Sunday, December 13, 2015

অন্তঃসত্ত্বা হতে সাহায্য করবে হেডফোন!

অন্তঃসত্ত্বা হতে সাহায্য করবে হেডফোন!

যারা সন্তান নিতে গিয়ে অনেক ডাক্তার কবিরাজ করেছেন।কিন্তু কোন সুফল পাননি ।অর্থাৎ সন্তানের দেকা পাননি ।তাদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে এক প্রকার হেড ফোন।
সম্প্রতি এক্সপ্রেস ডট কোডট ইউকে জানিয়েছে, পরিধানযোগ্য এই হেড ফেনের যন্ত্রটি নারীর দেহের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করবে। এরপর তা ব্লুটুথের মাধ্যমে ইয়োনো অ্যাপে দেহের তথ্য পাঠিয়ে দেবে; জানিয়ে দেবে, কোন সময় স্বামীর সঙ্গে মিলিত হলে সন্তান আসবে; ট্র্যাক করবে মাসিকের সাইকেল।

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থী ভ্যানেসা জি এই বিশেষ প্রযুক্তি নকশা করেছেন। জি নিজেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার জন্য এই পদ্ধতির মাধ্যমে চেষ্টা করছিলেন। সফলতার মুখও দেখেছিলেন তিনি।

 এই হেড ফোন প্রযুক্তিটির দাম ধরা হয়েছে ৬৪ ব্রিটিশ পাউন্ড। কিংস্টার নামের একটি প্রযুক্তি কোস্পানি এই হেডফোনের বাণিজ্যিকীকরণে ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে তারা লক্ষ্য পূরণে সফলতার মুখ দেখেছে। আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে এই পণ্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে আশা করছে কোম্পানিটি।

ডেইলিমেইল জানিয়েছে, বিশেষ এই হেডফোন প্রতি রাতে ৭০ বার পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করবে। এরপর সকালে তা অ্যাপে পাঠাবে।প্রয়োজনীয় তথ্যের অ্যানালাইসিস করে অ্যাপ থেকে পরামর্শ চলে যাবে হেড ফোনে।

The question of surprised -Kalidas pondit মহা কবি কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ

The question of surprised -Kalidas pondit মহা কবি কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
1.)It was a strange thing to see on the market
Its eight legs, two knees, his back trail.

2.)Neck brings quick-witted Young
Care waist puts on settlements

3.)Sleep during the day, at night, forming,
There is no home of her house all night and wake.

4.)There is no soul in the body of the king
Boat elephants and horses are all soldiers, not just people.

5.)Rupees three deer is one of the country?
If you can not I pour the buttermilk.

In reply to: -
1.)scales, balance, measure,2.) Pitcher, 3.) Moon, 4.)Chess & 5.)   Bangladesh is one taka of the note

Saturday, December 12, 2015

If you learn to love the dear

If you learn to love the dear

If you learn to love the dear
The earth will be filled with green ply.
The light will rise in darkness from the face.
Drainage from pests love the blue lotus will be born.
If you learn to love the dear
The golden light of dawn and the birds,
You can sing the song.
The new suit will be disguised as a result of the nature of the new day,
Would call love.
If you learn to love the dear
Happy to come down on the youth of old age.
Love will be the first step on the horns of the garden.
Can not drop out of the lover cry tears.
You can not drop any more tears to cry lover.
If you learn to love the dear
Severe winter or summer chest,
Peace will come breeze.
Summer storm suddenly stop,
You can see the imposing blue sky of autumn.
Monochord violin, guitar, sing your name all.
If you learn to love the dear
Violence can be forgotten for three centuries,
Most will have a new love.
Dew grass fields will be filled with compassion,
Be full of emptiness,
Do not get the pain will evaporate into nothingness.

