Wednesday, October 14, 2015

MORNING - Kazi Nazrul Islam-প্রভাতী - কাজী নজরুল ইসলাম


 

প্রভাতী 
- কাজী নজরুল ইসলাম
ভোর হলো দোর খোলো
খুকুমণি ওঠ রে!
ডাকে জুঁই শাখে
ফুল খুকি ছোটরে!
রবি মামা দেয় হামা
গায়ে রাঙা জামা ,
দারোয়ান গায় গান
শোন , রামা হৈ!'
ত্যাজি নীড় করে ভিড়
ওড়ে পাখি আকাশে
এন্তার গান তার
ভাসে ভোর বাতাসে
চুলবুল বুলবুল
শিস্ দেয় পুষ্পে,
এইবার এইবার
খুকুমণি উঠবে!
খুলি হাল তুলি পাল
তরী চললো,
এইবার এইবার
খুকু চোখ খুললো
আলসে নয় সে
ওঠে রোজ সকালে
রোজ তাই চাঁদা ভাই
টিপ দেয় কপালে
উঠলো ছুটলো ওই
খোকা খুকি সব,
''উঠেছে আগে কে''
শোনো কলরব
নাই রাত মুখ হাত
ধোও, খুকু জাগো রে!
জয়গানে ভগবানে
তুষি' বর মাগো রে


Of the morning

- Kazi Nazrul Islam

Open the door in the morning
Kiddie-ray Rise!
The call Jasmine Branch

At a run flowers girl!
Sun  gives Creep

On the red shirt,
Porter Guy Music
Hear that, Rama rip! '

giving up home crowd
Birds fly in the sky
Bangla songs to her
Dawn floats in the air.
Bulbul bird Chulbul
Ear flower garden,

Now this time
Kiddie will Arise !

PAL skull puff up
The boat went,
Now this time
baby girl eyes opened.

He is idling
In the morning
Every contribution is Brother
Forehead to the tip.
The run was
All kiddy lass,
'' Who is'
Listen to the clamor.
The night is hand to mouth
Wash, baby girl rays Awake!

Victory song in God
Prayers "Some sought to worship.

Tuesday, October 13, 2015

Jenn Iove

সৌজন্যে -Jenn Iove

Kazla sister - Jatindra Mohan Bagchi কাজলা দিদি - যতীন্দ্র মোহন বাগচী

Kazla sister 

- Jatindra Mohan Bagchi 
 

The bamboo garden is the moon on the head,
My mama the riddle  Kazla sister where's?
Pool side lemon under thank light bundles
The smell of the flowers are up to sleep alone
My mama the riddle  Kazla sister  where's?
Why is the mother of the day the sister, who is not called;
For sister why cry face covered with a quilt?
When I came to eat the food, the sister of the call,
Why is the mother of the house next door sister did not come?
I cry why you are silently?
Mother, tell me where my sister has gone? When will she come?
Tomorrow will be my new home, get married doll!
The sister went out like, if I went to hide
So how can you lonely voice in the house,
Neither me nor elder sister is present how would be fun.
Bhui campas is full sheully plant floor,
Do not step in when mama bring water from the pond.
Bulbuli bird hides between the pomegranate tree,
You do not rule out the mother, pluck the pomegranate -
Sister and when you hear, say what mother!
The bamboo garden is the moon on the head,
This time  mama,  Where's my  Kazla  sister ?
Lemon bush thickets along the pond-side calls of crickets'
The smell of the flowers do not sleep, so I'm up
The night my mama Where's  Kazla  sister?

কমলা ফুলি

কমলাফুলি কমলাফুলি,কমলালেবুর ফুল
কমলাফুলির বিয়ে হবে কানে মোতির দুল
কমলাফুলির বিয়ে দেখতে যাবে
ফলার খাবে চন্দনা আর টিয়ে,
কোথায় থাকো কমলাফুলি ?
‘সিলেট আমার ঘর’
টিয়ে বলে দেখতে যাব পাখায় দিয়ে ভর।

হাটিমা টিম টিম

হাটিমা টিম টিম
তারা মাঠে পাড়ে ডিম
তাদের খাড়া দুটি শিং
তারা হাটিমা টিম টিম ।

পিঁপড়া খেয়ে বেঁচে ছিলেন ছয় দিন ! Six days survived by eating ants!

ছয় দিন ধরে নিখোঁজ থাকা এক ব্যক্তিকে আজ মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার দুর্গম এক মরু এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি কালো পিঁপড়া খেয়ে ছয় দিন বেঁচে ছিলেন ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, উদ্ধার হওয়া ব্যক্তির (৬২) নাম রেগ ফগারডি। তিনি ৭ অক্টোবর শিকারের উদ্দেশে বের হয়ে নিখোঁজ হন। ফগারডির খোঁজ না পেয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানান। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে। নিখোঁজ হওয়ার স্থান থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে তাঁকে পাওয়া যায়।

পুলিশ কর্মকর্তা অ্যান্ডি গ্রেটউড বলেন, ফগারডির কাছে কোনো পানি ছিল না। তিনি কালো পিঁপড়া খাচ্ছিলেন। এভাবেই তিনি বেঁচে ছিলেন ছয় দিন।জায়গাটি ছিল দুর্গম এবং মরুভূমিসম। প্রচণ্ড রকমের অস্বস্থিকর  তপ্ত। সেখানে কোন মানুষেরর পক্ষে পানি ছাড়া ছয়দিন বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।
 উদ্ধারের সময় নিখোঁজ  ফগারডি  মারাত্মক পানিশূন্যতায় ভুগছিলেন।পানির অভাবে পিপাসায় তার  মতিভ্রমও হয়ে গিয়েছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ, বসছেন, কথা বলছেন।



Djilda-G


Sunamganj from Sylhet travel


Scholars is the story of the fox. But here scholar cat!

শিয়াল পন্ডিত হয় ।কিন্তু এখানে বিড়াল পন্ডিত!সৌজন্যে
Courtesy-Frida-Caka

Monday, October 12, 2015

খুকি ও কাঠবেড়ালি -কাজী নজরুল ইসলাম

কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি! পেয়ারা তুমি খাও?
গুড়-মুড়ি খাও? দুধ-ভাত খাও? বাতাবি-নেবু? লাউ?
বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও-
ডাইনি তুমি হোঁৎকা পেটুক,
খাও একা পাও যেথায় যেটুক!
বাতাবি-নেবু সকলগুলো
একলা খেলে ডুবিয়ে নুলো!
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস পাটুস চাও?
ছোঁচা তুমি! তোমার সঙ্গে আড়ি আমার! যাও!
কাঠবেড়ালি! বাঁদরীমুখী! মারবো ছুঁড়ে কিল?
দেখবি তবে? রাঙাদাকে ডাকবো? দেবে ঢিল!
পেয়ারা দেবে? যা তুই ওঁচা!
তাই তোর নাকটি বোঁচা!
হুতমো-চোখী! গাপুস গুপুস
একলাই খাও হাপুস হুপুস!
পেটে তোমার পিলে হবে! কুড়ি কুষ্টি মুখে!
হেই ভগবান! একটা পোকা যাস পেটে ওর ঢুকে!
ইস! খেয়ো না মস্তপানা ঐ সে পাকাটাও!
আমিও খুবই পেয়ারা খাই যে! একটি আমায় দাও!
কাঠবেড়ালি! তুমি আমার ছোড়দি’ হবে? বৌদি হবে? হুঁ!
রাঙা দিদি? তবে একটা পেয়ারা দাও না! উঃ!
এ রাম! তুমি ন্যাংটা পুঁটো?
ফ্রকটা নেবে? জামা দুটো?
আর খেয়ো না পেয়ার তবে,
বাতাবি-নেবুও ছাড়তে হবে!
দাঁত দেখিয়ে দিচ্ছ ছুট? অ’মা দেখে যাও!
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!

অবৈধ প্রেম ! নারীরা কেন পরকীয়ায় জডিয়ে পড়েন ?

অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ার বিষয়ে বিবাহিত মহিলারাও পুরুষদের চেয়ে পিছিয়ে নেই। গবেষণায় প্রমাণিত হলো এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। স্বামীর থেকে পূর্ণ যৌন তৃপ্তি না পেলেও তাঁরা মোটেও বিবাহবিচ্ছেদের পথ মাড়ান না। বরং পরকীয়ার সম্পর্কে অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে নিজের শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে নিতে চান। বিবাহিত মধ্যবয়স্কা মহিলাদের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা একটুই বেশিই হয় সে কথা বলেছেন গবেষকরা। জীবনের মধ্যগগনে এসে প্রিয় পুরুষের কাছে ধরে রাখতে চান নিজের পূর্ণ আকর্ষণ। কিন্তু স্বামী যদি তাঁর দিকে মন না দেন, বা শয্যায় চাহিদা না পূরণ করতে পারেন তখনই পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন মহিলারা।
ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ উইনচেস্টারের পুরুষত্ব ও সেক্স স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক এরিক অ্যান্ডারসন জানাচ্ছেন, ‘বিয়ে করে পরিতৃপ্ত ও শয্যায় পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া দুটো সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা বিষয়। তিনে গভেষণা করে প্রমাণ পেয়েছেন যে, ৩০-৪৫ বছরের মহিলারা আরও বেশী রোম্যান্টিক এবং উত্তেজনাময় যৌন জীবনের জন্যই অবৈধ প্রেমে বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন।মি: এরিক অ্যান্ডারসন ৩০-৪৫ বছরের ১০০ জনেরও বেশি বিবাহিত মহিলাদের নিয়ে তাঁর গবেষণা চালিয়েছেন এবং এমন ফলাফল পেয়েছেন। অ্যাশলে ম্যাডিসন ডট কম নামে একটি পরকীয়া প্রেম-সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এসমস্ত মহিলাদের কথোপকথন টেপ-বন্দি করা হয়েছিল।কথাবার্তা বিশ্লেষন করেন গভেষকরা। তার পরই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকরা।

