বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা হলো স্বজনপ্রীতি মনষ্ক আইন ভঙ্গকারী লুটপাটকারী।
তাদের সহযোগী সরকারী কর্মচারীরা হলো দুর্নীতি পরায়ণ রাজনীতিবিদদের পূজারী ।
এর প্রধাণ কারণ হলো রাজনীতিবিদরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হয় না। বরং মনোনয়নে প্রধাণ বিবেচ্য বিষয় হলো- দলীয় পূজারী হওয়া, অর্থ বিত্ত ও পেশী শক্তিই রাজনীতিবিদ নেতা হওয়ার যোগ্যতা তথা এম পি মন্ত্রী হওয়ার প্রধাণ নিয়ামক ।
আর সরকারী কর্মচারীরা হলো বেতন বৈষম্য ,পদ বৈষম্য ,ক্ষমতা ও সুযোগ বৈষম্যে মধ্যে সুবিধা আদায়ের জন্য দুর্নীতি পরায়ণ এবং আরো সুবিধা ও দুর্নীতিকে নিশ্চিত করার সহজাত করার প্রবৃত্তির নিমিত্ত ঐ সমস্ত রাজনীতিবিদদের পূজারী হওয়া ।
আর জনগণ হলো রাজনীতিবিদ ও সরকারী কর্মচারীদের
ভার বহন করার জন্য চীরঅভিশপ্ত অসহায় ভারবাহী গাধা।
তাই কেন কামনা করা যায় না যে,-
বর্তমানের অভিশপ্ত নিয়মের অনুশীলন অবসানে জনগণ কর্তৃক তাদের নেতা সৃষ্টি হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
বৃটিশ-পকিস্তানের শাসন শোষনের বেতন বৈষম্যে তথা সকল বৈষম্য অবসানে প্রশাসন সংস্কার করে জনসেবা মূলক বেতন বৈষম্যহীন প্রশাসন হোক।
তাদের সহযোগী সরকারী কর্মচারীরা হলো দুর্নীতি পরায়ণ রাজনীতিবিদদের পূজারী ।
এর প্রধাণ কারণ হলো রাজনীতিবিদরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত হতে হয় না। বরং মনোনয়নে প্রধাণ বিবেচ্য বিষয় হলো- দলীয় পূজারী হওয়া, অর্থ বিত্ত ও পেশী শক্তিই রাজনীতিবিদ নেতা হওয়ার যোগ্যতা তথা এম পি মন্ত্রী হওয়ার প্রধাণ নিয়ামক ।
আর সরকারী কর্মচারীরা হলো বেতন বৈষম্য ,পদ বৈষম্য ,ক্ষমতা ও সুযোগ বৈষম্যে মধ্যে সুবিধা আদায়ের জন্য দুর্নীতি পরায়ণ এবং আরো সুবিধা ও দুর্নীতিকে নিশ্চিত করার সহজাত করার প্রবৃত্তির নিমিত্ত ঐ সমস্ত রাজনীতিবিদদের পূজারী হওয়া ।
আর জনগণ হলো রাজনীতিবিদ ও সরকারী কর্মচারীদের
ভার বহন করার জন্য চীরঅভিশপ্ত অসহায় ভারবাহী গাধা।
তাই কেন কামনা করা যায় না যে,-
বর্তমানের অভিশপ্ত নিয়মের অনুশীলন অবসানে জনগণ কর্তৃক তাদের নেতা সৃষ্টি হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
বৃটিশ-পকিস্তানের শাসন শোষনের বেতন বৈষম্যে তথা সকল বৈষম্য অবসানে প্রশাসন সংস্কার করে জনসেবা মূলক বেতন বৈষম্যহীন প্রশাসন হোক।
No comments:
Post a Comment