পালকি - তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে

পালকি - তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে
কালের বিবর্তনে উন্নত হচ্ছে সভ্যতা। কতো কিছু পাল্টায় , পাল্টায় সংস্কৃতি, সভ্যতা সেই সঙ্গে পাল্টে যায় মানুষের জীবনধারা।ইন্নত হয় যানবাহন,উন্নত হয় সমাজ।সমাজের এই  পরিবর্তনের রেশ ধরেই হারিয়ে যায় গ্রাম বাংলার সংস্কৃতির সুপরিচিত অনেক পুরনো ঐতিহ্য। এই হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের মধ্যে পালকি অন্যতম।
পালকি নিয়ে সত্যেন্দ্র নাথ দত্ত একটি সুন্দর কবিতা লিখেছেন ..
কবিতা-পালকির গান
 পাল্কী চলে!
পাল্কী চলে!
গগন-তলে
আগুন জ্বলে!
স্তব্ধ গাঁয়ে
আদুল গায়ে
যাচ্ছে কারা
রৌদ্রে সারা
ময়রামুদি
চক্ষু মুদি’
পাটায় ব’সে
ঢুলছে ক’ষে।
দুধের চাঁছি
শুষছে মাছি,
উড়ছে কতক
ভনভনিয়ে।
আসছে কা’রা
হন্ হনিয়ে?
হাটের শেষে
রুক্ষ বেশে
ঠিক দু’পুরে
ধায় হাটুরে!
কুকুর গুলো
শুঁকছে ধূলো,
ধুঁকছে কেহ
ক্লান্ত দেহ।
গঙ্গা ফড়িং
লাফিয়ে চলে;
বাঁধের দিকে
সূর্য্য ঢলে।
পাল্কী চলে রে,
অঙ্গ টলেরে!
আর দেরি কত?
আর কত দূর?
... তাছাড়া আরো সুন্দর ছন্দবদ্ধ কথা .রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীর পুরুষ’কবিতায় পাওয়া যায় ..
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে
দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার ‘পরে
টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে
রাঙা ধুলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে।।
সন্ধে হল, সূর্য নামে পাটে,
এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।
ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,
কোনখানে জনমানব নাই,
তুমি যেন আপন-মনে তাই
ভয় পেয়েছ – ভাবছ, ‘এলেম কোথা।’
আমি বলছি, ‘ভয় কোরো না মাগো,
ওই দেখা যায় মরা নদীর সোঁতা।’
আমরা কোথায় যাচ্ছি কে তা জানে -
অন্ধকারে দেখা যায় না ভাল।
তুমি যেন বললে আমায় ডেকে,
‘দিঘির ধারে ওই-যে কিসের আলো!’
এমন সময় ‘হাঁ রে রে রে রে’
ওই-যে কারা আসতেছে ডাক ছেড়ে!
তুমি ভয়ে পালকিতে এক কোণে
ঠাকুর-দেবতা স্মরণ করছ মনে,
বেয়ারাগুলো পাশের কাঁটাবনে
পালকি ছেড়ে কাঁপছে থরোথরো।
আমি যেন তোমায় বলছি ডেকে,
আমি আছি, ভয় কেন, মা, করো!’
তুমি বললে, ‘যাসনে খোকা ওরে,’
আমি বলি, ‘দেখো-না চুপ করে।’
ছুটিয়ে ঘোড়া গেলেম তাদের মাঝে,
ঢাল তলোয়ার ঝনঝনিয়ে বাজে,
কী ভয়ানক লড়াই হল মা যে
শুনলে তোমার গায়ে দেবে কাঁটা।
কত লোক যে পালিয়ে গেল ভয়ে,
কত লোকের মাথা পড়ল কাটা।।
এত লোকের সঙ্গে লড়াই করে,
ভাবছ খোকা গেলই বুঝি মরে।
আমি তখন রক্ত মেখে ঘেমে
বলছি এসে, ‘লড়াই গেছে থেমে,’
তুমি শুনে পালকি থেকে নেমে
চুমো খেয়ে নিচ্ছ আমায় কোলে
বলছ, ‘ভাগ্যে খোকা সঙ্গে ছিল’
কী দুর্দশাই হত তা না হলে!’
গানের কথা মনে হলে,মনে পড়ে যায়,ভূপেন হাজারিকার দোলা গানটি..
দোলা, হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
আঁকা-বাঁকা পথে মোরা
কাঁধে নিয়ে ছুটে যাই
রাজা-মহারাজাদের দোলা।
আমাদের জীবনের-
ঘামে ভেজা শরীরের বিনিময়ে
পথ চলে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
দোলার ভিতরে ঝলমল করে যে
সুন্দর পোশাকের সাজ-
আর, ফিরে ফিরে দেখি তাই,
ঝিকমিক করে যে,
মাথায় রেশমের তাজ।
হায় মোর ছেলেটির
উলঙ্গ শরীরে
একটিও জামা নেই তোলা।
দুচোখে জল এলে মনটাকে বেঁধে যে
তবু বয়ে যাই দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
যুগে যুগে ছুটি মোরা কাঁধে নিয়ে দোলাটি,
দেহ ভেঙে ভেঙে পড়ে
যুগে যুগে ছুটি মোরা কাঁধে নিয়ে দোলাটি,
দেহ ভেঙে ভেঙে পড়ে।
ঘুমে চোখ ঢুলু-ঢুলু রাজা-মহারাজাদের
আমাদের ঘাম ঝরে পড়ে।
উঁচু ওই পাহাড়ে ধীরে-ধীরে উঠে যাই
ভাল করে পায়ে পা মেলা।
হঠাৎ কাঁধের থেকে পিছলিয়ে যদি পড়ে
আর দোলা যাবে না তো তোলা-
রাজা-মহারাজার দোলা-
বড় বড় মানুষের দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
আঁকা-বাঁকা পথে মোরা
কাঁধে নিয়ে ছুটে যাই
রাজা-মহারাজাদের দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
    গানটিতে দোলা পালকির কথাই বুঝানো হয়েছে।

Climbed a tree to collect nut

Climbed a tree to collect nut
Of nut trees, vertical and long stems to the ground.
Nut tree is very difficult to climb.
Legs tied to a tree to climb.
Arms, legs, chest, skin grazes slipped while climbing can be.
This is likely to rise during discretion.
The boy is climbing up the tree in order to collect the nut.

Friday, December 11, 2015

Crafty


Crafty

The interest to know, to understand the interest,
He did not say the right words, in other words by mistake.
With other parents, said means of temporary entertainment in mind,
Knowing his words were stupid, self-interest is the original.

Playing the game with an empty cigarette packet

Playing the game with an empty cigarette packet
Of playing cards with the boys to collect empty cigarette packets.
This is not a card game 52 card poker game,
This card game is different.
Diga and empty cigarette packets of the instrument.
Diga part of the clay pot.
Or any breach of the iron cauldron.
Or blends of at least two can play this game.
1.)The first of the four corners of a room are painted on the ground, one foot long.
2.) A seedling throw another bet hide cigarette packets.
3.)In particular if the distance between the plant and the other to throw the cigarette packets gained,
If the respondent as set out in the distance, the closer the bet is cigarette packets.
(Distance to, one of the thumb, two fingers or toes may be four.)
The amount of the value of taking part in the cigarette packets is disbelieved.
The peculiarity of this game are:
You need to play the game is not over.
The materials are easy to buy with the money that is available.
Normally the village boys are playing this game.

Thursday, December 10, 2015

Living up clams

Living up clams

Walking through the beautiful bucolic village.
I saw a little bit of water, some of the lower two women are picking up off the ground.
I went to ask,
"What you're doing? '
A woman answered that,
-`We are collected clams. ’
I have to ask again,
- "What do you do with oysters? '
The women said that,
-‘This collection of mussels and fish will be sold to farmers.
These fish will feed the fishes in the pond as fish farmers. ’
"How to sell oyster" Ask him.
- "Sell at 12 taka per kilogram."
How Daily kilograms of mussels can you collect? '
Daily from 10 kg to 12 kg, collecting clams. "Replied the woman.

She also reported that the -
Fish farm owners were bought at Rs 12 taka per kilogram.
The woman said her husband had left her in a year.
Her two children.
There is no living family income.
So easy as picking up off the mussels.
That women are more informed,
They are too poor to do without this there is no other way to execute Give them assets.

I realized that very little money for a family of 120 taka,
This is by no means a small amount might not be enough.

I thought more freely in the collection of mussels should be used as a food fish in the pond What?
Freely every day due to an accumulation of clams, mussels in Bangladesh to be extinct.
Bangladesh, as one of many species of animals are already gone.

By diverting the water of the small fishing

By diverting the water of the small fishing

In the small fish in a small pond is shallow in Bangladesh.
Of the water in the pond is reduced during winter,
And the small boys and girls in the mud of the pond dam
Diverting water for small fish.
The son of two small fishes in the water extraction.
Taking pictures at the smiling boy.

Wednesday, December 9, 2015

Otter eats broken rice

Otter eats broken rice

Otter eats broken rice
Drongo dance moves;
Pumti fish sing
Catfish blow the horns.

উদ বিড়াল খুদ খায়

উদ বিড়াল খুদ খায়,
চালে নাচে ফিঙে;
পুঁটি মাছে গীত গায়
মাগুর বাজায় শিঙে।

Green rice fields, green Bangladesh

Green rice fields, green Bangladesh

The green trees to see the greenery.
When the green color of the rice seedlings grown in the field,
Just around the green can be seen.
Bangladesh became a beautiful green.