গবেষণায় ৬৫ শতাংশেরও বেশি মহিলা পরপুরুষে অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেছেন যৌন অতৃপ্তির কারণে। তাদের চাহিদা আরও উত্তেজনাময় ও কাঙ্খিত ছিল আবেগমথিত সেক্স। পাশাপাশি তাঁরা এও স্বীকার করেছেন, তার জন্য নতুন বিয়ে করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। অ্যান্ডারসন বলছেন, বিয়ের কিছু বছর পর স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক আকর্ষনহীন ও ফিকে হতে শুরু করে। কিন্তু মহিলারা ফের বিয়ে করে এক্সপেরিমেন্ট করতে চান না।মি: অ্যান্ডারসন দাবি, এই গবেষণার বিষয়ের মূল সারাংশ কখনই বিবাহিত মহিলাদের অসম্মান করা নয়। বরং কি কারণে সম্পর্ক ভেঙে যায় তার একটি কারণ খুজতে গিয়ে এই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া গিয়েছে ।


Deportation to place their trust in the bamboo bridge


কীনব্রীজ সিলেট


Sunday, October 11, 2015

সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না True love never ends

বিশ্বাসটি যাদের মধ্যে প্রখর, তারা নিজের অজান্তেই কখন জানি মরিচা ফেলে দেন চকচকে সম্পর্কে। আসলে পৃথিবীর সব জিনিসই যত্নে অটুট থাকে। তাই প্রকৃত ভালোবাসারও চাই সঠিক যত্ন। সময়ের পরিক্রমায় অযত্ন আর অবহেলায় যারা হারাতে বসেছেন নিজেদের প্রকৃত ভালোবাসার রোমান্স তারা হতাশ হওয়ার কিছু নেই। হারানো রোমান্স ফিরিয়ে আনতে অবলম্বন করতে পারেন কিছু উপায়…

সঙ্গীর জন্য সময় দিন
পরিবার, চাকরি বা ব্যবসা সামলানো সত্যি অনেক ঝামেলার। মনের মধ্যে সঙ্গীর জন্য তবু একটু সময় রাখুন। একান্তে সঙ্গীকে সময় দিতে মনের উদারতা থাকা চাই। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার প্রতিও সঙ্গী উদার হচ্ছে।

রোমান্স হোক রুটিন করে
গবেষণায় দেখা গেছে, রুটিন করে রোমান্সে করাটা সম্পর্ক মজবুত করতে পারে খুব তাড়াতাড়ি। ফিরিয়ে আনতে পারে আগের সেই রসায়ন। আর এজন্য নিজের ও পরিবারের সব কাজই একটি রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। সঙ্গীর জন্য সময় রাখতে হবে নির্ধারিত।

হয়ে যাক ঘোরাঘুরি
সামাজিক বা সাংস্কৃতিক কোনো উৎসবে ঘুরতে যান সঙ্গীর সঙ্গে। ভাবছেন বিয়ে হয়েছে সেই কবে, আর এখন? হা, সম্পর্ককে সজীব করতে মিইয়ে যাওয়া সময়ে অবশ্যই পানি ঢালা প্রয়োজন। ঠিক তেমনি আপনাদের টানাপোড়েনের এই মুহূর্তে দুজনে বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসাটা জরুরি। ঘুরতে গিয়ে নানা জিনিসের দর্শন আপনাদের মনে নতুন আনন্দ এনে দেবে। দুজনের প্রতি নির্ভশীলতা বাড়িয়ে দেবে।

দায়িত্ব ভাগ করা
শিশু সামলানোসহ পরিবারের অধিকাংশ কাজের দায়িত্ব ভাগ করে নিন। সব কিছুই মোকাবেলা করতে হবে একসঙ্গে। আর এ ক্ষেত্রে নিজেদের মাঝের বোঝাপড়াটা হয়ে ওঠে খুব ভালো। মানসিক পরিণতবোধের পরিচয় দিতে হয় দুজনকেই। আর এতে ধকল কমবে দুজনের ওপর থেকে, ফলে দম ফেলার ফুসরতও মিলবে দুজনের।

যোগাযোগ নিয়মিত করণ
দুজনের একসঙ্গে থাকাটা, দুজনের আত্মিক যোগাযোগ যেন দৈনন্দিন রুটিনে আবদ্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রতিটি কর্মময় দিনের ফাঁকে অল্প করে সময় বের করুন একান্ত আলাপচারিতার জন্য। একটু আদর, একটু খুনসুঁটি কিংবা একটু ছোঁয়াই সম্পর্কের জন্যে হতে পারে অনেক বড় কিছু ।

আপনি চীরদিন বেঁচে থাকুন মায়া মমতা ভালবাসার সাথে।

সম্পর্কের মোহনীয় মুহূর্তগুলো কখনো ভোলার নয়

সম্পর্কের নানা স্তরে অসংখ্য মুহূর্ত চিরকাল স্মৃতি হয়ে থাকে। আবার একসঙ্গে এমন কিছু সময় যায় কেটে যায়, যেগুলো ভোলা সম্ভব নয়। একেক মানুষের জীবনে বিশেষ কিছু ঘটনা সব সময়ই আবেদন রাখে। বিয়ের আগে প্রেম বা দাম্পত্য জীবন- সম্পর্ক যাই হোক না কেন, কিছু সময় বা মুহূর্ত কখনোই ম্লান হয় না। এগুলো সবার ক্ষেত্রে চিরস্মরণীয় এবং প্রচণ্ড আবেগময় স্মৃতি হিসেবে বিবেচিত হয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন এমনই কিছু মুহূর্তের কথা।

১. প্রথম প্রেমে প্রথম ডেটিংয়ের কথা কেউ কোনদিন ভুলতে পারেন না বলে জানান সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। প্রথম ডেটিংয়ে একজন মানুষ যে পরিমাণ উত্তেজনা ও মানসিক অবস্থা সামাল দেন, তা চাইলেও ভোলা যায় না।

২. ভালোবাসার কথার আদান-প্রদান চলে কিছু দিন। এ সময়টা টপকে পরের স্তরে প্রবেশ করতে চায় মন। প্রেমিক-প্রেমিকা জুটির প্রথম চুমো এমনই এক ঘটনা যা চিরকাল স্মৃতিময় হয়ে থাকে।


৩.হয়তো লুকিয়ে প্রেম করছেন। একদিন প্রেমিক বা প্রেমিকার বাড়িতে গেলেন। সেখানে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার দেখে আপনি উপলব্ধি করলেন, এরা সবাই আপনাকে আপন করে নেবে। এই উপলব্ধি সত্যিই ভোলার নয়।

৪.৬. প্রথমবারের মতো প্রিয়জনকে ছেড়ে বেশ কিছু দিন দূরে থাকলে অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় না। যে দিনটিতে প্রিয়জন ফিরে আসেন, তখনই বিশেষ এক অনুভূতি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে। হয়তো তার অপেক্ষায় এয়ারপোর্ট বা অন্য কোথাও বসে আছেন এবং এক সময় তিনি আপনার চোখের সামনে উদয় হলেন। সেই সময়কার অনুভূতিকে চিরস্মরণীয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

৫. প্রচণ্ড ঝগড়ার পরও এক স্বর্গীয় অনুভূতি দুজনের মনেই ছেয়ে যেতে পারে। দুর্যোগ কিছুটা স্তিমিত হয়ে আসার পর যখন দুজনই মনে মনে অনুভব করেন যে, কখনোই তার থেকে দূরে যেতে চান না, তখনই ভর করে এমন অনুভূতি।

৬. দুজন দুজনকে পছন্দ করেন। কিন্তু মনের কথাটা কোনভাবেই সরাসরি বলতে পারছেন না। হঠাৎ মুখ ফসকে একজন বলেই ফেললেন, তোমাকে ভালোবাসি। এটা যাকে উদ্দেশ করে বলা হলো, তার মনে এই স্মৃতি চিরস্থায়ী হয়ে গেলো। আর সেই মুহূর্তে অপরের মুখ ফসকেও যদি বেরিয়ে আসে, আমিও তোমাকে ভালোবাসি, তবে তো দুজনের মনেই ঠাঁয় পেলো দুই জ্বলজ্বলে মুহূর্ত যা আজীবন থেকে যায়।

৭. বিয়ের পর যেদিন মধুচন্দ্রিমায় যাবেন সেদিনটির কথা দুজনের কেউ-ই কোনদিন ভুলতে পারবেন না। সেই সময়ের প্রতিটা মুহূর্ত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে থেকে যাবে মনে।
৮. বিয়ের পর স্ত্রীকে ছেড়ে প্রথম যে রাতটি একা কাটানো হয়, তার কথা ভুলতে পারেন না পুরুষরা। একই অবস্থা স্ত্রীর জন্যেও প্রযোজ্য। পাশে স্বামী না থাকা প্রথম রাতটা মেয়েদেরও স্মৃতি হয়ে থাকে।

৯. এমন সময় যায় যখন দুজনই বিছানায় শুয়ে আছেন, কিন্তু সেক্স বা অন্য কিছুই ঘটছে না। শুধুই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুজন দুজনের পাশে অবস্থান করছেন। প্রিয়জন পাশে না থাকলে এ সময়গুলো দারুণভাবে নাড়া দেয়। 

১০. প্রেমিকাদের মনে এমন মুহূর্ত সত্যিই চিরকাল থেকে যায়। দুজন এমন কোনো পরিবেশে ডেটিং করছেন যেখানে প্রেমিক পুরো সুযোগ নিতে পারেন। সেই অবস্থায় কিছুটা অসহায় বোধ করেন মেয়েরা। কারণ প্রেমিকা হয়তো অন্তরঙ্গ পরিস্থিতিতে যেতে চান না। কিন্তু দুর্বল মুহূর্তে প্রেমিক যে সুযোগ নিতেই পারেন। এই অবস্থায় যদি প্রেমিকা তার প্রিয়জনের কাছ থেকে নিরাপত্তার পুরোটুকু পেয়ে থাকেন, তাহলে তো কথাই নেই।
সূত্র : এমএসএন

