Saturday, November 14, 2015

একজন মিনতি রানীর হৃদয় বিদারক কাহিনী

একজন মিনতি রানীর হৃদয় বিদারক কাহিনী

সত্য ঘটনা অবলম্বনে।
খুবই সুন্দরী ছিলে তুমি, মিনতি। ছোটখাট গড়নের; ফর্সা রং, টিকলো নাক, টানা চোখ; সব মিলিয়ে কী যে একটা মায়া ছড়িয়ে ছিল তোমার সারা শরীরটা জুড়ে। সবাই তোমার মাকে বলতো, "দেখিস লক্ষী, তোর মেয়ে একদিন রাজরানী হবে"। মা গর্বভরে জবাব দিত, " তাতো হবেই, তোমরা দেখে নিও। তাইতো নাম রেখেছি, রাণী, মিনতি রাণী।"
মায়ের গর্ব শেষ হয়না। বয়স তের না পেরতেই সমন্ধ আসে নানা জায়গা থেকে। অবশেষে চৌদ্দ না পেরতেই বিয়ে দিতেই হ'ল মিনতিকে। রাষ্ট্রের সহৃদয় কর্মচারিদের কল্যাণে মিনতির বয়স কোন বাঁধাই হয়ে দাঁড়াতে পারেনি এ বিয়ের বেলায়। তাই, নেহায়েত বাধ্য হয়েই তাকে মায়ের কোল ছেড়ে আসতে হলো কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে। মেয়েদের আসল আশ্রয়, স্বামীর বাড়ি। স্বামীটিও বেশ, বয়েস বিশের কোটায়, নকশি কাঁথার রুপাই এর মত। শ্যামলা, মিষ্টি চেহারা, সব কাজের কাজি। দোষের মধ্যে কেবল একটাই, আসলে কোন কাজ নেই, বেকার ভবঘুরে।
গল্পটি এখানে শেষ হতে পারতো, কিন্তু দয়াময় সৃষ্টিকর্তার যে গূঢ় রহস্যে মানবজীবন আবর্তিত হয় তার খানিক ভেদ নির্ণয়ে হয়তো মিনতি রাণীর প্রয়োজন ছিল। যদিও তার জীবনের চরম পরিণতির সুদূরতম সাক্ষী হিসেবে আমার কি প্রয়োজন ছিল তার কারণ নির্ণয়ের ব্যর্থ প্রচেষ্টায় আমার বাকী জীবনও ব্যয়িত হবে।
গল্পটি আসলে এ পর্যন্তই, বাকিটা গল্প নয় নিরেট বাস্তবতা।
উপজেলা ম্যাজিস্টেট হিসেবে যোগ দিয়েছি কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে। মনের মতো কাজ। মানুষকে জেলে ঢুকাই, বের করে আনি, কাউকে জামিন দেই, কাউকে দেইনা। তবে, নিজেও তেমন জামিন পাইনা। সকাল ১০ টায় এজলাসে বসে ঠান্ডা মাথায় নতুন মামলার অভিযোগ শুনি। কোনটাতে সমন, কোনটাতে গ্রেফতারি আর বেশির ভাগই তদন্তে পাঠাই। তারপর শুনি জামিন। কোন আসামী কোর্টে আত্মসমর্পন করেছে, কোনটাকে আনা হয়েছে জেলখানা থেকে। কারো বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ, কারো ডাকাতির কেউ বা খুনের আসামি। মামলা শুনতে শুনতে মাথা গরম হয়ে আসলে খাস কামরায় একটু বিশ্রাম। দুপরের খাবারের সামান্য বিরতির পর দিনের প্রথমার্ধের ঘোষিত আদেশগুলো নথিতে সম্পূর্ণ লিখে রাখা। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে প্রায়শ: সাক্ষী থাকে, যা ফেরত দেয়া সমীচীন নয়। কাজের মধ্যে আরেকটা ছিল উর্ধ্বতন আদালতের আদেশ প্রতিপালন করা। যাদের সামর্থ্য আছে তারা নিম্ন আদালতের বিচারাধীন মামলা মহামান্য হাইকোর্টে নিয়ে ফেলে রাখতে পারেন বছরের পর বছর। সেখানে দুর্বল প্রতিপক্ষের করণীয় তেমন নেই। এরকম আদেশভুক্ত নথিগুলো পেশকার আলাদা করে রাখেন। এভাবে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাতের কিছুটা প্রহর কাটিয়ে প্রায়ই বাসায় ফিরতাম ক্লান্ত পরিশ্রান্ত হয়ে। সময়মতো লিখতে না পারা কিছু নথিও নিয়ে আসতাম অবসর বিনোদনের জন্যে। আর সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোর প্রায় সবকটিই যেতো রায় লিখায়। কোন কোন মহামান্য বিচারক যেমন রায় না দিয়ে বছরের পর বছর মামলা ফেলে রাখতে পারেন; আমাদের মতো নিম্ন আদালতে সে সুযোগ তেমন ছিলনা। তারপরেও আনন্দ ছিল, বিবেকমতো কাজ করতে পারার। মনে হত কাজ করছি, মানুষের জন্য।
একটা মামলায় মহামান্য হাইকোর্টের উপর্যুপরি কয়টি আদেশ দেখেছি, প্রতিবারই কয়েকমাস করে স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আদেশের গায়ে স্বাক্ষর করে তা বাস্তবায়নের জন্য পেশকারের হাতে দেই। তিনি তা যথাস্থানে তুলে রাখেন। বুঝলাম এটি একটি হত্যা মামলা। আসামীপক্ষ মামলাটি প্রায় দু'বছর ধরে একতরফাভাবে স্থগিত করে রেখেছেন। মহামান্য আদালতের ইংরেজীতে দেয়া আদেশ স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত; বাংলায় প্রায় এরকম, "প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কটিয়াদির --- নম্বর মামলার স্থগিতাদেশের মেয়াদ আরো দুইমাস বর্ধিত করা হইল"।
এরকমই চলছিল। হঠাৎ একদিন একই মামলার এজাতীয় আরেকটি আদেশ পেয়ে মামলাটির বিষয়ে জানতে চাইলে পেশকার জানালেন এটি এ্যাডভোকেট ঘোষবাবুর মামলা। তিনি ঘোষবাবুকে খাস কামরায় আমার সালাম পৌঁছালেন। ঘোষবাবু জানালেন এটি হত্যা মামলা; ভেরি ইন্টারেস্টিং এবং করুণ ঘটনা। সোলেমান চেয়ারম্যান(ছদ্ম নাম) বর্তমান চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলাটি। তিনি এবং তার সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে তার নিজ গাঁয়ের একটি হিন্দু মেয়েকে ধর্ষনের পর হত্যার অভিযোগে এ মামলাটির উদ্ভব হয়। বিশদ জানার জন্য নথিটি বাসায় নিয়ে গেলাম।
বাসায় ফিরে কোনমতে হাতমুখ ধুয়ে নথিটি নিয়ে বসলাম। মেয়েটির নাম মিনতি রানী। বাড়ি, পার্শ্ববর্তী জেলা ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায়। সদ্য বিয়ে হয়ে এ গাঁয়ে এসেছে। স্বামীটি আমড়া কাঠের ঢেঁকি, লেখাপড়া সামান্য; এখনো বাপের হোটেলেই খায়। জমিজমা বর্গা দেয়া, তাই কাজ বিশেষ নেই। এখন সুযোগ পেলেই নতুন বউ নিয়ে পাশের গাঁয়ের আত্মীয় বাড়ীতে যায়। ফেরার পথে গ্রাম্য বাজার থেকে সস্তা চূড়ি, চিরুনি কেনে বউয়ের জন্য। বউটি খুবই সুন্দরী, রাস্তায় বের হলে সবাই তাকায়। এখন তার মান মর্যাদাই আলাদা। মা বাবার একমাত্র ছেলে, টাকাকড়ি বিশেষ নেই, যে জমিজমা  আছে তাতে ছোট সংসার কোনমতে চলে। তবে ছেলের আনন্দেই মা বাবার সুখ। ভগবান চাইলে আর কটা দিন! মেয়ে কটিরও বিয়ে হয়ে গেছে।
ওদের স্বামীর বাড়ী বেশ দূরে, হিন্দু মেয়েদের জন্য জাতপাত মিলানো ঢের কঠিন। আড়ে থেকে
পর পর কয়দিন মেয়েটিকে দেখলো চেয়ারম্যান। তারপর সুযোগমতো একা পেয়ে প্রস্তাব, সেই সাথে নানা প্রলোভন।

