April 2, 2016

একটি প্রতিবাদ সভার পরিণতি

এক বনে এক বাঘ বাস করতো।
বাঘটি খুব হিংস্র ও শক্তিশালী ছিল।
বাঘটি যখন তখন নিরীহ পশুদের হত্যা করতো ।
পশুর কিছু রক্ত মাংস খেতো বাকিটা ফেলে রাখত।
বাঘের শিকার করা অবশিষ্ট পুশুর দেহ হায়নারা খেত।
এজন্য বাঘটি সকল পশুদের জন্য ত্রাসের কারণ হলেও হায়নারা বাঘটিকে পছন্দ করতো ।

কারণে অকারণে একর পর এক নিরীহ পশুরা বাঘের হত্যার শিকার হওয়ার প্রেক্ষিতে,
নিরীহ পশুরা অসহায় হয়ে হাতির কাছে এর প্রতিকার চাইল ।
কারণ বনে হাতী তাদের স্বগোত্রীয় তৃণভোজী সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী এবং অকারণে কারো ক্ষতি করে না।
ছাগল বনগরু হরিণ খরগোস ইত্যাদি তৃণভোজী প্রাণিদের অকারণ জীবন হাণী রোধ করার জন্য হাতি প্রতিবাদ সভার আহ্বান করলো ।

যথা সময়ে প্রতিবাদ সভা শুরু হলো ।
কিন্তু বিপত্তি বাঁধল সভাপতি পদ নিয়ে ।
তৃণভোজী প্রাণীরা হাতিকে প্রতিবাদ সভার সভাপতি হিসাবে দাবি করলো।
কিন্তু হায়নারা সভাপতি হিসাবে বনের রাজা বাঘকেই পদাধিকার বলে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করলো।
হায়নারা শক্তিশালী ও হিংস্র এবং বনের রাজা বাঘকে সভাপতি হিসাবে না মানলে আরো বিপত্তি হতে পারে একথা ভেবে পশুরা হায়নাদের প্রস্তাব মেনে নিল।
হাতি অভিযুক্ত বাঘকে প্রতিবাদ সভার সভাপতি হিসাবে মেনে নিতে পারলো না ।
কিন্তু হাতি দেখতে পেল কেউ আর কোন প্রতিবাদ করছে না।
এমতাবস্থায় হাতি সভাস্থল ত্যাগ করবে কি না চিন্তা করল?
কিন্তু পরক্ষণেই ভাবল হঠাৎ করে সভাস্থল ত্যাগ করা উচিৎ হবে না ,
এবং নিরীহ পশুদের রক্ষার সুযোগ পাবার আশায় হাতি সভাস্থলে রয়ে গেল।

সভা শুরুর প্রারম্ভে নিরীহ তৃণভোজী প্রানীরা তাদের বক্তব্যে বাঘ কর্তৃক তাদের অকারণ জীবন হাণীর করুণ কাহিনী তুলে ধরলো এবং এরুপ অন্যায় কাজ হতে বিরত থাকার জন্য জোর দাবী করলো।
এরপর হায়নারা বললো যে,
‘কারো খাবারের উপর কারো নিষেধাজ্ঞা করা অন্যায় ও অমানবিক তাছাড়া তিনি বনের রাজা,তার বিরোদ্ধে এমন কথা উচ্চারণ করা সমীচীন নয়।বরং পশুদের সদা সতর্ক হয়ে চলাচল করা উচিৎ।অসতর্ক হওয়া তাদের উচিৎ নয় ।’
হায়না দলপতির বক্তব্যে সকল হায়নারা মনের আনন্দে হাততালি দিল।
হায়নাদের বক্তব্যের পর এবার হাতীর বক্তব্য দেয়ার পালা ।
হাতি তৃনভোজী প্রাণীদের রক্ষার জন্য জ্বালাময়ী বক্তব্য এবং দাবি পেশ করার প্রস্তুতি নিল।
কিন্তু সে সময় এক বন গরু বলে উঠল,
‘বনের রাজা বাঘ হতে তৃণভোজী পশুদের সমীহ সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ। এমতাবস্তায় হায়নাদের বক্তব্য সমর্থন যোগ্য।’
গরুর বক্তব্যে হায়নারা সমর্থন করে খুব খুশী হয়ে তুমুল হাত তালি দিয়ে স্বাগত জানাল।
এসময় বাঘকেও খুশী হতে দেখা গেল ।
হায়নাদের হাততালি ও বাঘের খুশীতে গরু ভাবল হায়না ও বাঘ হতে আজ হতে সে নিরাপদ ।
এবং নিজেকে বাঘ ও হায়নাদের পক্ষের একজন ভেবে গর্বিত মনে করলো ।
গরুর বক্তব্যে হাতি খুব বিরক্ত দুঃখিত হলো এবং  বক্তব্য না দিয়ে সভাস্থল ত্যাগ করে চলে গেল ।

সবশেষে সভাপতি বাঘ বয়ান করলেন,
আজকের এই প্রতিবাদ সভায় এটাই প্রমানীত হয়েছে যে,আমি পশু হত্যা করতে পারি না।কারণ আমি রাজা।সকল প্রজাদের সুবিধা অসুবিধা দেখা আমার কর্তব্য ।কিন্ত আমাকে খাদ্য গ্রহণ করা হতে বিরত রাখার ষড়যন্ত্র অমানবিক ।পশুদের সতর্ক হয়ে চলা উচিৎ,এটা শুধু আমার বক্তব্য নয় আপনারা দেখেছেন গরু মহাশয় আমার বক্তব্যে একমত ।আর এ বিষয়ে হাতি মহাশয়ের কোন দ্বিমত নেই বলেই তিনি সভাস্থল ত্যাগ করে চলে গেছেন।তাই সভার সিদ্ধান্ত হলো যে,আমি নির্দোষ, আমাকে খাদ্য গ্রহণে বিঘ্ন সৃষ্টি করা অনুচিৎ ।অতএব তৃণভোজী পশুদের সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ।আজকের প্রতিবাদ সভা এখানেই শেষ করা হলো।
হায়নাদের বিশাল করতালির উৎফুল্লের মধ্যে প্রতিবাদ সভা শেষ হলো।
তৃণভোজী নিরীহ প্রাণীদের প্রতিবাদ সভা কোন কাজে আসল না।

পরদিন বনের প্রান্তে একদল হায়নাকে একটি মৃত ও রক্তাক্ত গরুর দেহ ভক্ষন করতে দেখা গেল।
মৃত গরুটির কন্ঠনালী হিস্র বাঘের থাবায় ছিন্নভিন্ন ছিল।
যার ছিনার মাংস ও কলিজা ইতিপূর্বে আক্রমণকারী বাঘে খেয়ে নিয়েছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছিল।
একটি ছাগল গাছের ডালে ভয়ার্ত সূরে ভ্যাঁ ভ্যাঁ ডাকছিল।
বাঘ যখন গরুটি শিকার করেছিল ছাগলটি সেটি প্রত্যক্ষ করেছিল ।
ভয়ে পাশের গাছে ডাল বেয়ে গাছে উঠে পরেছিল।
ছাগলের ডাকে অপর একটি গরু আসল।
এই সেই গরুটি যে প্রতিবাদ সভায় বলেছিল  ,
‘বনের রাজা হতে পশুদের সমীহ সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ।’
গরুটি নিরাপদ দূরত্ব থেকে দেখতে পেল হায়নারা তার ভাইয়ের দেহ ছিড়ে খুড়ে খাচ্ছে ।
এ দৃশ্য দেখে গরুটির কোন ভাবান্তর হলো না বলে মনে হলো।
সেখানে তৃণভোজী প্রাণীদের প্রচুর উপকরণ থাকলেও কোন হাতি ছিল না।