Saturday, October 10, 2015

খোকার সাধ - কাজী নজরুল ইসলাম

আমি হব সকাল বেলার পাখি
সবার আগে কুসুম-বাগে উঠব আমি ডাকি।
সূয্যিমামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে,
'হয়নি সকাল, ঘুমো এখন'- মা বলবেন রেগে।
বলব আমি, 'আলসে মেয়ে ঘুমিয়ে তুমি থাক,
হয়নি সকাল তাই বলে কি সকাল হবে নাকো!
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে?
তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে!'
ঊষা দিদির ওঠার আগে উঠব পাহাড় চূড়ে,
দেখব নিচে ঘুমায় শহর শীতের কাঁথা মুড়ে,
ঘুমায় সাগর বালুচরে নদীর মোহনায়,
বলব আমি 'ভোর হল যে, সাগর ছুটে আয়!
ঝর্ণা মাসি বলবে হাসি', 'খোকন এলি নাকি?'
বলব আমি নইকো খোকন, ঘুম-জাগানো পাখি!'
ফুলের বনে ফুল ফোটাব, অন্ধকারে আলো,
সূয্যিমামা বলবে উঠে, 'খোকন, ছিলে ভাল?'
বলব 'মামা, কথা কওয়ার নাইকো সময় আর,
তোমার আলোর রথ চালিয়ে ভাঙ ঘুমের দ্বার।'
রবির আগে চলব আমি ঘুম-ভাঙা গান গেয়ে,
জাগবে সাগর, পাহাড় নদী, ঘুমের ছেলেমেয়ে!

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর


বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
নদে এল বান,
শিব ঠাকুরের বিয়ে হল
তিন কন্যা দান।
এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন
এক কন্যে খান,
এক কন্যে ঘুস্যা করে
বাপের বাড়ি যান।

নোটন নোটন পায়রাগুলি


নোটন নোটন পায়রাগুলি

নোটন নোটন পায়রাগুলি
ঝোটন বেঁধেছে
ওপারেতে ছেলেমেয়ে
নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদা দেখেছে
দাদার হাতে কলম ছিল
ছুঁড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।

বাক বাকুম পায়রা -রোকনুজ্জামান খান

বাক বাকুম পায়রা

রোকনুজ্জামান খান


বাক বাকুম  পায়রা
মাথায় দিয়ে টায়রা
বউ সাজবে কালকি?
চড়বে সোনার পালকি?
পালকি চলে ভিন গাঁ
ছয় বেহারার তিন পা।
পায়রা ডাকে বাকুম বাক
তিন বেহারার মাথায় টাক।
বাক বাকুম বাক বাকুম
ছয় বেহারার নামলো ঘুম।
থামলো তাদের হুকুম হাঁক
পায়রা ডাকে বাকুম বাক্।
ছয় বেহারা হুমড়ি খায়
পায়রা উড়ে কোথায় যায়?

সংকল্প -কাজী নজরুল ইসলাম

সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম


থাকব না’ক বদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
ছুটছে তারা কেমন করে,
কিসের নেশায় কেমন করে
মরছে যে বীর লাখে লাখে।
কিসের আশায় করছে তারা
বরণ মরণ যন্ত্রণাকে
কেমন করে বীর ডুবুরি
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে,
কেমন করে দুঃসাহসী
চলছে উড়ে স্বর্গপানে।
হাউই চড়ে চায় যেতে কে
চন্দ্রলোকের অচিনপুরে,
শুনব আমি, ইঙ্গিতে কোন
মঙ্গল হতে আসছে উড়ে।
পাতাল ফেড়ে নামব আমি
উঠব আমি আকাশ ফুঁড়ে,
বিশ্বজগৎ দেখব আমি
আপন হাতের মুঠোয় পুরে।

Friday, October 9, 2015

আগডুম বাগডুম


 আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
ডাক -ঢোল ঝাঁঝর বাজে
বাজতে বাজতে চলল ঢুলি
ঢুলি গেল কমলাফুলি
কমলাফুলির টিয়েটা
সুর্যি মামার বিয়েটা ।

Solution of cancer in the body of the elephant! ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !


Solution of cancer in the body of the elephant!

 Cancer does not agree elephants.
But the organism has more cells.
  It is a surprise to scientists, forest elephants and the people they do not like the health care system.
  But they are not cancer.
Now, scientists think,
  There is no way to prevent cancer in the body of the elephant.
  They are at the start of the study.
Scientists have already begun to take the research forward.
  American University's pediatric oncologist Dr. iutaha. Joshua Shiphman the cell has been compared to an elephant with human cells.
  It has been shown that these huge creatures cancer cells copy genes are additional 20.
  The genes that repair damaged cells.
Sensing the presence of such material, even if it causes cancer cells to kill the potential of this gene. However, the excess of the p53 genes in cancer has made the elephant can not force it.
  The strong role of the cancer away.
The researchers said,
  For larger animals, cancer is seen to be very low.
  The small size of the spread of cancer in humans or animals, and more.
The p53 genes are more powerful because of the presence of cancer.
  After the birth of his body, the fullness of the p53 genes do not have a special reason.
In this syndrome, Lee-Phramoni. The cancer may increase the chance of an attack.
Shiphman and his fellow researchers examined,
What kind of elephant in the cells react to radiation.
 The reactions of human cells was tested.
All cells that are likely to be affected by the disease, they destroy themselves.
 This is twice the rate of human cells and cells of an elephant waiting.
 Because human cells do not contain this feature happen by selecting the cell and bind to cancer grain.

Source: Fox News

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান, রহস্যময় উত্তর ও ভুতুড়ে বাণিজ্য

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান

রহস্যময় উত্তর ও ভুতুড়ে বাণিজ্য

তাতারদের এলাকা ছাড়িয়ে আরো উত্তরে রয়েছে এক রহস্যময় জগত।লোকজনের কাছে এ এলাকা ভুতুরে রাজ্য বলে পরিচিত।সমগ্র অঞ্চল কঠিন বরফে ঢাকা।কোথাও গাছপালা বা জনবসতি চোখে পড়ে না।দিনের পর দিন পথ পাড়ি দিয়েও ভুতুরে রাজ্যের কোন সুনিদৃষ্ট ঠিক-ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায় না।তারপরও যাযাবর কিছু মানুষ ঔই এলাকায় বাস করেন।আসলে ওরা কোন ধরনের মানুষ তারও সঠিক পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।বরফের রাজ্যে বিচরণকারী এই ভুতুরে রাজ্যের যাযাবর গোষ্টির সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষগুলোর মাঝে মধ্যে যোগাযোগ ঘটে নিছক বানিজ্যের খাতিরে।ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দারা বিভিন্ন প্রকার লোমশ প্রাণী শিকার করে তাদের চামড়া বিক্রী করেন।তাদের এই বাণিজ্য কোন টাকা পয়সার মাধ্যমে হয় না।দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দারা নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য সামগ্রী দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে উত্তরের এই এলাকায় নিয়ে আসেন।ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য সামগ্রী কোন খোলা জায়গায় ফেলে রেখে তাঁবুর বিতরে গিয়ে রাত কাটান ।পরদিন ওনাদের ফেলে আসা পণ্য সামগ্রীর নিদৃষ্ঠ জায়গায় গিয়ে দেখেন ওই সব পণ্যের বদলে ওখানে শ্বেত ভালুক,মেরু শিয়াল,নেকড়ে ও অন্যান্য লোমশ মেরু প্রানীর মৃত দেহ রাখা হয়েছে।অর্থাত ভুতুরে রাজ্যের বাসিন্দারা এইসব প্রাণী দিয়ে ব্যবসায়ীদের পন্য সামগ্রী কিনে নিয়েছেন।আর যদি ব্যবসায়ী দেখেন যে,তাদের পণ্য সামগ্রীর তুলনায় ঔই সব প্রানীদের চামড়ার মূল্য কম হবে তখন ওরা ঐ প্রাণীগুলো গ্রহণ না করে যথাস্থানেই ফেলে রাখেন।তাঁবুতে আরোও একদিন অপেক্ষা করেন।পরদিন সকালে উঠে আবার নিদৃষ্ট জায়গায় গিয়ে দেখেন গতকালের মৃত দেহগুলোর সঙ্গে আরোও কিছু লোমশ প্রাণীর মৃতদেহ যোগ হয়েছে।উত্তরের ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দারা বুঝতে পারেন প্রথমে ওরা যে কটা মৃত দেহ দিয়েছিল তা’ ব্যবসায়ীদের পণ্যের মূল্যের চেয়ে কম ছিল বলে ব্যবস্য়ীরা  গ্রহণ করেননি।তাই পরদিন আরো কিছু মৃতদেহ এনে ওরা এই দরদাম ঠিক করে দেন।উত্তরের ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দাদের বিকি-কিনি চলে এভাবে নিরবে নিভৃতে,ক্রেতা বিক্রেতার মাঝে কোন দেখা স্বাক্ষাত ছাড়াই।ব্যবসায়ীরা এসব প্রানীগুলোর চামড়াগুলো ছিলে দক্ষিণাঞ্চলে নিয়ে আসেন এবং শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রী করেন। এসব লোমশ চামড়ার তৈরী পোশাক অনেক দামে বিক্রী হয়।চীন দেশের আমির ওমরাদের কাছে এই সব পোশাক খুব আদরনীয়।ইরান ও ইরাকের বড় লোকেরাও এই ধরণের পোশাক পছন্দ করেন।এই সব লোমশ চামড়া গুলোর মধ্যে সবচেয়ে দামী হলে এ্যারামিনের চামড়া,এদের লোম ধবধবে সাদা এবং সবচেয়ে মোলায়েম।কৃষ্ণ শিয়ালের চামড়াও(স্যাবল) দামী তবে এ্যারামিনের চেয়ে কম দামী।স্যাবলের একটা বৈশিষ্ট্য হলো এই চামড়ার লোমে উকুন থাকতে পারে না।
কর্টেসী-মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ


