If you do not mind, I want to live with the protection! If you do not mind,would have to say ! If you do not mind, like the freedom of mass media ! If you do not mind, like the right to vote! If you do not mind, like the government ! If you do not mind, road safety! If you do not mind, would like to study!
Monday, October 19, 2015
FREEDOM
লেবেলসমূহ:
ছবিতে ছড়া গান- Rhyme photos
Sunday, October 18, 2015
Social networking mirror nail
লেবেলসমূহ:
Funny Pictures মজার ছবি
Dances with joy mind
লেবেলসমূহ:
ফানি গিফ পিকচার Funny GIF picture
Green Country Bangladesh
Green Country Bangladesh
My country is Bangladesh.
Green rice fields.
Households in the house.
Bordered by the Indian away.
Then the Indian hill.
I asked a member of BGB(Border Guard of Bangladesh).
Inside the beautiful hills of India, why?
Why India is part of the hills rich in mineral resources?
He said that,-
British-brokered Pak - India border is marked.
Inside the hill past the left boundary was determined.
I thought to myself:
Why Pakistan border enrolled in East Pakistan did not claim the hill?
Or is it just plain happened in ancient times the border of the land?
With the exception of the hill?
I think that the second idea is correct.
আমারদেশ বাংলাদেশ।
সবুজ ধানক্ষেত।মাঝে মধ্যে গৃহস্থের বাড়ী।দূরে ভারতীয় সীমানা।তারপর পাহাড়।
এক বি ডি আর সদস্যকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম।সকল সুন্দ ও খনিজ সম্পদে ভরপুর পাহার গুলো ভারতীর অভ্যন্তরে পড়েছে কেন?
তিনি উত্তরে বললেন যে,বৃটিশ মধ্যস্থতায় পাক - ভারত সীমানা চিহ্নি করার সময় পাড়ার গুলো ভারতের অভ্যন্তরে রেখেই সীমানা নির্ধারিত করা হয়েছিল।
মনে মনে ভাবলাম-
পাকিস্তান কেন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পাহাড় দাবী করে বাংলাদেশের সীমানা ভূক্ত করলো না?
নাকি প্রাচীন কালে বাংলাদেশের সীমানা ছিলই এরকম শুধু সমতল ভূমি নিয়ে ?
দ্বিতীয় ভাবনাটাই সঠিক বলে মনে হলো।
লেবেলসমূহ:
আমার প্রিয় বাংলাদেশ - My favorite Bangladesh
Mango leaves in pairs আম পাতা জোড়া জোড়া
লেবেলসমূহ:
ছবিতে ছড়া গান- Rhyme photos
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ - ঘেউ ঘেউ করেনা - পাহাড়া দেয় বাড়ী
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
১।ঘেউ ঘেউ করেনা - পাহাড়া দেয় বাড়ী
ভাত জল খায় না - তবু দেহ শীতল ভারী।
২।বাবা নাহি জন্ম দিল জন্ম দিল পরে
ছেলে যখন জন্ম নিল মা ছিলনা ঘরে
কেবা সেই জন্ম দাতা-কে সেই জন
এমন আশ্চর্য কথা শুনিছো কখন?
৩।আশি টাকার খাসি,নব্বই টাকার বই
এক পিঠ দেখা যায় আরেক পিঠ কই ?
৪।আখেরি দুশমনের আপশ
ভিতরে চামড়া উপরে গোস!
৫।তেল চুক চুক পাতা,ফলের উপর কাঁটা
পাকলে হয় মধুর মতো,বিচি গোটা গোটা ।
উত্তর মিলিয়ে দেখুন হয় কি না :-১।তালা ২।রামের পুত্র ৩।আকাশ-মাটি ৪।মুরগীর গিলা ৫।কাঁঠাল ।
লেবেলসমূহ:
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ Pundits Keep Kalidas
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ -- জীবনানন্দ দাশ
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ
- জীবনানন্দ দাশ
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই - প্রীতি নেই - করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।
যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয়
মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।
লেবেলসমূহ:
জীবনানন্দ দাশের কবিতা
Saturday, October 17, 2015
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ -বাজার থেকে এলো সাহেব কোট প্যান্ট পরে, প্যান্ট খোলার পর চোখে পানি ঝড়ে।
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
১।বাজার থেকে এলো সাহেব কোট প্যান্ট পরে,প্যান্ট খোলার পর চোখে পানি ঝড়ে।
২।যৌবনে যুবতি বুড়া কালে লাল
নেংটা হয়ে বাজারে যায়, জিবে আসে জল!
৩।এক গাছে বহু ফল গা কাঁটা কাঁটা
পাকিলে ছাড়াও যদি,হাতে লাগে আঠা!
