Saturday, December 5, 2015

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

মানুষ – কাজী নজরুল ইসলাম (সাম্যের কবিতা)

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সকল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
‘পূজারী, দুয়ার খোল,
ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’
স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
ভুখারী ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’

মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা – “ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – তা’ হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারী ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-
“আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুদার অন্ন তা’বলে বন্ধ করোনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!”

 নারী

- কাজী নজরুল ইসলাম

সাম্যের গান গাই-
আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই!
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা কিছু এল পাপ তাপ বেদনা অশ্রুবারি,
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর অর্ধেক তার নারী।
নরক কুন্ড বলিয়া তোমা’ করে নারী হেয় জ্ঞান?
তারে বল, আদি-পাপ নারী নহে, সে যে নর শয়তান।

অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে,
ক্লীব সে, তাই নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।
এ বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল
নারী দিল তাহে রূপ-রস-সূধা-গন্ধ সুনির্মল।
তাজমহলের পাথর দেখেছ, দেখিয়াছ তার প্রাণ?
অন্তরে তার মমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান।
জ্ঞানের লক্ষী, গানের লক্ষী, শষ্য-লক্ষী নারী,
সুষম-লক্ষী নারীওই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারী’।
পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ
কামিনী এনেছে যামিনী শান্তি সমীরণ বারিবাহ।
দিবসে দিয়াছে শক্তি সাহস, নিশিথে হয়েছে বঁধু
পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে নারী যোগায়েছে মধু।
শষ্য ক্ষেত্র উর্বর হল,পুরুষ চালাল হাল,
নারী সেই মাঠে শষ্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।
নর বাহে হল, নারী বহে জল,সেই জল মাটি মিশে’
ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালী ধানের শীষে
স্বর্ণ-রৌপ্যভার,
নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।
নারীর বিরহে, নারীর মিলনে‌ নর পেল কবি-প্রাণ
যত কথা হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।
নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুঢা,সুঢায় ক্ষুধায় মিলে’
জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।
জগতের যত বড় বড় জয়, বড় বড় অভিযান
মাতা ভগ্নি বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহান।
কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে
কত নারী দিল সিঁথির সিদুর, লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপড়ি, কত বোন দিল সেবা
বীর স্মৃতি স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
কোন কালে একা হয়নি ক জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী।
রাজা করিতেছে রাজ্য শাসন, রাজারে শাসিছে রানী,
রানীর দরদে ধুইয়া গেছে রাজ্যের যত গ্লানি।
পুরুষ-হৃদয়হীন,
মানুষ করিতে নারী দিল তারে অর্ধেক হৃদয় ঋণ।
ধরায় যাদের যশ ধরে নাক, অমর মহামানব,
বরষে বরষে যাদের স্মরণে, করি মোরা উৎসব
খেয়ালের বশে তাদের জম্ম দিয়েছে পিতা
লব কুশ বনে ত্যাজিয়াছে রাম, পালন করেছে সীতা!
নারী, সে শিখাল শিশু পুরুষেরে, স্নেহ-প্রেম, দয়া-মায়া
দীপ্ত নয়নে পরল কাজল, বেদনার ঘন ছায়া!
অদ্ভুত রূপে পুরুষ পুরুষে করিল সে ঋণ শোধ,
বুকে নিয়ে তারে চুমিল যে তারে করিল সে অবরোধ!
তিনি নর-অবতার-
পিতার আদেশে জননীরে যিনি কাটেন হানি’ কুঠার!
পার্শ্ব ফিরিয়া শুয়েছেন আজ অর্ধনারীশ্বর-
নারী চাপা ছিল এতদিন,আজ চাপা পড়িয়াছে নর!
সে-যুগ হয়েছে বাসি,
যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না ক, নারীরা আছিল দাসী!
বেদনার যুগ,মানুষের যুগ, সাম্যর যুগ আজি,
কেহ রহিবেনা বন্দী কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি!
নর যদি রাখে নারীরে বন্দী, তবে এর পর যুগে
আপনারি রচা অই কারাগারে পুরুষ মরিবে ভুগে।
যুগের ধর্ম এই-
পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই!
শোনো মর্ত্যের জীব!
অন্যরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!
স্বর্ণ-রৌপ্য  অলঙ্কারের যক্ষপুরিতে নারী!
করিল তোমা বন্দিনী, বল, কোন সে অত্যাচারী?
আপনারে আজ প্রকাশের তব নাই সেই ব্যকুলতা,
আজ তুমি ভীরু আড়ালে থাকিয়া নৈপথ্যে কও কথা!
চোখে চোখে আজ চাহিতে পারনা; হাতে রুলি,পায়ে মল,
মাথার ঘোমটা ছিঁড়ে ফেল নারী, ভেঙ্গে ফেল ও শিকল!
যে ঘোমটা তোমা করিয়াছে ভীরু ঊড়াও সে আবরণ!
দূর করে দাও দাসীর চিহ্ণ, ঐ যত আভরণ!
ধরার দুলালী মেয়ে
ফের না ত আর গিরিদরীবনে শাখী-সনে গান গেয়ে।
কখন আসল “প্লুটো” যমরাজ নিশিথ পাখায় উড়ে’,
ধরিয়া তোমায় পুড়িল তাহার বিবর-পুরে!
সেই সে আদিম বন্ধন তব, সেই হতে আছ মরি’
মরণের পুরে;নামিল ধরায় সেই দিন বিভাবরী।
ভেঙ্গে যম্পুরী নাগিনীর মত আয় মা পাতাল ফূঁড়ি।‘
আধাঁরে তোমায় পতজ দেখাবে মা তোমারি ভগ্ন চুঁড়ি!
পুরুষ-যমের ক্ষুধার কুকুর মুক্ত ও পদাঘাতে
লুটায়ে পড়িবে ও চরণ-তলে দলিত যমের সাথে!
এতদিন শুধু বিলালে অমৃত, আজ প্রয়োজন যবে,
যে-হাতে পিয়ালে অমৃত, সে-হাতে কূট বিষ দিতে হবে।
সেদিন সুদূর নয়-
যে দিন ধরণী পুরুষের সাথে গাহিবে নারীর ও জয়।

