If you do not mind, I want to live with the protection! If you do not mind,would have to say ! If you do not mind, like the freedom of mass media ! If you do not mind, like the right to vote! If you do not mind, like the government ! If you do not mind, road safety! If you do not mind, would like to study!
Showing posts with label Information and Technology. Show all posts
Showing posts with label Information and Technology. Show all posts
Sunday, August 13, 2017
আপনার পার্সওয়ার্ড কি হ্যাক হয়েছে? এক্ষুণি জেনে নিন
ইন্টারনেটের যুগে কোনো কাজই এর সাহায্য ছাড়া সম্ভব নয়। তার ওপর স্মার্টফোনের দাপটে দিনে ১৮ ঘণ্টা অনলাইন থাকার প্রবণতা বাড়ছে। কিন্তু ভেবে দেখেছেন, আপনার অ্যাকাউন্ট কি কখনও হ্যাক হয়েছে? জানার ইচ্ছে হয়নি, কেউ পাসওয়র্ড ক্র্যাক করে দিনের পর দিন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেখছে বা চুরি করছে কিনা?
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Monday, March 7, 2016
আইনস্টাইনের চোখে ধর্ম এবং বিজ্ঞান
আমাদের দেশে শিক্ষার কাছ থেকে বিজ্ঞানকে দূরে ঠেলে রাখার এক আত্মঘাতী প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। দেশে এমনিতেই শিক্ষার হার কম। তার উপর বিজ্ঞান শিক্ষা দিন দিন কমতে কমতে একেবারে তলানীতে এসে ঠেকেছে। শহর কেন্দ্রিক মুষ্টিমেয় কিছু ধনী শিক্ষার্থী ছাড়া বিজ্ঞান নিয়ে কেউ পড়তে চায় না। আর এই ধনীদের বিজ্ঞান পড়ার উদ্দেশ্য ইঞ্জিনিয়ার-ডাক্তার হওয়া। কেউ বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়েন না।
বিজ্ঞান শিক্ষায় পিছিয়ে থাকলে কি হবে। ধর্ম শিক্ষায় আমরা প্রাণপাত করে ফেলি। ধর্ম শিক্ষায় শিক্ষিত করে একজন শিক্ষার্থীকে গোঁড়া ধার্মিক বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয় ।অপরদিকে মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণে আমরা যে শ্রম ও অর্থ ব্যয় করি তার কানাকড়িও বিজ্ঞানাগার বা গবেষণাগার নির্মাণে ব্যয় করি না। বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য তো নয়ই। ধর্ম শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা করা। ধর্ম শিক্ষায়ও বিজ্ঞানকে আনা প্রয়োজন।নিদেনপক্ষে বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলি সবাইকে পাঠদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
সোয়াব কামানো কিংবা নাম কামানোর উদ্দেশ্যে ফ্রি এতিমখানা, ফ্রি মাদ্রাসা, ফ্রি মসজিদ করে সারা বাংলাদেশ সয়লাব করে দেই ,কিন্তু একটি ফ্রি বিজ্ঞান স্কুল করতে পারি না।যদিও নবীর বনী বিশ্বাস করি,“জ্ঞান অর্জনের জন্য সূদুর চীন দেশে যাও!”যদিও আমরা টাকা অর্জনের জন্য মালএশিয়ার বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াই বা সমূদ্রে আত্ম হুতি দেই অমূল্য প্রান।আমাদের দেশটাও যে মালএমিয়ার মতো হতে পারে সেজন্য উপযুক্ত জ্ঞান অর্জনের শিক্ষালয় আকাংখা আশা পোষন করাতে সচেষ্ঠ নই।বর্তমানে জ্ঞান বিজ্ঞানের অর্জনের প্রধান মাধ্যম ইন্টারনেট।কিন্তু ইন্টানেট টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়।যা এই গরীব দেশে অধিকাংশ মানুষের পক্ষে ব্যয়বহুল।আমার মতে ইন্টারনেট ও বিজ্ঞান শিক্ষাকে একদম ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বাংলাদেশের এক কোটি মাধ্যমিক শিক্ষার্থী যদি বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তি হতে চায় প্রত্যেককে ফ্রি পড়াতে হবে।আর সকল নাকরীকদের ফ্রি ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে হবে। এটা সরকারের দায়িত্ব। প্রতিটি স্কুলে যারা বিজ্ঞান পড়তে চায় তাদের ভর্তুকি দিয়ে পড়িয়ে বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তোলার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
ভূমিকাটি বেশি দীর্ঘ করব না। আজ আমি বিজ্ঞানের এমন একটি সূত্রের কথা বলব যা দ্বারা এ বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
সূত্রটি এই-
E = mc2
(ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার)
এখানে E = Energy
m = mass
c২ = Square time of velocity.
আলোর বর্গের গতিতে কোন বস্তু গতিলাভ করলে সে নিজেই একটি শক্তিতে পরিণত হয়। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আলোর গতিতে কোন বস্তু ছুটতে পারবে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
আমি কর্পোরেট দৃষ্টিকোণ থেকে বলি-
E = Energy
m = money
c2 = Square time of corporate world.
এবার বিশ্লেষণে আসি। বর্তমান বিশ্বে শক্তি হচ্ছে পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদী ব্যক্তি এবং রাষ্ট্র মানেই শক্তি।
এই শক্তি অর্জন করতে হলে দরকার মানি বা অর্থ। ছলে বলে কৌশলে এই অর্থ অর্জন করতে হবে।
আর সি বা কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই পুঁজির নিয়ন্ত্রণকারী। বর্তমান বিশ্বে দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে কর্পোরেট জগত আগ্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে।
আমি শিক্ষার ক্ষেত্রে সূত্রটিকে একটু ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করি-
E = Education
m = manpower
c2 = square time of computer education
শিক্ষাকে যদি একটি বড় শক্তি ধরি তাহলে আমাদের দেশের পুরো জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। ভবিষ্যতের দুনিয়া হবে তথ্যসমৃদ্ধ দুনিয়া। এই তথ্য শক্তির সাথে পারমাণবিক শক্তির ক্ষমতা পরাজিত হবে।
ভবিষ্যতের যুদ্ধ হবে তথ্যযুদ্ধ।অর্থাত যে জাতি যতো বেশী তথ্য জানবে সে জাতি জয়ী হবে।
ধরা যাক আমেরিকা পারমাণবিক বোমার ভয় দেখিয়ে বিশ্বে যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে। এই বোমার ভয়ে বিশ্বের তাবৎ তাবৎ ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো আমেরিকাকে ভয় করে চলছে। এই পারমাণবিক বোমাটি আর কিছুই নয়। ই ইকুয়ালটু এমসি স্কয়ারের কারসাজি। এই সূত্র দ্বারা আবিষ্কৃত শক্তির ভয়েই বিশ্ব কুপোকাৎ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই সূত্রটি বাস্তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৩% সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু ১০০% বলা হয়নি। আরও ০.০০০০০০০০৭% সম্ভাবনা থেকে যায়। আর মহাবিশ্বের কাছে এই রহস্যটুকুই .. সর্বশক্তিমান।
বিজ্ঞান শিক্ষায় পিছিয়ে থাকলে কি হবে। ধর্ম শিক্ষায় আমরা প্রাণপাত করে ফেলি। ধর্ম শিক্ষায় শিক্ষিত করে একজন শিক্ষার্থীকে গোঁড়া ধার্মিক বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয় ।অপরদিকে মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণে আমরা যে শ্রম ও অর্থ ব্যয় করি তার কানাকড়িও বিজ্ঞানাগার বা গবেষণাগার নির্মাণে ব্যয় করি না। বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য তো নয়ই। ধর্ম শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা করা। ধর্ম শিক্ষায়ও বিজ্ঞানকে আনা প্রয়োজন।নিদেনপক্ষে বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলি সবাইকে পাঠদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