আজ দুজনার দুটি পথ -হেমন্ত মুখোপাধ্যায়


আজ দুজনার দুটি পথ -হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
আজ দুজনার দুটি পথ
ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে
তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে
সেই শপথের মালা খুলে
আমারে গেছো যে ভুলে
তোমারেই তবু দেখি বারে বারে
আজ শুধু দূরে থেকে
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে
আমার এ কূল ছাড়ি
তব বিস্মরণের খেয়া ভরা পালে
অকূলে দিয়েছি পাড়ি
আজ যত বার দ্বীপ জ্বালি
আলো নয় পাই কালি
এ বেদনা তবু সহি হাসিমুখে
নিজেকে লুকায়ে রেখে
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

Ma's curved in two directions
The light and the way you know it steamed
The way that I covered in darkness
Mala opened the oath
Forget me that tree
But again and again I thee
Today, just away
The way that I covered in darkness
I left the shore
Forgetting ferry filled with thy flock
Go to the extreme
Today the Bar Island fire
Do not light ink
Still in pain with a smile signature
Leaving himself aside
The way that I covered in darkness

Hemanta Mukherjee

KISHORE KUMAR বাংলা ও হিন্দি রুমান্টিক মুভি

বাংলা
হিন্দি রুমান্টিক মুভি


Best of Arati Mukherjee বেষ্ট অব আরতি মুখার্জী


Sandhya Mukhopadhyay Superhit Song সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় সুপারহিট


Thursday, October 8, 2015

Songs To Remember - Asha Bhosle আশা ভোঁসলে


লতা মুঙ্গেশকর বাংলা গান । Evergreen Bengali hits of Lata Mangeshkar


কালনী নদীতে নৌকা বাইচ Derai,boat race on the river Kalni part-1


নৌকা বাইচ  বাইচ শব্দটি ফারসি যার অর্থ বাজি বা খেলা। নৌকার দাঁড় টানার কসরত ও নৌকা চালনার কৌশল দ্বারা জয়লাভের উদ্দেশ্যে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় দূরত্ব হয় ৬৫০ মিটার। প্রতিটি নৌকায় ৭, ২৫, ৫০ বা ১০০ জন মাঝি বা বৈঠাচালক থাকতে পারে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে নৌকা বাইচ প্রচলিত আছে স্মরণাতীত কাল থেকে।
 বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় নদ-নদীর উপস্থিতি প্রবল এবং নৌকা বাইচ এদেশের লোকালয় ও সংস্কৃতির এক সমৃদ্ধ ফসল। নৌ-শিল্পকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন জায়গায় বন্দর ও বাজার গড়ে ওঠে, গড়ে ওঠে দক্ষ ও অভিজ্ঞ নৌকারিগর ও নৌ-শিল্পী। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় নৌকার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যায়। ঢাকা, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ ইত্যাদি এলাকায় বাইচের জন্য ব্যবহূত হয় সাধারণত কোশা ধরনের নৌকা। এর গঠন সরু এবং এটি লম্বায় ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট হয়। এর সামনের ও পিছনের অংশ একেবারে সোজা। এটি দেশিয় শাল, শীল কড়ই, চাম্বুল ইত্যাদি গাছের কাঠ দ্বারা তৈরি করা হয়। টাঙ্গাইল ও পাবনা জেলায় নৌকা বাইচে সরু ও লম্বা দ্রুতগতিসম্পন্ন ছিপ জাতীয় নৌকা ব্যবহূত হয়। এর গঠনও সাধারণত সরু এবং এটি লম্বায় ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট, তবে এর পিছনের দিকটা নদীর পানি থেকে প্রায় ৫ ফুট উঁচু ও সামনের দিকটা পানির সাথে মিলানো থাকে। এর সামনের ও পিছনের মাথায় চুমকির দ্বারা বিভিন্ন রকমের কারুকার্য করা হয়। এটিও শাল, গর্জন, শীল কড়ই, চাম্বুল ইত্যাদি কাঠ দ্বারা তৈরি করা হয়। কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আজমিরিগঞ্জ ও সিলেট অঞ্চলে বাইচের জন্য সারেঙ্গি নৌকা ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট লম্বা হয় এবং এর প্রস্থ একটু বেশি (৫ থেকে ৬ ফুট) হয়ে থাকে। এগুলির সামনের ও পিছনের দিকটা হাঁসের মুখের মতো চ্যাপ্টা এবং পানি থেকে ২-৩ ফুট উঁচু থাকে। চট্টগ্রাম, নোয়াখালী জেলার নিম্নাঞ্চল ও সন্দ্বীপে বাইচের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত হয় সাম্পান। এটির গঠন জাহাজের মতো। ঢাকা ও ফরিদপুরে ব্যবহূত হয় গয়না নৌকা। এগুলির দৈর্ঘ্য প্রায় ১০০ থেকে ১২৫ ফুট এবং মাঝখানটা ৮-৯ ফুট প্রশস্ত। গয়না নৌকার সামনের দিক পানি থেকে ৩ ফুট উঁচু এবং পিছনের দিক ৪-৫ ফুট উঁচু।
মুসলিম যুগের নবাব-বাদশাহগণ নৌকা বাইচের আয়োজন করতেন। অনেক নবাব বা বাদশাহদের জল বা নৌ বাহিনীর দ্বারা নৌকা বাইচ উৎসবের গোড়াপত্তন হয়। পূর্ববঙ্গের ভাটি অঞ্চলে প্রশাসনিক অন্যতম উপায় ছিল নৌশক্তি। বাংলার বারো ভুঁইয়ারা নৌবলে বলিয়ান হয়ে মুগলদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। মগ ও হার্মাদ জলদস্যুদের দমন করতেও নৌশক্তি ব্যবহূত হয়েছে। এদের রণবহরে দীর্ঘ আকৃতির ‘ছিপ’ নৌকা থাকত। বর্তমান যুগে সাধারণ নৌকাকেন্দ্রিক ঐ রকম নৌবিহার বা নৌবাহিনী না থাকলেও নৌশক্তির প্রতিযোগিতামূলক আনন্দোৎসব আজও নৌকা বাইচ-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে বিরাজমান।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নৌকা বাইচ বিভিন্ন নামে পরিচিত। ড্রাগন বোট রেস, সোয়ান বোট রেস, রোয়িং বোট রেস, কেনীয় ও কাইয়াক বোট রেস ইত্যাদি নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন দেশে প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের নৌকা বাইচ সাধারণত ভাদ্র-আশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এক সুরে নৌকার প্রতিযোগীরা গান গায় এবং এসব গানের কথায় থাকে প্রায়শ আল্লাহ বা ঈশ্বর ও প্রকৃতির কাছে সাহস সংগ্রহের আবেদন। নৌকার গতি অনুসারে অনেকে নৌকার সুন্দর সুন্দর নাম রাখেন, যেমন ঝড়ের পাখি, পঙ্খিরাজ, সাইমুন, তুফান মেল, ময়ূরপঙ্খি, অগ্রদূত, দীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি।
নৌকায় ওঠার আগে সবাই পাক-পবিত্র হয়ে একই রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে গায়ে গেঞ্জি পরে নেন। দাঁড়িয়ে বৈঠা চালানোর মাঝিরা থাকেন পিছনে, মধ্যে থাকেন নৌকার নির্দেশক। ঢোল-করতাল নিয়ে বাদক আর গায়েনরা নৌকার মধ্যে বসে তালে তালে মাঝিদের উৎসাহ যোগান।
বাংলাদেশে নৌকা বাইচের সংগঠন ও উন্নয়নের জন্য ১৯৭৪ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ রোয়িং ফেডারেশন। এই ফেডারেশন সনাতন নৌকা বাইচ ও রোয়িং-এর মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছে। এই ফেডারেশন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রোয়িং ফেডারেশনের সদস্য। দেশিয় নৌকা বাইচকে উৎসাহিত করার জন্য প্রতি বছরই অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে জাতীয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, এছাড়াও ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে একটি আন্তর্জাতিক নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্টেসী-  এস.এম মাহফুজুর রহমান
বাংলাপিডিয়া

ওগগী এন্ড ককরোচ Oggy and the cockroaches cartoon 2015 new english full episode 6 HD


অগগী ও ককরোচ Oggy And The Cockroaches – Actually New 5 Hours Non-Stop Movies


মমতাজের মরার কোকিলে Momtaz bangla Folk song Full album


সাবিনা ইয়াসমিন -বাংলা গান Best Of Sabina Yasmin Bangla Adhunik Audio Songs


বাংলা ছায়াছবির গান -রুনা লায়লা Bangla Movie Songs -Runa Laila


Wednesday, October 14, 2015

MORNING - Kazi Nazrul Islam-প্রভাতী - কাজী নজরুল ইসলাম


 

প্রভাতী 
- কাজী নজরুল ইসলাম
ভোর হলো দোর খোলো
খুকুমণি ওঠ রে!
ডাকে জুঁই শাখে
ফুল খুকি ছোটরে!
রবি মামা দেয় হামা
গায়ে রাঙা জামা ,
দারোয়ান গায় গান
শোন , রামা হৈ!'
ত্যাজি নীড় করে ভিড়
ওড়ে পাখি আকাশে
এন্তার গান তার
ভাসে ভোর বাতাসে
চুলবুল বুলবুল
শিস্ দেয় পুষ্পে,
এইবার এইবার
খুকুমণি উঠবে!
খুলি হাল তুলি পাল
তরী চললো,
এইবার এইবার
খুকু চোখ খুললো
আলসে নয় সে
ওঠে রোজ সকালে
রোজ তাই চাঁদা ভাই
টিপ দেয় কপালে
উঠলো ছুটলো ওই
খোকা খুকি সব,
''উঠেছে আগে কে''
শোনো কলরব
নাই রাত মুখ হাত
ধোও, খুকু জাগো রে!
জয়গানে ভগবানে
তুষি' বর মাগো রে


Of the morning

- Kazi Nazrul Islam

Open the door in the morning
Kiddie-ray Rise!
The call Jasmine Branch

At a run flowers girl!
Sun  gives Creep

On the red shirt,
Porter Guy Music
Hear that, Rama rip! '

giving up home crowd
Birds fly in the sky
Bangla songs to her
Dawn floats in the air.
Bulbul bird Chulbul
Ear flower garden,

Now this time
Kiddie will Arise !