Saturday, March 26, 2016

হে মহান স্বাধীনতা আপনি কি শুধু সুবিধা লাভকারীর সুন্দর স্লোগান

দিরাই বি এ ডি সি মাঠের স্বাধীনতা দিবস ২০১৬ এর প্যান্ডেল
অনেক জ্ঞানী গুণী ছোট বড় পদধারীদের মুখে স্বাধীনতার মহান বানী শুনা যায় ।
অপরদিকে দেশের গরীব মানুষ জানেন না স্বাধীনতার মানে ।
কারণ তাদের কাছে জীবন মানেই আক্ষেপের।
এ বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই যে,
১৯৭১ সালে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ।
কিন্তু দেশের রাজনীতি সব সময় সুবিধাভোগী দলীয় গন্ডিতে বন্ধী হয়ে রয়েছে।
দেশ শাসনে জনগণের কথা বলা হলেও কখনো জনগণের পক্ষের রাজনীতি করা হয় নি।
তাই জনগণ গনতন্ত্রের অর্থ কি তা আজো উপলাদ্ধ করতে পারেননি ,বুঝতে পারেননি।
যদিও গণতন্ত্রের কথা রাষ্ট্র ক্ষমতায় চর্চা করা হয়,প্রচার করা হয় ,কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না,এখনো পর্যন্ত জনগণ গনতন্ত্রের সুফল হতে বঞ্চিত রয়েছেন।গণতন্ত্র এমন একটি বিষয় যেখানে সকল মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা হয়।এটা শুধু ভোট দিয়ে একজন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করার মধ্যে সীমাবন্ধ নয়।তবে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে ভোট প্রদানে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করা গণতন্ত্রের একটি প্রধাণ শর্ত।বর্তমানের বাংরাদেশে এই শর্তটিও পালন করা হয় না।
আপাত দৃষ্টিতে দেখলে মনে হয় বর্তমানে দেশে দুই ধরণের রাজনীতি চালু আছে ।
একদল ক্ষমতাবান ও সুবিধা প্রাপ্ত !
অপর দল ক্ষমতার বাহিরে সুবিধা বঞ্চিত।
স্বভাবতই এই দুই ধরণের রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণ সীমিত।
যদিও মুক্তিযুদ্ধে দেশের প্রায় সকল জনগণ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে অংশ গ্রহণ করেছিলেন।

এই দুই ধরনের রাজনীতিতে সহজাত ভাবে নিরুপায় সাধারণ মানুষ বাঁচার তাগিদে সুবিধা অর্জনের পক্ষে আকৃষ্ট হচ্ছেন।কারণ দুই পক্ষের মধ্যে জনগনের জন্য রাজনৈতিক চর্চার অভাব থাকায় শুধু ক্ষমতা কেন্ত্রীক বিরোধিতা বজায় রাখা হচ্ছে, অপর পক্ষ রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করতে পারছেন না।অর্থাৎ সামগ্রিক বিষয়টি দুই পক্ষের ক্ষমতা কেন্ত্রিক হওয়ায় জনগণের কোন উপকারে লাগছে না।
এ কারণে দিন দিন বাংলাদেশে সুবিধাবাদী রাজনীতির পাল্লা ভারী হচ্ছে।
এই সুবিধাবাদী রাজনীতি শুধু আদালতকে স্পর্শ করতে না পারলেও দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে ক্রমশ প্রভাব বিস্তার করছে ।
এই কারনে সাধারণ জনগণের অধিকার ক্রমশ: সংকোচিত হয়ে যাচ্ছে ।
পাশাপাশি নেতাদের দেশ ও জনগণের জন্য নীতি ও ত্যাগের রাজনীতি বিলুপ্ত হচ্ছে।
মহান জনদরদী নেতা হওয়ার পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এরূপ ধারাবাহিকতায় বর্তমানের রাজনীতির যে সকল আদর্শবাদী কথা বলা হয় তা জনগণের কোন উপকারে আসছে না।
এ্ই কারণে জনগণের মনে এই ধারণা জন্ম নিতে পারে যে, সে অতীত ইতিহাস শুধু প্রচারণায়,যা তাদের কোন উপকারে লাগে না আর এই সুবিধাবাদী রাজনীতির কারণে অতীতে দেশের মহান নেতাদের হত্যা করা হয়েছে।আর বর্তমানে সেই রকম মহান নেতার প্রচন্ড অভাব রয়েছে এবং সেই মহান নেতাগুলো এতটাই মহান ও বড় ছিলেন যে,সে রকম নেতার আবির্ভাব বাংলাদেশে আর কখনো হবে না বা হতে পারে না।
জনগণের মনে এরকম ধারণার বিকাশ পরোক্ষভাবে সুবিধাবাদী রাজনীতিকেই উৎসাহিত করছে।
ফলে জনপ্রতিনিধিদের জনসেবার পরিবর্তে ক্ষমতা,টাকা অর্জন ও পেশী শক্তিই মুখ্য হয়ে উঠছে।
আর জনগণকে উদাহরণ সৃষ্টি করে বুঝানো হচ্ছে যে,টাকা,ক্ষমতা ও পেশী শক্তি ছাড়া নেতা হওয়া যায় না।
কিন্ত এই সমস্তের অনুশীলন জনগণকে হতাশ করছে এবং মেনে নেয়া ছাড়া আর কোন পথ খোলা থাকছে না।এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণের আত্ম সামাজিক উন্নয়নে বাস্তবিক অর্জনের পথে হতাশাজনক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
যা একটি জাতি গঠনে প্রধান অন্তরায় হিসবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ।
তারই প্রমাণ করতেই যেনো ,জন প্রতিনিধি নির্বাচন কালে সংঘর্ষে মারা যাচ্ছে মানুষ আর এর অশুভ কবল খেকে নিজ দলের মানুষেরও জীবন হানি ঘটছে।
যা একটি দেশের জন্য সত্যি দুঃখ জনক।
তাই এই প্রেক্ষিতে বলা যায়,
হে মহান স্বাধীনতা আপনি কি শুধু সুবিধা লাভকারীর সুন্দর স্লোগান !

Friday, March 25, 2016

সিমে Flexiplan ছাড়াও ইন্টারনেট MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়ান মাত্র ১.১৮ টাকা খরচ করে

সিমে Flexiplan ছাড়াও MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়ান। মাত্র ১.১৮ টাকা খরচ করে।
Flexi plan দিয়ে এখন ৪ টাকা দিয়ে এক মাস মিয়াদ বাড়ানো যায় না্ । তো কি হয়েছে ?
 বাড়িয়ে নিন জিপির মেইন এমবির মেয়াদ ৩০ দিন ।
নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুন।

Step-1 |
 প্রথমে নেট ডিএক্টিভ করুনঃ
*5000*0*4*3# অথবা মেসেজ অপশনে
STOP
লিখে 5000 সেন্ড করুন অথবা 5000 এ কল
করে নেট ডিএক্টিভ করেন।
 একটা মেসেজ আসবে।
 মেসেজ আসার পর নিচের ২য় ধাপ ফলো করেন।

Step-2 |
 তারপর ইজিনেট চালু করুন
ফ্রিতেঃ Easy net এক্টিভ করতে ডায়াল
করুন *5000*55# একটা মেসেজ আসবে।
মেসেজ আসার পর নিচের ৩য় ধাপ ফলো
করেন।

Step-3 |
 ডায়াল করে এর পর Social পেক চালু
করেন এক দিনেরটা আজ করুন
*5000*8*1*1*2#। একটা মেসেজ আসবে।
এরপর
*৫৬৬*১০# ডায়াল করে দেখেন এক মাস
বেড়ে গেছে মেয়াদ!