৪।উপরে চুনকাম করা ভিতরে লাল ঝোল
না বলতে পারলে তোমার মাথায় গন্ডগোল!
৫।বাকলে আনে দড়ি,পাতায় তরকারী
খড়িতে লা কড়ীর যোগান এটা খুব দরকারী
উত্তর মিলিয়ে দেখুন হয় কি না:-
১।পিঁয়াজ ২।তেঁতুল ৩।কাঁঠাল ৪।ডিম
৫।পাটগাছ
লেবেলসমূহ:
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ Pundits Keep Kalidas
House in a village in Bangladesh
লেবেলসমূহ:
আমার প্রিয় বাংলাদেশ - My favorite Bangladesh
Beautiful Bird
লেবেলসমূহ:
সুন্দর গিফ পিকচার Beautiful GIF picture
Picnic - Gulam Mustafa বনভোজন -গোলাম মোস্তফা
Picnic
Gulam Mustafa
Nuru, pusi, Ayesha, Shafi said everyone
Mango gardens on the floor as they laughed.
Surfeit amateur cook cooks have fallen,
This is the month of April at noon there is no sleep.
The advantage of getting their parents are asleep,
Today naughty girl matched waist picnic.
Everyone is sitting on a huge organized today,
Today, they are all busy invited to the feast.
Some Butt at some turmeric rice cooks,
Someone remembered that the hand was burnt to ashes.
Although without their being cooked by fire,
But the two eyes filled with smoke weep.
Some cooks plov korma, try some of the salt,
Again and again, society or killed unnecessarily.
Which is the end of cooking, distributor of the Nuru,
If everyone consumed at the start line.
The dust and the mud on the sand korma-polaw,
Everyone took for granted, interviewed excessively sweet.
Suddenly I came to the read,
Children ran all hehehe laughing.
লেবেলসমূহ:
ছন্দ কবিতা Rhyme
Friday, October 16, 2015
হার্ড ডিক্সের সমস্যার সমাধানে সাত কাহন Hard disk problems
হার্ডডিক্স হলো কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ষ্টোরেজ ডিভাইস।এই ডিভাইসে অপারেটিং সিষ্টেম সহ দরকারী ফাইল, তথ্য ,ডকুমেন্ট ইত্যাদি রক্ষিত থাকে ।যদিও অন লাইনে গুগল ড্রাইভে দরকারী ডকুমেন্ট গুলো নিরাপদে রাখা যায়।কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারী গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করেন না।এর প্রধাণ কারন অজ্ঞতা আর দ্বিতীয় প্রধাণ কারণ ইন্টারনেট প্যাকেজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্য।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Kiddy Sleeping laid Neighborhood Cool
লেবেলসমূহ:
ছবিতে ছড়া গান- Rhyme photos
Thursday, October 15, 2015
Rare wooden cargo ship
লেবেলসমূহ:
শখের ছবি-Hobby's picture
Subscribe to:
Posts (Atom)
Monday, October 19, 2015
Sunday, October 18, 2015
Green Country Bangladesh
Green Country Bangladesh
My country is Bangladesh.
Green rice fields.
Households in the house.
Bordered by the Indian away.
Then the Indian hill.
I asked a member of BGB(Border Guard of Bangladesh).
Inside the beautiful hills of India, why?
Why India is part of the hills rich in mineral resources?
He said that,-
British-brokered Pak - India border is marked.
Inside the hill past the left boundary was determined.
I thought to myself:
Why Pakistan border enrolled in East Pakistan did not claim the hill?
Or is it just plain happened in ancient times the border of the land?
With the exception of the hill?
I think that the second idea is correct.
আমারদেশ বাংলাদেশ।
সবুজ ধানক্ষেত।মাঝে মধ্যে গৃহস্থের বাড়ী।দূরে ভারতীয় সীমানা।তারপর পাহাড়।
এক বি ডি আর সদস্যকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম।সকল সুন্দ ও খনিজ সম্পদে ভরপুর পাহার গুলো ভারতীর অভ্যন্তরে পড়েছে কেন?
তিনি উত্তরে বললেন যে,বৃটিশ মধ্যস্থতায় পাক - ভারত সীমানা চিহ্নি করার সময় পাড়ার গুলো ভারতের অভ্যন্তরে রেখেই সীমানা নির্ধারিত করা হয়েছিল।
মনে মনে ভাবলাম-
পাকিস্তান কেন পূর্ব পাকিস্তানের জন্য পাহাড় দাবী করে বাংলাদেশের সীমানা ভূক্ত করলো না?