Tuesday, December 8, 2015

জিপির নতুন অফার ৮ জিবি মাত্র ৩৬ টাকায় !!মেয়াদ ১৫ দিন! ৪ টাকায় ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি ।

জিপির নতুন অফার ৮ জিবি মাত্র ৩৬ টাকায় !!মেয়াদ ১৫ দিন!

৪ টাকায় ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি ।

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সকলে ভাল আছেন।হয়তো অনেকেই জানেন যে গ্রামিণফোনের বন্ধ সিমে ৩৬ টাকায় ৮ বিবি পাওয়া যাচ্ছে।এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে পূর্বে লিখেছি।যারা নতুন বা জানেন না তারা একটু কষ্ট করে এখান থেকে জেনে নিবেন।
আজকে আপনাদের জানাব কি করে মাত্র ৪ টাকায় ইন্টানেটের মেয়াদ এক মাস বাড়ানো যায়।
আপনি যে সিমটির ইন্টার নেট ডাটার মেয়াদ ১মাস বাড়াতে চান সেটি মোবাইল সেটে ভরে দেখে নিন ব্যালেন্স ৪ টাকা আছে কিনা।
যদি না থাকে তবে ১০ টাকার ফ্লেক্সি লোড অথবা কার্ড রিচার্জ করুন।
তারপর নিচের ধাপ গুলো অনুস্মরণ করুন।
ধাপ-১। ফ্লেক্সি প্ল্যান  এ যান।
ধাপ-২।গ্রামিণফোনের ফ্লেক্সি প্ল্যান ওয়েব সাইটটির ‘মোবাইল নম্বর’ এর নীচের ঘরে ইংরেজিতে আপনার প্রার্থীত মেয়াদ বৃদ্ধির করার মোবাইল নম্বরটি লিখুন।
ধাপ-৩।‘পরবর্তী ধাপ’ এই আইকন/ট্যাব এ ক্লিক করুন।
ধাপ-৪।আরেকটি পেইজ অপেন হবে এবং আপনার মোবাইলে একটি পিন কোডের ম্যসেজ আসবে।
ধাপ-৫।পিন কোডটি ‘এখানে পিন লিখুন’এর ডান পাশের বক্সে লিখুন।
ধাপ-৬।‘সম্মত’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষনের ভিতর ম্যাসেজের মাধ্যমে  ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধির কথা আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডায়াল করুন *৫৬৬*১০#।
এভাবে আপনি মাত্র ৪ টাকায় ১মাসের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে পারবেন।
ধন্যবাদ।

Gourd cultivation stage

Gourd cultivation stage

Gourd vegetables during the winter.
Delicious to eat gourd.
Gourd cultivation easy.
Many of the gourd family vegetable cultivation to meet the needs of
And sales benefit.

The farmer and the cow path through the trees, gardens

The farmer and the cow path through the trees, gardens

Many of the villages are full of different varieties of the plant bug garden.
Pedestrian path goes through the center of the tree.
This is to be laid at the feet of the path leading to another neighborhood,
The pedestrian roads which connect the main street.
People in the village on the way to the foot movement.
The house is tied to cattle farmers.

Monday, December 7, 2015

What if you are in love!

What if you are in love!

I love how common mental illness?
  The question is not fun at all.
  Scientists have pondered of considerable research.
  At the end of the study, it's got to tell the stories of today.

fall in love
What is the reaction when the body is in love with her?
Increased heart rate,
  If hands to sweat,
 What is it like inside the stomach of a cockroach wander.
  Scientists, in a kind of hormone that promotes excitement and those of its response.
  What is the name for the hormone is so excited that in mind?

Because hormone

If the body and mind are in love with the response to testosterone, a hormone responsible for. If any man be attracted to someone of the opposite sex began to increase testosterone.
  Love was in the initial stage increased heartbeat,
  Symptoms such as trembling hands.
  It is seen to fall in love with humans testosterone is much higher than all the other people!

Love addiction
Love is the highest level of dopamine in the fall.
  Other name of this hormone, 'happiness hormone'.
  This is the hormone that fly just in love but it is not functioning,
  Although dopamine is boosted or cigarette cocaine intoxication.
  For this reason, many of the same fall in love and intoxication.

Crazy about the
The hormone serotonin, which has a kind of joy in our mind and stabilizes emotions. When in love, serotonin decreases. As a result, it is difficult to control emotions lovers. They can not feel anything except love.

Love is the catalyst
Love is the palpitations,
Adrenalina of the hormones in the body concerned is increased.
  When these hormone levels, decreased appetite.
  To eat less of the body to be broken down quickly.

Everlasting trust
After three to four months to fall in love with a status usually comes about.
So begins another work of love hormone Oksitosin.
 At the time of this hormone in the body odors,
 Usually when breast-feeding mother, then is made.
Loves this hormone is produced.
 This is due to the hormones that are more intimate relations between two lovers.
When the two lovers kiss,
Oksitosin hormone body is made of the two.
 And that leads to two long-term relationships.

The cows swim across the river

The cows swim across the river

For the swim across the river, the cows eat grass.
The grass on the bank of the river there,
The bank has a lot of grass here
Cows eat grass on the bank of the river for a morning swim in the river crossing.
Go home to eat grass all day to swim again in the afternoon.
In this way every day, the cows eat grass to swim across the river goes back to the afternoon.

The cultivation of winter vegetables

The cultivation of winter vegetables

To cultivate vegetables during the winter.
Plenty of vegetables grown in the winter in Bangladesh.
The beans can be seen on one side of the village stage,
Beautiful field of flowers and copies of the new plants,
There are no fields for the cultivation of vegetables.
Farmers who grow winter vegetables.
Benefit farmers sell vegetables.

Sunday, December 6, 2015

Let's do some tango:D

 Let's do some tango:D

The creation of the new village

The creation of the new village

This land was government owned land.
The government has to settle landless people.
Here are just a few years ago, the garden was Hijal karaca tree.
It's more than the population of their own family.
There is no land left for the residence of the village.
Therefore, the provision of public land and settlements have been built.
The creation of new villages.

Government land policies and contracts in accordance with the settlement of landless people to work in agriculture.
In practice, however, people do not work in agriculture homes are built.
Settlement of the land is more than a family homesteads.
The government's policies and laws are being violated.
Still, there is nothing to be.

Because the basic needs of the people rather than the law.

Saturday, December 5, 2015

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

মানুষ – কাজী নজরুল ইসলাম (সাম্যের কবিতা)

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সকল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
‘পূজারী, দুয়ার খোল,
ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’
স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
ভুখারী ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’

মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা – “ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – তা’ হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারী ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-
“আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুদার অন্ন তা’বলে বন্ধ করোনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!”