Wednesday, July 13, 2016

"O dawn of light" -poetry



"O dawn of light"
I saw how the night tonight
The morning saw how dirty,
How much sorrow in the heart of the
Saw choppy waves of pain
Remains vigilant.

How many streams of fire at night
I did not even cry silently wept.
Wash face with tears, I've forgotten how much sorrow,
We have more than a fringe dark night.
Yet the hope
Still going down,
Cross the river of life,
Take a look in the morning.
He'll take over from the morning
O dawn light.
Let's go over some happiness,
Give me a loan.

Dewan  Abdul Basit Chowdhury

Sunday, July 10, 2016

`What seemed to mass consciousness' Biplob Ahmed's poem



When any mass consciousness

Biplob Ahmed

Indian army in Bangladesh !!!
What seemed to mass consciousness.
After the terrorist drama plays
The country is another country.

Many soldiers, police, RAB,
Detective, and SWAT
What will be with them
Black Cat's inquiry.

If they can not,
But why is the country's money
For millions estimates
Give them, Foreign currency empty.

So from today, India Brother
May all of us work
To pay, they'll
Blessed be, brother in India.

Dear brother of India,
So you're,
There is no worry.
Handle everything
There is no problem.

Supplication,
The state should protect the royal power
However, as well.
How wise people of Bengali
Did not escape the eye of big brother.

`Taking panic' Dewan Abdul Basit Chaudhry's poetry



Taking panic
Today crazy nation whose hands prisoners,
Poison shed tears of anguish
The wave goes up,
River of Life rivers.

The ever-present pain away, wailing,
Save the prisoner screaming in his country
The city of nudity scandal.

Dust sitting on the ground crying dawn rises
Comes the night scared
Flower bud after hiding
Alas it.
There is no smile on the crowd taking panic.

Friday, July 8, 2016

‘Sorrow ‘ Wahid Uddin's poetry



Sorrow
Alas, my country,
Sorry to say that,
In all cases of interest
Politics is.

Alas, my country,
Do not tell where to go,
There is no true justice left
Where is the justice there?

Alas, my country,
There is no limit of sorrow,
To see the country and its people
Heart pain.

Alas, my country,
There is no regret to say,
I repressed anger
Let us bear the burden alone.

Alas, my country,
When that day comes,
The day when people laugh with open heart
People can sleep in peace,
In the country, will be looking for peace?

Tuesday, July 5, 2016

Happy eid day


Happy eid day
Almighty Allah for the Muslims per year
  The festival has two gifts.
Fasting is a practice of one month after the first day of the month saoyal 'Eid'
and
The other is Eid-ul-Adha, or the feast of sacrifice.
Eid means happy.
Come back in another sense.
Every year both the date and the two Eid.
Social or political advantage or disadvantage one has the right to change the logic of the date of Eid
An increase of more than two to one, or two Eid reduce the rights Allah has not given anyone.
On the day of Eid, the Muslim Ummah in the heart swell with joy,
  It is –
Eid-ul-phitare

Friday, July 1, 2016

Corruption in Bangladesh Of ripe mango weevil And the Anti-Corruption Commission

Corruption in Bangladesh Of ripe mango weevil And the Anti-Corruption Commission
Does not mean to say that corruption only to earn money illegally.
  Corruption and irregularities can be unbearable for the people, the society said.
However, Bangladesh is a corrupt country.
Corruption is a widespread irregularities, some of which can increase the number of personal income irrational way,
  For this reason, some people are withholds income and more than enough profits due to irregularities in the common cause of the people are suffering.
s an incurable cancer of corruption in the society,
 When people's income inequality is maintained for a long time.
And the corruption is accepted.
Obstructing normal society that corruption flourish
And brought down the country's progress
This manner of evil clique of influential beneficiaries receive more benefits.
The poor are more deprived.
Creation of permanent inequality in society.
The social inequalities that benefit the wealthy.
The rich are powerful.
Powerful rich.
The disparity is not so.
Rather, people are forced to accept discrimination.
The ability of the country's most influential and wealthy beneficiaries took part in politics.
Go to the king of rich countries,
People remained virtually the poor people.
Development is not the fate of the people year after year.

Tuesday, June 28, 2016

Love is not defeat



Love is not defeat.

Love sky
Love the moon
Love river
Love flowers
Dear ones love
Love the country
This love does not have any bass
Love is not defeat.
 Love is never defeated.

Love the name of loving kindness.
Love is the duty of responsibility where there is a strong presence of love.
Increases the strength of love, peace and happiness in the society.
The mother loves the child, for the love of the mother and the child is not to give evidence.
Love is an instinct of the creature,
Love is not by works,
Love becomes automatically.
But it is the duty of love is involved with.
When a child loves his father or mother shall be the duty of responsibility with love.
Or else the world may well be the cause of evil in society.
Oiysi felt bitterness towards such parents.
She became a woman unloved.
Because he had killed his father and mother.
  Missing due to his duty of responsible conduct because the parents were evil.
The children of parents killed by an abnormal event.
This is the tragic and very sad to say that the father of one society could not accept.
Love should be mutual understanding between husband and wife.
Mutual respect between husband and wife will be staying.
Otherwise, they might fall in love rhythm.



Friday, June 24, 2016

বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ বই পাগলরা ঘুরে আসুন



বাংলা বই ডাউনলোডের নতুন একটা সাইট রিভিউ  বই পাগলরা ঘুরে আসতে পারেন

অনেকেই অন লাইনে বই পড়তে ভালবাসেন।বই পড়ুয়াদের জন্য নিম্নে একটি সাইটের সন্ধান দিলাম ।বই পডুন আর অবসর সময়ে প্রিয় বই পড়ার জন্য ডাউন লোড করে রাখতে পারেন।
অনলাইনে বাংলা বই পড়া ও ডাউনলোডের নতুন একটা ওয়েবসাইট  ঠিকানা বলব আজ। ওয়েবসাইটির উপরে স্লাইড আকারে জনপ্রিয় বই গুলো প্রদর্শিত হয়। ক্যাটাগরী ও লেখকের নাম অনুযায়ী বাংলাদেশী ও ভারতীয় লেখকদের বই এর লিঙ্ক দেয়া আছে। এছাড়া সাইটটিতে বই সার্চ করে ডাউনলোডের ব্যবস্থা আছে। জনপ্রিয় ও সম্প্রতি আপলোড করা বইগুলো পাওয়া যাবে সাইডবারে। এছাড়া অনুবাদকৃত, বইমেলা, পাঠ্যবই, ম্যাগাজিন, ইসলামিক, কম্পিউটার, উপন্যাস, কবিতা, সাইন্সফিকশন, শিশুতোষ, নারীদের, ভ্রমণ কাহিনীসহ অসংখ্য  বই রয়েছে এই ওয়েবসাইটে। এই ওয়েবসাইটে বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ২০০ বই এর বিরল সংগ্রহ আছে। কোন রকম রেজিষ্ট্রেশনের ঝামেলা ছাড়াই অনলাইনে পড়া ও ডাউনলোড করা যায় সহজেই। ওয়েবসাইটটিতে ঢুঁ মারতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।

