Living up clams
Walking through the beautiful bucolic village.I saw a little bit of water, some of the lower two women are picking up off the ground.
I went to ask,
"What you're doing? '
A woman answered that,
-`We are collected clams. ’
I have to ask again,
- "What do you do with oysters? '
The women said that,
-‘This collection of mussels and fish will be sold to farmers.
These fish will feed the fishes in the pond as fish farmers. ’
"How to sell oyster" Ask him.
- "Sell at 12 taka per kilogram."
How Daily kilograms of mussels can you collect? '
Daily from 10 kg to 12 kg, collecting clams. "Replied the woman.
She also reported that the -
Fish farm owners were bought at Rs 12 taka per kilogram.
The woman said her husband had left her in a year.
Her two children.
There is no living family income.
So easy as picking up off the mussels.
That women are more informed,
They are too poor to do without this there is no other way to execute Give them assets.
I realized that very little money for a family of 120 taka,
This is by no means a small amount might not be enough.
I thought more freely in the collection of mussels should be used as a food fish in the pond What?
Freely every day due to an accumulation of clams, mussels in Bangladesh to be extinct.
Bangladesh, as one of many species of animals are already gone.
Bangla
ঝিনুক কুড়িয়ে জীবিকা নির্বাহ
গ্রামের সুন্দর মেঠো পথ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিলাম।দেখলাম এক অল্প পানির নিম্ন ভূমিতে দুজন মহিলা কিছু একটা কুড়াচ্ছে।
কাছে গিয়ে জিঞ্জাসা করলাম,
-‘আপনারা কি করছেন।’
একজন মহিলা উত্তর দিলেন যে,
-‘আমরা ঝিনুক সংগ্রহ করছি।’
আমি আবার জিঞ্জাসা করলাম,
-‘এই ঝিনুক দিয়ে কি করবেন?’
মহিলারা উত্তরে বললেন যে ,
‘এই ঝিনুক সংগ্রহ করে মাছ চাষীদের কাছে বিক্রী করব।
মাছ চাষীরা এগুলো মাছের খাদ্য হিসাবে পুকুরের মাছদের দিবেন।’
-‘ঝিনুক গুলো কিভাবে বিক্রয় করেন’-জিজ্ঞাসা করলাম।
-‘প্রতি কিলোগ্রাম ১২ টাকা করে দরে বিক্রয় করি।’
-দৈনিক কতো কিলোগ্রাম ঝিনুক সংগ্রহ করতে পারেন?’
-দৈনিক ১০ হতে ১২ কিলোগ্রাম ঝিনুক সংগ্রহ করতে পারি।’ উত্তরে বললেন মহিলা।
মহিলাটি জানালেন যে,-
প্রতি কিলোগ্রাম ১২ টাকা দরে কিনে নেন মৎস্য খামারের মালিকগণ।
মহিলাটি জানালেন স্বামী তাকে ত্যাগ করে চলে গেছেন এক বছর হয়।
তার দুটি ছেলে মেয়ে।
পরিবারের আয় রোজগারের কেউ নেই।
তাই সহজ কাজ হিসাবে ঝিনুক কুড়াচ্ছেন।
মহিলারা আরো জানালেন তারা খুব গরীব এই কাজ করা ছাড়া তাদের জীবীকা নির্বাহ করার অন্য কোন উপায় নাই।
আমি ভাবলাম একটি পরিবারের জন্য ১২০ টাকা খুব কম,যা কোন মতেই যথেষ্ট হতে পারে না।
আমি আরো ভাবলাম এভাবে অবাধে ঝিনুক সংগ্রহ করে পুকুরের মাছের খাদ্য হিসবে ব্যবহার করা উচিৎ কি !?কারণ প্রতিদিন অবাধে ঝিনুক আহরণের কারণে, বাংলাদেশ হতে ঝিনুক বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে ।
যেমন বাংলাদেশ হতে ইতিমধ্যে বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে অনেক প্রজাতির প্রানী কূল।
No comments:
Post a Comment