বাংলাদেশে অভিশাপই নিয়তি
বাংলাদেশে চলছে দুর্নীতি স্বজনপ্রীতি লুটপাটের বৈষম্যের সামাজিক ব্যাধিএই অভিশপ্ত ব্যধিতে আক্রান্ত সমস্ত দেশ ।
যদি বলা হয় দুর্নীতি দূর করার জন্য কাজ করা হচ্ছে ।
তবে তা একটি নিদারুন বাস্তব প্রতারণা মাত্র ।
এক্ষেত্রে দুর্নীতি দূর করার বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিগত প্রয়াস বড় কিছু লাভ করার নিমিত্ত নিজেকে সাধু বলে প্রচারণার উপলক্ষ হতে পারে মাত্র।
এ উপলক্ষে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বংশবদ চেতনাধারীদের দ্বারা বেআইনী বিচারহীনতায় ক্ষমতার অপব্যবহারের দাম্ভিক চেতনায় ভোক্তভোগীর বিচারের নামে হতে পারে জেল জুলুম লাঞ্চনা গঞ্জনা হয়রানী ।
এ এক অভিশপ্ত পরিবেশ ।
বিপদে মানুষ হিসাবে মানুষের পাশে কেউ কোথাও কেউ নেই ।
আছে শুধু দম্ভ অহংকার ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে হয়রানী করার মনোবৃত্তি।
দেশের দম্ভের বিচারহীন অবিচারে ক্ষমতার অপব্যবহারকারীর কাছেই লাঞ্চিত অবসন্ন চেতনাহীন বাঁচার আর্জি।
তারপর চলতে পারে দুর্নীতি যুক্ত পরিবেশেই দাম্ভিক দোষারোপের উপদেশ বানী।
যা এক বৈষম্যের দম্ভের মুর্তিমান অভিশাপ বলে মনে হতে পারে।
কী অদ্ভুদ !দুর্নীতি দূর করার প্রচারণা চলে দুর্নীতিময় পরিবেশে।
দুর্নীতিময় পরিবেশে সাধারণ মানুষের বৈষম্যে বেঁচে থাকার চেতনাই মুখ্য ।
দুর্নীত দূর করা প্রচারণা মাত্র ।
ফলাফল জন হয়রানী ।
এ পরিবেশে জনা কয়েককে শান্তি দিয়ে দুর্নীতি দূর করা যা্য় না বরং মানব সত্তাকে মির্মম অপমান জনক ভাবে লাঞ্চিত করা হয় দাম্ভিক স্বৈরাচারী আচরণে।
কিন্ত দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিশপ্ত পরিবেশের কখনো উন্নতি হয় না।
হতে পারে না।
কারণ দুর্নীতিতে কিছু মানুষের জীবন দুর্বিসহ করে চমক দেয়া যায়।
এরূপ পরিস্থিতিতে আত্ম প্রাসাদের বিকৃত মানুষিক বিক্রিয়া প্রতিক্রিয়া বিকশিত পারে।
কেউ কেউ সমবেদনা জানাতে দুর্নীতিময় পরিবেশ উল্লেখ করে ভগ্যের লিখন বলতে পারেন।
কিন্তু চীর বৈষম্যের বাংলাদেশে দুর্নীত মুক্তির পরিবেশ সৃষ্টির পথ রুদ্ধ।
এরূপ বৈষম্যময় পরিবেশে সামাজিক অবনতি তিলে তিলে অবধারিত ।
অতএব বাংলাদেশে অভিশাপই নিয়তি।
আল্লাহ মাফ করুন।