 নারী

- কাজী নজরুল ইসলাম

সাম্যের গান গাই-
আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই!
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা কিছু এল পাপ তাপ বেদনা অশ্রুবারি,
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর অর্ধেক তার নারী।
নরক কুন্ড বলিয়া তোমা’ করে নারী হেয় জ্ঞান?
তারে বল, আদি-পাপ নারী নহে, সে যে নর শয়তান।

অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে,
ক্লীব সে, তাই নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।
এ বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল
নারী দিল তাহে রূপ-রস-সূধা-গন্ধ সুনির্মল।
তাজমহলের পাথর দেখেছ, দেখিয়াছ তার প্রাণ?
অন্তরে তার মমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান।
জ্ঞানের লক্ষী, গানের লক্ষী, শষ্য-লক্ষী নারী,
সুষম-লক্ষী নারীওই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারী’।
পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ
কামিনী এনেছে যামিনী শান্তি সমীরণ বারিবাহ।
দিবসে দিয়াছে শক্তি সাহস, নিশিথে হয়েছে বঁধু
পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে নারী যোগায়েছে মধু।
শষ্য ক্ষেত্র উর্বর হল,পুরুষ চালাল হাল,
নারী সেই মাঠে শষ্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।
নর বাহে হল, নারী বহে জল,সেই জল মাটি মিশে’
ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালী ধানের শীষে
স্বর্ণ-রৌপ্যভার,
নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।
নারীর বিরহে, নারীর মিলনে‌ নর পেল কবি-প্রাণ
যত কথা হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।
নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুঢা,সুঢায় ক্ষুধায় মিলে’
জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।
জগতের যত বড় বড় জয়, বড় বড় অভিযান
মাতা ভগ্নি বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহান।
কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে
কত নারী দিল সিঁথির সিদুর, লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপড়ি, কত বোন দিল সেবা
বীর স্মৃতি স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
কোন কালে একা হয়নি ক জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী।
রাজা করিতেছে রাজ্য শাসন, রাজারে শাসিছে রানী,
রানীর দরদে ধুইয়া গেছে রাজ্যের যত গ্লানি।
পুরুষ-হৃদয়হীন,
মানুষ করিতে নারী দিল তারে অর্ধেক হৃদয় ঋণ।
ধরায় যাদের যশ ধরে নাক, অমর মহামানব,
বরষে বরষে যাদের স্মরণে, করি মোরা উৎসব
খেয়ালের বশে তাদের জম্ম দিয়েছে পিতা
লব কুশ বনে ত্যাজিয়াছে রাম, পালন করেছে সীতা!
নারী, সে শিখাল শিশু পুরুষেরে, স্নেহ-প্রেম, দয়া-মায়া
দীপ্ত নয়নে পরল কাজল, বেদনার ঘন ছায়া!
অদ্ভুত রূপে পুরুষ পুরুষে করিল সে ঋণ শোধ,
বুকে নিয়ে তারে চুমিল যে তারে করিল সে অবরোধ!
তিনি নর-অবতার-
পিতার আদেশে জননীরে যিনি কাটেন হানি’ কুঠার!
পার্শ্ব ফিরিয়া শুয়েছেন আজ অর্ধনারীশ্বর-
নারী চাপা ছিল এতদিন,আজ চাপা পড়িয়াছে নর!
সে-যুগ হয়েছে বাসি,
যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না ক, নারীরা আছিল দাসী!
বেদনার যুগ,মানুষের যুগ, সাম্যর যুগ আজি,
কেহ রহিবেনা বন্দী কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি!
নর যদি রাখে নারীরে বন্দী, তবে এর পর যুগে
আপনারি রচা অই কারাগারে পুরুষ মরিবে ভুগে।
যুগের ধর্ম এই-
পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই!
শোনো মর্ত্যের জীব!
অন্যরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!
স্বর্ণ-রৌপ্য  অলঙ্কারের যক্ষপুরিতে নারী!
করিল তোমা বন্দিনী, বল, কোন সে অত্যাচারী?
আপনারে আজ প্রকাশের তব নাই সেই ব্যকুলতা,
আজ তুমি ভীরু আড়ালে থাকিয়া নৈপথ্যে কও কথা!
চোখে চোখে আজ চাহিতে পারনা; হাতে রুলি,পায়ে মল,
মাথার ঘোমটা ছিঁড়ে ফেল নারী, ভেঙ্গে ফেল ও শিকল!
যে ঘোমটা তোমা করিয়াছে ভীরু ঊড়াও সে আবরণ!
দূর করে দাও দাসীর চিহ্ণ, ঐ যত আভরণ!
ধরার দুলালী মেয়ে
ফের না ত আর গিরিদরীবনে শাখী-সনে গান গেয়ে।
কখন আসল “প্লুটো” যমরাজ নিশিথ পাখায় উড়ে’,
ধরিয়া তোমায় পুড়িল তাহার বিবর-পুরে!
সেই সে আদিম বন্ধন তব, সেই হতে আছ মরি’
মরণের পুরে;নামিল ধরায় সেই দিন বিভাবরী।
ভেঙ্গে যম্পুরী নাগিনীর মত আয় মা পাতাল ফূঁড়ি।‘
আধাঁরে তোমায় পতজ দেখাবে মা তোমারি ভগ্ন চুঁড়ি!
পুরুষ-যমের ক্ষুধার কুকুর মুক্ত ও পদাঘাতে
লুটায়ে পড়িবে ও চরণ-তলে দলিত যমের সাথে!
এতদিন শুধু বিলালে অমৃত, আজ প্রয়োজন যবে,
যে-হাতে পিয়ালে অমৃত, সে-হাতে কূট বিষ দিতে হবে।
সেদিন সুদূর নয়-
যে দিন ধরণী পুরুষের সাথে গাহিবে নারীর ও জয়।

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্‌ফুসিয়াস্‌? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি-কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!
বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্‌ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্‌জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।

Sunday, December 13, 2015

অন্তঃসত্ত্বা হতে সাহায্য করবে হেডফোন!

অন্তঃসত্ত্বা হতে সাহায্য করবে হেডফোন!