PAL skull puff up
The boat went,
Now this time
baby girl eyes opened.

He is idling
In the morning
Every contribution is Brother
Forehead to the tip.
The run was
All kiddy lass,
'' Who is'
Listen to the clamor.
The night is hand to mouth
Wash, baby girl rays Awake!

Victory song in God
Prayers "Some sought to worship.

Tuesday, October 13, 2015

Jenn Iove

সৌজন্যে -Jenn Iove

Kazla sister - Jatindra Mohan Bagchi কাজলা দিদি - যতীন্দ্র মোহন বাগচী

Kazla sister 

- Jatindra Mohan Bagchi 
 

The bamboo garden is the moon on the head,
My mama the riddle  Kazla sister where's?
Pool side lemon under thank light bundles
The smell of the flowers are up to sleep alone
My mama the riddle  Kazla sister  where's?
Why is the mother of the day the sister, who is not called;
For sister why cry face covered with a quilt?
When I came to eat the food, the sister of the call,
Why is the mother of the house next door sister did not come?
I cry why you are silently?
Mother, tell me where my sister has gone? When will she come?
Tomorrow will be my new home, get married doll!
The sister went out like, if I went to hide
So how can you lonely voice in the house,
Neither me nor elder sister is present how would be fun.
Bhui campas is full sheully plant floor,
Do not step in when mama bring water from the pond.
Bulbuli bird hides between the pomegranate tree,
You do not rule out the mother, pluck the pomegranate -
Sister and when you hear, say what mother!
The bamboo garden is the moon on the head,
This time  mama,  Where's my  Kazla  sister ?
Lemon bush thickets along the pond-side calls of crickets'
The smell of the flowers do not sleep, so I'm up
The night my mama Where's  Kazla  sister?

কমলা ফুলি

কমলাফুলি কমলাফুলি,কমলালেবুর ফুল
কমলাফুলির বিয়ে হবে কানে মোতির দুল
কমলাফুলির বিয়ে দেখতে যাবে
ফলার খাবে চন্দনা আর টিয়ে,
কোথায় থাকো কমলাফুলি ?
‘সিলেট আমার ঘর’
টিয়ে বলে দেখতে যাব পাখায় দিয়ে ভর।

হাটিমা টিম টিম

হাটিমা টিম টিম
তারা মাঠে পাড়ে ডিম
তাদের খাড়া দুটি শিং
তারা হাটিমা টিম টিম ।

পিঁপড়া খেয়ে বেঁচে ছিলেন ছয় দিন ! Six days survived by eating ants!

ছয় দিন ধরে নিখোঁজ থাকা এক ব্যক্তিকে আজ মঙ্গলবার অস্ট্রেলিয়ার দুর্গম এক মরু এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি কালো পিঁপড়া খেয়ে ছয় দিন বেঁচে ছিলেন ।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানানো হয়, উদ্ধার হওয়া ব্যক্তির (৬২) নাম রেগ ফগারডি। তিনি ৭ অক্টোবর শিকারের উদ্দেশে বের হয়ে নিখোঁজ হন। ফগারডির খোঁজ না পেয়ে তাঁর পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানান। পুলিশ অনুসন্ধান শুরু করে। নিখোঁজ হওয়ার স্থান থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে তাঁকে পাওয়া যায়।

পুলিশ কর্মকর্তা অ্যান্ডি গ্রেটউড বলেন, ফগারডির কাছে কোনো পানি ছিল না। তিনি কালো পিঁপড়া খাচ্ছিলেন। এভাবেই তিনি বেঁচে ছিলেন ছয় দিন।জায়গাটি ছিল দুর্গম এবং মরুভূমিসম। প্রচণ্ড রকমের অস্বস্থিকর  তপ্ত। সেখানে কোন মানুষেরর পক্ষে পানি ছাড়া ছয়দিন বেঁচে থাকা সম্ভব নয়।
 উদ্ধারের সময় নিখোঁজ  ফগারডি  মারাত্মক পানিশূন্যতায় ভুগছিলেন।পানির অভাবে পিপাসায় তার  মতিভ্রমও হয়ে গিয়েছিল। তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। তিনি এখন সুস্থ, বসছেন, কথা বলছেন।



Djilda-G


Sunamganj from Sylhet travel


Scholars is the story of the fox. But here scholar cat!

শিয়াল পন্ডিত হয় ।কিন্তু এখানে বিড়াল পন্ডিত!সৌজন্যে
Courtesy-Frida-Caka

Monday, October 12, 2015

খুকি ও কাঠবেড়ালি -কাজী নজরুল ইসলাম

কাঠবেড়ালি! কাঠবেড়ালি! পেয়ারা তুমি খাও?
গুড়-মুড়ি খাও? দুধ-ভাত খাও? বাতাবি-নেবু? লাউ?
বেড়াল-বাচ্চা? কুকুর-ছানা? তাও-
ডাইনি তুমি হোঁৎকা পেটুক,
খাও একা পাও যেথায় যেটুক!
বাতাবি-নেবু সকলগুলো
একলা খেলে ডুবিয়ে নুলো!
তবে যে ভারি ল্যাজ উঁচিয়ে পুটুস পাটুস চাও?
ছোঁচা তুমি! তোমার সঙ্গে আড়ি আমার! যাও!
কাঠবেড়ালি! বাঁদরীমুখী! মারবো ছুঁড়ে কিল?
দেখবি তবে? রাঙাদাকে ডাকবো? দেবে ঢিল!
পেয়ারা দেবে? যা তুই ওঁচা!
তাই তোর নাকটি বোঁচা!
হুতমো-চোখী! গাপুস গুপুস
একলাই খাও হাপুস হুপুস!
পেটে তোমার পিলে হবে! কুড়ি কুষ্টি মুখে!
হেই ভগবান! একটা পোকা যাস পেটে ওর ঢুকে!
ইস! খেয়ো না মস্তপানা ঐ সে পাকাটাও!
আমিও খুবই পেয়ারা খাই যে! একটি আমায় দাও!
কাঠবেড়ালি! তুমি আমার ছোড়দি’ হবে? বৌদি হবে? হুঁ!
রাঙা দিদি? তবে একটা পেয়ারা দাও না! উঃ!
এ রাম! তুমি ন্যাংটা পুঁটো?
ফ্রকটা নেবে? জামা দুটো?
আর খেয়ো না পেয়ার তবে,
বাতাবি-নেবুও ছাড়তে হবে!
দাঁত দেখিয়ে দিচ্ছ ছুট? অ’মা দেখে যাও!
কাঠবেড়ালি! তুমি মর! তুমি কচু খাও!!

অবৈধ প্রেম ! নারীরা কেন পরকীয়ায় জডিয়ে পড়েন ?

অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ার বিষয়ে বিবাহিত মহিলারাও পুরুষদের চেয়ে পিছিয়ে নেই। গবেষণায় প্রমাণিত হলো এই চাঞ্চল্যকর তথ্য। স্বামীর থেকে পূর্ণ যৌন তৃপ্তি না পেলেও তাঁরা মোটেও বিবাহবিচ্ছেদের পথ মাড়ান না। বরং পরকীয়ার সম্পর্কে অবৈধ প্রেমে জড়িয়ে নিজের শারীরিক চাহিদা মিটিয়ে নিতে চান। বিবাহিত মধ্যবয়স্কা মহিলাদের শারীরিক ও মানসিক চাহিদা একটুই বেশিই হয় সে কথা বলেছেন গবেষকরা। জীবনের মধ্যগগনে এসে প্রিয় পুরুষের কাছে ধরে রাখতে চান নিজের পূর্ণ আকর্ষণ। কিন্তু স্বামী যদি তাঁর দিকে মন না দেন, বা শয্যায় চাহিদা না পূরণ করতে পারেন তখনই পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন মহিলারা।
ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অফ উইনচেস্টারের পুরুষত্ব ও সেক্স স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক এরিক অ্যান্ডারসন জানাচ্ছেন, ‘বিয়ে করে পরিতৃপ্ত ও শয্যায় পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া দুটো সম্পূর্ণ আলাদা আলাদা বিষয়। তিনে গভেষণা করে প্রমাণ পেয়েছেন যে, ৩০-৪৫ বছরের মহিলারা আরও বেশী রোম্যান্টিক এবং উত্তেজনাময় যৌন জীবনের জন্যই অবৈধ প্রেমে বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেন।মি: এরিক অ্যান্ডারসন ৩০-৪৫ বছরের ১০০ জনেরও বেশি বিবাহিত মহিলাদের নিয়ে তাঁর গবেষণা চালিয়েছেন এবং এমন ফলাফল পেয়েছেন। অ্যাশলে ম্যাডিসন ডট কম নামে একটি পরকীয়া প্রেম-সংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এসমস্ত মহিলাদের কথোপকথন টেপ-বন্দি করা হয়েছিল।কথাবার্তা বিশ্লেষন করেন গভেষকরা। তার পরই এই সিদ্ধান্তে এসেছেন গবেষকরা।

গবেষণায় ৬৫ শতাংশেরও বেশি মহিলা পরপুরুষে অবৈধ প্রেম বা পরকীয়ায় জড়িয়ে পরেছেন যৌন অতৃপ্তির কারণে। তাদের চাহিদা আরও উত্তেজনাময় ও কাঙ্খিত ছিল আবেগমথিত সেক্স। পাশাপাশি তাঁরা এও স্বীকার করেছেন, তার জন্য নতুন বিয়ে করা তাদের পক্ষে সম্ভব নয়। অ্যান্ডারসন বলছেন, বিয়ের কিছু বছর পর স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে যৌন সম্পর্ক আকর্ষনহীন ও ফিকে হতে শুরু করে। কিন্তু মহিলারা ফের বিয়ে করে এক্সপেরিমেন্ট করতে চান না।মি: অ্যান্ডারসন দাবি, এই গবেষণার বিষয়ের মূল সারাংশ কখনই বিবাহিত মহিলাদের অসম্মান করা নয়। বরং কি কারণে সম্পর্ক ভেঙে যায় তার একটি কারণ খুজতে গিয়ে এই বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া গিয়েছে ।