সোয়াব কামানো কিংবা নাম কামানোর উদ্দেশ্যে ফ্রি এতিমখানা, ফ্রি মাদ্রাসা, ফ্রি মসজিদ করে সারা বাংলাদেশ সয়লাব করে দেই ,কিন্তু একটি ফ্রি বিজ্ঞান স্কুল করতে পারি না।যদিও নবীর বনী বিশ্বাস করি,“জ্ঞান অর্জনের জন্য সূদুর চীন দেশে যাও!”যদিও আমরা টাকা অর্জনের জন্য মালএশিয়ার বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াই বা সমূদ্রে আত্ম হুতি দেই অমূল্য প্রান।আমাদের দেশটাও যে মালএমিয়ার মতো হতে পারে সেজন্য উপযুক্ত জ্ঞান অর্জনের শিক্ষালয় আকাংখা আশা পোষন করাতে সচেষ্ঠ নই।বর্তমানে জ্ঞান বিজ্ঞানের অর্জনের প্রধান মাধ্যম ইন্টারনেট।কিন্তু ইন্টানেট টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়।যা এই গরীব দেশে অধিকাংশ মানুষের পক্ষে ব্যয়বহুল।আমার মতে ইন্টারনেট ও বিজ্ঞান শিক্ষাকে একদম ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বাংলাদেশের এক কোটি মাধ্যমিক শিক্ষার্থী যদি বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তি হতে চায় প্রত্যেককে ফ্রি পড়াতে হবে।আর সকল নাকরীকদের ফ্রি ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে হবে। এটা সরকারের দায়িত্ব। প্রতিটি স্কুলে যারা বিজ্ঞান পড়তে চায় তাদের ভর্তুকি দিয়ে পড়িয়ে বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তোলার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
ভূমিকাটি বেশি দীর্ঘ করব না। আজ আমি বিজ্ঞানের এমন একটি সূত্রের কথা বলব যা দ্বারা এ বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
সূত্রটি এই-
E = mc2
(ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার)
এখানে E = Energy
m = mass
c২ = Square time of velocity.
আলোর বর্গের গতিতে কোন বস্তু গতিলাভ করলে সে নিজেই একটি শক্তিতে পরিণত হয়। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আলোর গতিতে কোন বস্তু ছুটতে পারবে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
আমি কর্পোরেট দৃষ্টিকোণ থেকে বলি-
E = Energy
m = money
c2 = Square time of corporate world.
এবার বিশ্লেষণে আসি। বর্তমান বিশ্বে শক্তি হচ্ছে পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদী ব্যক্তি এবং রাষ্ট্র মানেই শক্তি।
এই শক্তি অর্জন করতে হলে দরকার মানি বা অর্থ। ছলে বলে কৌশলে এই অর্থ অর্জন করতে হবে।
আর সি বা কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই পুঁজির নিয়ন্ত্রণকারী। বর্তমান বিশ্বে দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে কর্পোরেট জগত আগ্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে।
আমি শিক্ষার ক্ষেত্রে সূত্রটিকে একটু ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করি-
E = Education
m = manpower
c2 = square time of computer education
শিক্ষাকে যদি একটি বড় শক্তি ধরি তাহলে আমাদের দেশের পুরো জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। ভবিষ্যতের দুনিয়া হবে তথ্যসমৃদ্ধ দুনিয়া। এই তথ্য শক্তির সাথে পারমাণবিক শক্তির ক্ষমতা পরাজিত হবে।
ভবিষ্যতের যুদ্ধ হবে তথ্যযুদ্ধ।অর্থাত যে জাতি যতো বেশী তথ্য জানবে সে জাতি জয়ী হবে।
ধরা যাক আমেরিকা পারমাণবিক বোমার ভয় দেখিয়ে বিশ্বে যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে। এই বোমার ভয়ে বিশ্বের তাবৎ তাবৎ ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো আমেরিকাকে ভয় করে চলছে। এই পারমাণবিক বোমাটি আর কিছুই নয়। ই ইকুয়ালটু এমসি স্কয়ারের কারসাজি। এই সূত্র দ্বারা আবিষ্কৃত শক্তির ভয়েই বিশ্ব কুপোকাৎ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই সূত্রটি বাস্তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৩% সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু ১০০% বলা হয়নি। আরও ০.০০০০০০০০৭% সম্ভাবনা থেকে যায়। আর মহাবিশ্বের কাছে এই রহস্যটুকুই .. সর্বশক্তিমান।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Friday, October 16, 2015
হার্ড ডিক্সের সমস্যার সমাধানে সাত কাহন Hard disk problems
হার্ডডিক্স হলো কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ষ্টোরেজ ডিভাইস।এই ডিভাইসে অপারেটিং সিষ্টেম সহ দরকারী ফাইল, তথ্য ,ডকুমেন্ট ইত্যাদি রক্ষিত থাকে ।যদিও অন লাইনে গুগল ড্রাইভে দরকারী ডকুমেন্ট গুলো নিরাপদে রাখা যায়।কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারী গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করেন না।এর প্রধাণ কারন অজ্ঞতা আর দ্বিতীয় প্রধাণ কারণ ইন্টারনেট প্যাকেজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্য।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Wednesday, October 7, 2015
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করুন
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করুন Save From Net Helper সফটওয়্যার দিয়ে!
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড সাধারণত করা যায় না।
যারা একটু এক্সপার্ট তারা কোন সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউনলোড লোড করতে পারেন।
কিন্তু সমস্যা হয় নতুনদের।
নতুনদেরও ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করাতে সমস্যা হবে না,এই লেখা অনুস্মরণ করে কাজ করতে পারলে।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে হলে একটি সফটওয়্যার Save From Net Helper কম্পিউটারে ইষ্টল করে নিলে
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে পারবেন।
এই লিংক SaveFromNetHelper ৭৭০কেবির সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
তারপর আপনার কম্পিউটারের নেট কানেকশন থাকা অবস্থায় ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যারটি সেটাপ দিন ।
সফটওয়্যারটির সার্ভার হতে কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল হবে।
এখন ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিওতে একটি সবুজ রংয়ের তীর চিহ্ন দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করে সহজেই ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড সাধারণত করা যায় না।
যারা একটু এক্সপার্ট তারা কোন সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউনলোড লোড করতে পারেন।
কিন্তু সমস্যা হয় নতুনদের।
নতুনদেরও ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করাতে সমস্যা হবে না,এই লেখা অনুস্মরণ করে কাজ করতে পারলে।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে হলে একটি সফটওয়্যার Save From Net Helper কম্পিউটারে ইষ্টল করে নিলে
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে পারবেন।
এই লিংক SaveFromNetHelper ৭৭০কেবির সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
তারপর আপনার কম্পিউটারের নেট কানেকশন থাকা অবস্থায় ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যারটি সেটাপ দিন ।
সফটওয়্যারটির সার্ভার হতে কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল হবে।
এখন ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিওতে একটি সবুজ রংয়ের তীর চিহ্ন দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করে সহজেই ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Saturday, October 3, 2015
Adobe Photoshop দিয়ে ছবি রিসাইজ করা
ওয়েব পেজ দ্রুত লোড করার পদ্ধতি এবং Adobe Photoshop দিয়ে ছবি রিসাইজ করা।
সকলকে সালাম ও সুভেচ্ছা।আশা করি ভাল আাছেন।
আপনার একটি ওয়েব পেজ আছে।আপনি আপনার লেখার গুনগত মানে সন্তোষ্ট হল্ওে ভিজিটর তেমন আপনার ওয়েব পেজে বা আপনার ব্লগে তেমন আসেন না ।তার একমাত্র কারণ হতে পারে আপনার ওয়েব পেজটি দ্রুত লোড হয় না।এমতাবস্থায় আপনার ওয়েব পেজটির স্পিড কেমন তা জানতে হলে Google page Speed এ চেক করুন।যদি আপনার ওয়েব পেজটি স্লো হয় বা সমস্যা দেখায় ,তবে নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় এডিট করে আপনার ওয়েব পেজটিকে দ্রুত করতে পারবেন।
ওয়েবপেজ দ্রুত লোড না হওয়ার আরেকটি প্রধাণ কারণ ছবি রিসাইজ না করে পোষ্ট করা। Adobe Photoshop দিয়ে ছবি সহজেই রিসাইজ করা যায় ।
Adobe Photoshop দিয়ে কিভাবে ছবি রিসাইজ করা যায় ?
তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখুন ।
আশা করি এখন বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।
Another main cause of the webpage does not load quickly resize images to the post. You can easily resize photos with Adobe Photoshop. With Adobe Photoshop to resize?
Watch the video to find out how.
I hope you understand now.
Thanks.
সকলকে সালাম ও সুভেচ্ছা।আশা করি ভাল আাছেন।
আপনার একটি ওয়েব পেজ আছে।আপনি আপনার লেখার গুনগত মানে সন্তোষ্ট হল্ওে ভিজিটর তেমন আপনার ওয়েব পেজে বা আপনার ব্লগে তেমন আসেন না ।তার একমাত্র কারণ হতে পারে আপনার ওয়েব পেজটি দ্রুত লোড হয় না।এমতাবস্থায় আপনার ওয়েব পেজটির স্পিড কেমন তা জানতে হলে Google page Speed এ চেক করুন।যদি আপনার ওয়েব পেজটি স্লো হয় বা সমস্যা দেখায় ,তবে নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় এডিট করে আপনার ওয়েব পেজটিকে দ্রুত করতে পারবেন।
ওয়েবপেজ দ্রুত লোড না হওয়ার আরেকটি প্রধাণ কারণ ছবি রিসাইজ না করে পোষ্ট করা। Adobe Photoshop দিয়ে ছবি সহজেই রিসাইজ করা যায় ।
Adobe Photoshop দিয়ে কিভাবে ছবি রিসাইজ করা যায় ?
তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখুন ।
আশা করি এখন বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।
Another main cause of the webpage does not load quickly resize images to the post. You can easily resize photos with Adobe Photoshop. With Adobe Photoshop to resize?
Watch the video to find out how.
I hope you understand now.
Thanks.
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Friday, October 2, 2015
লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস Free Antivirus
আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জানাব কিভাবে লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) নেট হতে সংগ্রহ করা যায়।
সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টি ভাইরাস(Free Antivirus) প্রয়োজন হয়।
এছাড়া কাম্পউটার চালনায় অন্যান্য লেটেষ্ট ভার্সন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারও প্রয়োজন হয়।নতুন ব্যবহারকারীরা অনেকের কাছে ওয়েব সাইট ঘেটে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি খুঁজে পেতে সমস্যা হয় বা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
যদি সহজেই প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়া যায় তাহলো তো খুব ভাল হয়।
তাই আজকে আপনাদেরকে কিভাবে সহজেই লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) সহ অন্যান্য সফটওয়্যার পওয়া যায় ,তার উপায় বাতলে দিব।
এখন নিম্নের নিদেশনা অনুস্মরণ করুন।তাহলে সহজেই আপনি অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।
নিচের ছবির মতো প্রদর্শিত হবে।
অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী বা সফটওয়্যারটি কিভাবে ফুল ভার্সন করা যায় তা জানতে হলে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ।।
সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টি ভাইরাস(Free Antivirus) প্রয়োজন হয়।
এছাড়া কাম্পউটার চালনায় অন্যান্য লেটেষ্ট ভার্সন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারও প্রয়োজন হয়।নতুন ব্যবহারকারীরা অনেকের কাছে ওয়েব সাইট ঘেটে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি খুঁজে পেতে সমস্যা হয় বা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
যদি সহজেই প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়া যায় তাহলো তো খুব ভাল হয়।
তাই আজকে আপনাদেরকে কিভাবে সহজেই লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) সহ অন্যান্য সফটওয়্যার পওয়া যায় ,তার উপায় বাতলে দিব।
এখন নিম্নের নিদেশনা অনুস্মরণ করুন।তাহলে সহজেই আপনি অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।
নিচের ছবির মতো প্রদর্শিত হবে।
অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী বা সফটওয়্যারটি কিভাবে ফুল ভার্সন করা যায় তা জানতে হলে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ।।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Sunday, September 20, 2015
সফটওয়ার এর Serial Key কিভাবে সংগ্রহ করা যায়
যারা সফটওয়ার ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন তাদের জন্য সফটওয়ারের Serial Key একটা সমস্যা। কারণ এই Serial Key এর জন্য সয়টাওয়ার গুলো একটা নিদৃষ্ট সময়ের পর অকার্যকর হয়ে পড়ে অথবা সফটওয়ারের শতভাগ কার্যক্ষমতার সুবিধা পাওয়া যায় না।
কারণ আমাদের ব্যবহারকৃত বেশীরভাগ সফটওয়্যার ডেমো ভার্সন । আর এই ডেমো ভার্সনকে অরজিনাল করার জন্যে দরকার Crack File বা Serial Key.
এই Serial Key বের করার সহজ উপায় দেখাবো আজ।
আশা করি এর মাধ্যমে সহজেই প্রয়েজনীয় সফটওয়্যারের Serial Key বের করতে পারবেন।
এবার দেখুন কিভাবে কাঙ্খিত সফটওয়ারের Serial Key পেতে পারেন।
ধরুন আপনার WinUtilities PRO 11.4 সফটওয়ার ও সফটওয়ারের Serial Key প্রয়োজন।
২। তারপর Google সার্চ বক্সে আপনার সফটওয়্যারের নাম এবং সাথে যোগ চিহ্ন দিয়ে এই কোডটি (+94fbr) লিখুন।
৩। Google সার্চ বক্সে
আপনার লেখাটি হবে এমন -WinUtilities PRO 11.4 Setup+94fbr
উপরের ছবিটি দেখুন।ঠিক এভাবেই লিখুন ।
নিচের ছবির মত আসবে।
এখানে থেকেই আপনি নিয়ে নিন আপনার কাঙ্খিত সফটওয়ার + সফটওয়ারের Serial Key।
লেবেলসমূহ:
Information and Technology
Subscribe to:
Posts (Atom)
Showing posts with label Information and Technology. Show all posts
Showing posts with label Information and Technology. Show all posts
Sunday, August 13, 2017
আপনার পার্সওয়ার্ড কি হ্যাক হয়েছে? এক্ষুণি জেনে নিন
আপনার পার্সওয়ার্ড কি হ্যাক হয়েছে? এক্ষুণি জেনে নিন
ইন্টারনেটের যুগে কোনো কাজই এর সাহায্য ছাড়া সম্ভব নয়। তার ওপর স্মার্টফোনের দাপটে দিনে ১৮ ঘণ্টা অনলাইন থাকার প্রবণতা বাড়ছে। কিন্তু ভেবে দেখেছেন, আপনার অ্যাকাউন্ট কি কখনও হ্যাক হয়েছে?