যারা সন্তান নিতে গিয়ে অনেক ডাক্তার কবিরাজ করেছেন।কিন্তু কোন সুফল পাননি ।অর্থাৎ সন্তানের দেকা পাননি ।তাদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছে এক প্রকার হেড ফোন।
সম্প্রতি এক্সপ্রেস ডট কোডট ইউকে জানিয়েছে, পরিধানযোগ্য এই হেড ফেনের যন্ত্রটি নারীর দেহের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণ করবে। এরপর তা ব্লুটুথের মাধ্যমে ইয়োনো অ্যাপে দেহের তথ্য পাঠিয়ে দেবে; জানিয়ে দেবে, কোন সময় স্বামীর সঙ্গে মিলিত হলে সন্তান আসবে; ট্র্যাক করবে মাসিকের সাইকেল।

স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক ডিগ্রিধারী শিক্ষার্থী ভ্যানেসা জি এই বিশেষ প্রযুক্তি নকশা করেছেন। জি নিজেও অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার জন্য এই পদ্ধতির মাধ্যমে চেষ্টা করছিলেন। সফলতার মুখও দেখেছিলেন তিনি।

 এই হেড ফোন প্রযুক্তিটির দাম ধরা হয়েছে ৬৪ ব্রিটিশ পাউন্ড। কিংস্টার নামের একটি প্রযুক্তি কোস্পানি এই হেডফোনের বাণিজ্যিকীকরণে ক্যাম্পেইন চালাচ্ছে। ইতোমধ্যে তারা লক্ষ্য পূরণে সফলতার মুখ দেখেছে। আগামী ডিসেম্বর মাস থেকে এই পণ্য সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হবে বলে আশা করছে কোম্পানিটি।

ডেইলিমেইল জানিয়েছে, বিশেষ এই হেডফোন প্রতি রাতে ৭০ বার পর্যন্ত তাপমাত্রা রেকর্ড করবে। এরপর সকালে তা অ্যাপে পাঠাবে।প্রয়োজনীয় তথ্যের অ্যানালাইসিস করে অ্যাপ থেকে পরামর্শ চলে যাবে হেড ফোনে।

The question of surprised -Kalidas pondit মহা কবি কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ

The question of surprised -Kalidas pondit মহা কবি কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
1.)It was a strange thing to see on the market
Its eight legs, two knees, his back trail.

2.)Neck brings quick-witted Young
Care waist puts on settlements

3.)Sleep during the day, at night, forming,
There is no home of her house all night and wake.

4.)There is no soul in the body of the king
Boat elephants and horses are all soldiers, not just people.

5.)Rupees three deer is one of the country?
If you can not I pour the buttermilk.

In reply to: -
1.)scales, balance, measure,2.) Pitcher, 3.) Moon, 4.)Chess & 5.)   Bangladesh is one taka of the note

Saturday, December 12, 2015

If you learn to love the dear

If you learn to love the dear

If you learn to love the dear
The earth will be filled with green ply.
The light will rise in darkness from the face.
Drainage from pests love the blue lotus will be born.
If you learn to love the dear
The golden light of dawn and the birds,
You can sing the song.
The new suit will be disguised as a result of the nature of the new day,
Would call love.
If you learn to love the dear
Happy to come down on the youth of old age.
Love will be the first step on the horns of the garden.
Can not drop out of the lover cry tears.
You can not drop any more tears to cry lover.
If you learn to love the dear
Severe winter or summer chest,
Peace will come breeze.
Summer storm suddenly stop,
You can see the imposing blue sky of autumn.
Monochord violin, guitar, sing your name all.
If you learn to love the dear
Violence can be forgotten for three centuries,
Most will have a new love.
Dew grass fields will be filled with compassion,
Be full of emptiness,
Do not get the pain will evaporate into nothingness.