People for people-মানুষ মানুষের জন্য

People for people

 ★Noor Musharraf ★

Life ring, always running
Good job fade into the sin of
Human policy, compassion
People for people.

Allah creates life, attention
Why is life the life of product.
Dirty game, With the end of the
People for people.

Born man, happens giant
At stake for humanity,
Hand in hand, there is no conflict
People for people.

Mine of knowledge, great dives
Otherwise the misery,
Human instinct, the knowledge
People for people.

Absolute treasure, priceless gems
Among the blessed,
Eliminating discrimination, everlasting happiness
People for people.

The gentleman, to acquire knowledge
Life War soldiers,
Pen in hand, not spear
People for people.

You lose, you will be able to
Neither the midst of his own,
Come forward, O conscience!
People for people.

Rise today, the whole society
Buried in the destruction,
Stop fighting, perpetually clean
People for people.

Seasoned rice field

 পাকা ধানের মাঠ
 Seasoned rice field

Friday, November 13, 2015

Fish caught from the bill going to market for Sale



বিলের হতে ধরা মাছ বাজারে যাচ্ছে বিক্রয় করার জন্য
Fish caught from the bill going to market for Sale

The moon was rising and flowers

The moon was rising and flowers

Moon is rising
Flowers have been developed
Who steps under the tree
Elephant dance
Dancing horses
Children princess wedding ceremony

চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে

চাঁদ উঠেছে
ফুল ফুটেছে
কদম তলায় কে
হাতি নাচছে
ঘোড়া নাচছে
সোনামণির বে।

Thursday, November 12, 2015

Come on girl Let Me Go I ain't got no damn fleas!!:D


Amin's story is a residential hotel in Toronto

Amin's story is a residential hotel in Toronto

When I arrived at the hotel in Toronto, the city of Sylhet Divisional Road Taltala five in the afternoon.
November is fast approaching noon hour in the evening.
Toronto residential hotel for the night lunch counter was chosen to lead.
From here, go to the office of the commissioner in Alampur facilities and hotel in the city.
The next morning I had to be part of the divisional commissioner's office in the case of DP.
However, entered the courtyard of the hotel with two bags.
Counter-desk manager was missing.
I saw a young boy sitting on the couch watching cartoons on television.
I said I'd like a single room.

The allocations for the four-floor room.
V I P room, the boy said.
Hire two hundred taka.
However, difficulties arise was downstairs with two bags,
At the time, he said, uncle give me a bag.
Somewhat comfortable with a bag in his hand, looked to move the stairs.

Addressing his uncle seemed sincere and
  Nowadays, more and more people are using to call uncle.
People today rickshaw man was called uncle .
His father, uncle addressed to the rickshaw man uncle .
I do not know why that rickshaw man everyone calls uncle.
Maybe people against discrimination in society is to inform sincerity uncle addressed.
Entered the hotel room, VIP room and could not see any signs.
The night lunch counter reasonably Living room.
After arriving in the room, he asked for the money to twenty.
I gave him ten taka.
Then he said,
- "Uncle, if you tell me to bring tea for breakfast or snacks.
Do not be bothered to get off the ground floor, sitting room, you can eat. "
I said, - "I do not need any food.
I want to drink water.
Why would you want to bring the food? "
- "The manager of the hotel brought our food to be found in two of the four money tip.
I hope this tip some of the money to the people of the hotel food. "- He said.
He gave water to drink.
He said, if necessary, may pressure the calling bell.
He took away.

Nine o'clock at night, when he came to visit me again.
Wanted to know whether there is anything my needs.
He took money from me and gave it burns them to the store and buy a mosquito coil.
Do not mess up my sleep, so mosquitoes are biting.
Because the room had no masari.

At that time, there was no other job I want to find out something about him.
I asked, "What is your name?"
The boy said, "Amen."
- "How old?"
- "Sixteen years."
- "How much do you pay?"
- "Three thousand rupees per month, uncle."
- "What do you do with the money, three thousand?"
- "Two thousand two hundred rupees per month to the cost of feed."
Amin stopped here a little.

I ask again, -
- "What do the rest of the eight hundred money?"
- "Eight hundred taka give  to parents."
At this stage, I think the sympathy and interest of the amin.
I think the trouble is, like a lot of the hard life of the boy.

I thought, Amin child or young?
The United Nations Convention on the Rights of the Child under 18 years old human child, the child said.
The National Child Policy under 14-year-old girl child is a boy.
  On the other hand the law clearly says that the majority, 18 years of age to adulthood.

Sixteen-year-old Amin's now time to study, time to dream, smile, happy time.
  But she has been working at the hotel for two meals, living.
This seemed to think, has a lot of sacrifice to achieve the independence of Bangladesh,
What are the advantages of the freedom, rights of children discriminated against in this country?

To study in schools and colleges for boys ages Amin
  Or the job was to be the best available.
The hotel did not have to work just to eat.
Perhaps the boys today, Amin's father, uncle or grandfather gave life to the fight for independence in the hope of a better life.
At the beginning of the life of an independent country that is suffering pain painful scene to fight to live.
Who is responsible for this situation?
I do not know.

I asked Amin, - "What is your father's name?"
-, "Mansoor Ahmed's fathers name." He says.
Such talk was known, Companiganj his house.
Kulasuma her mother's name.
Amin also has three brothers.
Is that they are brothers, Shaheen two years of age, eight-year-old Tfael, Hasan 13 years old.
Amin is the biggest, he was up to three classes.
Despite Amin's instructions not to fall off the family's financial solvency.
He said.

Mansur Uddin Amin's father has nut small business in Companiganj.
Mansur Uddin average monthly income of ten thousand.
He did not work at six.
The business capital of the responsibility to protect.
Veet's house, no land than fifteen percent of their acres.
This is due to the work of the Boy amanake Toronto hotel.

Amin's father in Mansur Uddin suparira small business.
Mansur Uddin average monthly income of ten thousand.
Six members of the family to bear the cost of ten thousand takas to trouble.
The business capital of the responsibility to protect.
Fifteen decimal house, but do not have any land.
Amin Toronto hotel boy's work is less due to their wealth.