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্‌ফুসিয়াস্‌? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি-কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!
বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্‌ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্‌জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।

Where are you!? 

Where are you!? 

The low land areas, plant trees Hijal

The low land areas, plant trees Hijal

The name of this plant tree Hijal.
Hijal (scientific name: Barringtonia acutangula) thick medium-sized long-lived tree. The bark is dark gray and thick. Hijal the fruit of the poisonous, deadly vomit in researcher.
Hijal plant originated in South Asia, Malaysia and Australia.
Hijal medium. Spread around the branches. Usually these aquatic plants are grown in water and mud. From seed to plant. 10 to 15 meters in height.
Hijal flowers are very beautiful. 10-1 cm long filament of the light pink flower blooms hanging. Flowers late at night, early fall. There is some kind of a sweet smell of flowers inebriate mind.
Hijal strong tree vigor. Flooding or severe drought is sustained. Submerged under water for several months, even though the trees have survived Hijal. The tree in the wetlands are used to make fish sanctuaries.
Hijal from the trees of the garden is very nice to see.
The real beauty is found in trees in the garden near the Hijal.

Artificial ponds, streams of water created by the hands of the fishing methods

Artificial ponds, streams of water created by the hands of the fishing methods

The large pond in the winter of the water is reduced.
The big lakes are divided on the small lake.
In the small fish in the pond.
Water connection in the place where the water is low,
There are small holes in the water below the earth with the hand.
With two hands to perform artificial water stream is created.
Attracting a stream of small fish are accumulating in the pit floor of the cheese.
Fish are caught by hand from the hole.
The water below the knee touching the ground and goes fishing.

শয়তানের ঘোড়া … একটু কি হাসবেন না ?

শয়তানের ঘোড়া … একটু কি হাসবেন না ?

শয়তান অত্যান্ত মর্মাহত , দুঃখিত এবং ভীষণ অপমানিত । এই বাংলাদেশের মানুষ তাকে মোটেই ভয় পায়না , ইজ্জত করেনা , এরা কিছু হলেই এদের শিশু কিশোর দের শয়তান বলে ডাকে । ঊঠতি বয়সের ছুকড়ি গুলি মুচকি হেঁসে ছোকড়া গুলিকে শয়তান বলে ডাকে । ভাগ্যিস ছোকড়া গুলি ছুকড়ি গুলিকে শয়তানী বলে ডাকেনা ; তাহলে শয়তান পূজারীদের কাছে যা একটু মান ইজ্জৎ আছে তাও থাকতোনা ।কিন্তু আদতে আমার কোন দাম নেই এদের কাছে.. ভাবে শয়তান।

শয়তান মনে মনে বলে ; আমি আযাযিল , খুতুবাতিসশয়তান ,আগুনের তৈরী, অসীম ক্ষমতা ধর , চোখের পলকে পৃথিবীর এ প্রান্ত ও প্রান্ত করি , মানুষের শিরায় শিরায় ভ্রমন করি । এই বাংলার মানুষ একটু বেশী ধর্মভীরু নয়তো কবেই এদের বঙ্গোপসাগরে ডুবিয়ে মারতাম । এরা এতো ধর্মভীরু যে ইসলামের জন্মভূমির লোকেরাও এতো ধর্মভীরু নয় ।কিসের বলে এমন ভেবে কুল কিনারা পায় না শয়তান!