Wednesday, June 22, 2016

কবিতা - আবোল তাবোল ভাবনা তার

আবোল তাবোল ভাবনা তার

আবোল তাবোল ভাবনা তার নেই কোন ন্যায় পন্থা,
পানি দিয়ে বিস্কুট খায় স্বাদ তার নোনতা।
রক্ত মেপে দেখে সে ডায়বেটিসের শংকা,
ভাবেনা সে একদিন তার হবে যে অক্কা।
সুবিচারের নামে সে কষ্ট দেয় সদা মানুষকে,
মূল্যবোধ হ্রাসের কারণ সে দোষ দেয় সম্প্রদায়কে।
মরণ তারে সদাই ডাকে সুক্ষ সে রশির টানে,
অভিশাপের বিষের তীর ছোটে যায় তার পানে।
এতো কিছু হবার পরও বিশ্বাস যে তার অল্প,
তবু তার হয়না শেষ বড় হবার গল্প ।
এভাবেই সে হতভাগ্য জানেনা সে কভু
বিচার তার হবে যে ছাড়বেন না মহা প্রভু ।
জীবনের অর্থ জানে না মনে ভরা তার দম্ভ,
মানুষদের উপকারে লাগে না অনর্থ যার কম্ম।
তার কারণে কষ্টের জীবন,দু:খী মানুষের চেখের জল,
নেকী গুলো তার পাপ হয়ে যায়,এটা তার কর্ম ফল।
শান্তনার ভাগ্য খুজে কেউ ফুটপাতে গিয়ে,
অত্যাচারীর ভাগ্য লেখা পড়ে শুনায় অবুঝ পাখী টিয়ে ।।

-খাজা আলী আমজাদ মাহবুব

Tuesday, June 21, 2016

হুমাযূন আহমেদ এবং তাঁর ২০০+PDF Books


হুমাযূন আহমেদের ২০০+PDF Books
 আহমেদ, হুমায়ূন (১৯৪৮-২০১২)  কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার, চলচ্চিত্র নির্মাতা, গীতিকার, শিক্ষক। হুমায়ূন আহমেদের জন্ম নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জে তাঁর মাতামহের বাড়িতে। তাঁর পৈত্রিক বাড়ি নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রাম। তাঁর পিতা ফয়জুর রহমান আহমেদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন (বর্তমানে আয়েশা ফয়েজ নামে পরিচিত)। ফয়জুর রহমান আহমেদ পুলিশ বিভাগে চাকরি করতেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে তিনি পিরোজপুর মহকুমার এসডিপিও হিসেবে কর্মরত ছিলেন এবং কর্তব্যরত অবস্থায় পাকবাহিনীর হাতে শহীদ হন। সঙ্গত কারণেই হুমায়ূন আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জ্বীবিত ছিলেন। ১৯৭১ সালে পাকবাহিনী তাঁকে ধরে নিয়ে কিছুদিন আটক করে রাখে এবং দৈহিক নির্যাতন করে।
 পারিবারিক পরিমন্ডলে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার অনুকূল আবহে হুমায়ূন আহমেদের শৈশব জীবন অতিবাহিত হয়। তাঁর পিতার সাহিত্য-সংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ ছিল। তিনি সমকালীন পত্র-পত্রিকায় লেখা প্রকাশ করতেন। বগুড়ায় অবস্থানকালে দীপ নেভা যার ঘরে শিরোনামে তাঁর একটি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়। সন্তানদেরও তিনি পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চার জন্য উৎসাহ দিতেন। হুমায়ূনের অনুজ মুহম্মদ জাফর ইকবাল শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং একজন জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তিনি মূলত শিশু-কিশোরদের জন্য কল্পবিজ্ঞান গল্প ও কাহিনী রচনা করেন। তাঁর সর্বকনিষ্ঠ ভ্রাতা আহসান হাবীব রম্যলেখক ও কার্টুন ম্যাগাজিন ‘উন্মাদ’-এর সম্পাদক। তাঁদের মা আয়েশা ফয়েজও লেখালেখি করতেন। জীবন যেরকম শিরোনামে তাঁর একটি আত্মজৈবনিক গ্রন্থ প্রকাশিত হয় ২০০৮ সালে। শৈশবে হুমায়ূন আহমেদের নাম ছিল শামসুর রহমান। তাঁর একটি লেখা থেকে জানা যায়, তাঁদের পিতা ছেলেমেয়েদের নাম পরিবর্তন করতেন। তাই তিনি নিজেই পুত্রের আগের নাম পরিবর্তন করে রাখেন হুমায়ূন আহমেদ। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে হুমায়ূন ছিলেন সবার বড়।
পিতার সরকারি চাকরির সুবাদে হুমায়ূন আহমেদ বাংলাদেশের সিলেট, জগদ্দল, পঞ্চগড়, রাঙামাটি, চট্টগ্রাম, বগুড়া, কুমিল্লা ও পিরোজপুরে অবস্থান করেন। সিলেট জেলা শহরের কিশোরীমোহন পাঠশালায় তাঁর শিক্ষাজীবনের সূচনা। ১৯৬৫ সালে তিনি বগুড়া জেলা স্কুল থেকে বিজ্ঞান বিভাগে ম্যাট্রিক পাস করেন (রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান)  ১৯৬৭ সালে ঢাকা কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন শাস্ত্রে প্রথম শ্রেণিতে বিএসসি (সম্মান) এবং ১৯৭২ সালে এমএসসি ডিগ্রি লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের সময় তিনি মহসিন হলে অবস্থান করতেন। পরবর্তী পর্যায়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ডাকোটা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে পলিমার রসায়ন বিষয়ে গবেষণা করে ১৯৮২ সালে তিনি পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।
১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (ময়মনসিংহ) প্রভাষক হিসেবে শুরু হয় হুমায়ূন আহমেদের কর্মজীবন। ১৯৭৪ সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়ন বিভাগে প্রভাষক পদে যোগ দেন। ১৯৯০ সালের মাঝামাঝি সময়ে তিনি অধ্যাপনা পেশা থেকে অবসর গ্রহণ করেন এবং সার্বক্ষণিক সাহিত্যর্চ্চায় মনোনিবেশ করেন। এর পাশাপাশি চলে নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাণ।
বাংলা কথাসাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদ একজন ব্যতিক্রমী লেখক। রচনার ব্যাপ্তি, বিষয়ের বৈচিত্র্য, চরিত্র নির্মাণ, রচনাশৈলী, সংলাপ প্রভৃতি মিলিয়ে তিনি এক অভিনব ধারা সৃষ্টি করেন, যা  একান্তই তাঁর নিজস্ব শৈলী হিসেবে স্বীকৃত। তাঁর উপস্থিত বুদ্ধিজাত প্রকাশ ও রসবোধের কারণে তাঁর রচনা সহজেই পাঠকের চিত্ত স্পর্শ করে। বাংলাদেশের কথাসাহিত্যের গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে হুমায়ূন আহমেদ নির্মাণ করেন এক স্বতন্ত্র ভুবন। একজন সফল লেখক হিসেবে সাহিত্য-শিল্পের বিভিন্ন শাখায় স্বচ্ছন্দ বিচরণ তাঁকে এনে দেয় বিপুল জনপ্রিয়তা। বহুমাত্রিকতা তাঁর রচনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য ।
ছাত্রজীবনে লেখা নন্দিত নরকে শিরোনামের নাতিদীর্ঘ উপন্যাসের মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে হুমায়ূন আহমেদের আবির্ভাব। ১৯৭২ সালে তিনি উপন্যাসটি রচনা করেন এবং সে বছরই উপন্যাসটি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। নন্দিত নরকে বাংলাদেশের পাঠকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগায়। তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস শঙ্খনীল কারাগার (১৯৭৩)। গল্প, উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশন, শিশুতোষ গ্রন্থ, নাটক, প্রবন্ধ, আত্মজৈবনিক রচনা প্রভৃতি মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। তাঁর শেষ উপন্যাস দেয়াল (অপ্রকাশিত-পটভূমি ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুর নির্মম হত্যাকান্ড ও তৎকালীন রাজনৈতিক ঘটনা)। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পটভূমিতে লেখা জনপ্রিয় উপন্যাস জোছনা ও জননীর গল্প। হুমায়ূন আহমেদকে বাংলাদেশের সায়েন্স ফিকশনের পথিকৃৎ বলা যায়। তাঁর অন্যতম সায়েন্স ফিকশন তোমাদের জন্য ভালোবাসা। ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে রচিত উল্লেখযোগ্য উপন্যাস মধ্যাহ্ন এবং বাদশাহ নামদার। আত্মজৈবনিক রচনায়ও তিনি স্বচ্ছন্দ। তাঁর স্মৃতিকথাগুলো সুখপাঠ্য।