পালকি - তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে

পালকি - তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে
কালের বিবর্তনে উন্নত হচ্ছে সভ্যতা। কতো কিছু পাল্টায় , পাল্টায় সংস্কৃতি, সভ্যতা সেই সঙ্গে পাল্টে যায় মানুষের জীবনধারা।ইন্নত হয় যানবাহন,উন্নত হয় সমাজ।সমাজের এই  পরিবর্তনের রেশ ধরেই হারিয়ে যায় গ্রাম বাংলার সংস্কৃতির সুপরিচিত অনেক পুরনো ঐতিহ্য। এই হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্যের মধ্যে পালকি অন্যতম।
পালকি নিয়ে সত্যেন্দ্র নাথ দত্ত একটি সুন্দর কবিতা লিখেছেন ..
কবিতা-পালকির গান
 পাল্কী চলে!
পাল্কী চলে!
গগন-তলে
আগুন জ্বলে!
স্তব্ধ গাঁয়ে
আদুল গায়ে
যাচ্ছে কারা
রৌদ্রে সারা
ময়রামুদি
চক্ষু মুদি’
পাটায় ব’সে
ঢুলছে ক’ষে।
দুধের চাঁছি
শুষছে মাছি,
উড়ছে কতক
ভনভনিয়ে।
আসছে কা’রা
হন্ হনিয়ে?
হাটের শেষে
রুক্ষ বেশে
ঠিক দু’পুরে
ধায় হাটুরে!
কুকুর গুলো
শুঁকছে ধূলো,
ধুঁকছে কেহ
ক্লান্ত দেহ।
গঙ্গা ফড়িং
লাফিয়ে চলে;
বাঁধের দিকে
সূর্য্য ঢলে।
পাল্কী চলে রে,
অঙ্গ টলেরে!
আর দেরি কত?
আর কত দূর?
... তাছাড়া আরো সুন্দর ছন্দবদ্ধ কথা .রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘বীর পুরুষ’কবিতায় পাওয়া যায় ..
মনে করো, যেন বিদেশ ঘুরে
মাকে নিয়ে যাচ্ছি অনেক দূরে।
তুমি যাচ্ছ পালকিতে, মা, চ’ড়ে
দরজা দুটো একটুকু ফাঁক করে,
আমি যাচ্ছি রাঙা ঘোড়ার ‘পরে
টগবগিয়ে তোমার পাশে পাশে।
রাস্তা থেকে ঘোড়ার খুরে খুরে
রাঙা ধুলোয় মেঘ উড়িয়ে আসে।।
সন্ধে হল, সূর্য নামে পাটে,
এলেম যেন জোড়াদিঘির মাঠে।
ধূ ধূ করে যে দিক-পানে চাই,
কোনখানে জনমানব নাই,
তুমি যেন আপন-মনে তাই
ভয় পেয়েছ – ভাবছ, ‘এলেম কোথা।’
আমি বলছি, ‘ভয় কোরো না মাগো,
ওই দেখা যায় মরা নদীর সোঁতা।’
আমরা কোথায় যাচ্ছি কে তা জানে -
অন্ধকারে দেখা যায় না ভাল।
তুমি যেন বললে আমায় ডেকে,
‘দিঘির ধারে ওই-যে কিসের আলো!’
এমন সময় ‘হাঁ রে রে রে রে’
ওই-যে কারা আসতেছে ডাক ছেড়ে!
তুমি ভয়ে পালকিতে এক কোণে
ঠাকুর-দেবতা স্মরণ করছ মনে,
বেয়ারাগুলো পাশের কাঁটাবনে
পালকি ছেড়ে কাঁপছে থরোথরো।
আমি যেন তোমায় বলছি ডেকে,
আমি আছি, ভয় কেন, মা, করো!’
তুমি বললে, ‘যাসনে খোকা ওরে,’
আমি বলি, ‘দেখো-না চুপ করে।’
ছুটিয়ে ঘোড়া গেলেম তাদের মাঝে,
ঢাল তলোয়ার ঝনঝনিয়ে বাজে,
কী ভয়ানক লড়াই হল মা যে
শুনলে তোমার গায়ে দেবে কাঁটা।
কত লোক যে পালিয়ে গেল ভয়ে,
কত লোকের মাথা পড়ল কাটা।।
এত লোকের সঙ্গে লড়াই করে,
ভাবছ খোকা গেলই বুঝি মরে।
আমি তখন রক্ত মেখে ঘেমে
বলছি এসে, ‘লড়াই গেছে থেমে,’
তুমি শুনে পালকি থেকে নেমে
চুমো খেয়ে নিচ্ছ আমায় কোলে
বলছ, ‘ভাগ্যে খোকা সঙ্গে ছিল’
কী দুর্দশাই হত তা না হলে!’
গানের কথা মনে হলে,মনে পড়ে যায়,ভূপেন হাজারিকার দোলা গানটি..
দোলা, হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
আঁকা-বাঁকা পথে মোরা
কাঁধে নিয়ে ছুটে যাই
রাজা-মহারাজাদের দোলা।
আমাদের জীবনের-
ঘামে ভেজা শরীরের বিনিময়ে
পথ চলে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
দোলার ভিতরে ঝলমল করে যে
সুন্দর পোশাকের সাজ-
আর, ফিরে ফিরে দেখি তাই,
ঝিকমিক করে যে,
মাথায় রেশমের তাজ।
হায় মোর ছেলেটির
উলঙ্গ শরীরে
একটিও জামা নেই তোলা।
দুচোখে জল এলে মনটাকে বেঁধে যে
তবু বয়ে যাই দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
যুগে যুগে ছুটি মোরা কাঁধে নিয়ে দোলাটি,
দেহ ভেঙে ভেঙে পড়ে
যুগে যুগে ছুটি মোরা কাঁধে নিয়ে দোলাটি,
দেহ ভেঙে ভেঙে পড়ে।
ঘুমে চোখ ঢুলু-ঢুলু রাজা-মহারাজাদের
আমাদের ঘাম ঝরে পড়ে।
উঁচু ওই পাহাড়ে ধীরে-ধীরে উঠে যাই
ভাল করে পায়ে পা মেলা।
হঠাৎ কাঁধের থেকে পিছলিয়ে যদি পড়ে
আর দোলা যাবে না তো তোলা-
রাজা-মহারাজার দোলা-
বড় বড় মানুষের দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
আঁকা-বাঁকা পথে মোরা
কাঁধে নিয়ে ছুটে যাই
রাজা-মহারাজাদের দোলা।
হে দোলা-
হে দোলা, হে দোলা।
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
হেঁইয়া না- হেঁইয়া না-
হেঁইয়া না- হেঁইয়া!
    গানটিতে দোলা পালকির কথাই বুঝানো হয়েছে।

Climbed a tree to collect nut

Climbed a tree to collect nut
Of nut trees, vertical and long stems to the ground.
Nut tree is very difficult to climb.
Legs tied to a tree to climb.
Arms, legs, chest, skin grazes slipped while climbing can be.
This is likely to rise during discretion.
The boy is climbing up the tree in order to collect the nut.

Friday, December 11, 2015

Crafty


Crafty

The interest to know, to understand the interest,
He did not say the right words, in other words by mistake.
With other parents, said means of temporary entertainment in mind,
Knowing his words were stupid, self-interest is the original.

Playing the game with an empty cigarette packet

Playing the game with an empty cigarette packet
Of playing cards with the boys to collect empty cigarette packets.
This is not a card game 52 card poker game,
This card game is different.
Diga and empty cigarette packets of the instrument.
Diga part of the clay pot.
Or any breach of the iron cauldron.
Or blends of at least two can play this game.
1.)The first of the four corners of a room are painted on the ground, one foot long.
2.) A seedling throw another bet hide cigarette packets.
3.)In particular if the distance between the plant and the other to throw the cigarette packets gained,
If the respondent as set out in the distance, the closer the bet is cigarette packets.
(Distance to, one of the thumb, two fingers or toes may be four.)
The amount of the value of taking part in the cigarette packets is disbelieved.
The peculiarity of this game are:
You need to play the game is not over.
The materials are easy to buy with the money that is available.
Normally the village boys are playing this game.

Thursday, December 10, 2015

Living up clams

Living up clams

Walking through the beautiful bucolic village.
I saw a little bit of water, some of the lower two women are picking up off the ground.
I went to ask,
"What you're doing? '
A woman answered that,
-`We are collected clams. ’
I have to ask again,
- "What do you do with oysters? '
The women said that,
-‘This collection of mussels and fish will be sold to farmers.
These fish will feed the fishes in the pond as fish farmers. ’
"How to sell oyster" Ask him.
- "Sell at 12 taka per kilogram."
How Daily kilograms of mussels can you collect? '
Daily from 10 kg to 12 kg, collecting clams. "Replied the woman.

She also reported that the -
Fish farm owners were bought at Rs 12 taka per kilogram.
The woman said her husband had left her in a year.
Her two children.
There is no living family income.
So easy as picking up off the mussels.
That women are more informed,
They are too poor to do without this there is no other way to execute Give them assets.

I realized that very little money for a family of 120 taka,
This is by no means a small amount might not be enough.

I thought more freely in the collection of mussels should be used as a food fish in the pond What?
Freely every day due to an accumulation of clams, mussels in Bangladesh to be extinct.
Bangladesh, as one of many species of animals are already gone.

By diverting the water of the small fishing

By diverting the water of the small fishing

In the small fish in a small pond is shallow in Bangladesh.
Of the water in the pond is reduced during winter,
And the small boys and girls in the mud of the pond dam
Diverting water for small fish.
The son of two small fishes in the water extraction.
Taking pictures at the smiling boy.

Wednesday, December 9, 2015

Otter eats broken rice

Otter eats broken rice

Otter eats broken rice
Drongo dance moves;
Pumti fish sing
Catfish blow the horns.