He pointed out that,

  Boy's work at the hotel in less mony.
This Toronto hotel does not serve.
He will work Bholajanj stone mines.
Now, sixteen years of age according to the laws of the country will be able to work in the mines.

So much money goes to Amin Bholajanj stone quarry.
There are to be four to five hundred rupees daily, he said.
Bholajanj stone quarry, to the riverbed stones are harvested by machine.
He brought the stone basket is burdened with.
Which is very hard work.
Did Amin work this hard work?
Maybe.
The survival of such doom Look Amin of working life.
 Amin, who, like the millions of children unfortunate teenager.
Although the match of their lives thanks to the liberation of the country.
There are many good laws to protect the rights of children in Bangladesh.
There are labor laws.
But the law can not protect the rights of children?
No!
This is the proof-
Amin's story is a residential hotel in Toronto...

The new village, a concrete road and Hijal-karaca garden

The new village, a concrete road and Hijal-karaca garden
Non Govt Organisation road made from concrete blocks.
End of the road in the green fields
The new village extends.
Hijal-tree are on the right side of the road.
Hijal karaca peculiarity is that the plant,
The tree sink down in the water is 6 months long, but survived.
The lower zone is flooded with water in the rainy season.
And this Hijal-karaca tree is visible on the water.
Then it indicates that there is crops field r under the water.
The tree was cut down over the bill,

If more fish in the river bill.

It was more than the fish could benefit from lease recipient of the Bill.
Before the low ground, were seen many Hijal- karaca garden.
Now, because of the people cut down Hijala karaca trees of the garden is reduced.

Wednesday, November 11, 2015

Bamboo garden to the side of the pavement

 
Bamboo garden to the side of the pavement

The village is now paving dirt roads
Raw before the rainy season could not walking in mud .
After a few days down the road is now ripe for an unknown reason ,
Then went public with the problem.

Tuesday, November 10, 2015

Tiger high-five through glass.

 
Tiger high-five through glass.

Lion uncle


Lion uncle

Lion uncle lion uncle
What are you doing ?
This look , What is your
It has been drawn.

সিংহ মামা

সিংহ মামা সিংহ মামা
করছ তুমি কি ?
এই দেখ না,কেমন তোমার
ছবি এঁকেছি।

Monday, November 9, 2015

বাবুই পাখি

বাবুই পাখি

বাবুই পাখিরে ডাকি,বলিছে চড়াই,
“কুঁড়ে ঘরে থাকি কর,শিল্পের বড়াই,
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ ,বৃষ্টি,ঝড়ে।”
বাবুই হাসিয়া কহে,“সন্দেহ কি তায়?
কষ্ট পাই,তবু থাকি নিজের বাসায়।
পাকা হোক.তবু ভাই,পরের ও বাসা
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর,খাসা।”
কবি রজনীকান্ত সেনের কালজয়ী স্বাধীনতার সুখ  ছড়াটির নায়ক গ্রামবাংলার এই নিপুণ বাসা তৈরির কারিগর বাবুই পাখি ।
আগের মতো বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা আজ আর চোখে পড়ে না।দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা যেত বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা। কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের কারিগর বাবুই পাখি ও তার বাসা। খড়ের ফালি, ধানের পাতা, তালের কচিপাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে চমৎকার বাসা তৈরি করতো বাবুই পাখিরা। সে বাসা যেমন দৃষ্টিনন্দন, তেমনি মজবুত। প্রবল ঝড়ে বাতাসে টিকে থাকে তাদের বাসা। বাবুই পাখি শক্তবুননের এ বাসা টেনেও ছেঁড়া কঠিন। বাবুই একধারে শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের প্রতিচ্ছবি। এরা এক বাসা থেকে আরেক বাসায় যায় পছন্দের সঙ্গী খুঁজতে। সঙ্গী পছন্দ হলে স্ত্রী বাবুইকে সাথী বানানোর জন্য কত কিছুই না করে পূরুণ বাবুই। পুরুষ বাবুই স্ত্রী বাবুইকে নিজের প্রতি আকর্ষণ করার জন্য খাল-বিল ও ডোবায় গোসল সেরে ফুর্তিতে নেচে নেচে বেড়ায় গাছের ডালে ডালে। এরপর উঁচু তালগাছ, নারিকেল বা সুপারি গাছের ডালে বাসা তৈরির কাজ শুরু করে।
বাসা তৈরির অর্ধেক কাজ হলে কাঙ্ক্ষিত স্ত্রী বাবুইকে ডেকে সেই বাসা দেখায়। বাসা পছন্দ হলেই কেবল সম্পর্ক গড়ে। স্ত্রী বাবুই পাখির বাসা পছন্দ হলে বাকিটা শেষ করতে পুরুষ বাবুইয়ের সময় লাগে চার দিন। কেননা তখন পুরুষ বাবুই মহাআনন্দে বিরামহীন কাজ করে। স্ত্রী বাবুই পাখির প্রেরণা পেয়ে পুরুষ বাবুই খুবই শিল্পসম্মত নিপুণভাবে বাসা তৈরি করে। স্ত্রী বাবুই ডিম দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুরুষ বাবুই খুঁজতে থাকে আরেক সঙ্গীকে। পুরুষ বাবুই এক মৌসুমে ছয়টি পর্যন্ত বাসা তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ এরা ঘর সংসার করতে পারে ছয় সঙ্গীর সঙ্গে, তাতে স্ত্রী বাবুইয়ের না নেই। স্ত্রী বাবুই ডিমে তা দেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা ফোটে। আর তিন সপ্তাহ পর বাবুই বাচ্চা ছেড়ে উড়ে যায়।
বাবুই পাখির বাসা উল্টানো কলসীর মত দেখতে। বাসা বানাবার জন্য বাবুই খুব পরিশ্রম করে। ঠোঁট দিয় ঘাসের আস্তরণ সারায়। যত্ন করে পেট দিয়ে ঘষে(পালিশ করে) গোল অবয়ব মসৃণ করে। শুরুতে দুটি নিম্নমুখী গর্ত থাকে। পরে একদিক বন্ধ করে ডিম রাখার জায়গা হয়। অন্যদিকটি লম্বা করে প্রবেশ ও প্রস্থান পথ হয়। রাতের বেলায় ঘর আলোকিত করার জন্য এরা জোনাকি পোকা ধরে নিয়ে বাসায় রাখে এবং সকাল হলে আবার তাদের ছেড়ে দেয়।

কাজী নজরুল ইসলামের এর কবিতা ‘ঝিঙে ফুল’-Bangla Kobita ও জিঙে সবজি



কাজী নজরুল ইসলামের এর কবিতা ‘ঝিঙে ফুল’-Bangla Kobita  ও জিঙে সবজি


  আপনি যদি কখনো গ্রাম বাংলায় যান তবে অনেক কৃষকের বাড়ীর আঙিনায় এরকম সুন্দর হলুদ রঙের ঝিঙ্গে ফুল গুলো দেখতে পাবেন।যা দেখতে খুব সুন্দর ও মনোহর।এই মনোহর জিঙ্গে ফুল নিয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন-