Monday, June 13, 2016

বহুব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয় কিছু শব্দের শুদ্ধ বানান

বহুব্যবহৃত ও প্রয়োজনীয় কিছু শব্দের শুদ্ধ বানান

শুদ্ধ বানানে বাংলা লেখায় যেমনি ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয় তেমনি শিাক্ষত মার্জিত সুন্দর ব্যক্তিত্বের প্রকাশ পায়।তাই সকলের উচিৎ শুদ্ধ বানানে প্রিয়  বাংলা ভাষার চর্চা করা ।নিম্নে কিছু বহুল ব্যবহৃত কিছু শুদ্ধ বানান দেয় হল।পাশাপাশি প্রচলিত অশুদ্ধ বা বর্জনীয়  বানান গুলো দেখানো হল।
অ আ ই ঈ
শুদ্ধ ……………....(অশুদ্ধ বা বর্জনীয়)
অকালপ্রয়াণ --- --(অকাল প্রয়াণ)
অগণিত --- --- - (অগনিত)
অগ্রসর --- --- -- (অগ্রসরমান
  অধীন --- --- --- (অধীনস্থ)
অগ্রগণ্য --- --- -- (অগ্রগন্য)
অঙ্ক [ঙ+ক] --- --- (অংক)
অঙ্কন [ঙ+ক]--- ---(অংকন)
অঙ্গ [ঙ+গ] --- -- - (অংগ)
অতিথি --- --- ---- (অতিথী)
অতিষ্ঠ --- --- ---- (অতিষ্ট)
অত্যধিক --- --- --(অত্যাধিক)
অধীনস্থ --- --- --- (অধীনস্ত)
অধ্যবসায় --- ---- (অধ্যাবসায়)
অনন্যসাধারণ --- (অনন্য সাধারণ)
অনিষ্ট --- --- ----- (অনিষ্ঠ)
অনুকূল --- --- --- (অনুকুল)
অনেককিছু --- --- (অনেক কিছু)
অন্তঃসত্ত্বা --- --- -- (অন্তঃসত্তা)
অপ্রতুল --- ---- --(অপ্রতুলতা)
অশ্রু --- ---- ---- --(অশ্রুজল)
অপদস্থ --- --- --- (অপদস্ত)
অপেক্ষমাণ --- --- (অপেক্ষমান)
অভিভূত --- --- -- (অভিভুত)
অমানুষিক --- ---- (অমানুসিক)
অস্বস্তি --- --- ---- (অস্বস্থি)
 অর্ধশিক্ষিত --- -- (অর্ধ শিক্ষিত)
অসাধারণ --- ---- (অসাধারন)
অসুখবিসুখ --- -- (অসুখ-বিসুখ)
আকস্মিক -- --- --(আকষ্মিক)
আকাঙ্ক্ষা [ঙ+ক্ষ] --------(আকাংখা)

Saturday, June 11, 2016

।।স্বাস্থ্য সেবা।।

।।স্বাস্থ্য সেবা।।

নিশ্চিত করতে হবে দরিদ্রদের স্বাস্থ্য সেবা,
মাননীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রীর আজকের হক কথা।
তার কথায় প্রীত সকল অনুসারী সূধী মহল
বাস্তবতা দূরস্ত,গরীবের নয়নে কষ্টের জল।
সেবিকাদের জীবন ধারণের দাবি ছিল চাই চাকুরী ,
দেশের রাজা ,করে লাঠিপেটা, তারা যে সরকারী ।
সেবা দানের প্রশিক্ষণ ছিল,মমতা তাদের ধর্ম,
লাঠিপেটা হলো নার্স জানেন না সে পাপের মর্ম ?
দীনহীনে দিন আনে দিন খায়,আজীবনের সাজা,
নূন্যতম জীবন ধারণের জন্য নেই কোন মহাজনের দিশা।
স্বাস্থ্যকর জীবন ধারণ হয়না বাচা তাদের কভু,
ভাল কথার মালা সাজান শুধু,তারা যে সদাই প্রভু।
তাইতো তারা অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে করে জীবন আহরণ
ডাস্ট বিনের ভাঙ্গারি মাল সংগ্রহে এই গরীবের জীবন ধারণ।
জীবন এখানে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ থাকে রোগাক্রান্ত,
বৈষম্যের বিষের তীরে কেন এরা সদা আক্রান্ত ?
ক্লিন ঢাকার অভিশাপ আবর্জনায় মানুষের জীবন
বড় মানুষ আরো বড় হন, হুশ হবে তাদের কখন.. ?

খাজা আলী অামজাদ মাহবুব

Friday, May 20, 2016

ট্রেনের নাম কালনী এক্সপ্রেস


।।ট্রেনের নাম কালনী এক্সপ্রেস ।।

ছন্দের তালে তালে চলে হেলে দোলে,
সাত সকালে না চড়লে যাবে সে চলে,
সকালের কোমল আবহাওয়ায় শোভনীয বেশ,
ইন্টার সিটি ট্রেন কালনী এক্সপ্রেস।
সিলেট হতে ঢাকা সদা চলাচল তার,
যেতে পারেন ইচ্ছে হলে,বন্ধ শুক্রবার।
আরামদায়ক ভ্রমণে ছন্দ আর গতির ,
কখনো আনন্দের কখনো বিরক্তির।
যেমন গায়ক বেহালা বাজায় গানে,
মন ভরে যায় তার সূরের তানে,
প্রতিবন্ধী মিশু ভিক্ষা চাহে গীতের ছলে,
কেহ দেন না তারে অবহেলায় ঠেলে,
অসহায় অক্ষম ভিক্ষা করে জীবনের কারণে,
ভিক্ষা দেন জগত পালকের স্মরণে
সক্ষম করেছেন যিনি সকলেরে।
যখন হয় পানির পিপাসা,
ঠান্ডা পানি নিয়ে হাজির ফেরিওয়ালা।
মাঝ পথে হয়ে যায় যাত্রীদের ভীর,
বিনা টিকেটের লোকজন ?
মনে বিদ্ধ হয় সন্দেহের তীর ?