Deportation to place their trust in the bamboo bridge


কীনব্রীজ সিলেট


Sunday, October 11, 2015

সত্যিকারের ভালোবাসা কখনো শেষ হয় না True love never ends

বিশ্বাসটি যাদের মধ্যে প্রখর, তারা নিজের অজান্তেই কখন জানি মরিচা ফেলে দেন চকচকে সম্পর্কে। আসলে পৃথিবীর সব জিনিসই যত্নে অটুট থাকে। তাই প্রকৃত ভালোবাসারও চাই সঠিক যত্ন। সময়ের পরিক্রমায় অযত্ন আর অবহেলায় যারা হারাতে বসেছেন নিজেদের প্রকৃত ভালোবাসার রোমান্স তারা হতাশ হওয়ার কিছু নেই। হারানো রোমান্স ফিরিয়ে আনতে অবলম্বন করতে পারেন কিছু উপায়…

সঙ্গীর জন্য সময় দিন
পরিবার, চাকরি বা ব্যবসা সামলানো সত্যি অনেক ঝামেলার। মনের মধ্যে সঙ্গীর জন্য তবু একটু সময় রাখুন। একান্তে সঙ্গীকে সময় দিতে মনের উদারতা থাকা চাই। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার প্রতিও সঙ্গী উদার হচ্ছে।

রোমান্স হোক রুটিন করে
গবেষণায় দেখা গেছে, রুটিন করে রোমান্সে করাটা সম্পর্ক মজবুত করতে পারে খুব তাড়াতাড়ি। ফিরিয়ে আনতে পারে আগের সেই রসায়ন। আর এজন্য নিজের ও পরিবারের সব কাজই একটি রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। সঙ্গীর জন্য সময় রাখতে হবে নির্ধারিত।

হয়ে যাক ঘোরাঘুরি
সামাজিক বা সাংস্কৃতিক কোনো উৎসবে ঘুরতে যান সঙ্গীর সঙ্গে। ভাবছেন বিয়ে হয়েছে সেই কবে, আর এখন? হা, সম্পর্ককে সজীব করতে মিইয়ে যাওয়া সময়ে অবশ্যই পানি ঢালা প্রয়োজন। ঠিক তেমনি আপনাদের টানাপোড়েনের এই মুহূর্তে দুজনে বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসাটা জরুরি। ঘুরতে গিয়ে নানা জিনিসের দর্শন আপনাদের মনে নতুন আনন্দ এনে দেবে। দুজনের প্রতি নির্ভশীলতা বাড়িয়ে দেবে।

দায়িত্ব ভাগ করা
শিশু সামলানোসহ পরিবারের অধিকাংশ কাজের দায়িত্ব ভাগ করে নিন। সব কিছুই মোকাবেলা করতে হবে একসঙ্গে। আর এ ক্ষেত্রে নিজেদের মাঝের বোঝাপড়াটা হয়ে ওঠে খুব ভালো। মানসিক পরিণতবোধের পরিচয় দিতে হয় দুজনকেই। আর এতে ধকল কমবে দুজনের ওপর থেকে, ফলে দম ফেলার ফুসরতও মিলবে দুজনের।

যোগাযোগ নিয়মিত করণ
দুজনের একসঙ্গে থাকাটা, দুজনের আত্মিক যোগাযোগ যেন দৈনন্দিন রুটিনে আবদ্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রতিটি কর্মময় দিনের ফাঁকে অল্প করে সময় বের করুন একান্ত আলাপচারিতার জন্য। একটু আদর, একটু খুনসুঁটি কিংবা একটু ছোঁয়াই সম্পর্কের জন্যে হতে পারে অনেক বড় কিছু ।

আপনি চীরদিন বেঁচে থাকুন মায়া মমতা ভালবাসার সাথে।

সম্পর্কের মোহনীয় মুহূর্তগুলো কখনো ভোলার নয়

সম্পর্কের নানা স্তরে অসংখ্য মুহূর্ত চিরকাল স্মৃতি হয়ে থাকে। আবার একসঙ্গে এমন কিছু সময় যায় কেটে যায়, যেগুলো ভোলা সম্ভব নয়। একেক মানুষের জীবনে বিশেষ কিছু ঘটনা সব সময়ই আবেদন রাখে। বিয়ের আগে প্রেম বা দাম্পত্য জীবন- সম্পর্ক যাই হোক না কেন, কিছু সময় বা মুহূর্ত কখনোই ম্লান হয় না। এগুলো সবার ক্ষেত্রে চিরস্মরণীয় এবং প্রচণ্ড আবেগময় স্মৃতি হিসেবে বিবেচিত হয় বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। জেনে নিন এমনই কিছু মুহূর্তের কথা।

১. প্রথম প্রেমে প্রথম ডেটিংয়ের কথা কেউ কোনদিন ভুলতে পারেন না বলে জানান সম্পর্ক বিষয়ক বিশেষজ্ঞরা। প্রথম ডেটিংয়ে একজন মানুষ যে পরিমাণ উত্তেজনা ও মানসিক অবস্থা সামাল দেন, তা চাইলেও ভোলা যায় না।

২. ভালোবাসার কথার আদান-প্রদান চলে কিছু দিন। এ সময়টা টপকে পরের স্তরে প্রবেশ করতে চায় মন। প্রেমিক-প্রেমিকা জুটির প্রথম চুমো এমনই এক ঘটনা যা চিরকাল স্মৃতিময় হয়ে থাকে।


৩.হয়তো লুকিয়ে প্রেম করছেন। একদিন প্রেমিক বা প্রেমিকার বাড়িতে গেলেন। সেখানে গিয়ে পরিবারের সদস্যদের ব্যবহার দেখে আপনি উপলব্ধি করলেন, এরা সবাই আপনাকে আপন করে নেবে। এই উপলব্ধি সত্যিই ভোলার নয়।

৪.৬. প্রথমবারের মতো প্রিয়জনকে ছেড়ে বেশ কিছু দিন দূরে থাকলে অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় না। যে দিনটিতে প্রিয়জন ফিরে আসেন, তখনই বিশেষ এক অনুভূতি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে। হয়তো তার অপেক্ষায় এয়ারপোর্ট বা অন্য কোথাও বসে আছেন এবং এক সময় তিনি আপনার চোখের সামনে উদয় হলেন। সেই সময়কার অনুভূতিকে চিরস্মরণীয় বলে মত দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

৫. প্রচণ্ড ঝগড়ার পরও এক স্বর্গীয় অনুভূতি দুজনের মনেই ছেয়ে যেতে পারে। দুর্যোগ কিছুটা স্তিমিত হয়ে আসার পর যখন দুজনই মনে মনে অনুভব করেন যে, কখনোই তার থেকে দূরে যেতে চান না, তখনই ভর করে এমন অনুভূতি।

৬. দুজন দুজনকে পছন্দ করেন। কিন্তু মনের কথাটা কোনভাবেই সরাসরি বলতে পারছেন না। হঠাৎ মুখ ফসকে একজন বলেই ফেললেন, তোমাকে ভালোবাসি। এটা যাকে উদ্দেশ করে বলা হলো, তার মনে এই স্মৃতি চিরস্থায়ী হয়ে গেলো। আর সেই মুহূর্তে অপরের মুখ ফসকেও যদি বেরিয়ে আসে, আমিও তোমাকে ভালোবাসি, তবে তো দুজনের মনেই ঠাঁয় পেলো দুই জ্বলজ্বলে মুহূর্ত যা আজীবন থেকে যায়।

৭. বিয়ের পর যেদিন মধুচন্দ্রিমায় যাবেন সেদিনটির কথা দুজনের কেউ-ই কোনদিন ভুলতে পারবেন না। সেই সময়ের প্রতিটা মুহূর্ত ঝকঝকে পরিষ্কার হয়ে থেকে যাবে মনে।
৮. বিয়ের পর স্ত্রীকে ছেড়ে প্রথম যে রাতটি একা কাটানো হয়, তার কথা ভুলতে পারেন না পুরুষরা। একই অবস্থা স্ত্রীর জন্যেও প্রযোজ্য। পাশে স্বামী না থাকা প্রথম রাতটা মেয়েদেরও স্মৃতি হয়ে থাকে।

৯. এমন সময় যায় যখন দুজনই বিছানায় শুয়ে আছেন, কিন্তু সেক্স বা অন্য কিছুই ঘটছে না। শুধুই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দুজন দুজনের পাশে অবস্থান করছেন। প্রিয়জন পাশে না থাকলে এ সময়গুলো দারুণভাবে নাড়া দেয়। 

১০. প্রেমিকাদের মনে এমন মুহূর্ত সত্যিই চিরকাল থেকে যায়। দুজন এমন কোনো পরিবেশে ডেটিং করছেন যেখানে প্রেমিক পুরো সুযোগ নিতে পারেন। সেই অবস্থায় কিছুটা অসহায় বোধ করেন মেয়েরা। কারণ প্রেমিকা হয়তো অন্তরঙ্গ পরিস্থিতিতে যেতে চান না। কিন্তু দুর্বল মুহূর্তে প্রেমিক যে সুযোগ নিতেই পারেন। এই অবস্থায় যদি প্রেমিকা তার প্রিয়জনের কাছ থেকে নিরাপত্তার পুরোটুকু পেয়ে থাকেন, তাহলে তো কথাই নেই।
সূত্র : এমএসএন

Saturday, October 10, 2015

খোকার সাধ - কাজী নজরুল ইসলাম

আমি হব সকাল বেলার পাখি
সবার আগে কুসুম-বাগে উঠব আমি ডাকি।
সূয্যিমামা জাগার আগে উঠব আমি জেগে,
'হয়নি সকাল, ঘুমো এখন'- মা বলবেন রেগে।
বলব আমি, 'আলসে মেয়ে ঘুমিয়ে তুমি থাক,
হয়নি সকাল তাই বলে কি সকাল হবে নাকো!
আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে?
তোমার ছেলে উঠলে গো মা রাত পোহাবে তবে!'
ঊষা দিদির ওঠার আগে উঠব পাহাড় চূড়ে,
দেখব নিচে ঘুমায় শহর শীতের কাঁথা মুড়ে,
ঘুমায় সাগর বালুচরে নদীর মোহনায়,
বলব আমি 'ভোর হল যে, সাগর ছুটে আয়!
ঝর্ণা মাসি বলবে হাসি', 'খোকন এলি নাকি?'
বলব আমি নইকো খোকন, ঘুম-জাগানো পাখি!'
ফুলের বনে ফুল ফোটাব, অন্ধকারে আলো,
সূয্যিমামা বলবে উঠে, 'খোকন, ছিলে ভাল?'
বলব 'মামা, কথা কওয়ার নাইকো সময় আর,
তোমার আলোর রথ চালিয়ে ভাঙ ঘুমের দ্বার।'
রবির আগে চলব আমি ঘুম-ভাঙা গান গেয়ে,
জাগবে সাগর, পাহাড় নদী, ঘুমের ছেলেমেয়ে!