জানার ইচ্ছে হয়নি, কেউ পাসওয়র্ড ক্র্যাক করে দিনের পর দিন আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেখছে বা চুরি করছে কিনা?
যদি ইচ্ছে হয়ে থাকে তবে তা খুব একটা ভুল নয়। কারণ পাসওয়ার্ড আপনার অ্যাকাউন্ট খোলার চাবি। যার সাহায্যে আপনার যাবতীয় ব্যক্তিগত তথ্য এমনকী সম্পত্তিও চুরি হয়ে যেতে পারে!
প্রায় মাস খানেক আগে একটি সমীক্ষায় প্রকাশিত হয়, চলতি বছরের প্রথম ছয় মাসে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে সাইবার ক্রাইম সংঘটিত হয়েছে ভারতে।
কম্পিউটার এমার্জেন্সি রেসপন্স টিম জানিয়েছে, সম্প্রতি হয়ে যাওয়া র্যানসামওয়্যার ভাইরাস অ্যাটাকের পর থেকে পাসওয়র্ড হ্যাক করা আরো সহজ হয়ে গেছে।
বিশ্বের দিকে তাকালে হ্যাকড হওয়া পাসওয়র্ডের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩০৬ মিলিয়ন, যা রীতিমতো আতঙ্কিত করছে বিশেষজ্ঞদের। প্রতি দিন হ্যাকারদের দাপট বাড়ছে। তাদের আটকানোর জন্য নানা রকম ব্যবস্থা নিলেও নিত্যনতুন পন্থায় হ্যাক হচ্ছে ওয়েবসাইট এবং সাধারণ মানুষের অ্যাকাউন্ট।
সম্প্রতি ‘Have I Been Pwned’ নামে একটি ওয়েবসাইট তৈরি হয়েছে, যাতে চাইলে যে কেউ নিজেদের পাসওয়ার্ড কখনও হ্যাক হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। অস্ট্রেলিয়া নিবাসী সাইবার সিক্যুরিটি বিশেষজ্ঞ ট্রয় হান্ট এই টুলটি তৈরি করেছেন।
লিঙ্কে ক্লিক করে যে পেজটি খুলবে তাতে পাসওয়র্ড টাইপ করার একটি নির্দিষ্ট জায়গা রয়েছে। তাতে নিজের পাসওয়র্ড টাইপ করে পাশের PAWNED? বাটনে ক্লিক করলেই আপনি দেখতে পাবেন যাবতীয় তথ্য। যদি হ্যাক হয়ে থাকে, তবে দেরি না করে অবিলম্বে পাসওয়র্ড পাল্টে ফেলার পরামর্শ দিচ্ছে ট্রয়।
Monday, March 7, 2016
আইনস্টাইনের চোখে ধর্ম এবং বিজ্ঞান
আমাদের দেশে শিক্ষার কাছ থেকে বিজ্ঞানকে দূরে ঠেলে রাখার এক আত্মঘাতী প্রবণতা দেখা দিচ্ছে। দেশে এমনিতেই শিক্ষার হার কম। তার উপর বিজ্ঞান শিক্ষা দিন দিন কমতে কমতে একেবারে তলানীতে এসে ঠেকেছে। শহর কেন্দ্রিক মুষ্টিমেয় কিছু ধনী শিক্ষার্থী ছাড়া বিজ্ঞান নিয়ে কেউ পড়তে চায় না। আর এই ধনীদের বিজ্ঞান পড়ার উদ্দেশ্য ইঞ্জিনিয়ার-ডাক্তার হওয়া। কেউ বিজ্ঞানী হওয়ার জন্য বিজ্ঞান পড়েন না।
বিজ্ঞান শিক্ষায় পিছিয়ে থাকলে কি হবে। ধর্ম শিক্ষায় আমরা প্রাণপাত করে ফেলি। ধর্ম শিক্ষায় শিক্ষিত করে একজন শিক্ষার্থীকে গোঁড়া ধার্মিক বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয় ।অপরদিকে মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণে আমরা যে শ্রম ও অর্থ ব্যয় করি তার কানাকড়িও বিজ্ঞানাগার বা গবেষণাগার নির্মাণে ব্যয় করি না। বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য তো নয়ই। ধর্ম শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা করা। ধর্ম শিক্ষায়ও বিজ্ঞানকে আনা প্রয়োজন।নিদেনপক্ষে বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলি সবাইকে পাঠদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
সোয়াব কামানো কিংবা নাম কামানোর উদ্দেশ্যে ফ্রি এতিমখানা, ফ্রি মাদ্রাসা, ফ্রি মসজিদ করে সারা বাংলাদেশ সয়লাব করে দেই ,কিন্তু একটি ফ্রি বিজ্ঞান স্কুল করতে পারি না।যদিও নবীর বনী বিশ্বাস করি,“জ্ঞান অর্জনের জন্য সূদুর চীন দেশে যাও!”যদিও আমরা টাকা অর্জনের জন্য মালএশিয়ার বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াই বা সমূদ্রে আত্ম হুতি দেই অমূল্য প্রান।আমাদের দেশটাও যে মালএমিয়ার মতো হতে পারে সেজন্য উপযুক্ত জ্ঞান অর্জনের শিক্ষালয় আকাংখা আশা পোষন করাতে সচেষ্ঠ নই।বর্তমানে জ্ঞান বিজ্ঞানের অর্জনের প্রধান মাধ্যম ইন্টারনেট।কিন্তু ইন্টানেট টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়।যা এই গরীব দেশে অধিকাংশ মানুষের পক্ষে ব্যয়বহুল।আমার মতে ইন্টারনেট ও বিজ্ঞান শিক্ষাকে একদম ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বাংলাদেশের এক কোটি মাধ্যমিক শিক্ষার্থী যদি বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তি হতে চায় প্রত্যেককে ফ্রি পড়াতে হবে।আর সকল নাকরীকদের ফ্রি ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে হবে। এটা সরকারের দায়িত্ব। প্রতিটি স্কুলে যারা বিজ্ঞান পড়তে চায় তাদের ভর্তুকি দিয়ে পড়িয়ে বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তোলার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
ভূমিকাটি বেশি দীর্ঘ করব না। আজ আমি বিজ্ঞানের এমন একটি সূত্রের কথা বলব যা দ্বারা এ বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
সূত্রটি এই-
E = mc2
(ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার)
এখানে E = Energy
m = mass
c২ = Square time of velocity.
আলোর বর্গের গতিতে কোন বস্তু গতিলাভ করলে সে নিজেই একটি শক্তিতে পরিণত হয়। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আলোর গতিতে কোন বস্তু ছুটতে পারবে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
আমি কর্পোরেট দৃষ্টিকোণ থেকে বলি-
E = Energy
m = money
c2 = Square time of corporate world.