নাকি প্রাচীন কালে বাংলাদেশের সীমানা ছিলই এরকম শুধু সমতল ভূমি নিয়ে ?
দ্বিতীয় ভাবনাটাই সঠিক বলে মনে হলো।
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ - ঘেউ ঘেউ করেনা - পাহাড়া দেয় বাড়ী
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
১।ঘেউ ঘেউ করেনা - পাহাড়া দেয় বাড়ী
ভাত জল খায় না - তবু দেহ শীতল ভারী।
২।বাবা নাহি জন্ম দিল জন্ম দিল পরে
ছেলে যখন জন্ম নিল মা ছিলনা ঘরে
কেবা সেই জন্ম দাতা-কে সেই জন
এমন আশ্চর্য কথা শুনিছো কখন?
৩।আশি টাকার খাসি,নব্বই টাকার বই
এক পিঠ দেখা যায় আরেক পিঠ কই ?
৪।আখেরি দুশমনের আপশ
ভিতরে চামড়া উপরে গোস!
৫।তেল চুক চুক পাতা,ফলের উপর কাঁটা
পাকলে হয় মধুর মতো,বিচি গোটা গোটা ।
উত্তর মিলিয়ে দেখুন হয় কি না :-১।তালা ২।রামের পুত্র ৩।আকাশ-মাটি ৪।মুরগীর গিলা ৫।কাঁঠাল ।
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ -- জীবনানন্দ দাশ
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ পৃথিবীতে আজ
- জীবনানন্দ দাশ
অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ,যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা;
যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই - প্রীতি নেই - করুণার আলোড়ন নেই
পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া।
যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি
এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয়
মহৎ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা
শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়।
Saturday, October 17, 2015
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ -বাজার থেকে এলো সাহেব কোট প্যান্ট পরে, প্যান্ট খোলার পর চোখে পানি ঝড়ে।
কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধাঁ
১।বাজার থেকে এলো সাহেব কোট প্যান্ট পরে,প্যান্ট খোলার পর চোখে পানি ঝড়ে।
২।যৌবনে যুবতি বুড়া কালে লাল
নেংটা হয়ে বাজারে যায়, জিবে আসে জল!
৩।এক গাছে বহু ফল গা কাঁটা কাঁটা
পাকিলে ছাড়াও যদি,হাতে লাগে আঠা!
৪।উপরে চুনকাম করা ভিতরে লাল ঝোল
না বলতে পারলে তোমার মাথায় গন্ডগোল!
৫।বাকলে আনে দড়ি,পাতায় তরকারী
খড়িতে লা কড়ীর যোগান এটা খুব দরকারী
উত্তর মিলিয়ে দেখুন হয় কি না:-
১।পিঁয়াজ ২।তেঁতুল ৩।কাঁঠাল ৪।ডিম
৫।পাটগাছ
Picnic - Gulam Mustafa বনভোজন -গোলাম মোস্তফা
Picnic
Gulam Mustafa
Nuru, pusi, Ayesha, Shafi said everyone
Mango gardens on the floor as they laughed.
Surfeit amateur cook cooks have fallen,
This is the month of April at noon there is no sleep.
The advantage of getting their parents are asleep,
Today naughty girl matched waist picnic.
Everyone is sitting on a huge organized today,
Today, they are all busy invited to the feast.
Some Butt at some turmeric rice cooks,
Someone remembered that the hand was burnt to ashes.
Although without their being cooked by fire,
But the two eyes filled with smoke weep.
Some cooks plov korma, try some of the salt,
Again and again, society or killed unnecessarily.
Which is the end of cooking, distributor of the Nuru,
If everyone consumed at the start line.
The dust and the mud on the sand korma-polaw,
Everyone took for granted, interviewed excessively sweet.
Suddenly I came to the read,
Children ran all hehehe laughing.
Friday, October 16, 2015
হার্ড ডিক্সের সমস্যার সমাধানে সাত কাহন Hard disk problems
হার্ডডিক্স হলো কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ষ্টোরেজ ডিভাইস।এই ডিভাইসে অপারেটিং সিষ্টেম সহ দরকারী ফাইল, তথ্য ,ডকুমেন্ট ইত্যাদি রক্ষিত থাকে ।যদিও অন লাইনে গুগল ড্রাইভে দরকারী ডকুমেন্ট গুলো নিরাপদে রাখা যায়।কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারী গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করেন না।এর প্রধাণ কারন অজ্ঞতা আর দ্বিতীয় প্রধাণ কারণ ইন্টারনেট প্যাকেজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্য।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
Thursday, October 15, 2015
Subscribe to:
Posts (Atom)