বিশ্বাসটি যাদের মধ্যে প্রখর, তারা নিজের অজান্তেই কখন জানি মরিচা ফেলে দেন চকচকে সম্পর্কে। আসলে পৃথিবীর সব জিনিসই যত্নে অটুট থাকে। তাই প্রকৃত ভালোবাসারও চাই সঠিক যত্ন। সময়ের পরিক্রমায় অযত্ন আর অবহেলায় যারা হারাতে বসেছেন নিজেদের প্রকৃত ভালোবাসার রোমান্স তারা হতাশ হওয়ার কিছু নেই। হারানো রোমান্স ফিরিয়ে আনতে অবলম্বন করতে পারেন কিছু উপায়…
সঙ্গীর জন্য সময় দিন
পরিবার, চাকরি বা ব্যবসা সামলানো সত্যি অনেক ঝামেলার। মনের মধ্যে সঙ্গীর জন্য তবু একটু সময় রাখুন। একান্তে সঙ্গীকে সময় দিতে মনের উদারতা থাকা চাই। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার প্রতিও সঙ্গী উদার হচ্ছে।
রোমান্স হোক রুটিন করে
গবেষণায় দেখা গেছে, রুটিন করে রোমান্সে করাটা সম্পর্ক মজবুত করতে পারে খুব তাড়াতাড়ি। ফিরিয়ে আনতে পারে আগের সেই রসায়ন। আর এজন্য নিজের ও পরিবারের সব কাজই একটি রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। সঙ্গীর জন্য সময় রাখতে হবে নির্ধারিত।
হয়ে যাক ঘোরাঘুরি
সামাজিক বা সাংস্কৃতিক কোনো উৎসবে ঘুরতে যান সঙ্গীর সঙ্গে। ভাবছেন বিয়ে হয়েছে সেই কবে, আর এখন? হা, সম্পর্ককে সজীব করতে মিইয়ে যাওয়া সময়ে অবশ্যই পানি ঢালা প্রয়োজন। ঠিক তেমনি আপনাদের টানাপোড়েনের এই মুহূর্তে দুজনে বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসাটা জরুরি। ঘুরতে গিয়ে নানা জিনিসের দর্শন আপনাদের মনে নতুন আনন্দ এনে দেবে। দুজনের প্রতি নির্ভশীলতা বাড়িয়ে দেবে।
দায়িত্ব ভাগ করা
শিশু সামলানোসহ পরিবারের অধিকাংশ কাজের দায়িত্ব ভাগ করে নিন। সব কিছুই মোকাবেলা করতে হবে একসঙ্গে। আর এ ক্ষেত্রে নিজেদের মাঝের বোঝাপড়াটা হয়ে ওঠে খুব ভালো। মানসিক পরিণতবোধের পরিচয় দিতে হয় দুজনকেই। আর এতে ধকল কমবে দুজনের ওপর থেকে, ফলে দম ফেলার ফুসরতও মিলবে দুজনের।
যোগাযোগ নিয়মিত করণ
দুজনের একসঙ্গে থাকাটা, দুজনের আত্মিক যোগাযোগ যেন দৈনন্দিন রুটিনে আবদ্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রতিটি কর্মময় দিনের ফাঁকে অল্প করে সময় বের করুন একান্ত আলাপচারিতার জন্য। একটু আদর, একটু খুনসুঁটি কিংবা একটু ছোঁয়াই সম্পর্কের জন্যে হতে পারে অনেক বড় কিছু ।
আপনি চীরদিন বেঁচে থাকুন মায়া মমতা ভালবাসার সাথে।
সঙ্গীর জন্য সময় দিন
পরিবার, চাকরি বা ব্যবসা সামলানো সত্যি অনেক ঝামেলার। মনের মধ্যে সঙ্গীর জন্য তবু একটু সময় রাখুন। একান্তে সঙ্গীকে সময় দিতে মনের উদারতা থাকা চাই। দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার প্রতিও সঙ্গী উদার হচ্ছে।
রোমান্স হোক রুটিন করে
গবেষণায় দেখা গেছে, রুটিন করে রোমান্সে করাটা সম্পর্ক মজবুত করতে পারে খুব তাড়াতাড়ি। ফিরিয়ে আনতে পারে আগের সেই রসায়ন। আর এজন্য নিজের ও পরিবারের সব কাজই একটি রুটিনের মধ্যে নিয়ে আসতে হবে। সঙ্গীর জন্য সময় রাখতে হবে নির্ধারিত।
হয়ে যাক ঘোরাঘুরি
সামাজিক বা সাংস্কৃতিক কোনো উৎসবে ঘুরতে যান সঙ্গীর সঙ্গে। ভাবছেন বিয়ে হয়েছে সেই কবে, আর এখন? হা, সম্পর্ককে সজীব করতে মিইয়ে যাওয়া সময়ে অবশ্যই পানি ঢালা প্রয়োজন। ঠিক তেমনি আপনাদের টানাপোড়েনের এই মুহূর্তে দুজনে বাইরে থেকে একটু ঘুরে আসাটা জরুরি। ঘুরতে গিয়ে নানা জিনিসের দর্শন আপনাদের মনে নতুন আনন্দ এনে দেবে। দুজনের প্রতি নির্ভশীলতা বাড়িয়ে দেবে।
দায়িত্ব ভাগ করা
শিশু সামলানোসহ পরিবারের অধিকাংশ কাজের দায়িত্ব ভাগ করে নিন। সব কিছুই মোকাবেলা করতে হবে একসঙ্গে। আর এ ক্ষেত্রে নিজেদের মাঝের বোঝাপড়াটা হয়ে ওঠে খুব ভালো। মানসিক পরিণতবোধের পরিচয় দিতে হয় দুজনকেই। আর এতে ধকল কমবে দুজনের ওপর থেকে, ফলে দম ফেলার ফুসরতও মিলবে দুজনের।
যোগাযোগ নিয়মিত করণ
দুজনের একসঙ্গে থাকাটা, দুজনের আত্মিক যোগাযোগ যেন দৈনন্দিন রুটিনে আবদ্ধ না হয়ে যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। প্রতিটি কর্মময় দিনের ফাঁকে অল্প করে সময় বের করুন একান্ত আলাপচারিতার জন্য। একটু আদর, একটু খুনসুঁটি কিংবা একটু ছোঁয়াই সম্পর্কের জন্যে হতে পারে অনেক বড় কিছু ।
আপনি চীরদিন বেঁচে থাকুন মায়া মমতা ভালবাসার সাথে।
No comments:
Post a Comment