ঝিঙে ফুল
কাজী নজরুল ইসলাম

ঝিঙে ফুল! ঝিঙে ফুল!
সবুজ পাতার দেশে ফিরোজিয়া ফিঙে-কুল-
ঝিঙে ফুল।

গুল্মে পর্ণে
লতিকার কর্ণে
ঢলঢল স্বর্ণে
ঝলমল দোলে দুল-
ঝিঙে ফুল।।

পাতার দেশের পাখি বাঁধা হিয়া বোঁটাতে,
গান তব শুনি সাঁঝে তব ফুটে ওঠাতে।

পউষের বেলা শেষ
পরি, জাফরানি বেশ
মরা মাচানের দেশ
ক'রে তোল মশগুল-
ঝিঙে ফুল।।

শ্যামলী মায়ের কোলে সোনামুখ খুকু রে,
আলুথালু ঘুমু যাও রোদে গলা দুকুরে।
প্রজাপতি ডেকে যায়-
'বোঁটা ছিঁড়ে চলে আয়!'
আসমানের তারা চায়-
'চ'লে আয় এ অকূল!'
ঝিঙে ফুল।।
ঝিঙে ফুল নিয়ে সুন্দর একটি গান আছে।গানের কলিগুলো এমন-
তুমি বল-'আমি হায়
ভালোবাসি মাটি-মা'য়,
চাই না ও অলকায়-
ভালো এই পথ-ভুল!'
ঝিঙে ফুল।।

The ghosts of two children pretend to mix the mud

The ghosts of two children pretend to mix the mud


Three poems written by poets of the extraordinary


Three poems written by poets of the extraordinary


Adam Child

•The poet-1. Atul Ai Gumej, 2. Nur mosharraf and 3. Azad Abul Kalam
 
•1.
The man child, baby beta
What is now?
How do you tear down the mud-clay
Then use the stairs use the stairs.
They were bare body alone
Will be left alone again,
How do you tell the children with more
When it will be?.?

•2.
You are the one I young
Know information knowledge,
Then, before we have
Two days of space.
We create with clay
At the end, on the ground.
If the call will be David
No unbelief.
I will go back to you
Great teacher of love,
I will see you.
One day, the last judgement in the fields.

•3.
The trial judge is not the end of the end of the country.
Then life started,
Will you judge me
The group or teacher.
Work will receive even better
Or a wrong,
Good work, will judge sin.
The same amount of hair.
Be a bad time to tag
Don't do this prayer,
The ground if the ground body.
Will not.

Sunday, November 8, 2015

Farmers harvest rice on a grassy land in Bangladesh

Farmers harvest rice on a grassy land in Bangladesh.

Inspiring Nature Quotations


Inspiring Nature Quotations

In all, the environment is beautiful .
Sheep walking on a green field .
The new building at the end of the field .
The old village has increased the number of family members at home .
So at the end of the field, this new house needs .
Inspiring Nature Quotations!

সব মিলিয়ে সুন্দর এক পরিবেশ।

সবুজ মাঠে চড়ে বেড়াচ্ছে মেষের পাল।
মাঠের প্রান্তে নতুন বাড়ী।
পুরাতন গ্রামের বাড়ীতে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেড়ে গেছে।
তাই প্রয়োজনের তাগিতে মাঠের প্রান্তে এই নতুন বাড়ী।
সব মিলিয়ে সুন্দর এক পরিবেশ।

"Who 's there ?


"Who 's there ?

Who 's there ?
I am Yours.
Ray head ?
Mango shake .
Why do not you eat??
Lodge .
Why not give?
O father .

ওখানে কে রে ?

ওখানে কে রে ?
আমি খোকা।
মাথায় কি রে?
আমের ঝাঁকা ।
খাসনে কেন রে?
দাঁতে পোকা।
বিলুস নে কেন রে?
ওরে বাবা।

Saturday, November 7, 2015

Flowering trees loudspeakers

loudspeaker flowers-1

loudspeaker flowers-2
Flowering trees loudspeakers

I am living in sunamganj district in Bangladesh.
People there say that this flower jiul trees  flowers.
Flowers are pink and purple wool to see.
See Flowers such as loudspeakers.
That is why I am call loudspeaker flowers.
Children with this flower s made a play loudspeaker or Mike does.
Children recite poetry and sing into the microphone on the game,
Sometimes call Halo Halo.

loudspeakers flower trees are thin and tall.
Trees can grow very quickly and are
Fast growth.
Mike flower stems into small pieces when it is grown up and buried.

Their own people from the flood of rain water of time to Home Soil protect the land of with the loudspeakers flowers  trees planted.
During late autumn, cut because the RAM from the poisonous snakes living in mice.
Cut the dried plant is used as cooking fires.
loudspeakers flowers  plant vegetables in the garden is fenced.

loudspeakers plant fence to plant the trees, he was born again.

People in low land areas, water flooded the plant to be quite beneficial in protecting the soil foundation.
The flower's very nice to see.

Friday, November 6, 2015

How to join Google Plus -গুগল প্লাসে কিভাবে যোগদান করবেন



How to join Google Plus
Within a few weeks of opening to everybody, social network Google+ – or Google Plus – had accumulated 10 million users, and this number soon doubled. While the number of people using Google + regularly is still lower than established Facebook, registrations continue at an incredible rate. All newly registered Google users, such as those signing up for a Gmail account - receive a basic Google Plus profile. 
It’s easy to join Google+ so why not try it out and see if it’s a site you enjoy using?

See our guide What is Google Plus? for more information.

You’ll need:

  • a computer with an internet connection
  • an email account set up and ready to send and receive emails.
Follow these step-by-step instructions to join Google+

Step 1: Go to the Google+ website. All sign ins for any Google application are all one sign in. If you have a Google account, sign in, if not, click on Create an account at the bottom of the page.  

Step 2: You will be taken to a screen called ‘Create a new Google account’, where you need to fill in your Name, preferred Username, Password, Birthday, Gender, Mobile Phone and Other email address. You will also need to agree to Google’s terms and conditions. Follow the on-screen instructions.

Step 3: When you have set up an account with Google, continue to sign into Google +.


Step 4: When you first log into Google+ you will need to setup a profile to get the best out of the utility. Click on Create Profile.

Step 5: Complete your personal information and a username that everyone will see. Click Upgrade.

Step 6: On the next page, Google+ will ask you if you want to add anyone that it thinks you might know to your friends list. Complete if you want to, otherwise just click Next.

Step 7: The next page then ask you if you want to follow other pages that might interest you. Again, choose if you wish or click Continue. It may prompt you if you don’t pick anything at this point, but continue anyway.

Step 8: You now have the opportunity to add a photo to your profile. You can either Snap a photo with your webcam or you can upload a photo from your computer. Click on your choice and follow the onscreen prompts to upload your picture. You can see how you will look to the outside world from the preview in the right hand side of the screen.

Step 9: Once you have uploaded a picture you may also like to complete further information about yourself such as where you went to school or where you work  If you don’t want to complete this, just click Finish.

Step 10:  You are now ready to start using Google+.