উদ বিড়াল খুদ খায়

উদ বিড়াল খুদ খায়,
চালে নাচে ফিঙে;
পুঁটি মাছে গীত গায়
মাগুর বাজায় শিঙে।

Green rice fields, green Bangladesh

Green rice fields, green Bangladesh

The green trees to see the greenery.
When the green color of the rice seedlings grown in the field,
Just around the green can be seen.
Bangladesh became a beautiful green.

Tuesday, December 8, 2015

জিপির নতুন অফার ৮ জিবি মাত্র ৩৬ টাকায় !!মেয়াদ ১৫ দিন! ৪ টাকায় ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি ।

জিপির নতুন অফার ৮ জিবি মাত্র ৩৬ টাকায় !!মেয়াদ ১৫ দিন!

৪ টাকায় ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধি ।

আসসালামু আলাইকুম।আশা করি সকলে ভাল আছেন।হয়তো অনেকেই জানেন যে গ্রামিণফোনের বন্ধ সিমে ৩৬ টাকায় ৮ বিবি পাওয়া যাচ্ছে।এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে পূর্বে লিখেছি।যারা নতুন বা জানেন না তারা একটু কষ্ট করে এখান থেকে জেনে নিবেন।
আজকে আপনাদের জানাব কি করে মাত্র ৪ টাকায় ইন্টানেটের মেয়াদ এক মাস বাড়ানো যায়।
আপনি যে সিমটির ইন্টার নেট ডাটার মেয়াদ ১মাস বাড়াতে চান সেটি মোবাইল সেটে ভরে দেখে নিন ব্যালেন্স ৪ টাকা আছে কিনা।
যদি না থাকে তবে ১০ টাকার ফ্লেক্সি লোড অথবা কার্ড রিচার্জ করুন।
তারপর নিচের ধাপ গুলো অনুস্মরণ করুন।
ধাপ-১। ফ্লেক্সি প্ল্যান  এ যান।
ধাপ-২।গ্রামিণফোনের ফ্লেক্সি প্ল্যান ওয়েব সাইটটির ‘মোবাইল নম্বর’ এর নীচের ঘরে ইংরেজিতে আপনার প্রার্থীত মেয়াদ বৃদ্ধির করার মোবাইল নম্বরটি লিখুন।
ধাপ-৩।‘পরবর্তী ধাপ’ এই আইকন/ট্যাব এ ক্লিক করুন।
ধাপ-৪।আরেকটি পেইজ অপেন হবে এবং আপনার মোবাইলে একটি পিন কোডের ম্যসেজ আসবে।
ধাপ-৫।পিন কোডটি ‘এখানে পিন লিখুন’এর ডান পাশের বক্সে লিখুন।
ধাপ-৬।‘সম্মত’ ট্যাবে ক্লিক করুন।
কিছুক্ষনের ভিতর ম্যাসেজের মাধ্যমে  ১ মাস মেয়াদ বৃদ্ধির কথা আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে।
নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডায়াল করুন *৫৬৬*১০#।
এভাবে আপনি মাত্র ৪ টাকায় ১মাসের মেয়াদ বৃদ্ধি করতে পারবেন।
ধন্যবাদ।

Gourd cultivation stage

Gourd cultivation stage

Gourd vegetables during the winter.
Delicious to eat gourd.
Gourd cultivation easy.
Many of the gourd family vegetable cultivation to meet the needs of
And sales benefit.

The farmer and the cow path through the trees, gardens

The farmer and the cow path through the trees, gardens

Many of the villages are full of different varieties of the plant bug garden.
Pedestrian path goes through the center of the tree.
This is to be laid at the feet of the path leading to another neighborhood,
The pedestrian roads which connect the main street.
People in the village on the way to the foot movement.
The house is tied to cattle farmers.

Monday, December 7, 2015

What if you are in love!

What if you are in love!

I love how common mental illness?
  The question is not fun at all.
  Scientists have pondered of considerable research.
  At the end of the study, it's got to tell the stories of today.

fall in love
What is the reaction when the body is in love with her?
Increased heart rate,
  If hands to sweat,
 What is it like inside the stomach of a cockroach wander.
  Scientists, in a kind of hormone that promotes excitement and those of its response.
  What is the name for the hormone is so excited that in mind?

Because hormone

If the body and mind are in love with the response to testosterone, a hormone responsible for. If any man be attracted to someone of the opposite sex began to increase testosterone.
  Love was in the initial stage increased heartbeat,
  Symptoms such as trembling hands.
  It is seen to fall in love with humans testosterone is much higher than all the other people!

Love addiction
Love is the highest level of dopamine in the fall.
  Other name of this hormone, 'happiness hormone'.
  This is the hormone that fly just in love but it is not functioning,
  Although dopamine is boosted or cigarette cocaine intoxication.
  For this reason, many of the same fall in love and intoxication.

Crazy about the
The hormone serotonin, which has a kind of joy in our mind and stabilizes emotions. When in love, serotonin decreases. As a result, it is difficult to control emotions lovers. They can not feel anything except love.

Love is the catalyst
Love is the palpitations,
Adrenalina of the hormones in the body concerned is increased.
  When these hormone levels, decreased appetite.
  To eat less of the body to be broken down quickly.

Everlasting trust
After three to four months to fall in love with a status usually comes about.
So begins another work of love hormone Oksitosin.
 At the time of this hormone in the body odors,
 Usually when breast-feeding mother, then is made.
Loves this hormone is produced.
 This is due to the hormones that are more intimate relations between two lovers.
When the two lovers kiss,
Oksitosin hormone body is made of the two.
 And that leads to two long-term relationships.

The cows swim across the river

The cows swim across the river

For the swim across the river, the cows eat grass.
The grass on the bank of the river there,
The bank has a lot of grass here
Cows eat grass on the bank of the river for a morning swim in the river crossing.
Go home to eat grass all day to swim again in the afternoon.
In this way every day, the cows eat grass to swim across the river goes back to the afternoon.

The cultivation of winter vegetables

The cultivation of winter vegetables

To cultivate vegetables during the winter.
Plenty of vegetables grown in the winter in Bangladesh.
The beans can be seen on one side of the village stage,
Beautiful field of flowers and copies of the new plants,
There are no fields for the cultivation of vegetables.
Farmers who grow winter vegetables.
Benefit farmers sell vegetables.

Sunday, December 6, 2015

Let's do some tango:D

 Let's do some tango:D

The creation of the new village

The creation of the new village

This land was government owned land.
The government has to settle landless people.
Here are just a few years ago, the garden was Hijal karaca tree.
It's more than the population of their own family.
There is no land left for the residence of the village.
Therefore, the provision of public land and settlements have been built.
The creation of new villages.