যাই হউক এঁদের শায়েস্তা করতে হবে ভাবে শয়তান।
 শয়তান একদিন ব্যথাতুর হৃদয়ে বাংলাদেশের উপর দিয়ে যাচ্ছিল ; দেখলো তিনটা ছেলে একটা নুতন অজানা খেলা খেলছে । শয়তান ভাবলো একটু দাঁড়ায়ে দেখি খেলাটা , এই খেলা দিয়ে নুতন কোন শয়তানি যদি বের করা যায় । শয়্তান ঘোড়ার রূপ নিয়ে ছেলেদের কাছাকাছি দাঁড়িয়ে খেলা দেখতে লাগলো ।
 ছেলেদের একজন হটাৎ ঘোড়া দেখে বললো ,-‘ওই চল আজকে ঘোড়া দৌড়াইব , ঘোড়ায় চড়বো ।কী কালা শয়তানের মতো ঘোড়া !’
 শয়তান মনে মনে মুচকি হেঁসে মনে মনে বলললো- ‘আয় চড় ; আজকে তোদের একদিন কি আমার একদিন ; তোদেরকে আকাশে তুলে নিচে ছুড়ে ফেলে দেবো , তাতে আমার অপমানের কিছুটা হলেও লাঘব হবে ।’
 এবার দ্বিতীয় ছেলেটি বলল,- ‘ওই! ঘোড়ার উপর দুই জনের বেশী তো বসা যাবেনা , কিন্তু আমরা যে তিন জন ?’
 অপেক্ষাকৃত ছোট তৃতীয় ছেলেটি বললো-, ‘এইডা কোন সমস্যা অইলো ? সামনে দেকছোশ কয়ডা বাঁশের টুকরা পইড়া রইছে ? মোডা বাঁশডা শয়তান ঘোড়াডার পাছায় ভইরা দিলে ওইডার উফর একজন বইবার পারমু । ’
একথা সুনে শয়তান চমকে উঠলো , বিড় বিড় করে বললো কোটি কোটি বছর এই বিশ্বে ব্রহ্মাণ্ডে শয়তানি করে গেছি , এরকম শয়তানি তো আমার মাথায় কখোনো আসেনি । এই বাংলাদেশের পিচ্চি গুলি আমার চেয়েও বড় শয়তান , এখান থেকে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম ।
 ...হা হা হা , হি হি হি , খ্যাঁক খ্যাঁক খ্যাঁক ।
...... মাহবুবুল আলম ।
(সম্পাদিত)

Friday, December 4, 2015

Autumn period of the boat




Autumn period of the boat


Now the water fell during the autumn.
During the autumn, with the boat due to the water shortage can not be contacted or transportation.
The boat has been kept in the low ground water.
The boat will make the necessary repairs before the next rainy season.
Tar will be mixed with the black color of the boat.
When the rainy season, the water, the boats will operate.

মোবাইল ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার

মোবাইল ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার

পৃথিবীতে এই মুহূর্তে সব থেকে বেশি প্রয়োজনীয় যোগাযোগ মাধ্যম যন্ত্র মোবাইল ফোন ৪৪ বছরে পা দিলো।
মোবাইল  ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার :-
১.)১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল মোবাইল ফোন থেকে প্রথমবার কল করা হয়েছিল। মটোরোলার জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী মার্টিন কুপার প্রথমবারের মতো সেলুলার টেলিফোনে বিশ্বের প্রথম ফোনকলটি করেছিলেন।

২.)মার্টিন কুপারকে মোবাইল ফোনের জনক বলা হয়। বর্তমানে তাঁর বয়স ৮৭ বছর।

৩.)বিশ্বে সবচেয়ে বেশী বিক্রীত হয়েছে নোকিয়া ১১০০ মডেলের মোবাইল সেট। এই সেটটি এতো জনপ্রিয় ছিল যে,২৫০ মিলিয়নের চেয়ে বেশী বিক্রী হয়েছে।

৪.) সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন যত্নের সাথে।কিন্তু একথা সত্য যে,টয়লেটের ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে মোবাইল ফোনে আঠার গুণ বেশী ব্যকটেরিয়া বাসা বাঁধে।অতএব আপনার মোবাইল ফোনটিকে যথাসাধ্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