এবার বিশ্লেষণে আসি। বর্তমান বিশ্বে শক্তি হচ্ছে পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদী ব্যক্তি এবং রাষ্ট্র মানেই শক্তি।
এই শক্তি অর্জন করতে হলে দরকার মানি বা অর্থ। ছলে বলে কৌশলে এই অর্থ অর্জন করতে হবে।
আর সি বা কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই পুঁজির নিয়ন্ত্রণকারী। বর্তমান বিশ্বে দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে কর্পোরেট জগত আগ্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে।
আমি শিক্ষার ক্ষেত্রে সূত্রটিকে একটু ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করি-
E = Education
m = manpower
c2 = square time of computer education
শিক্ষাকে যদি একটি বড় শক্তি ধরি তাহলে আমাদের দেশের পুরো জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। ভবিষ্যতের দুনিয়া হবে তথ্যসমৃদ্ধ দুনিয়া। এই তথ্য শক্তির সাথে পারমাণবিক শক্তির ক্ষমতা পরাজিত হবে।
ভবিষ্যতের যুদ্ধ হবে তথ্যযুদ্ধ।অর্থাত যে জাতি যতো বেশী তথ্য জানবে সে জাতি জয়ী হবে।
ধরা যাক আমেরিকা পারমাণবিক বোমার ভয় দেখিয়ে বিশ্বে যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে। এই বোমার ভয়ে বিশ্বের তাবৎ তাবৎ ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো আমেরিকাকে ভয় করে চলছে। এই পারমাণবিক বোমাটি আর কিছুই নয়। ই ইকুয়ালটু এমসি স্কয়ারের কারসাজি। এই সূত্র দ্বারা আবিষ্কৃত শক্তির ভয়েই বিশ্ব কুপোকাৎ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই সূত্রটি বাস্তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৩% সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু ১০০% বলা হয়নি। আরও ০.০০০০০০০০৭% সম্ভাবনা থেকে যায়। আর মহাবিশ্বের কাছে এই রহস্যটুকুই .. সর্বশক্তিমান।
বিজ্ঞান শিক্ষায় পিছিয়ে থাকলে কি হবে। ধর্ম শিক্ষায় আমরা প্রাণপাত করে ফেলি। ধর্ম শিক্ষায় শিক্ষিত করে একজন শিক্ষার্থীকে গোঁড়া ধার্মিক বানিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয় ।অপরদিকে মসজিদ মাদ্রাসা নির্মাণে আমরা যে শ্রম ও অর্থ ব্যয় করি তার কানাকড়িও বিজ্ঞানাগার বা গবেষণাগার নির্মাণে ব্যয় করি না। বিজ্ঞান শিক্ষার জন্য তো নয়ই। ধর্ম শিক্ষার মূল উদ্দেশ্য হওয়া উচিত নীতি-নৈতিকতা শিক্ষা করা। ধর্ম শিক্ষায়ও বিজ্ঞানকে আনা প্রয়োজন।নিদেনপক্ষে বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়গুলি সবাইকে পাঠদানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
সোয়াব কামানো কিংবা নাম কামানোর উদ্দেশ্যে ফ্রি এতিমখানা, ফ্রি মাদ্রাসা, ফ্রি মসজিদ করে সারা বাংলাদেশ সয়লাব করে দেই ,কিন্তু একটি ফ্রি বিজ্ঞান স্কুল করতে পারি না।যদিও নবীর বনী বিশ্বাস করি,“জ্ঞান অর্জনের জন্য সূদুর চীন দেশে যাও!”যদিও আমরা টাকা অর্জনের জন্য মালএশিয়ার বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াই বা সমূদ্রে আত্ম হুতি দেই অমূল্য প্রান।আমাদের দেশটাও যে মালএমিয়ার মতো হতে পারে সেজন্য উপযুক্ত জ্ঞান অর্জনের শিক্ষালয় আকাংখা আশা পোষন করাতে সচেষ্ঠ নই।বর্তমানে জ্ঞান বিজ্ঞানের অর্জনের প্রধান মাধ্যম ইন্টারনেট।কিন্তু ইন্টানেট টাকা দিয়ে ব্যবহার করতে হয়।যা এই গরীব দেশে অধিকাংশ মানুষের পক্ষে ব্যয়বহুল।আমার মতে ইন্টারনেট ও বিজ্ঞান শিক্ষাকে একদম ফ্রি করে দেওয়া উচিত। বাংলাদেশের এক কোটি মাধ্যমিক শিক্ষার্থী যদি বিজ্ঞান গ্রুপে ভর্তি হতে চায় প্রত্যেককে ফ্রি পড়াতে হবে।আর সকল নাকরীকদের ফ্রি ইন্টারনেট সেবার আওতায় আনতে হবে। এটা সরকারের দায়িত্ব। প্রতিটি স্কুলে যারা বিজ্ঞান পড়তে চায় তাদের ভর্তুকি দিয়ে পড়িয়ে বিজ্ঞানমনস্ক জাতি গড়ে তোলার দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে।
ভূমিকাটি বেশি দীর্ঘ করব না। আজ আমি বিজ্ঞানের এমন একটি সূত্রের কথা বলব যা দ্বারা এ বিশ্ব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে।
সূত্রটি এই-
E = mc2
(ই ইকুয়াল টু এমসি স্কয়ার)
এখানে E = Energy
m = mass
c২ = Square time of velocity.
আলোর বর্গের গতিতে কোন বস্তু গতিলাভ করলে সে নিজেই একটি শক্তিতে পরিণত হয়। এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ আলোর গতিতে কোন বস্তু ছুটতে পারবে বলে প্রমাণিত হয়েছে।
আমি কর্পোরেট দৃষ্টিকোণ থেকে বলি-
E = Energy
m = money
c2 = Square time of corporate world.