Saturday, November 14, 2015

একজন মিনতি রানীর হৃদয় বিদারক কাহিনী

একজন মিনতি রানীর হৃদয় বিদারক কাহিনী

সত্য ঘটনা অবলম্বনে।
খুবই সুন্দরী ছিলে তুমি, মিনতি। ছোটখাট গড়নের; ফর্সা রং, টিকলো নাক, টানা চোখ; সব মিলিয়ে কী যে একটা মায়া ছড়িয়ে ছিল তোমার সারা শরীরটা জুড়ে। সবাই তোমার মাকে বলতো, "দেখিস লক্ষী, তোর মেয়ে একদিন রাজরানী হবে"। মা গর্বভরে জবাব দিত, " তাতো হবেই, তোমরা দেখে নিও। তাইতো নাম রেখেছি, রাণী, মিনতি রাণী।"
মায়ের গর্ব শেষ হয়না। বয়স তের না পেরতেই সমন্ধ আসে নানা জায়গা থেকে। অবশেষে চৌদ্দ না পেরতেই বিয়ে দিতেই হ'ল মিনতিকে। রাষ্ট্রের সহৃদয় কর্মচারিদের কল্যাণে মিনতির বয়স কোন বাঁধাই হয়ে দাঁড়াতে পারেনি এ বিয়ের বেলায়। তাই, নেহায়েত বাধ্য হয়েই তাকে মায়ের কোল ছেড়ে আসতে হলো কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে। মেয়েদের আসল আশ্রয়, স্বামীর বাড়ি। স্বামীটিও বেশ, বয়েস বিশের কোটায়, নকশি কাঁথার রুপাই এর মত। শ্যামলা, মিষ্টি চেহারা, সব কাজের কাজি। দোষের মধ্যে কেবল একটাই, আসলে কোন কাজ নেই, বেকার ভবঘুরে।
গল্পটি এখানে শেষ হতে পারতো, কিন্তু দয়াময় সৃষ্টিকর্তার যে গূঢ় রহস্যে মানবজীবন আবর্তিত হয় তার খানিক ভেদ নির্ণয়ে হয়তো মিনতি রাণীর প্রয়োজন ছিল। যদিও তার জীবনের চরম পরিণতির সুদূরতম সাক্ষী হিসেবে আমার কি প্রয়োজন ছিল তার কারণ নির্ণয়ের ব্যর্থ প্রচেষ্টায় আমার বাকী জীবনও ব্যয়িত হবে।
গল্পটি আসলে এ পর্যন্তই, বাকিটা গল্প নয় নিরেট বাস্তবতা।
উপজেলা ম্যাজিস্টেট হিসেবে যোগ দিয়েছি কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে। মনের মতো কাজ। মানুষকে জেলে ঢুকাই, বের করে আনি, কাউকে জামিন দেই, কাউকে দেইনা। তবে, নিজেও তেমন জামিন পাইনা। সকাল ১০ টায় এজলাসে বসে ঠান্ডা মাথায় নতুন মামলার অভিযোগ শুনি। কোনটাতে সমন, কোনটাতে গ্রেফতারি আর বেশির ভাগই তদন্তে পাঠাই। তারপর শুনি জামিন। কোন আসামী কোর্টে আত্মসমর্পন করেছে, কোনটাকে আনা হয়েছে জেলখানা থেকে। কারো বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ, কারো ডাকাতির কেউ বা খুনের আসামি। মামলা শুনতে শুনতে মাথা গরম হয়ে আসলে খাস কামরায় একটু বিশ্রাম। দুপরের খাবারের সামান্য বিরতির পর দিনের প্রথমার্ধের ঘোষিত আদেশগুলো নথিতে সম্পূর্ণ লিখে রাখা। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে প্রায়শ: সাক্ষী থাকে, যা ফেরত দেয়া সমীচীন নয়। কাজের মধ্যে আরেকটা ছিল উর্ধ্বতন আদালতের আদেশ প্রতিপালন করা। যাদের সামর্থ্য আছে তারা নিম্ন আদালতের বিচারাধীন মামলা মহামান্য হাইকোর্টে নিয়ে ফেলে রাখতে পারেন বছরের পর বছর। সেখানে দুর্বল প্রতিপক্ষের করণীয় তেমন নেই। এরকম আদেশভুক্ত নথিগুলো পেশকার আলাদা করে রাখেন। এভাবে সন্ধ্যা গড়িয়ে রাতের কিছুটা প্রহর কাটিয়ে প্রায়ই বাসায় ফিরতাম ক্লান্ত পরিশ্রান্ত হয়ে। সময়মতো লিখতে না পারা কিছু নথিও নিয়ে আসতাম অবসর বিনোদনের জন্যে। আর সপ্তাহের ছুটির দিনগুলোর প্রায় সবকটিই যেতো রায় লিখায়। কোন কোন মহামান্য বিচারক যেমন রায় না দিয়ে বছরের পর বছর মামলা ফেলে রাখতে পারেন; আমাদের মতো নিম্ন আদালতে সে সুযোগ তেমন ছিলনা। তারপরেও আনন্দ ছিল, বিবেকমতো কাজ করতে পারার। মনে হত কাজ করছি, মানুষের জন্য।
একটা মামলায় মহামান্য হাইকোর্টের উপর্যুপরি কয়টি আদেশ দেখেছি, প্রতিবারই কয়েকমাস করে স্থগিতাদেশের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। আদেশের গায়ে স্বাক্ষর করে তা বাস্তবায়নের জন্য পেশকারের হাতে দেই। তিনি তা যথাস্থানে তুলে রাখেন। বুঝলাম এটি একটি হত্যা মামলা। আসামীপক্ষ মামলাটি প্রায় দু'বছর ধরে একতরফাভাবে স্থগিত করে রেখেছেন। মহামান্য আদালতের ইংরেজীতে দেয়া আদেশ স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত; বাংলায় প্রায় এরকম, "প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট আদালত কটিয়াদির --- নম্বর মামলার স্থগিতাদেশের মেয়াদ আরো দুইমাস বর্ধিত করা হইল"।
এরকমই চলছিল। হঠাৎ একদিন একই মামলার এজাতীয় আরেকটি আদেশ পেয়ে মামলাটির বিষয়ে জানতে চাইলে পেশকার জানালেন এটি এ্যাডভোকেট ঘোষবাবুর মামলা। তিনি ঘোষবাবুকে খাস কামরায় আমার সালাম পৌঁছালেন। ঘোষবাবু জানালেন এটি হত্যা মামলা; ভেরি ইন্টারেস্টিং এবং করুণ ঘটনা। সোলেমান চেয়ারম্যান(ছদ্ম নাম) বর্তমান চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মামলাটি। তিনি এবং তার সাঙ্গপাঙ্গদের বিরুদ্ধে তার নিজ গাঁয়ের একটি হিন্দু মেয়েকে ধর্ষনের পর হত্যার অভিযোগে এ মামলাটির উদ্ভব হয়। বিশদ জানার জন্য নথিটি বাসায় নিয়ে গেলাম।
বাসায় ফিরে কোনমতে হাতমুখ ধুয়ে নথিটি নিয়ে বসলাম। মেয়েটির নাম মিনতি রানী। বাড়ি, পার্শ্ববর্তী জেলা ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায়। সদ্য বিয়ে হয়ে এ গাঁয়ে এসেছে। স্বামীটি আমড়া কাঠের ঢেঁকি, লেখাপড়া সামান্য; এখনো বাপের হোটেলেই খায়। জমিজমা বর্গা দেয়া, তাই কাজ বিশেষ নেই। এখন সুযোগ পেলেই নতুন বউ নিয়ে পাশের গাঁয়ের আত্মীয় বাড়ীতে যায়। ফেরার পথে গ্রাম্য বাজার থেকে সস্তা চূড়ি, চিরুনি কেনে বউয়ের জন্য। বউটি খুবই সুন্দরী, রাস্তায় বের হলে সবাই তাকায়। এখন তার মান মর্যাদাই আলাদা। মা বাবার একমাত্র ছেলে, টাকাকড়ি বিশেষ নেই, যে জমিজমা  আছে তাতে ছোট সংসার কোনমতে চলে। তবে ছেলের আনন্দেই মা বাবার সুখ। ভগবান চাইলে আর কটা দিন! মেয়ে কটিরও বিয়ে হয়ে গেছে।
ওদের স্বামীর বাড়ী বেশ দূরে, হিন্দু মেয়েদের জন্য জাতপাত মিলানো ঢের কঠিন। আড়ে থেকে
পর পর কয়দিন মেয়েটিকে দেখলো চেয়ারম্যান। তারপর সুযোগমতো একা পেয়ে প্রস্তাব, সেই সাথে নানা প্রলোভন।