৫.) সাবধাণতা অবলম্বন করুন ,কারণ অসাবধাণতা বসত আপনার মোবাইল ফোনটি টয়েলেটে পরে যেতে পারে। শুধুমাত্র ব্রিটেনে প্রতিবছর ১ লক্ষ ফোন মানুষের হাত থেকে টয়লেটে পরে যায়।

৬.) ১৯৮৩ সালে আমেরিকায় সর্ব প্রথম বানিজ্যিক ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়।সেই ফোন সেটটির দাম ছিল চার হাজার ডলার।

৭.)বর্তমানে সবচেয়ে কম দামের মোবাইল সেট এক হাজার টাকায় পাওয়া যায়।

৮.)বিশ্বের সবচেয়ে দামী মোবাইল সেটের নাম নাম আইফোন প্রিন্সেস প্লাস। আইফোন প্রিন্সেস প্লাসের অন্যান্য আইফোনের মতই দেখতে, তাহলে কি আছে এই মোবাইলের ভেতর যে বিশ্বের দামি মোবাইল হিসেবে স্থান করে নিল। বিশ্বের দামি সোনা দিয়ে তৈরী ফোন আইফোন প্রিন্সেস প্লাস। এই ফোনে আছে ১৮০টি সবচেয়ে দামি এবং সুন্দর হীরার টুকরা। আইফোন প্রিন্সেস প্লাস ডিজাইন করেছেন পিটার আলোসন, অস্ট্রিয়া। ফোনটির দাম ১, ৭৬, ৪০০ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় পরিবর্তন করলে হবে প্রায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা।

৯.) মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে কল বাবত টাকা খরচ হয় ।প্রাতি মাসে একশত টাকা হতে হাজার টাকা খরচ হয় মোবাইল ফোনের কল বাবত।এক মাসে সবচেয়ে বেশী মোবাইল বিল দিয়েছেন ‘সেলিনা এরোনে ’তিনি এক মাসে ১ লক্ষ ৪২ হাজার পাউন্ড মোবাইল ফোন বিল পরিশোধ করে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন।

ছবির ব্যাক গ্রাউন্ডে পৃথিবীর উচ্চতম টাউয়ারগুলোর উচ্চতা ।

The land borders of the dam or the ayle is called বাংলাদেশে জমির বাঁধ বা সীমানাকে আইল বলা হয়

The land borders of the dam or the ayle is called

The road through the aisles of rice fields.
Man is equal to the height of the water in the paddy fields.
If the direction of the  ayle of ownership.
The aisles in a house on the road to the other locals to come.
It takes more time to travel along the main road.
So many people use to save time on the road  ayles.

Thursday, December 3, 2015

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডিম খাওয়া কি ঠিক

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডিম খাওয়া কি ঠিক

আমাদের অনেকে কোলেস্টেরলের ভয়ে ডিম এড়িয়ে চলেন। অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে কোলেস্টেরল বাড়ে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু এ ধারণা একেবারেই অমূলক। ডিমে কোলেস্টেরল আছে। তবে তা মোটেও ক্ষতিকর নয় বরং উপকারী। প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ডিম খেয়ে আপনি ডাইবেটিস এড়াতে পারেন। সম্প্রতি আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত এক রিপোর্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে মোটে একটা ডিম খান, তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে অন্তত চারটা ডিম খান, তাদের টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৩৭ শতাংশ কমে যায়।
ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা গত ১৯৮৪-১৯৮৯ এই পাঁচ বছর ২,৩৩২ জন ব্যক্তির খাদ্যাভ্যাসের ওপর গবেষণা পরিচালনা করেন। এদের বয়স ৪২ থেকে ৬০-এর মধ্যে। প্রায় ১৯ বছর পর দেখা যায়, তাদের মধ্যে মাত্র ৪৩২ জন টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন।
ওই গবেষণাতেই জানা যায়, রক্তে শর্করার পরিমাণের কম-বেশির ওপর ডিমের একটা ভালোরকম প্রভাব রয়েছে। দেখা গিয়েছ, যারা সপ্তাহে অন্তত চারটা করে ডিম খেয়েছেন, তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত।
ডায়াবেটিস প্রধানত দুই ধরনের হয়। টাইপ ওয়ান এবং টাইপ টু। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিসে দেহে ইনসুলিন তৈরি হয় না। টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে দেহে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপন্ন হয় না । বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশ রোগীই টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল ছাড়াও ডিমে বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদান থাকে। যা শর্করার বিপাকে সহায়তা করে, যে কারণে টাইপ-টু ডায়াবেটিসের প্রবণতা কমে।
সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, টাইপ টু ডায়াবেটিস স্মৃতিশক্তি হ্রাস করতে পারে। এটি ব্যক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতার ওপর প্রভাব ফেলে প্রাত্যহিক কাজকে প্রভাবিত করে বিলম্বিত করে।
গবেষকরা বলেন, টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার মাত্র দুই বছরের মধ্যে এটি মস্তিষ্কে নিয়মিত রক্তপ্রবাহের ক্ষমতাকে নেতিবাচকভাবে পরিবর্তন করে; যা ব্যক্তির আচরণ এবং দৈনন্দিন কাজের দক্ষতাকে প্রভাবিত করে।