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর


বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
নদে এল বান,
শিব ঠাকুরের বিয়ে হল
তিন কন্যা দান।
এক কন্যে রাঁধেন বাড়েন
এক কন্যে খান,
এক কন্যে ঘুস্যা করে
বাপের বাড়ি যান।

নোটন নোটন পায়রাগুলি


নোটন নোটন পায়রাগুলি

নোটন নোটন পায়রাগুলি
ঝোটন বেঁধেছে
ওপারেতে ছেলেমেয়ে
নাইতে নেমেছে।
দুই ধারে দুই রুই কাতলা
ভেসে উঠেছে
কে দেখেছে কে দেখেছে
দাদা দেখেছে
দাদার হাতে কলম ছিল
ছুঁড়ে মেরেছে
উঃ বড্ড লেগেছে।

বাক বাকুম পায়রা -রোকনুজ্জামান খান

বাক বাকুম পায়রা

রোকনুজ্জামান খান


বাক বাকুম  পায়রা
মাথায় দিয়ে টায়রা
বউ সাজবে কালকি?
চড়বে সোনার পালকি?
পালকি চলে ভিন গাঁ
ছয় বেহারার তিন পা।
পায়রা ডাকে বাকুম বাক
তিন বেহারার মাথায় টাক।
বাক বাকুম বাক বাকুম
ছয় বেহারার নামলো ঘুম।
থামলো তাদের হুকুম হাঁক
পায়রা ডাকে বাকুম বাক্।
ছয় বেহারা হুমড়ি খায়
পায়রা উড়ে কোথায় যায়?

সংকল্প -কাজী নজরুল ইসলাম

সংকল্প
কাজী নজরুল ইসলাম


থাকব না’ক বদ্ধ ঘরে
দেখব এবার জগৎটাকে
কেমন করে ঘুরছে মানুষ
যুগান্তরের ঘূর্ণিপাকে।
দেশ হতে দেশ দেশান্তরে
ছুটছে তারা কেমন করে,
কিসের নেশায় কেমন করে
মরছে যে বীর লাখে লাখে।
কিসের আশায় করছে তারা
বরণ মরণ যন্ত্রণাকে
কেমন করে বীর ডুবুরি
সিন্ধু সেঁচে মুক্তা আনে,
কেমন করে দুঃসাহসী
চলছে উড়ে স্বর্গপানে।
হাউই চড়ে চায় যেতে কে
চন্দ্রলোকের অচিনপুরে,
শুনব আমি, ইঙ্গিতে কোন
মঙ্গল হতে আসছে উড়ে।
পাতাল ফেড়ে নামব আমি
উঠব আমি আকাশ ফুঁড়ে,
বিশ্বজগৎ দেখব আমি
আপন হাতের মুঠোয় পুরে।

Friday, October 9, 2015

আগডুম বাগডুম


 আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
ডাক -ঢোল ঝাঁঝর বাজে
বাজতে বাজতে চলল ঢুলি
ঢুলি গেল কমলাফুলি
কমলাফুলির টিয়েটা
সুর্যি মামার বিয়েটা ।

Solution of cancer in the body of the elephant! ক্যান্সার রোগের সমাধান হাতির দেহে !


Solution of cancer in the body of the elephant!

 Cancer does not agree elephants.
But the organism has more cells.
  It is a surprise to scientists, forest elephants and the people they do not like the health care system.
  But they are not cancer.
Now, scientists think,
  There is no way to prevent cancer in the body of the elephant.
  They are at the start of the study.
Scientists have already begun to take the research forward.
  American University's pediatric oncologist Dr. iutaha. Joshua Shiphman the cell has been compared to an elephant with human cells.
  It has been shown that these huge creatures cancer cells copy genes are additional 20.
  The genes that repair damaged cells.
Sensing the presence of such material, even if it causes cancer cells to kill the potential of this gene. However, the excess of the p53 genes in cancer has made the elephant can not force it.
  The strong role of the cancer away.
The researchers said,
  For larger animals, cancer is seen to be very low.
  The small size of the spread of cancer in humans or animals, and more.
The p53 genes are more powerful because of the presence of cancer.
  After the birth of his body, the fullness of the p53 genes do not have a special reason.
In this syndrome, Lee-Phramoni. The cancer may increase the chance of an attack.
Shiphman and his fellow researchers examined,
What kind of elephant in the cells react to radiation.
 The reactions of human cells was tested.
All cells that are likely to be affected by the disease, they destroy themselves.
 This is twice the rate of human cells and cells of an elephant waiting.
 Because human cells do not contain this feature happen by selecting the cell and bind to cancer grain.

Source: Fox News

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান, রহস্যময় উত্তর ও ভুতুড়ে বাণিজ্য

ইবনে বতুতার ঐতিহাসিক রোমাঞ্চকর অভিযান

রহস্যময় উত্তর ও ভুতুড়ে বাণিজ্য

তাতারদের এলাকা ছাড়িয়ে আরো উত্তরে রয়েছে এক রহস্যময় জগত।লোকজনের কাছে এ এলাকা ভুতুরে রাজ্য বলে পরিচিত।সমগ্র অঞ্চল কঠিন বরফে ঢাকা।কোথাও গাছপালা বা জনবসতি চোখে পড়ে না।দিনের পর দিন পথ পাড়ি দিয়েও ভুতুরে রাজ্যের কোন সুনিদৃষ্ট ঠিক-ঠিকানা খুঁজে পাওয়া যায় না।তারপরও যাযাবর কিছু মানুষ ঔই এলাকায় বাস করেন।আসলে ওরা কোন ধরনের মানুষ তারও সঠিক পরিচয় এখনও পাওয়া যায়নি।বরফের রাজ্যে বিচরণকারী এই ভুতুরে রাজ্যের যাযাবর গোষ্টির সঙ্গে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষগুলোর মাঝে মধ্যে যোগাযোগ ঘটে নিছক বানিজ্যের খাতিরে।ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দারা বিভিন্ন প্রকার লোমশ প্রাণী শিকার করে তাদের চামড়া বিক্রী করেন।তাদের এই বাণিজ্য কোন টাকা পয়সার মাধ্যমে হয় না।দক্ষিণাঞ্চলের বাসিন্দারা নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু পণ্য সামগ্রী দীর্ঘ পথ পাড়ি দিয়ে উত্তরের এই এলাকায় নিয়ে আসেন।ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য সামগ্রী কোন খোলা জায়গায় ফেলে রেখে তাঁবুর বিতরে গিয়ে রাত কাটান ।পরদিন ওনাদের ফেলে আসা পণ্য সামগ্রীর নিদৃষ্ঠ জায়গায় গিয়ে দেখেন ওই সব পণ্যের বদলে ওখানে শ্বেত ভালুক,মেরু শিয়াল,নেকড়ে ও অন্যান্য লোমশ মেরু প্রানীর মৃত দেহ রাখা হয়েছে।অর্থাত ভুতুরে রাজ্যের বাসিন্দারা এইসব প্রাণী দিয়ে ব্যবসায়ীদের পন্য সামগ্রী কিনে নিয়েছেন।আর যদি ব্যবসায়ী দেখেন যে,তাদের পণ্য সামগ্রীর তুলনায় ঔই সব প্রানীদের চামড়ার মূল্য কম হবে তখন ওরা ঐ প্রাণীগুলো গ্রহণ না করে যথাস্থানেই ফেলে রাখেন।তাঁবুতে আরোও একদিন অপেক্ষা করেন।পরদিন সকালে উঠে আবার নিদৃষ্ট জায়গায় গিয়ে দেখেন গতকালের মৃত দেহগুলোর সঙ্গে আরোও কিছু লোমশ প্রাণীর মৃতদেহ যোগ হয়েছে।উত্তরের ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দারা বুঝতে পারেন প্রথমে ওরা যে কটা মৃত দেহ দিয়েছিল তা’ ব্যবসায়ীদের পণ্যের মূল্যের চেয়ে কম ছিল বলে ব্যবস্য়ীরা  গ্রহণ করেননি।তাই পরদিন আরো কিছু মৃতদেহ এনে ওরা এই দরদাম ঠিক করে দেন।উত্তরের ভুতুরে রাজ্যের এই বাসিন্দাদের বিকি-কিনি চলে এভাবে নিরবে নিভৃতে,ক্রেতা বিক্রেতার মাঝে কোন দেখা স্বাক্ষাত ছাড়াই।ব্যবসায়ীরা এসব প্রানীগুলোর চামড়াগুলো ছিলে দক্ষিণাঞ্চলে নিয়ে আসেন এবং শুকিয়ে প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রী করেন। এসব লোমশ চামড়ার তৈরী পোশাক অনেক দামে বিক্রী হয়।চীন দেশের আমির ওমরাদের কাছে এই সব পোশাক খুব আদরনীয়।ইরান ও ইরাকের বড় লোকেরাও এই ধরণের পোশাক পছন্দ করেন।এই সব লোমশ চামড়া গুলোর মধ্যে সবচেয়ে দামী হলে এ্যারামিনের চামড়া,এদের লোম ধবধবে সাদা এবং সবচেয়ে মোলায়েম।কৃষ্ণ শিয়ালের চামড়াও(স্যাবল) দামী তবে এ্যারামিনের চেয়ে কম দামী।স্যাবলের একটা বৈশিষ্ট্য হলো এই চামড়ার লোমে উকুন থাকতে পারে না।
কর্টেসী-মোহাম্মদ মামুনুর রশীদ