Government land policies and contracts in accordance with the settlement of landless people to work in agriculture.
In practice, however, people do not work in agriculture homes are built.
Settlement of the land is more than a family homesteads.
The government's policies and laws are being violated.
Still, there is nothing to be.

Because the basic needs of the people rather than the law.

Saturday, December 5, 2015

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

মানুষ – কাজী নজরুল ইসলাম (সাম্যের কবিতা)

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সকল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
‘পূজারী, দুয়ার খোল,
ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’
স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
ভুখারী ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’

মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা – “ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – তা’ হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারী ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-
“আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুদার অন্ন তা’বলে বন্ধ করোনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!”

 নারী

- কাজী নজরুল ইসলাম

সাম্যের গান গাই-
আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই!
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা কিছু এল পাপ তাপ বেদনা অশ্রুবারি,
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর অর্ধেক তার নারী।
নরক কুন্ড বলিয়া তোমা’ করে নারী হেয় জ্ঞান?
তারে বল, আদি-পাপ নারী নহে, সে যে নর শয়তান।

অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে,
ক্লীব সে, তাই নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।
এ বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল
নারী দিল তাহে রূপ-রস-সূধা-গন্ধ সুনির্মল।
তাজমহলের পাথর দেখেছ, দেখিয়াছ তার প্রাণ?
অন্তরে তার মমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান।
জ্ঞানের লক্ষী, গানের লক্ষী, শষ্য-লক্ষী নারী,
সুষম-লক্ষী নারীওই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারী’।
পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ
কামিনী এনেছে যামিনী শান্তি সমীরণ বারিবাহ।
দিবসে দিয়াছে শক্তি সাহস, নিশিথে হয়েছে বঁধু
পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে নারী যোগায়েছে মধু।
শষ্য ক্ষেত্র উর্বর হল,পুরুষ চালাল হাল,
নারী সেই মাঠে শষ্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।
নর বাহে হল, নারী বহে জল,সেই জল মাটি মিশে’
ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালী ধানের শীষে
স্বর্ণ-রৌপ্যভার,
নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।
নারীর বিরহে, নারীর মিলনে‌ নর পেল কবি-প্রাণ
যত কথা হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।
নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুঢা,সুঢায় ক্ষুধায় মিলে’
জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।
জগতের যত বড় বড় জয়, বড় বড় অভিযান
মাতা ভগ্নি বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহান।
কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে
কত নারী দিল সিঁথির সিদুর, লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপড়ি, কত বোন দিল সেবা
বীর স্মৃতি স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
কোন কালে একা হয়নি ক জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী।
রাজা করিতেছে রাজ্য শাসন, রাজারে শাসিছে রানী,
রানীর দরদে ধুইয়া গেছে রাজ্যের যত গ্লানি।
পুরুষ-হৃদয়হীন,
মানুষ করিতে নারী দিল তারে অর্ধেক হৃদয় ঋণ।
ধরায় যাদের যশ ধরে নাক, অমর মহামানব,
বরষে বরষে যাদের স্মরণে, করি মোরা উৎসব
খেয়ালের বশে তাদের জম্ম দিয়েছে পিতা
লব কুশ বনে ত্যাজিয়াছে রাম, পালন করেছে সীতা!
নারী, সে শিখাল শিশু পুরুষেরে, স্নেহ-প্রেম, দয়া-মায়া
দীপ্ত নয়নে পরল কাজল, বেদনার ঘন ছায়া!
অদ্ভুত রূপে পুরুষ পুরুষে করিল সে ঋণ শোধ,
বুকে নিয়ে তারে চুমিল যে তারে করিল সে অবরোধ!
তিনি নর-অবতার-
পিতার আদেশে জননীরে যিনি কাটেন হানি’ কুঠার!
পার্শ্ব ফিরিয়া শুয়েছেন আজ অর্ধনারীশ্বর-
নারী চাপা ছিল এতদিন,আজ চাপা পড়িয়াছে নর!
সে-যুগ হয়েছে বাসি,
যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না ক, নারীরা আছিল দাসী!
বেদনার যুগ,মানুষের যুগ, সাম্যর যুগ আজি,
কেহ রহিবেনা বন্দী কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি!
নর যদি রাখে নারীরে বন্দী, তবে এর পর যুগে
আপনারি রচা অই কারাগারে পুরুষ মরিবে ভুগে।
যুগের ধর্ম এই-
পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই!
শোনো মর্ত্যের জীব!
অন্যরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!
স্বর্ণ-রৌপ্য  অলঙ্কারের যক্ষপুরিতে নারী!
করিল তোমা বন্দিনী, বল, কোন সে অত্যাচারী?
আপনারে আজ প্রকাশের তব নাই সেই ব্যকুলতা,
আজ তুমি ভীরু আড়ালে থাকিয়া নৈপথ্যে কও কথা!
চোখে চোখে আজ চাহিতে পারনা; হাতে রুলি,পায়ে মল,
মাথার ঘোমটা ছিঁড়ে ফেল নারী, ভেঙ্গে ফেল ও শিকল!
যে ঘোমটা তোমা করিয়াছে ভীরু ঊড়াও সে আবরণ!
দূর করে দাও দাসীর চিহ্ণ, ঐ যত আভরণ!
ধরার দুলালী মেয়ে
ফের না ত আর গিরিদরীবনে শাখী-সনে গান গেয়ে।
কখন আসল “প্লুটো” যমরাজ নিশিথ পাখায় উড়ে’,
ধরিয়া তোমায় পুড়িল তাহার বিবর-পুরে!
সেই সে আদিম বন্ধন তব, সেই হতে আছ মরি’
মরণের পুরে;নামিল ধরায় সেই দিন বিভাবরী।
ভেঙ্গে যম্পুরী নাগিনীর মত আয় মা পাতাল ফূঁড়ি।‘
আধাঁরে তোমায় পতজ দেখাবে মা তোমারি ভগ্ন চুঁড়ি!
পুরুষ-যমের ক্ষুধার কুকুর মুক্ত ও পদাঘাতে
লুটায়ে পড়িবে ও চরণ-তলে দলিত যমের সাথে!
এতদিন শুধু বিলালে অমৃত, আজ প্রয়োজন যবে,
যে-হাতে পিয়ালে অমৃত, সে-হাতে কূট বিষ দিতে হবে।
সেদিন সুদূর নয়-
যে দিন ধরণী পুরুষের সাথে গাহিবে নারীর ও জয়।

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্‌ফুসিয়াস্‌? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি-কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!
বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্‌ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্‌জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।