By amulet Treatment of human diseases

By amulet Treatment of human diseases 

Modern science, especially medical science reasoning of the elimination of many of the amulets.
 Appeared before us on the road.
I saw a man with a firm stop suddenly something strange thing is sitting beside the road pedestrian.
I ask him what's the weird thing?
I ask him what's the weird thing?
He said that in response, the strange thing is shot
- Ape hands,
Jinsena dry tree branches,
Hand bone apes,
Nevertheless snake skin
And many other things.
This thing was motionless.
He hung motionless when the disease is cured.

Amulet of the various metals such as copper, silver, gold, iron, tin, zinc, etc. are made of single or combined.
According to the price of expensive materials are provided by amulets,
  If the content arm of the forest, the dry jinsena tree branches, forest Cinque human hand, barks like a snake's.

He tried to explain the scientific use of amulets.
But the argument can not be any faith.
  The main argument of his father bequeathed to science has been using for a long time, and many people have been healed of the disease.

His argument did not seem reasonable to me.

For example, if you went to the doctor for any disease,
The doctor gave you a prescription, gave wholesome.
Now, according to prescription diet pills will not eat.
  Prescription, medication and diet sample amulet hung with the disease might be cured!?

It may be noted here that,
Millions of chemical reactions of the human body factory,
 Which is constantly occurs.
 These chemicals can affect the function of various metallic materials.
 Is a substance that affects the human body, such as radiation.
 More or less the same in every matter that can affect the object of its four sides.
 The metal is used in the manufacture of amulets and applying any method to determine its impact, but it is not used in this case.
 For example, iron is a necessary element of the human body every day, but we can not eat a piece of iron.

Additionally, plants, trees, vine-leaves, smell, touch, etc. The dominant quality of the human body can directly influence, such as the sight of the water is held in front of onion or pepper nose that brought him sneeze. But in any ways amulet not found evidence of any information.

In today's digital age, treatment by the amulet in circulation.
Exhibition game of the modern medical system.

Financial solvency, and education is the people of Bangladesh to terminate the backward conditions.

নিরাপদ আবাস: গ্রাম না শহর ?

নিরাপদ আবাস: গ্রাম না শহর ?

প্রাথমিক শিক্ষা আর্জনের আমরা পড়তাম, কয়েকটি বাড়ী নিয়ে একটি পাঁড়া হয়। আর কয়েকটি পাড়া নিয়ে একটি গ্রাম হয় ।আগে একটি মৌজার নামে একটি গ্রম হলেও ।বর্তমানে গ্রাম গু্লো নতুন নামে বাড়ছে।যেমন-আদি নাম চান্দপুর হলেও বর্তমানে কৃষি জমির উপর বাড়ন্ত জনসংখ্যার ঘর বাড়ি হচ্চে এবং নতুন গ্রাম হিসাবে উত্তর চান্দপুর ,দক্ষিণ চান্দপুর  ইত্যাদি নামে গ্রামের সংখ্যা বাড়ছে।বাংরাদেশের অধিকাংশ শিশুদের লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় গ্রামে।
সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তিত হয় মানুরেষর জীবন ধারাবাহিকতা।
মানুষদের পার করতে হয় শিশু, কৈশোর, যৌবন কাল।শিক্ষাজীবনে গ্রামীণ প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় পেরিয়ে যাত্রা শুরু করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পথে। গ্রামের শিক্ষাজীবন শেষ করে জীবনের লক্ষ অনুযায়ী নিজেদের আরাধ্য বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ভর্তি হতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।বংলাদেশের গ্রামে কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই। সকল বিশ্ববিদ্যারয় গুলো শহরে অবস্থিত।তাই উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য শহরে যাওয়া ছাড়া অন্য কোন সুযোগ নেই।শুধু শিক্ষা অর্জন নয় ,সকল উন্নত জীবনের ব্যবস্থা শহর কেন্দ্রীক।