এবার বিশ্লেষণে আসি। বর্তমান বিশ্বে শক্তি হচ্ছে পুঁজিবাদ। পুঁজিবাদী ব্যক্তি এবং রাষ্ট্র মানেই শক্তি।
এই শক্তি অর্জন করতে হলে দরকার মানি বা অর্থ। ছলে বলে কৌশলে এই অর্থ অর্জন করতে হবে।
আর সি বা কর্পোরেট ওয়ার্ল্ড হচ্ছে এই পুঁজির নিয়ন্ত্রণকারী। বর্তমান বিশ্বে দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে কর্পোরেট জগত আগ্রাসী তৎপরতা চালাচ্ছে।
আমি শিক্ষার ক্ষেত্রে সূত্রটিকে একটু ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করি-
E = Education
m = manpower
c2 = square time of computer education
শিক্ষাকে যদি একটি বড় শক্তি ধরি তাহলে আমাদের দেশের পুরো জনগোষ্ঠীকে তথ্যপ্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে হবে। ভবিষ্যতের দুনিয়া হবে তথ্যসমৃদ্ধ দুনিয়া। এই তথ্য শক্তির সাথে পারমাণবিক শক্তির ক্ষমতা পরাজিত হবে।
ভবিষ্যতের যুদ্ধ হবে তথ্যযুদ্ধ।অর্থাত যে জাতি যতো বেশী তথ্য জানবে সে জাতি জয়ী হবে।
ধরা যাক আমেরিকা পারমাণবিক বোমার ভয় দেখিয়ে বিশ্বে যা ইচ্ছা তাই করে যাচ্ছে। এই বোমার ভয়ে বিশ্বের তাবৎ তাবৎ ক্ষমতাধর রাষ্ট্রগুলো আমেরিকাকে ভয় করে চলছে। এই পারমাণবিক বোমাটি আর কিছুই নয়। ই ইকুয়ালটু এমসি স্কয়ারের কারসাজি। এই সূত্র দ্বারা আবিষ্কৃত শক্তির ভয়েই বিশ্ব কুপোকাৎ। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এই সূত্রটি বাস্তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে ৯৯.৯৯৯৯৯৯৯৩% সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। লক্ষ্য করুন এখানে কিন্তু ১০০% বলা হয়নি। আরও ০.০০০০০০০০৭% সম্ভাবনা থেকে যায়। আর মহাবিশ্বের কাছে এই রহস্যটুকুই .. সর্বশক্তিমান।
Friday, October 16, 2015
হার্ড ডিক্সের সমস্যার সমাধানে সাত কাহন Hard disk problems
হার্ডডিক্স হলো কম্পিউটারের গুরুত্বপূর্ণ ষ্টোরেজ ডিভাইস।এই ডিভাইসে অপারেটিং সিষ্টেম সহ দরকারী ফাইল, তথ্য ,ডকুমেন্ট ইত্যাদি রক্ষিত থাকে ।যদিও অন লাইনে গুগল ড্রাইভে দরকারী ডকুমেন্ট গুলো নিরাপদে রাখা যায়।কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারী গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করেন না।এর প্রধাণ কারন অজ্ঞতা আর দ্বিতীয় প্রধাণ কারণ ইন্টারনেট প্যাকেজের মাত্রাতিরিক্ত মূল্য।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
যেহেতু হার্ডডিক্সে আপনার মূল্যমান ডাটা গুলো রক্ষিত থাকে সেহেতু হার্ডাডক্স রক্ষাণাবেক্ষণ করা অতীব জরুরী ।হার্ডডিক্স রক্ষানাবেক্ষণের জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• নিয়মিত হার্ডডিক্স স্কেন করুন ।
যদি আপনার ইউ পি এস না থাকে আর চালু অবস্থায় কারেন্ট চলে যায়
তবে কম্পিউটার চালু করার প্রথমেই স্কেন ডিক্স চালিয়ে হার্ডডিক্স স্কেন করুন।
• নিয়মিত ডিক্স ডিফ্রাগ করুন।
• এজন্য উইন ইউটিলিটি সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।
এতে আপনার হার্ডডিক্স নষ্ট হবার সম্ভবনা থাকবে না।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়বে না।দীর্ঘকাল আপনার ডাটা গুলো সুরক্ষিত থাকবে।কম্পিউটার চলবে দ্রুত গতিতে।
হার্ডডিক্স এ কপি , ডিলিট করা যায় ক্ষেত্র বিশেষে পাঁচ হাজার থেকে দশ হাজার বার।এছাড়া ভাইরাস জনিত কারণে সি ড্রাইভ ফর্মেট করে পূনরায় উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হয়।এই কপি ডিলিট বা ফর্মেট বেশী বেশী করার কারণে হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো হয়ে যতে পারে।ফলে সার্বিকভাবে কম্পিউটারের বুট টাইম দীর্ঘতর হয় বা কম্পিইটার স্লো হয়ে যায়।এর থেকে পরিত্রানের সহজ উপায় হলো এই যে, –
• সফটয়্যার গুলো ডিফল্ট হিসাবে সি ড্রাইভে ইনষ্টল না করে অন্য ড্রাইভ যেমন ডি ড্রাইভে ইনষ্টল করা।এজন্য সফটওয়্যার ইনষ্টলের সময় ডি ড্রাইভে সে সফওয়্যারের নামে একটি ফোল্ডার ক্রিয়েট করে,কাষ্টম ইষ্টল হিসেবে ক্রিয়েট করা ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে নিয়ে ডি ড্রাইভে যে কোন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা যাবে।
• উইন্ডোজ রিফ্রেস করা।
উইন্ডোজে ভাইরাস আক্রান্ত হলে,কোন সফটওয়্যার ঠিক মতো রান না করলে,সর্বোপরি অপারেটিং সিষ্টেম স্লো হয়ে গেলে।সি ড্রাইভ ফরমেট করে উইন্ডোজ ইষ্টল করা হয়।কিন্তু হার্ডডিক্সের সি ড্রাইভ ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করে হার্ডডিক্স ফর্মেট এড়ানো যায়।হার্ডডিক্স ফর্মেট না করে উইন্ডোজ রিফ্রেস করা একটি উত্তম পন্থা ।এতে হার্ডডিক্স অযথা ফর্মেট করতে হয় না বলে,হার্ড ডিক্সের উপর চাপ কম পড়ে ।ফলে হার্ডডিক্স দীর্ঘস্থায়ী হয়।কম্পিউটার স্লো হয় না।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পূর্বে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম গুলো কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে আনইষ্টল করে নিতে হবে।কারণ উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর কিছু প্রোগ্রাম কাজ করবে না।কিন্তু সি ড্রাইভে প্রোগ্রামগুলোর লিংক রয়ে যাবে ।এজন্য আনইষ্টল করা প্রয়োজন।উইন্ডোজ রিফ্রেস করার পর পূনরায় প্রয়োজন মতো ইনষ্টল করে নেয়া যাবে।এখানে উল্লেখ করা প্রয়োজন যে উইন্ডোজ রিফ্রেসে অন্যান্য পার্টিশনের ডাটার কোন লস বা পরিবর্তন হবে না বা ডাটা গুলো আগের মতো সুরক্ষিত থাকবে।
উইন্ডোজ ৮ রিফ্রেস করার পদ্ধতি-
• কন্ট্রোল প্যানেলে গিয়ে সফটওয়্যার গুলো আনইনষ্টল করুন।
• সিডি/ডিভিডি ড্রাইভে পূর্বের ইনষ্টলকৃত অপারেটিং সিস্টেমের ডিভিডি রমটি প্রবেশ করান।
• কম্পিউটার রিষ্টার্ট করুন।
• কী বোর্ডের স্পেস বার চেপে ডিভিডি রম হতে অপারেটিং সিষ্টেম বুট করুন।
• Windows Setup উইন্ডোর Next এ ক্লিক করুন ।
• Repair your Computer এ ক্লিক করুন।
• Trouble Shoot এ ক্লিক করুন ।
• Refresh your Pc তে ক্লিক করুন।
কিছু সময় নিয়ে১% হতে ১০০% উইন্ডোজ রিফ্রেস হবে।এবার দেখুন কম্পিউটার অনেক ফাষ্ট হয়ে গিয়েছে।
সতর্কতা- যদি আপনার ডটিা গুলোর ব্যাকাপ না থাকে তবে Reset your Pc তে ক্লিক করবেন না।কম্পিইটারের ডাটা মুছে যাবে বা লস হয়ে যেতে পারে।
একটি ভাল অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন।
যদি কম্পিউটারে বা হার্ডডিক্সে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল করতে ব্যর্থ হন, তবে বার বার চেষ্টা করবেন না।কারণ এর ফলে আপনার হার্ডডিক্স এর MBR সমস্যা হতে পারে। এমবিআর মানে মাস্টার বুট রেকর্ড। হার্ডডিস্কের কোন পার্টিশনের কোথায় বুট সেক্টর আছে সেটা দেখানোর জন্যে হার্ডডিস্কের একেবারে প্রথম ট্র্যাকের প্রথম সেক্টরে (প্রায় ৫১২ বাইট) কিছু তথ্য থাকে। এটাই এমবিআর। MBR সমস্যা সমাধান না করতে পারলে হার্ডডিক্স ইনেক্টিভ হয়ে যেতে পারে চীরতরে। MBR এর সমাধানের পদ্ধতি নিচে দেয়া হয়েছে।
হার্ডডিক্সের রান টাইম স্লো বা রেসপন্স ক্ষীণ হলে অপারেটিং সিষ্টেম ইস্টল হতে বাঁধা গ্রস্থ হয় ।এরূপ হার্ডডিক্সটিকে শতভাগ কর্যক্ষম করা প্রয়োজন হতে পারে।এজন্য প্রয়োজন HDD Generator সফটয়্যারটি ।
HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্স কার্যক্ষম করার পদ্ধতি-
• একটি সচল কমিাপউটারে HDD Generator ডাউনলোড করুন।
• সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাটডাউন করে অচল হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করে চালু করুন।
• HDD Generator সফটওয়্যার দিয়ে অচল হার্ডডিক্সটি স্কেন করুন।
• কোন ডাটা লস না হয়েই ,হার্ডডিক্সটি সচল হবে ।এখন হার্ডডিক্সটি আগের মতো ব্যবহার করতে পারবেন।
উইন্ডোজ অচল হয়ে গিয়েছে ।বার বার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার চেষ্টা করেছেন।উইন্ডোজ ইনষ্টলের সময় হঠাত করে কারেন্ট চলে গিয়েছে।পরবর্তীতে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা যাচ্ছে না।নিরুপায় হয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন সকল ডাটা লস করে হলেও হার্ডডিক্সটিকে সচল করার জন্য নতুন করে পার্টিশন করবেন ।কিন্তু পার্টিশন করা যাচ্ছে না।পার্টিশন ম্যাজিক বা এফ ডিক্স কমান্ড প্রয়োগ করা যাচ্ছে না।কোন পার্টিশনের সফটওয়্যার কাজ করছে না।তবে জানবেন হার্ডডিক্সটির MBR সমস্যা হয়েছে। MBR সমস্যার সমাধান না হলে হার্ডডিক্সে কোন কাজ করতে পারবেন না।হার্ডডিক্সটেকে কার্যক্ষম কনতে হলে MBR সমস্যা সমাধান করতে হবে।এক্ষেত্রে হার্ডডিক্সটি বায়োস কর্তৃক ডিটেক্ট হয় কি না তা জানা প্রয়োজন।জানার জন্য কম্পিউটার ষ্টার্ট করে অপারেটিং সিষ্টেম লোডের প্রক্রিয়ার আগে কী বোর্ডের F2 অথবা DEL কী চেপে BIOS এ প্রবেশ করুন । BIOS কানেকশনে যদি আপনার হার্ডডিক্সটি প্রদর্শিত হয়।তবে হার্ডডিক্সটি ব্যবহার উপযোগী করতে পারবেন।এক্ষেত্রে আপনার একমাত্র উদ্ধারকারী হতে পারে Windows 2000 এর বুটেবল সিডি । হার্ড ডিক্সটি সচল কার্যক্ষম করার জন্য নিম্নের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন ।
• Windows 2000 এর বুটেবল সিডিটি ডিভিডি রমে প্রবেশ করান ।
• উইনন্ডোজ ২০০০ এর সিডি থেকে কম্পিউটার বুট করুন।
• F3 চেপে পার্টিশন ডিলিট করে বের হয়ে আসুন।
• এখন Windows98 এর সিডি দিয়ে কস্পিউটার বুট করে Fdisk কমান্ড দিয়ে পার্টিশন করুন।
• হাই লেবেল ফর্মেট করুন।এটা উইন্ডোজ ইনষ্টলের পরেও করা যায়।
• তবে C:\ ড্রাইভ এক্টিভ করতে ভুলে যাবেন না।
• বেরিয়ে এসে আপনার পছন্দ মতো যে কোন উইন্ডোজ ভার্সন ইনষ্টল করুন।
Windows 2000 ও Windows98 বুটেবল সিডি ফেলনা নয় বরং প্রয়েজনীয়।যেমনটি লোকে বলে,‘ পুরানো চাল ভাতে বাড়ে!’
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বেশ পুরাতন হয় ।কোন কমান্ড নিতে বিলম্ব করে বা কমান্ড প্রয়োগ করা যায় না।তবে আপনার হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করা প্রয়োজন হতে পারে।
লো লেবেল ফর্মেটের জন্য নিচের পদ্ধতি অনুস্মরণ করুন।
• কোন সচল কম্পিউটারে লো লেবেল ফরমেট সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
• সফওয়্যারটি ইনষ্টল করুন।
• কম্পিউটারটি শাট ডাউন করে হার্ডডিক্সটি সংযুক্ত করুন।
• লো লেবেল সফটওয়্যার দিয়ে হার্ডডিক্সটি লো লেবেল ফর্মেট করুন।
• পর্টিশন ম্যাজিক বা উইন্ডোজের বুটেবল সিডি দিয়ে প্রয়োজন মতো পর্টিশন করুন ও হাইলেবেল ফর্মেট করে নিন।
• এখন হার্ডডিক্সটি অপারেটিং সিষ্টেমের জন্য ১০০% প্রস্তুত।
• যদি ডাউনলোডকৃত সফওয়্যারগুলো জিপ করা থাকে। তবে আনজিপ করুন 7-Zip সফটওয়্যার দিয়ে ।
আর যদি আপনার হার্ডডিক্সটি বায়োস Basic Input/Output System সেটিংয়ে প্রদর্শিত না হয় ! তবে জানবেন হার্ডডিক্সটি পাল্টানোর সময় হয়ে গেছে।
Wednesday, October 7, 2015
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করুন
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করুন Save From Net Helper সফটওয়্যার দিয়ে!
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড সাধারণত করা যায় না।
যারা একটু এক্সপার্ট তারা কোন সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউনলোড লোড করতে পারেন।
কিন্তু সমস্যা হয় নতুনদের।
নতুনদেরও ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করাতে সমস্যা হবে না,এই লেখা অনুস্মরণ করে কাজ করতে পারলে।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে হলে একটি সফটওয়্যার Save From Net Helper কম্পিউটারে ইষ্টল করে নিলে
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে পারবেন।
এই লিংক SaveFromNetHelper ৭৭০কেবির সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
তারপর আপনার কম্পিউটারের নেট কানেকশন থাকা অবস্থায় ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যারটি সেটাপ দিন ।
সফটওয়্যারটির সার্ভার হতে কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল হবে।
এখন ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিওতে একটি সবুজ রংয়ের তীর চিহ্ন দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করে সহজেই ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড সাধারণত করা যায় না।
যারা একটু এক্সপার্ট তারা কোন সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউনলোড লোড করতে পারেন।
কিন্তু সমস্যা হয় নতুনদের।
নতুনদেরও ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করাতে সমস্যা হবে না,এই লেখা অনুস্মরণ করে কাজ করতে পারলে।
ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে হলে একটি সফটওয়্যার Save From Net Helper কম্পিউটারে ইষ্টল করে নিলে
সহজেই ইউটিউব ফেসবুক হতে ভিডিও ডাউন লোড করতে পারবেন।
এই লিংক SaveFromNetHelper ৭৭০কেবির সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন ।
তারপর আপনার কম্পিউটারের নেট কানেকশন থাকা অবস্থায় ডাউনলোডকৃত সফটওয়্যারটি সেটাপ দিন ।
সফটওয়্যারটির সার্ভার হতে কিছু সময়ের মধ্যে আপনার কম্পিউটারে ইনষ্টল হবে।
এখন ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিওতে একটি সবুজ রংয়ের তীর চিহ্ন দেখতে পাবেন।
সেখানে ক্লিক করে সহজেই ইউটিউব ও ফেসবুকের ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
Saturday, October 3, 2015
Adobe Photoshop দিয়ে ছবি রিসাইজ করা
ওয়েব পেজ দ্রুত লোড করার পদ্ধতি এবং Adobe Photoshop দিয়ে ছবি রিসাইজ করা।
সকলকে সালাম ও সুভেচ্ছা।আশা করি ভাল আাছেন।
আপনার একটি ওয়েব পেজ আছে।আপনি আপনার লেখার গুনগত মানে সন্তোষ্ট হল্ওে ভিজিটর তেমন আপনার ওয়েব পেজে বা আপনার ব্লগে তেমন আসেন না ।তার একমাত্র কারণ হতে পারে আপনার ওয়েব পেজটি দ্রুত লোড হয় না।এমতাবস্থায় আপনার ওয়েব পেজটির স্পিড কেমন তা জানতে হলে Google page Speed এ চেক করুন।যদি আপনার ওয়েব পেজটি স্লো হয় বা সমস্যা দেখায় ,তবে নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় এডিট করে আপনার ওয়েব পেজটিকে দ্রুত করতে পারবেন।
ওয়েবপেজ দ্রুত লোড না হওয়ার আরেকটি প্রধাণ কারণ ছবি রিসাইজ না করে পোষ্ট করা। Adobe Photoshop দিয়ে ছবি সহজেই রিসাইজ করা যায় ।
Adobe Photoshop দিয়ে কিভাবে ছবি রিসাইজ করা যায় ?
তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখুন ।
আশা করি এখন বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।
Another main cause of the webpage does not load quickly resize images to the post. You can easily resize photos with Adobe Photoshop. With Adobe Photoshop to resize?
Watch the video to find out how.
I hope you understand now.
Thanks.
সকলকে সালাম ও সুভেচ্ছা।আশা করি ভাল আাছেন।
আপনার একটি ওয়েব পেজ আছে।আপনি আপনার লেখার গুনগত মানে সন্তোষ্ট হল্ওে ভিজিটর তেমন আপনার ওয়েব পেজে বা আপনার ব্লগে তেমন আসেন না ।তার একমাত্র কারণ হতে পারে আপনার ওয়েব পেজটি দ্রুত লোড হয় না।এমতাবস্থায় আপনার ওয়েব পেজটির স্পিড কেমন তা জানতে হলে Google page Speed এ চেক করুন।যদি আপনার ওয়েব পেজটি স্লো হয় বা সমস্যা দেখায় ,তবে নির্দেশনা মোতাবেক প্রয়োজনীয় এডিট করে আপনার ওয়েব পেজটিকে দ্রুত করতে পারবেন।
ওয়েবপেজ দ্রুত লোড না হওয়ার আরেকটি প্রধাণ কারণ ছবি রিসাইজ না করে পোষ্ট করা। Adobe Photoshop দিয়ে ছবি সহজেই রিসাইজ করা যায় ।
Adobe Photoshop দিয়ে কিভাবে ছবি রিসাইজ করা যায় ?
তা জানতে হলে ভিডিওটি দেখুন ।
আশা করি এখন বুঝতে পারছেন।
ধন্যবাদ।
Another main cause of the webpage does not load quickly resize images to the post. You can easily resize photos with Adobe Photoshop. With Adobe Photoshop to resize?
Watch the video to find out how.
I hope you understand now.
Thanks.
Friday, October 2, 2015
লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস Free Antivirus
আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজ আপনাদের জানাব কিভাবে লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) নেট হতে সংগ্রহ করা যায়।
সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টি ভাইরাস(Free Antivirus) প্রয়োজন হয়।
এছাড়া কাম্পউটার চালনায় অন্যান্য লেটেষ্ট ভার্সন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারও প্রয়োজন হয়।নতুন ব্যবহারকারীরা অনেকের কাছে ওয়েব সাইট ঘেটে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি খুঁজে পেতে সমস্যা হয় বা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
যদি সহজেই প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়া যায় তাহলো তো খুব ভাল হয়।
তাই আজকে আপনাদেরকে কিভাবে সহজেই লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) সহ অন্যান্য সফটওয়্যার পওয়া যায় ,তার উপায় বাতলে দিব।
এখন নিম্নের নিদেশনা অনুস্মরণ করুন।তাহলে সহজেই আপনি অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।
নিচের ছবির মতো প্রদর্শিত হবে।
অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী বা সফটওয়্যারটি কিভাবে ফুল ভার্সন করা যায় তা জানতে হলে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ।।
সকল কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টি ভাইরাস(Free Antivirus) প্রয়োজন হয়।
এছাড়া কাম্পউটার চালনায় অন্যান্য লেটেষ্ট ভার্সন প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারও প্রয়োজন হয়।নতুন ব্যবহারকারীরা অনেকের কাছে ওয়েব সাইট ঘেটে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি খুঁজে পেতে সমস্যা হয় বা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
যদি সহজেই প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়া যায় তাহলো তো খুব ভাল হয়।
তাই আজকে আপনাদেরকে কিভাবে সহজেই লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস(Free Antivirus) সহ অন্যান্য সফটওয়্যার পওয়া যায় ,তার উপায় বাতলে দিব।
এখন নিম্নের নিদেশনা অনুস্মরণ করুন।তাহলে সহজেই আপনি অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
প্রথমে এখানে ক্লিক করুন।
নিচের ছবির মতো প্রদর্শিত হবে।
অাপনার কাঙ্খিত লেটেষ্ট ভার্সন ফ্রি এন্টিভাইরাস (Free Antivirus) অথবা প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাবেন।
সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী বা সফটওয়্যারটি কিভাবে ফুল ভার্সন করা যায় তা জানতে হলে এখানে ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ।।
Sunday, September 20, 2015
সফটওয়ার এর Serial Key কিভাবে সংগ্রহ করা যায়
যারা সফটওয়ার ডাউনলোড করে ব্যবহার করেন তাদের জন্য সফটওয়ারের Serial Key একটা সমস্যা। কারণ এই Serial Key এর জন্য সয়টাওয়ার গুলো একটা নিদৃষ্ট সময়ের পর অকার্যকর হয়ে পড়ে অথবা সফটওয়ারের শতভাগ কার্যক্ষমতার সুবিধা পাওয়া যায় না।
কারণ আমাদের ব্যবহারকৃত বেশীরভাগ সফটওয়্যার ডেমো ভার্সন । আর এই ডেমো ভার্সনকে অরজিনাল করার জন্যে দরকার Crack File বা Serial Key.
এই Serial Key বের করার সহজ উপায় দেখাবো আজ।
আশা করি এর মাধ্যমে সহজেই প্রয়েজনীয় সফটওয়্যারের Serial Key বের করতে পারবেন।
এবার দেখুন কিভাবে কাঙ্খিত সফটওয়ারের Serial Key পেতে পারেন।
ধরুন আপনার WinUtilities PRO 11.4 সফটওয়ার ও সফটওয়ারের Serial Key প্রয়োজন।
২। তারপর Google সার্চ বক্সে আপনার সফটওয়্যারের নাম এবং সাথে যোগ চিহ্ন দিয়ে এই কোডটি (+94fbr) লিখুন।
৩। Google সার্চ বক্সে
আপনার লেখাটি হবে এমন -WinUtilities PRO 11.4 Setup+94fbr
উপরের ছবিটি দেখুন।ঠিক এভাবেই লিখুন ।
নিচের ছবির মত আসবে।
এখানে থেকেই আপনি নিয়ে নিন আপনার কাঙ্খিত সফটওয়ার + সফটওয়ারের Serial Key।
Subscribe to:
Posts (Atom)