হঠাত কি জানি কি কারণে বচসা হয় দুজনের,
বিরক্তির কারণ হয় সব সজ্জনের,
তখন পুলিশ টিটির দেখা যায় না ছায়া,
প্রতি ষ্টেশন অন্তর বাড়ে মানুষের কায়া।
অধিক জনসংখ্যার সমস্যা আর অভাবের দেশ বাংলাদেশ,
তারি মধ্যে চলচল করে কালনী এক্সপ্রেস।।


Sunday, May 8, 2016

কালনী নদীর আনাড়ি মাঝি

 কালনী নদীর আনাড়ি মাঝি

কালনী নদীর বৈশাখী পানি
ছোট্ট আমার ডিঙ্গি খানি
শখের বশে বৈঠা টানি
আনাড়ি এক মাঝি আমি !

Friday, April 22, 2016

।।জাঁহাপনা ঈমানদার ।।



।।জাঁহাপনা ঈমানদার ।।
কৃষক আর্জি জানালেন,-
জাঁহাপনা ঈমানদার !
কাঁদে না আপনার পরা?
ফসলের মাঠ আজ জলাশয়,
শক্ত বাঁধ হলো না কেন মহাশয়?
জাঁহাপনা ঈমানদার !
কে জামিনদার ?’

জাঁহাপনা হুঙ্কার দিলেন,
জলের কাজ জলে করেছে
মাটির বাঁধের তাতে দোষ কি রে ?
প্রশ্ন করিস আমার তরে !
দুঃসাহস তোর, সকলি ডরে !
আল্লাহর ধর্ম আল্লাহ করেছে
তোর কি তাতে যায় আসে !?’

কৃষক হাতজোড় করি কহিলেন,-
মাফ করিবেন সমাজ পতি,
আপনার বিনা নেই যে মোর গতি ।

অতপর মহাশয় ছবক দিলেন,-
ফিরে যা !সদা জপা চাই মোর জয় গান,
তাতেই তোর বাঁচবে জীবন মান

অবশেষে কৃষক আসিলেন ফিরে
মহাশয়ের মহা বানী নিয়ে, ধীরে।
জাহাপনা ঈমানদার !
জয়ের মালা বারংবার !

Thursday, April 7, 2016

পৌরসভার স্বাস্থ্য সচেতনতা এবং জনগণের সুস্বাস্থ্য!?

পৌরবাসীর স্বাস্থ্য সুরক্ষা পৌরসভার সেবার অন্তভূক্ত।
এক্ষেত্রে পৌরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের অধীনে পরিচ্ছন্ন শাখার একটি কাজ হলো-
ড্রেন নিয়মিত পরিস্কার করা ।
যাতে ড্রেনের ময়লাগুলো উপচে রাস্তায় চলে না আসে।
 ড্রেন পরিষ্কার করার সময় রাত ১০.০০ টা থেকে  ভোর ৫.০০ টা  পর্যন্ত হওয়া উচিৎ এবং
ড্রেনের ময়লা গুলো উক্ত সময়ের মধ্যে অপসারন করা জরুরী ।
যাতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সৃষ্টি না হয়, জনগণের কোনরূপ অসুবিধা না হয় বা জনস্বাস্থের জন্য হুমকি না হয়।
কিন্তু জনগণের এসকল জনস্বাস্থ্য সম্পর্কীত নিয়মগুলি কি পৌরসভা খেয়াল করেন ? পালন করেন ?
যেমন সুনাম গঞ্জের দিরাই পৌরসভার ড্রেনের ময়লা গুলো তুলা হচ্ছে দিনের বেলা জনগণের চলাচলের মধ্যে এবং
 ড্রেনের ময়লা গুলো রাস্তার পাশে স্তুপিকৃত করে রাখা হচ্ছে,সংগে সংগে অপাসারণ করা হচ্ছে না।
যে ময়লাগুলোতে সবচেয়ে বেশী রোগ জীবনু বাস করে।
কিন্তু রাস্তার পাশে ড্রেনের ময়লা রাথার কারণে দূগন্ধে ভরে যাচ্ছে পরিবেশ ।
অস্বাস্থ্যকর পৌরবাসির চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে ।
বৃষ্টি হচ্ছে,বৃষ্টির পানি ড্রেনের ময়লা রোগজীবানু ছড়িয়ে যাচ্ছে আশে পাশে ।
উম্মুক্ত ভাবে ফেলে রাখা ময়লা গুলো দিনের পর দিন
ড্রেনের ময়লাতে মাছি বসছে ।
সে মাছি উড়ে গিয়ে বসবে সংলগ্ন হোটেলের কোন মানুষের খাবারের প্লেটে।
সে খাবার খেয়ে মানুষ সহজেই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
উ্ন্নয়নের জন্য ড্রেন দেয়া হয় যাতে মল, ময়লা মাটির তল দিয়ে অপসারিত হয়ে যায়।
সে ময়লা যদি জনগণের চলাচলের রাস্তার পাশে ফেলে রাখা হয় ,
তবে কি বলা যায় না এরুপ উন্নয়নের অব্যবস্থাপনা বুমেরাং হয়ে দূর্ভোগ বাড়াচ্ছে জনগণের ?
সরকার বাহাদুর কর্তৃক জনগণকে স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য বিপুল পরিমান টাকা ব্যয় করেন ।
জনগণের স্বাস্থ্য সচেতন হওয়ার জন্য বহুল প্রচারণা চালান।

কিন্তু জনগণের স্থানীয় সরকারের প্রতিষ্ঠান গুলো কি এ ব্যাপারে সচেতনতার পরিচয় দিতে পারছেন ?
যদি একটি গুরুত্বপূর্ন স্থানীয় সরকার এর প্রতিষ্ঠান জনগণের স্বাস্থ্য সচেতনতার বিষয়ে ব্যর্থতার পরিচয় দেন।
তবে জনগণ কিভাবে স্বাস্থ্য সচেতন হতে পারেন ?

Saturday, April 2, 2016

একটি প্রতিবাদ সভার পরিণতি

এক বনে এক বাঘ বাস করতো।
বাঘটি খুব হিংস্র ও শক্তিশালী ছিল।
বাঘটি যখন তখন নিরীহ পশুদের হত্যা করতো ।
পশুর কিছু রক্ত মাংস খেতো বাকিটা ফেলে রাখত।
বাঘের শিকার করা অবশিষ্ট পুশুর দেহ হায়নারা খেত।
এজন্য বাঘটি সকল পশুদের জন্য ত্রাসের কারণ হলেও হায়নারা বাঘটিকে পছন্দ করতো ।

কারণে অকারণে একর পর এক নিরীহ পশুরা বাঘের হত্যার শিকার হওয়ার প্রেক্ষিতে,
নিরীহ পশুরা অসহায় হয়ে হাতির কাছে এর প্রতিকার চাইল ।
কারণ বনে হাতী তাদের স্বগোত্রীয় তৃণভোজী সবচেয়ে বড় ও শক্তিশালী এবং অকারণে কারো ক্ষতি করে না।
ছাগল বনগরু হরিণ খরগোস ইত্যাদি তৃণভোজী প্রাণিদের অকারণ জীবন হাণী রোধ করার জন্য হাতি প্রতিবাদ সভার আহ্বান করলো ।