তাই সকলের আকাঙ্খা থাকে শহরে একখন্ড জাম কেনার।
কিন্তু শহরের জমির দাম অধ্যাধিক হওয়ায়,সে জমি ক্রয় করার ক্ষমতা অনেকের সাধ্যির বাহিরে।তাইড কেউ কেউ শহর তলীতে জমি কিনছেন।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় -কিছুদিন আগে আমার এক পরিচিত সিলেটের শহরতলিতে এক টুকরো জমি কিনেছেন প্রায় ২০ লাখ টাকা দিয়ে। তার জন্মস্থান সিলেটের সুনামগঞ্জে।তার বাড়ি জেলা সদর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দিরাই উপজেলায়। সেখানে তাদের সুন্দর সুপরিসর  একটি গ্রামের বাড়ি আছে। কিন্তু শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব খাড়াপ ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এমতাবস্থায় প্রতিদিন শহরে এসে শিক্ষা নেওয়া সম্ভব নয়, আর জরুরি চিকিৎসা সেবার জন্য উপজেলা বা জেলা সদরে যাওয়া দুরূহ ব্যাপার।উল্লেখ করা যেতে পারে উপজেলার চিকিৎসা সেবার মান যথেষ্ঠ উন্নত নয় এবং উপযুক্ত ডাক্তারের অভাব রয়েছে।  আর তাই সে প্রবাসের কষ্টে অর্জিত টাকা দিয়ে সিলেটের শহর তলীতে এক টুকরো জমি কিনেছেন। এখন ভাবছেন জমির ওপর বাড়ি বানানোর অর্থ কোথায় পাবেন! শুধুমাত্র বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে কষ্টে অর্জিত এই টাকা দিয়ে শহরে জমি না কিনে গ্রামে থেকেই শহরে গিয়ে আধুনিক নাগরিক সুবিধা নেয়া যেতো । কষ্টে অর্জত টাকাটা অবদান রাখতে পারতো বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্য কোনো খাতে।

The full moon burns like a loaf of bread -Sukanta Bhattacharya পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি -সুকান্ত ভট্টাচার্য

O Great Life

Sukanta Bhattacharya (1926-1947)

O Great Life no more of this poetry.
Bring on the hard, harsh prose instead.
Let the jingle of verse disappear
And the strong hammer of prose strike.
No need for the serenity of a poem;
Poetry, I give you a break today.
In the regime of hunger, the earth belongs to prose,
The full moon burns like a loaf of bread.

হে মহাজীবন

সুকান্ত ভট্টাচার্য ((1926-1947)

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়
এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,
পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক,
গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো ।
প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা,
কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময়:
পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি ।

Wednesday, December 2, 2015

What the hell is this? :v

 What the hell is this? :v

I can also do this...

  I can also do this...

Grass Flower Poetry ঘাসফুলের কবিতা

 Grass Flowers Poetry

Grass Flowers

Grass flowers are in
Everyone goes to the tread,
There is joy in the mind's eye sees the flower of grass,
They do so by the day, having acquired a sigh of relief
Inebriate sense of combinations of green grass flowers across the horizon in mind.
Bright flowers on the lawn of her pure beauty
There was no time to grow into the house,
Its existence is eternal happy with what he took.
Rose flowers on the lawn of one's Hole,
The temptation is to think that her boyfriend saw the roses,
His voice rose thorns do not know.
One day, the rose was the flower of grass appear,
What is beautiful in its color and
Yes eager to flavor,
He rose from his own side stands
What is messing with him, rose lovers!
What about the anxiety that rose lovers!
Oh, the tears produced in the eyes of the rose on intoxication,
Roses could not keep himself up,
No points rose to life again -
Roses come beloved, I am your -
Take me to the edge of the desert.
On that day, the separation of the boiling peas rose,
The air around zero reflective,
Heaven knows there are such; He did not say anything.
Rose was in the hands of lover,
I thought he looked a little shifting,
And so what ; It is not the dazzling water lily?
Then go on the tear threw rose petals
Flowers on the grass.

Tuesday, December 1, 2015

The meaning of life



The meaning of life

Sahanara jorna

Go the way of thinking about the meaning of life Wits
The meaning of life is sad, happy, colorful aesthetics
This mismatch in the life of tears and smiles Match
This life changing book fair estimate.

The meaning of life is tied to the dangers of crossing the fall
The meaning of life is to win a little asking for defeat
Obsession with the color change of the meaning of life sweet dough
The meaning of life is to match the vision of infinity.

The meaning of life continuous task during the attributes of the new
This dream left arm over your life!