People for people-মানুষ মানুষের জন্য

People for people

 ★Noor Musharraf ★

Life ring, always running
Good job fade into the sin of
Human policy, compassion
People for people.

Allah creates life, attention
Why is life the life of product.
Dirty game, With the end of the
People for people.

Born man, happens giant
At stake for humanity,
Hand in hand, there is no conflict
People for people.

Mine of knowledge, great dives
Otherwise the misery,
Human instinct, the knowledge
People for people.

Absolute treasure, priceless gems
Among the blessed,
Eliminating discrimination, everlasting happiness
People for people.

The gentleman, to acquire knowledge
Life War soldiers,
Pen in hand, not spear
People for people.

You lose, you will be able to
Neither the midst of his own,
Come forward, O conscience!
People for people.

Rise today, the whole society
Buried in the destruction,
Stop fighting, perpetually clean
People for people.

Seasoned rice field

 পাকা ধানের মাঠ
 Seasoned rice field

Friday, November 13, 2015

Fish caught from the bill going to market for Sale



বিলের হতে ধরা মাছ বাজারে যাচ্ছে বিক্রয় করার জন্য
Fish caught from the bill going to market for Sale

The moon was rising and flowers

The moon was rising and flowers

Moon is rising
Flowers have been developed
Who steps under the tree
Elephant dance
Dancing horses
Children princess wedding ceremony

চাঁদ উঠেছে ফুল ফুটেছে

চাঁদ উঠেছে
ফুল ফুটেছে
কদম তলায় কে
হাতি নাচছে
ঘোড়া নাচছে
সোনামণির বে।

Thursday, November 12, 2015

Come on girl Let Me Go I ain't got no damn fleas!!:D


Amin's story is a residential hotel in Toronto

Amin's story is a residential hotel in Toronto

When I arrived at the hotel in Toronto, the city of Sylhet Divisional Road Taltala five in the afternoon.
November is fast approaching noon hour in the evening.
Toronto residential hotel for the night lunch counter was chosen to lead.
From here, go to the office of the commissioner in Alampur facilities and hotel in the city.
The next morning I had to be part of the divisional commissioner's office in the case of DP.
However, entered the courtyard of the hotel with two bags.
Counter-desk manager was missing.
I saw a young boy sitting on the couch watching cartoons on television.
I said I'd like a single room.

The allocations for the four-floor room.
V I P room, the boy said.
Hire two hundred taka.
However, difficulties arise was downstairs with two bags,
At the time, he said, uncle give me a bag.
Somewhat comfortable with a bag in his hand, looked to move the stairs.

Addressing his uncle seemed sincere and
  Nowadays, more and more people are using to call uncle.
People today rickshaw man was called uncle .
His father, uncle addressed to the rickshaw man uncle .
I do not know why that rickshaw man everyone calls uncle.
Maybe people against discrimination in society is to inform sincerity uncle addressed.
Entered the hotel room, VIP room and could not see any signs.
The night lunch counter reasonably Living room.
After arriving in the room, he asked for the money to twenty.
I gave him ten taka.
Then he said,
- "Uncle, if you tell me to bring tea for breakfast or snacks.
Do not be bothered to get off the ground floor, sitting room, you can eat. "
I said, - "I do not need any food.
I want to drink water.
Why would you want to bring the food? "
- "The manager of the hotel brought our food to be found in two of the four money tip.
I hope this tip some of the money to the people of the hotel food. "- He said.
He gave water to drink.
He said, if necessary, may pressure the calling bell.
He took away.

Nine o'clock at night, when he came to visit me again.
Wanted to know whether there is anything my needs.
He took money from me and gave it burns them to the store and buy a mosquito coil.
Do not mess up my sleep, so mosquitoes are biting.
Because the room had no masari.

At that time, there was no other job I want to find out something about him.
I asked, "What is your name?"
The boy said, "Amen."
- "How old?"
- "Sixteen years."
- "How much do you pay?"
- "Three thousand rupees per month, uncle."
- "What do you do with the money, three thousand?"
- "Two thousand two hundred rupees per month to the cost of feed."
Amin stopped here a little.

I ask again, -
- "What do the rest of the eight hundred money?"
- "Eight hundred taka give  to parents."
At this stage, I think the sympathy and interest of the amin.
I think the trouble is, like a lot of the hard life of the boy.

I thought, Amin child or young?
The United Nations Convention on the Rights of the Child under 18 years old human child, the child said.
The National Child Policy under 14-year-old girl child is a boy.
  On the other hand the law clearly says that the majority, 18 years of age to adulthood.

Sixteen-year-old Amin's now time to study, time to dream, smile, happy time.
  But she has been working at the hotel for two meals, living.
This seemed to think, has a lot of sacrifice to achieve the independence of Bangladesh,
What are the advantages of the freedom, rights of children discriminated against in this country?

To study in schools and colleges for boys ages Amin
  Or the job was to be the best available.
The hotel did not have to work just to eat.
Perhaps the boys today, Amin's father, uncle or grandfather gave life to the fight for independence in the hope of a better life.
At the beginning of the life of an independent country that is suffering pain painful scene to fight to live.
Who is responsible for this situation?
I do not know.

I asked Amin, - "What is your father's name?"
-, "Mansoor Ahmed's fathers name." He says.
Such talk was known, Companiganj his house.
Kulasuma her mother's name.
Amin also has three brothers.
Is that they are brothers, Shaheen two years of age, eight-year-old Tfael, Hasan 13 years old.
Amin is the biggest, he was up to three classes.
Despite Amin's instructions not to fall off the family's financial solvency.
He said.

Mansur Uddin Amin's father has nut small business in Companiganj.
Mansur Uddin average monthly income of ten thousand.
He did not work at six.
The business capital of the responsibility to protect.
Veet's house, no land than fifteen percent of their acres.
This is due to the work of the Boy amanake Toronto hotel.

Amin's father in Mansur Uddin suparira small business.
Mansur Uddin average monthly income of ten thousand.
Six members of the family to bear the cost of ten thousand takas to trouble.
The business capital of the responsibility to protect.
Fifteen decimal house, but do not have any land.
Amin Toronto hotel boy's work is less due to their wealth.