যথা সময়ে প্রতিবাদ সভা শুরু হলো ।
কিন্তু বিপত্তি বাঁধল সভাপতি পদ নিয়ে ।
তৃণভোজী প্রাণীরা হাতিকে প্রতিবাদ সভার সভাপতি হিসাবে দাবি করলো।
কিন্তু হায়নারা সভাপতি হিসাবে বনের রাজা বাঘকেই পদাধিকার বলে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত করলো।
হায়নারা শক্তিশালী ও হিংস্র এবং বনের রাজা বাঘকে সভাপতি হিসাবে না মানলে আরো বিপত্তি হতে পারে একথা ভেবে পশুরা হায়নাদের প্রস্তাব মেনে নিল।
হাতি অভিযুক্ত বাঘকে প্রতিবাদ সভার সভাপতি হিসাবে মেনে নিতে পারলো না ।
কিন্তু হাতি দেখতে পেল কেউ আর কোন প্রতিবাদ করছে না।
এমতাবস্থায় হাতি সভাস্থল ত্যাগ করবে কি না চিন্তা করল?
কিন্তু পরক্ষণেই ভাবল হঠাৎ করে সভাস্থল ত্যাগ করা উচিৎ হবে না ,
এবং নিরীহ পশুদের রক্ষার সুযোগ পাবার আশায় হাতি সভাস্থলে রয়ে গেল।

সভা শুরুর প্রারম্ভে নিরীহ তৃণভোজী প্রানীরা তাদের বক্তব্যে বাঘ কর্তৃক তাদের অকারণ জীবন হাণীর করুণ কাহিনী তুলে ধরলো এবং এরুপ অন্যায় কাজ হতে বিরত থাকার জন্য জোর দাবী করলো।
এরপর হায়নারা বললো যে,
‘কারো খাবারের উপর কারো নিষেধাজ্ঞা করা অন্যায় ও অমানবিক তাছাড়া তিনি বনের রাজা,তার বিরোদ্ধে এমন কথা উচ্চারণ করা সমীচীন নয়।বরং পশুদের সদা সতর্ক হয়ে চলাচল করা উচিৎ।অসতর্ক হওয়া তাদের উচিৎ নয় ।’
হায়না দলপতির বক্তব্যে সকল হায়নারা মনের আনন্দে হাততালি দিল।
হায়নাদের বক্তব্যের পর এবার হাতীর বক্তব্য দেয়ার পালা ।
হাতি তৃনভোজী প্রাণীদের রক্ষার জন্য জ্বালাময়ী বক্তব্য এবং দাবি পেশ করার প্রস্তুতি নিল।
কিন্তু সে সময় এক বন গরু বলে উঠল,
‘বনের রাজা বাঘ হতে তৃণভোজী পশুদের সমীহ সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ। এমতাবস্তায় হায়নাদের বক্তব্য সমর্থন যোগ্য।’
গরুর বক্তব্যে হায়নারা সমর্থন করে খুব খুশী হয়ে তুমুল হাত তালি দিয়ে স্বাগত জানাল।
এসময় বাঘকেও খুশী হতে দেখা গেল ।
হায়নাদের হাততালি ও বাঘের খুশীতে গরু ভাবল হায়না ও বাঘ হতে আজ হতে সে নিরাপদ ।
এবং নিজেকে বাঘ ও হায়নাদের পক্ষের একজন ভেবে গর্বিত মনে করলো ।
গরুর বক্তব্যে হাতি খুব বিরক্ত দুঃখিত হলো এবং  বক্তব্য না দিয়ে সভাস্থল ত্যাগ করে চলে গেল ।

সবশেষে সভাপতি বাঘ বয়ান করলেন,
আজকের এই প্রতিবাদ সভায় এটাই প্রমানীত হয়েছে যে,আমি পশু হত্যা করতে পারি না।কারণ আমি রাজা।সকল প্রজাদের সুবিধা অসুবিধা দেখা আমার কর্তব্য ।কিন্ত আমাকে খাদ্য গ্রহণ করা হতে বিরত রাখার ষড়যন্ত্র অমানবিক ।পশুদের সতর্ক হয়ে চলা উচিৎ,এটা শুধু আমার বক্তব্য নয় আপনারা দেখেছেন গরু মহাশয় আমার বক্তব্যে একমত ।আর এ বিষয়ে হাতি মহাশয়ের কোন দ্বিমত নেই বলেই তিনি সভাস্থল ত্যাগ করে চলে গেছেন।তাই সভার সিদ্ধান্ত হলো যে,আমি নির্দোষ, আমাকে খাদ্য গ্রহণে বিঘ্ন সৃষ্টি করা অনুচিৎ ।অতএব তৃণভোজী পশুদের সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ।আজকের প্রতিবাদ সভা এখানেই শেষ করা হলো।
হায়নাদের বিশাল করতালির উৎফুল্লের মধ্যে প্রতিবাদ সভা শেষ হলো।
তৃণভোজী নিরীহ প্রাণীদের প্রতিবাদ সভা কোন কাজে আসল না।

পরদিন বনের প্রান্তে একদল হায়নাকে একটি মৃত ও রক্তাক্ত গরুর দেহ ভক্ষন করতে দেখা গেল।
মৃত গরুটির কন্ঠনালী হিস্র বাঘের থাবায় ছিন্নভিন্ন ছিল।
যার ছিনার মাংস ও কলিজা ইতিপূর্বে আক্রমণকারী বাঘে খেয়ে নিয়েছিল বলে প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছিল।
একটি ছাগল গাছের ডালে ভয়ার্ত সূরে ভ্যাঁ ভ্যাঁ ডাকছিল।
বাঘ যখন গরুটি শিকার করেছিল ছাগলটি সেটি প্রত্যক্ষ করেছিল ।
ভয়ে পাশের গাছে ডাল বেয়ে গাছে উঠে পরেছিল।
ছাগলের ডাকে অপর একটি গরু আসল।
এই সেই গরুটি যে প্রতিবাদ সভায় বলেছিল  ,
‘বনের রাজা হতে পশুদের সমীহ সতর্ক হয়ে চলাফেরা করা উচিৎ।’
গরুটি নিরাপদ দূরত্ব থেকে দেখতে পেল হায়নারা তার ভাইয়ের দেহ ছিড়ে খুড়ে খাচ্ছে ।
এ দৃশ্য দেখে গরুটির কোন ভাবান্তর হলো না বলে মনে হলো।
সেখানে তৃণভোজী প্রাণীদের প্রচুর উপকরণ থাকলেও কোন হাতি ছিল না।