 জীবন মানে

শাহানারা ঝরনা

জীবন মানে ভাবনা নিয়ে কৌশলে পথ চলা
জীবন মানে দুঃখ সুখের রঙিন চারুকলা
জীবন মানে কান্না হাসি মিল অমিলের খেলা
জীবন মানে হিসেব খাতা দিন বদলের মেলা।

জীবন মানে বিপদ বাঁধা পেরিয়ে ছুটে যাওয়া
জীবন মানে জয় পরাজয় একটু চাওয়া পাওয়া
জীবন মানে রঙের বদল মিষ্টি আবেশ মাখা
জীবন মানে দূর অসীমে দৃষ্টি মেলে রাখা ।

জীবন মানে নামাতা নতুন সময় ধারাপাতে
জীবন মানে স্বপ্ন দেখা হাত রেখে তোর হাতে ! 

The question of surprised -Kalidas pondit -কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধা


The question of surprised -Kalidas pondit

1.)Black blood sucking water floats
There are no bones in its flesh.
2.)One and a half feet tall, he comes in green
Beard said she floated down the water .
3.)Date of grass and wood, it is wise to
How much prestige in international move
4.)Crown rounded body
Hand and foot in the stomach.
5.)Years to come months
Do not eat during the day and eat at night.


See the answer: -
1.)Water Leech, 2.)Water hyacinth, 3.)Paper, 4.)Snail & 5.)Ramadan fasting

Monday, November 30, 2015

সুকান্ত ভট্টাচার্য এর কবিতা - Sukanta Bhattacharya's poems

সুকান্ত ভট্টাচার্য এর কবিতা - Sukanta Bhattacharya's poems

ছাড়পত্র

যে শিশু ভুমিষ্ঠ হলো আজ রাত্রে
তার মুখে খবর পেলুম:
সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,
নতুন বিশ্বের দ্বারে তাই ব্যক্ত করে অধিকার
জন্মমাত্র সুতীব্র চিৎকারে ।

খর্বদেহ নিঃসহায় তবু তার মুষ্টিবদ্ধ হাত
উত্তোলিত, উদ্ভাসিত
কী এক দুর্ব্যোধ্য প্রতিজ্ঞায় ।

সে ভাষা বুঝে না কেউ,
কেউ হাসে, কেউ করে মৃদু তিরস্কার ।

আমি কিন্তু মনে মনে বুঝেছি সে ভাষা
পেয়েছি নতুন চিঠি আসন্ন যুগের-
পরিচয় পত্র পড়ি ভুমিষ্ঠ শিশুর,
অষ্পষ্ট কুয়াশা ভরা চোখে ।
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।

চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।

অবশেষে সব কাজ সেরে
আমার দেহের রক্তে নতুন শিশুকে
করে যাব আশীর্বাদ,

তারপর হবো ইতিহাস ।

বাংলার কবিতা ধানক্ষেত

বাংলার কবিতা ধানক্ষেত

ধান ক্ষেত
- জসীম উদ্‌দীন
পথের কেনারে পাতা দোলাইয়া করে সদা সঙ্কেত,
সবুজে হদুদে সোহাগ ঢুলায়ে আমার ধানের ক্ষেত।
ছড়ায় ছড়ায় জড়াজড়ি করি বাতাসে ঢলিয়া পড়ে,
ঝাঁকে আর ঝাঁকে টিয়ে পাখিগুলে শুয়েছে মাঠের পরে।
কৃষাণ কনের বিয়ে হবে, তার হলদি কোটার শাড়ী,
হলুদে ছোপায় হেমন্ত রোজ কটি রোদ রেখা নাড়ি।
কলমী লতার গহনা তাহার গড়ার প্রতীক্ষায়,
ভিনদেশী বর আসা যাওয়া করে প্রভাত সাঁঝের নায়।

পথের কেনারে মোর ধান ক্ষেত, সবুজ পাতার পরে,
সোনার ছড়ায় হেমন্তরাণী সোনা হাসিখানি ধরে।
শরৎ সে কবে চরে গেছে তার সোনালী মেঘের ছটা,
আজো উড়িতেছে মোর এই খেতে ধরিয়া ধানের জটা।

মাঝে মাঝে এর পকিয়াছে ধান, কোনখানে পাকে নাই,
সকুজ শাড়ীর অঞ্চলে যেন ছোপ লাগিয়াছে তাই।
আজান গাঁয়ের কৃষাণকুমারী এইখান দিয়ে যেতে,
সোনার পায়ের চিহ্নগুলিরে গেছে এর বুকে পেতে।

মোর ধানক্ষেত, এইখানে এসে দাঁড়ালে উচচ শিরে,
মাথা যেন মোর ছুঁইবারে পারে সুদূর আকাশটিরে!
এইকানে এসে বুক ফুলাইয়া জোরে ডাক দিতে পারি,
হেথা আমি করি যা খুশী তাহাই, কারো নাহি ধার ধারি।
হেথায় নাহিক সমাজ-শাসন, নাহি প্রজা আর সাজা,
মোর ক্ষেত ভরি ফসলেরা নাচে, আমি তাহাদের রাজা।
এইখানে এসে দুঃখের কথা কহি তাহাদের সনে,
চৈত্র দিনের ভীষণ খরায় আষাঢ়ের বরিষণে।