আজ দুজনার দুটি পথ -হেমন্ত মুখোপাধ্যায়


আজ দুজনার দুটি পথ -হেমন্ত মুখোপাধ্যায়
আজ দুজনার দুটি পথ
ওগো দুটি দিকে গেছে বেঁকে
তোমার ও পথ আলোয় ভরানো জানি
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে
সেই শপথের মালা খুলে
আমারে গেছো যে ভুলে
তোমারেই তবু দেখি বারে বারে
আজ শুধু দূরে থেকে
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে
আমার এ কূল ছাড়ি
তব বিস্মরণের খেয়া ভরা পালে
অকূলে দিয়েছি পাড়ি
আজ যত বার দ্বীপ জ্বালি
আলো নয় পাই কালি
এ বেদনা তবু সহি হাসিমুখে
নিজেকে লুকায়ে রেখে
আমার এ পথ আঁধারে আছে যে ঢেকে

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়

Ma's curved in two directions
The light and the way you know it steamed
The way that I covered in darkness
Mala opened the oath
Forget me that tree
But again and again I thee
Today, just away
The way that I covered in darkness
I left the shore
Forgetting ferry filled with thy flock
Go to the extreme
Today the Bar Island fire
Do not light ink
Still in pain with a smile signature
Leaving himself aside
The way that I covered in darkness

Hemanta Mukherjee

KISHORE KUMAR বাংলা ও হিন্দি রুমান্টিক মুভি

বাংলা
হিন্দি রুমান্টিক মুভি


Best of Arati Mukherjee বেষ্ট অব আরতি মুখার্জী


Sandhya Mukhopadhyay Superhit Song সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায় সুপারহিট


Thursday, October 8, 2015

Songs To Remember - Asha Bhosle আশা ভোঁসলে


লতা মুঙ্গেশকর বাংলা গান । Evergreen Bengali hits of Lata Mangeshkar


কালনী নদীতে নৌকা বাইচ Derai,boat race on the river Kalni part-1


নৌকা বাইচ  বাইচ শব্দটি ফারসি যার অর্থ বাজি বা খেলা। নৌকার দাঁড় টানার কসরত ও নৌকা চালনার কৌশল দ্বারা জয়লাভের উদ্দেশ্যে নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় দূরত্ব হয় ৬৫০ মিটার। প্রতিটি নৌকায় ৭, ২৫, ৫০ বা ১০০ জন মাঝি বা বৈঠাচালক থাকতে পারে। নদীমাতৃক বাংলাদেশে নৌকা বাইচ প্রচলিত আছে স্মরণাতীত কাল থেকে।
 বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাহিত্য, সংস্কৃতি ও খেলাধুলায় নদ-নদীর উপস্থিতি প্রবল এবং নৌকা বাইচ এদেশের লোকালয় ও সংস্কৃতির এক সমৃদ্ধ ফসল। নৌ-শিল্পকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন জায়গায় বন্দর ও বাজার গড়ে ওঠে, গড়ে ওঠে দক্ষ ও অভিজ্ঞ নৌকারিগর ও নৌ-শিল্পী। বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় নৌকার বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য দেখতে পাওয়া যায়। ঢাকা, গফরগাঁও, ময়মনসিংহ ইত্যাদি এলাকায় বাইচের জন্য ব্যবহূত হয় সাধারণত কোশা ধরনের নৌকা। এর গঠন সরু এবং এটি লম্বায় ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট হয়। এর সামনের ও পিছনের অংশ একেবারে সোজা। এটি দেশিয় শাল, শীল কড়ই, চাম্বুল ইত্যাদি গাছের কাঠ দ্বারা তৈরি করা হয়। টাঙ্গাইল ও পাবনা জেলায় নৌকা বাইচে সরু ও লম্বা দ্রুতগতিসম্পন্ন ছিপ জাতীয় নৌকা ব্যবহূত হয়। এর গঠনও সাধারণত সরু এবং এটি লম্বায় ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট, তবে এর পিছনের দিকটা নদীর পানি থেকে প্রায় ৫ ফুট উঁচু ও সামনের দিকটা পানির সাথে মিলানো থাকে। এর সামনের ও পিছনের মাথায় চুমকির দ্বারা বিভিন্ন রকমের কারুকার্য করা হয়। এটিও শাল, গর্জন, শীল কড়ই, চাম্বুল ইত্যাদি কাঠ দ্বারা তৈরি করা হয়। কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, আজমিরিগঞ্জ ও সিলেট অঞ্চলে বাইচের জন্য সারেঙ্গি নৌকা ব্যবহার করা হয়। এটি সাধারণত ১৫০ ফুট থেকে ২০০ ফুট লম্বা হয় এবং এর প্রস্থ একটু বেশি (৫ থেকে ৬ ফুট) হয়ে থাকে। এগুলির সামনের ও পিছনের দিকটা হাঁসের মুখের মতো চ্যাপ্টা এবং পানি থেকে ২-৩ ফুট উঁচু থাকে। চট্টগ্রাম, নোয়াখালী জেলার নিম্নাঞ্চল ও সন্দ্বীপে বাইচের জন্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহূত হয় সাম্পান। এটির গঠন জাহাজের মতো। ঢাকা ও ফরিদপুরে ব্যবহূত হয় গয়না নৌকা। এগুলির দৈর্ঘ্য প্রায় ১০০ থেকে ১২৫ ফুট এবং মাঝখানটা ৮-৯ ফুট প্রশস্ত। গয়না নৌকার সামনের দিক পানি থেকে ৩ ফুট উঁচু এবং পিছনের দিক ৪-৫ ফুট উঁচু।
মুসলিম যুগের নবাব-বাদশাহগণ নৌকা বাইচের আয়োজন করতেন। অনেক নবাব বা বাদশাহদের জল বা নৌ বাহিনীর দ্বারা নৌকা বাইচ উৎসবের গোড়াপত্তন হয়। পূর্ববঙ্গের ভাটি অঞ্চলে প্রশাসনিক অন্যতম উপায় ছিল নৌশক্তি। বাংলার বারো ভুঁইয়ারা নৌবলে বলিয়ান হয়ে মুগলদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। মগ ও হার্মাদ জলদস্যুদের দমন করতেও নৌশক্তি ব্যবহূত হয়েছে। এদের রণবহরে দীর্ঘ আকৃতির ‘ছিপ’ নৌকা থাকত। বর্তমান যুগে সাধারণ নৌকাকেন্দ্রিক ঐ রকম নৌবিহার বা নৌবাহিনী না থাকলেও নৌশক্তির প্রতিযোগিতামূলক আনন্দোৎসব আজও নৌকা বাইচ-এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে বিরাজমান।
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের নৌকা বাইচ বিভিন্ন নামে পরিচিত। ড্রাগন বোট রেস, সোয়ান বোট রেস, রোয়িং বোট রেস, কেনীয় ও কাইয়াক বোট রেস ইত্যাদি নামে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিভিন্ন দেশে প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের নৌকা বাইচ সাধারণত ভাদ্র-আশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এক সুরে নৌকার প্রতিযোগীরা গান গায় এবং এসব গানের কথায় থাকে প্রায়শ আল্লাহ বা ঈশ্বর ও প্রকৃতির কাছে সাহস সংগ্রহের আবেদন। নৌকার গতি অনুসারে অনেকে নৌকার সুন্দর সুন্দর নাম রাখেন, যেমন ঝড়ের পাখি, পঙ্খিরাজ, সাইমুন, তুফান মেল, ময়ূরপঙ্খি, অগ্রদূত, দীপরাজ, সোনার তরী ইত্যাদি।
নৌকায় ওঠার আগে সবাই পাক-পবিত্র হয়ে একই রঙের রুমাল মাথায় বেঁধে গায়ে গেঞ্জি পরে নেন। দাঁড়িয়ে বৈঠা চালানোর মাঝিরা থাকেন পিছনে, মধ্যে থাকেন নৌকার নির্দেশক। ঢোল-করতাল নিয়ে বাদক আর গায়েনরা নৌকার মধ্যে বসে তালে তালে মাঝিদের উৎসাহ যোগান।
বাংলাদেশে নৌকা বাইচের সংগঠন ও উন্নয়নের জন্য ১৯৭৪ সালে গঠিত হয় বাংলাদেশ রোয়িং ফেডারেশন। এই ফেডারেশন সনাতন নৌকা বাইচ ও রোয়িং-এর মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি করেছে। এই ফেডারেশন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক রোয়িং ফেডারেশনের সদস্য। দেশিয় নৌকা বাইচকে উৎসাহিত করার জন্য প্রতি বছরই অত্যন্ত জাঁকজমকপূর্ণভাবে জাতীয় নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়, এছাড়াও ১৯৯০ সালে বাংলাদেশে একটি আন্তর্জাতিক নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

কর্টেসী-  এস.এম মাহফুজুর রহমান
বাংলাপিডিয়া

ওগগী এন্ড ককরোচ Oggy and the cockroaches cartoon 2015 new english full episode 6 HD


অগগী ও ককরোচ Oggy And The Cockroaches – Actually New 5 Hours Non-Stop Movies


মমতাজের মরার কোকিলে Momtaz bangla Folk song Full album


সাবিনা ইয়াসমিন -বাংলা গান Best Of Sabina Yasmin Bangla Adhunik Audio Songs


বাংলা ছায়াছবির গান -রুনা লায়লা Bangla Movie Songs -Runa Laila