He pointed out that,

  Boy's work at the hotel in less mony.
This Toronto hotel does not serve.
He will work Bholajanj stone mines.
Now, sixteen years of age according to the laws of the country will be able to work in the mines.

So much money goes to Amin Bholajanj stone quarry.
There are to be four to five hundred rupees daily, he said.
Bholajanj stone quarry, to the riverbed stones are harvested by machine.
He brought the stone basket is burdened with.
Which is very hard work.
Did Amin work this hard work?
Maybe.
The survival of such doom Look Amin of working life.
 Amin, who, like the millions of children unfortunate teenager.
Although the match of their lives thanks to the liberation of the country.
There are many good laws to protect the rights of children in Bangladesh.
There are labor laws.
But the law can not protect the rights of children?
No!
This is the proof-
Amin's story is a residential hotel in Toronto...

The new village, a concrete road and Hijal-karaca garden

The new village, a concrete road and Hijal-karaca garden
Non Govt Organisation road made from concrete blocks.
End of the road in the green fields
The new village extends.
Hijal-tree are on the right side of the road.
Hijal karaca peculiarity is that the plant,
The tree sink down in the water is 6 months long, but survived.
The lower zone is flooded with water in the rainy season.
And this Hijal-karaca tree is visible on the water.
Then it indicates that there is crops field r under the water.
The tree was cut down over the bill,

If more fish in the river bill.

It was more than the fish could benefit from lease recipient of the Bill.
Before the low ground, were seen many Hijal- karaca garden.
Now, because of the people cut down Hijala karaca trees of the garden is reduced.

Wednesday, November 11, 2015

Bamboo garden to the side of the pavement

 
Bamboo garden to the side of the pavement

The village is now paving dirt roads
Raw before the rainy season could not walking in mud .
After a few days down the road is now ripe for an unknown reason ,
Then went public with the problem.

Tuesday, November 10, 2015

Tiger high-five through glass.

 
Tiger high-five through glass.

Lion uncle


Lion uncle

Lion uncle lion uncle
What are you doing ?
This look , What is your
It has been drawn.

সিংহ মামা

সিংহ মামা সিংহ মামা
করছ তুমি কি ?
এই দেখ না,কেমন তোমার
ছবি এঁকেছি।

Monday, November 9, 2015

বাবুই পাখি

বাবুই পাখি

বাবুই পাখিরে ডাকি,বলিছে চড়াই,
“কুঁড়ে ঘরে থাকি কর,শিল্পের বড়াই,
আমি থাকি মহাসুখে অট্টালিকা পরে,
তুমি কত কষ্ট পাও রোদ ,বৃষ্টি,ঝড়ে।”
বাবুই হাসিয়া কহে,“সন্দেহ কি তায়?
কষ্ট পাই,তবু থাকি নিজের বাসায়।
পাকা হোক.তবু ভাই,পরের ও বাসা
নিজ হাতে গড়া মোর কাঁচা ঘর,খাসা।”
কবি রজনীকান্ত সেনের কালজয়ী স্বাধীনতার সুখ  ছড়াটির নায়ক গ্রামবাংলার এই নিপুণ বাসা তৈরির কারিগর বাবুই পাখি ।
আগের মতো বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা আজ আর চোখে পড়ে না।দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে দেখা যেত বাবুই পাখির দৃষ্টিনন্দন বাসা। কিন্তু কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে এই শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের কারিগর বাবুই পাখি ও তার বাসা। খড়ের ফালি, ধানের পাতা, তালের কচিপাতা, ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে চমৎকার বাসা তৈরি করতো বাবুই পাখিরা। সে বাসা যেমন দৃষ্টিনন্দন, তেমনি মজবুত। প্রবল ঝড়ে বাতাসে টিকে থাকে তাদের বাসা। বাবুই পাখি শক্তবুননের এ বাসা টেনেও ছেঁড়া কঠিন। বাবুই একধারে শিল্পী, স্থপতি এবং সামাজিক বন্ধনের প্রতিচ্ছবি। এরা এক বাসা থেকে আরেক বাসায় যায় পছন্দের সঙ্গী খুঁজতে। সঙ্গী পছন্দ হলে স্ত্রী বাবুইকে সাথী বানানোর জন্য কত কিছুই না করে পূরুণ বাবুই। পুরুষ বাবুই স্ত্রী বাবুইকে নিজের প্রতি আকর্ষণ করার জন্য খাল-বিল ও ডোবায় গোসল সেরে ফুর্তিতে নেচে নেচে বেড়ায় গাছের ডালে ডালে। এরপর উঁচু তালগাছ, নারিকেল বা সুপারি গাছের ডালে বাসা তৈরির কাজ শুরু করে।
বাসা তৈরির অর্ধেক কাজ হলে কাঙ্ক্ষিত স্ত্রী বাবুইকে ডেকে সেই বাসা দেখায়। বাসা পছন্দ হলেই কেবল সম্পর্ক গড়ে। স্ত্রী বাবুই পাখির বাসা পছন্দ হলে বাকিটা শেষ করতে পুরুষ বাবুইয়ের সময় লাগে চার দিন। কেননা তখন পুরুষ বাবুই মহাআনন্দে বিরামহীন কাজ করে। স্ত্রী বাবুই পাখির প্রেরণা পেয়ে পুরুষ বাবুই খুবই শিল্পসম্মত নিপুণভাবে বাসা তৈরি করে। স্ত্রী বাবুই ডিম দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পুরুষ বাবুই খুঁজতে থাকে আরেক সঙ্গীকে। পুরুষ বাবুই এক মৌসুমে ছয়টি পর্যন্ত বাসা তৈরি করতে পারে। অর্থাৎ এরা ঘর সংসার করতে পারে ছয় সঙ্গীর সঙ্গে, তাতে স্ত্রী বাবুইয়ের না নেই। স্ত্রী বাবুই ডিমে তা দেওয়ার দুই সপ্তাহের মধ্যে বাচ্চা ফোটে। আর তিন সপ্তাহ পর বাবুই বাচ্চা ছেড়ে উড়ে যায়।
বাবুই পাখির বাসা উল্টানো কলসীর মত দেখতে। বাসা বানাবার জন্য বাবুই খুব পরিশ্রম করে। ঠোঁট দিয় ঘাসের আস্তরণ সারায়। যত্ন করে পেট দিয়ে ঘষে(পালিশ করে) গোল অবয়ব মসৃণ করে। শুরুতে দুটি নিম্নমুখী গর্ত থাকে। পরে একদিক বন্ধ করে ডিম রাখার জায়গা হয়। অন্যদিকটি লম্বা করে প্রবেশ ও প্রস্থান পথ হয়। রাতের বেলায় ঘর আলোকিত করার জন্য এরা জোনাকি পোকা ধরে নিয়ে বাসায় রাখে এবং সকাল হলে আবার তাদের ছেড়ে দেয়।

কাজী নজরুল ইসলামের এর কবিতা ‘ঝিঙে ফুল’-Bangla Kobita ও জিঙে সবজি



কাজী নজরুল ইসলামের এর কবিতা ‘ঝিঙে ফুল’-Bangla Kobita  ও জিঙে সবজি


  আপনি যদি কখনো গ্রাম বাংলায় যান তবে অনেক কৃষকের বাড়ীর আঙিনায় এরকম সুন্দর হলুদ রঙের ঝিঙ্গে ফুল গুলো দেখতে পাবেন।যা দেখতে খুব সুন্দর ও মনোহর।এই মনোহর জিঙ্গে ফুল নিয়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন-