Saturday, March 26, 2016

হে মহান স্বাধীনতা আপনি কি শুধু সুবিধা লাভকারীর সুন্দর স্লোগান

দিরাই বি এ ডি সি মাঠের স্বাধীনতা দিবস ২০১৬ এর প্যান্ডেল
অনেক জ্ঞানী গুণী ছোট বড় পদধারীদের মুখে স্বাধীনতার মহান বানী শুনা যায় ।
অপরদিকে দেশের গরীব মানুষ জানেন না স্বাধীনতার মানে ।
কারণ তাদের কাছে জীবন মানেই আক্ষেপের।
এ বিষয়ে কোন সন্দেহের অবকাশ নেই যে,
১৯৭১ সালে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে অনেক ত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ।
কিন্তু দেশের রাজনীতি সব সময় সুবিধাভোগী দলীয় গন্ডিতে বন্ধী হয়ে রয়েছে।
দেশ শাসনে জনগণের কথা বলা হলেও কখনো জনগণের পক্ষের রাজনীতি করা হয় নি।
তাই জনগণ গনতন্ত্রের অর্থ কি তা আজো উপলাদ্ধ করতে পারেননি ,বুঝতে পারেননি।
যদিও গণতন্ত্রের কথা রাষ্ট্র ক্ষমতায় চর্চা করা হয়,প্রচার করা হয় ,কিন্তু বাস্তবায়ন হয় না,এখনো পর্যন্ত জনগণ গনতন্ত্রের সুফল হতে বঞ্চিত রয়েছেন।গণতন্ত্র এমন একটি বিষয় যেখানে সকল মানুষের অধিকার নিশ্চিত করা হয়।এটা শুধু ভোট দিয়ে একজন জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করার মধ্যে সীমাবন্ধ নয়।তবে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণে ভোট প্রদানে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত করা গণতন্ত্রের একটি প্রধাণ শর্ত।বর্তমানের বাংরাদেশে এই শর্তটিও পালন করা হয় না।
আপাত দৃষ্টিতে দেখলে মনে হয় বর্তমানে দেশে দুই ধরণের রাজনীতি চালু আছে ।
একদল ক্ষমতাবান ও সুবিধা প্রাপ্ত !
অপর দল ক্ষমতার বাহিরে সুবিধা বঞ্চিত।
স্বভাবতই এই দুই ধরণের রাজনীতিতে জনগণের অংশগ্রহণ সীমিত।
যদিও মুক্তিযুদ্ধে দেশের প্রায় সকল জনগণ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে অংশ গ্রহণ করেছিলেন।

এই দুই ধরনের রাজনীতিতে সহজাত ভাবে নিরুপায় সাধারণ মানুষ বাঁচার তাগিদে সুবিধা অর্জনের পক্ষে আকৃষ্ট হচ্ছেন।কারণ দুই পক্ষের মধ্যে জনগনের জন্য রাজনৈতিক চর্চার অভাব থাকায় শুধু ক্ষমতা কেন্ত্রীক বিরোধিতা বজায় রাখা হচ্ছে, অপর পক্ষ রাজনৈতিক সুবিধা অর্জন করতে পারছেন না।অর্থাৎ সামগ্রিক বিষয়টি দুই পক্ষের ক্ষমতা কেন্ত্রিক হওয়ায় জনগণের কোন উপকারে লাগছে না।
এ কারণে দিন দিন বাংলাদেশে সুবিধাবাদী রাজনীতির পাল্লা ভারী হচ্ছে।
এই সুবিধাবাদী রাজনীতি শুধু আদালতকে স্পর্শ করতে না পারলেও দেশের সকল প্রতিষ্ঠানে ক্রমশ প্রভাব বিস্তার করছে ।
এই কারনে সাধারণ জনগণের অধিকার ক্রমশ: সংকোচিত হয়ে যাচ্ছে ।
পাশাপাশি নেতাদের দেশ ও জনগণের জন্য নীতি ও ত্যাগের রাজনীতি বিলুপ্ত হচ্ছে।
মহান জনদরদী নেতা হওয়ার পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
এরূপ ধারাবাহিকতায় বর্তমানের রাজনীতির যে সকল আদর্শবাদী কথা বলা হয় তা জনগণের কোন উপকারে আসছে না।
এ্ই কারণে জনগণের মনে এই ধারণা জন্ম নিতে পারে যে, সে অতীত ইতিহাস শুধু প্রচারণায়,যা তাদের কোন উপকারে লাগে না আর এই সুবিধাবাদী রাজনীতির কারণে অতীতে দেশের মহান নেতাদের হত্যা করা হয়েছে।আর বর্তমানে সেই রকম মহান নেতার প্রচন্ড অভাব রয়েছে এবং সেই মহান নেতাগুলো এতটাই মহান ও বড় ছিলেন যে,সে রকম নেতার আবির্ভাব বাংলাদেশে আর কখনো হবে না বা হতে পারে না।
জনগণের মনে এরকম ধারণার বিকাশ পরোক্ষভাবে সুবিধাবাদী রাজনীতিকেই উৎসাহিত করছে।
ফলে জনপ্রতিনিধিদের জনসেবার পরিবর্তে ক্ষমতা,টাকা অর্জন ও পেশী শক্তিই মুখ্য হয়ে উঠছে।
আর জনগণকে উদাহরণ সৃষ্টি করে বুঝানো হচ্ছে যে,টাকা,ক্ষমতা ও পেশী শক্তি ছাড়া নেতা হওয়া যায় না।
কিন্ত এই সমস্তের অনুশীলন জনগণকে হতাশ করছে এবং মেনে নেয়া ছাড়া আর কোন পথ খোলা থাকছে না।এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের জনগণের আত্ম সামাজিক উন্নয়নে বাস্তবিক অর্জনের পথে হতাশাজনক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
যা একটি জাতি গঠনে প্রধান অন্তরায় হিসবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ।
তারই প্রমাণ করতেই যেনো ,জন প্রতিনিধি নির্বাচন কালে সংঘর্ষে মারা যাচ্ছে মানুষ আর এর অশুভ কবল খেকে নিজ দলের মানুষেরও জীবন হানি ঘটছে।
যা একটি দেশের জন্য সত্যি দুঃখ জনক।
তাই এই প্রেক্ষিতে বলা যায়,
হে মহান স্বাধীনতা আপনি কি শুধু সুবিধা লাভকারীর সুন্দর স্লোগান !

Friday, March 25, 2016

সিমে Flexiplan ছাড়াও ইন্টারনেট MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়ান মাত্র ১.১৮ টাকা খরচ করে

সিমে Flexiplan ছাড়াও MB এর মেয়াদ ১ মাস বাড়ান। মাত্র ১.১৮ টাকা খরচ করে।
Flexi plan দিয়ে এখন ৪ টাকা দিয়ে এক মাস মিয়াদ বাড়ানো যায় না্ । তো কি হয়েছে ?
 বাড়িয়ে নিন জিপির মেইন এমবির মেয়াদ ৩০ দিন ।
নিচের স্টেপ গুলো ফলো করুন।

Step-1 |
 প্রথমে নেট ডিএক্টিভ করুনঃ
*5000*0*4*3# অথবা মেসেজ অপশনে
STOP
লিখে 5000 সেন্ড করুন অথবা 5000 এ কল
করে নেট ডিএক্টিভ করেন।
 একটা মেসেজ আসবে।
 মেসেজ আসার পর নিচের ২য় ধাপ ফলো করেন।

Step-2 |
 তারপর ইজিনেট চালু করুন
ফ্রিতেঃ Easy net এক্টিভ করতে ডায়াল
করুন *5000*55# একটা মেসেজ আসবে।
মেসেজ আসার পর নিচের ৩য় ধাপ ফলো
করেন।

Step-3 |
 ডায়াল করে এর পর Social পেক চালু
করেন এক দিনেরটা আজ করুন
*5000*8*1*1*2#। একটা মেসেজ আসবে।
এরপর
*৫৬৬*১০# ডায়াল করে দেখেন এক মাস
বেড়ে গেছে মেয়াদ!