ঝিঙে ফুল
কাজী নজরুল ইসলাম

ঝিঙে ফুল! ঝিঙে ফুল!
সবুজ পাতার দেশে ফিরোজিয়া ফিঙে-কুল-
ঝিঙে ফুল।

গুল্মে পর্ণে
লতিকার কর্ণে
ঢলঢল স্বর্ণে
ঝলমল দোলে দুল-
ঝিঙে ফুল।।

পাতার দেশের পাখি বাঁধা হিয়া বোঁটাতে,
গান তব শুনি সাঁঝে তব ফুটে ওঠাতে।

পউষের বেলা শেষ
পরি, জাফরানি বেশ
মরা মাচানের দেশ
ক'রে তোল মশগুল-
ঝিঙে ফুল।।

শ্যামলী মায়ের কোলে সোনামুখ খুকু রে,
আলুথালু ঘুমু যাও রোদে গলা দুকুরে।
প্রজাপতি ডেকে যায়-
'বোঁটা ছিঁড়ে চলে আয়!'
আসমানের তারা চায়-
'চ'লে আয় এ অকূল!'
ঝিঙে ফুল।।
ঝিঙে ফুল নিয়ে সুন্দর একটি গান আছে।গানের কলিগুলো এমন-
তুমি বল-'আমি হায়
ভালোবাসি মাটি-মা'য়,
চাই না ও অলকায়-
ভালো এই পথ-ভুল!'
ঝিঙে ফুল।।

The ghosts of two children pretend to mix the mud

The ghosts of two children pretend to mix the mud


Three poems written by poets of the extraordinary


Three poems written by poets of the extraordinary


Adam Child

•The poet-1. Atul Ai Gumej, 2. Nur mosharraf and 3. Azad Abul Kalam
 
•1.
The man child, baby beta
What is now?
How do you tear down the mud-clay
Then use the stairs use the stairs.
They were bare body alone
Will be left alone again,
How do you tell the children with more
When it will be?.?

•2.
You are the one I young
Know information knowledge,
Then, before we have
Two days of space.
We create with clay
At the end, on the ground.
If the call will be David
No unbelief.
I will go back to you
Great teacher of love,
I will see you.
One day, the last judgement in the fields.

•3.
The trial judge is not the end of the end of the country.
Then life started,
Will you judge me
The group or teacher.
Work will receive even better
Or a wrong,
Good work, will judge sin.
The same amount of hair.
Be a bad time to tag
Don't do this prayer,
The ground if the ground body.
Will not.

Sunday, November 8, 2015

Farmers harvest rice on a grassy land in Bangladesh

Farmers harvest rice on a grassy land in Bangladesh.

Inspiring Nature Quotations


Inspiring Nature Quotations

In all, the environment is beautiful .
Sheep walking on a green field .
The new building at the end of the field .
The old village has increased the number of family members at home .
So at the end of the field, this new house needs .
Inspiring Nature Quotations!

সব মিলিয়ে সুন্দর এক পরিবেশ।

সবুজ মাঠে চড়ে বেড়াচ্ছে মেষের পাল।
মাঠের প্রান্তে নতুন বাড়ী।
পুরাতন গ্রামের বাড়ীতে পরিবারের সদস্য সংখ্যা বেড়ে গেছে।
তাই প্রয়োজনের তাগিতে মাঠের প্রান্তে এই নতুন বাড়ী।
সব মিলিয়ে সুন্দর এক পরিবেশ।

"Who 's there ?


"Who 's there ?

Who 's there ?
I am Yours.
Ray head ?
Mango shake .
Why do not you eat??
Lodge .
Why not give?
O father .

ওখানে কে রে ?

ওখানে কে রে ?
আমি খোকা।
মাথায় কি রে?
আমের ঝাঁকা ।
খাসনে কেন রে?
দাঁতে পোকা।
বিলুস নে কেন রে?
ওরে বাবা।

Saturday, November 7, 2015

Flowering trees loudspeakers

loudspeaker flowers-1

loudspeaker flowers-2
Flowering trees loudspeakers

I am living in sunamganj district in Bangladesh.
People there say that this flower jiul trees  flowers.
Flowers are pink and purple wool to see.
See Flowers such as loudspeakers.
That is why I am call loudspeaker flowers.
Children with this flower s made a play loudspeaker or Mike does.
Children recite poetry and sing into the microphone on the game,
Sometimes call Halo Halo.

loudspeakers flower trees are thin and tall.
Trees can grow very quickly and are
Fast growth.
Mike flower stems into small pieces when it is grown up and buried.

Their own people from the flood of rain water of time to Home Soil protect the land of with the loudspeakers flowers  trees planted.
During late autumn, cut because the RAM from the poisonous snakes living in mice.
Cut the dried plant is used as cooking fires.
loudspeakers flowers  plant vegetables in the garden is fenced.

loudspeakers plant fence to plant the trees, he was born again.

People in low land areas, water flooded the plant to be quite beneficial in protecting the soil foundation.
The flower's very nice to see.

Friday, November 6, 2015

How to join Google Plus -গুগল প্লাসে কিভাবে যোগদান করবেন



How to join Google Plus
Within a few weeks of opening to everybody, social network Google+ – or Google Plus – had accumulated 10 million users, and this number soon doubled. While the number of people using Google + regularly is still lower than established Facebook, registrations continue at an incredible rate. All newly registered Google users, such as those signing up for a Gmail account - receive a basic Google Plus profile. 
It’s easy to join Google+ so why not try it out and see if it’s a site you enjoy using?

See our guide What is Google Plus? for more information.

You’ll need:

  • a computer with an internet connection
  • an email account set up and ready to send and receive emails.
Follow these step-by-step instructions to join Google+

Step 1: Go to the Google+ website. All sign ins for any Google application are all one sign in. If you have a Google account, sign in, if not, click on Create an account at the bottom of the page.  

Step 2: You will be taken to a screen called ‘Create a new Google account’, where you need to fill in your Name, preferred Username, Password, Birthday, Gender, Mobile Phone and Other email address. You will also need to agree to Google’s terms and conditions. Follow the on-screen instructions.

Step 3: When you have set up an account with Google, continue to sign into Google +.


Step 4: When you first log into Google+ you will need to setup a profile to get the best out of the utility. Click on Create Profile.

Step 5: Complete your personal information and a username that everyone will see. Click Upgrade.

Step 6: On the next page, Google+ will ask you if you want to add anyone that it thinks you might know to your friends list. Complete if you want to, otherwise just click Next.

Step 7: The next page then ask you if you want to follow other pages that might interest you. Again, choose if you wish or click Continue. It may prompt you if you don’t pick anything at this point, but continue anyway.

Step 8: You now have the opportunity to add a photo to your profile. You can either Snap a photo with your webcam or you can upload a photo from your computer. Click on your choice and follow the onscreen prompts to upload your picture. You can see how you will look to the outside world from the preview in the right hand side of the screen.

Step 9: Once you have uploaded a picture you may also like to complete further information about yourself such as where you went to school or where you work  If you don’t want to complete this, just click Finish.

Step 10:  You are now ready to start using Google+.