কৃষাণী কনের কাঁকনের ঘায়ে ছিঁড়িয়া বুকের চাম,
এই ধানক্ষেত নয়নের জলে ভাসিয়েছি অবিরাম।
এইখানে বসে রাতের বেলায় বাঁশের বাঁশীর সুরে,
মোর ব্যথাখানি ছড়ায়েছি তার সুদূর কৃষাণ-পুরে।
এই ধানক্ষেত লুকাইয়া তার গোপন স্মৃতির চিন্,
দেখিয়া দেখিয়া কাটিয়া গিয়াছে কত না দীর্ঘদিন।

পথের কেনারে দাঁড়ায়ে রয়েছে আমার ধানের ক্ষেত,
আমার বুকের আশা-নিরাশার বেদনার সঙ্গেত।
বকের মেয়েরা গাঁথিয়া যতনে শ্বেত পালকের মালা,
চারিধারে এর ঘুরিয়া ঘুরিয়া সাজায় সোনার ডালা।
তাল বৃক্ষের উচু বাসা ছাড়ি বাবুই পাখির দল,
কিসের মায়ায় সারা ক্ষেত ভরি ফিরিতেছে চঞ্চল।
মাঝে মাঝে তারে জালে জড়াইয়া টেনে নিয়ে যেতে, চায়,
সকাল-সাঁঝের আলো-ছায়া-ঘেরা সোনালী তটের ছায়!
শিশির তাহারে মতির মালায় সাজায় সারাটি রাতি,
জোনাকীরা তার পাতায় পাতায় দোলায় তারার বাতি।

Assorted bats আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়

Assorted bats

Assorted bats
Banana bats marriage
Tiara with head
Who is going to watch?
Small bats music plays
 Playing drum with drums sticks

আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়

আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়
কলা বাদুড়ের বে-
টোপর মাথায় দে-
দেখতে যাবে কে ?
চমচিকেতে বাজনা বাজায়
খ্যাংরা কাঠি দে ।

Saturday, December 5, 2015

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

মানুষ – কাজী নজরুল ইসলাম (সাম্যের কবিতা)

গাহি সাম্যের গান-
মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
সব দেশে, সকল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
‘পূজারী, দুয়ার খোল,
ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!’
স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ’য়ে যাবে নিশ্চয়!
জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
ডাকিল পান্থ, ‘দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!’
সহসা বন্ধ হ’ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
ভুখারী ফুকারি’ কয়,
‘ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!’

মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
বলে ‘বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!’
তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা – “ভ্যালা হ’ল দেখি লেঠা,
ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?”
ভুখারী কহিল, ‘না বাবা!’ মোল্লা হাঁকিল – তা’ হলে শালা
সোজা পথ দেখ!’ গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
ভুখারী ফিরিয়া চলে,
চলিতে চলিতে বলে-
“আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
আমার ক্ষুদার অন্ন তা’বলে বন্ধ করোনি প্রভু
তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!”

 নারী

- কাজী নজরুল ইসলাম

সাম্যের গান গাই-
আমার চক্ষে পুরুষ-রমণী কোনো ভেদাভেদ নাই!
বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যাণকর
অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর।
বিশ্বে যা কিছু এল পাপ তাপ বেদনা অশ্রুবারি,
অর্ধেক তার আনিয়াছে নর অর্ধেক তার নারী।
নরক কুন্ড বলিয়া তোমা’ করে নারী হেয় জ্ঞান?
তারে বল, আদি-পাপ নারী নহে, সে যে নর শয়তান।

অথবা পাপ যে-শয়তান যে-নর নহে নারী নহে,
ক্লীব সে, তাই নর ও নারীতে সমান মিশিয়া রহে।
এ বিশ্বে যত ফুটিয়াছে ফুল, ফলিয়াছে যত ফল
নারী দিল তাহে রূপ-রস-সূধা-গন্ধ সুনির্মল।
তাজমহলের পাথর দেখেছ, দেখিয়াছ তার প্রাণ?
অন্তরে তার মমতাজ নারী, বাহিরেতে শা-জাহান।
জ্ঞানের লক্ষী, গানের লক্ষী, শষ্য-লক্ষী নারী,
সুষম-লক্ষী নারীওই ফিরিছে রূপে রূপে সঞ্চারী’।
পুরুষ এনেছে দিবসের জ্বালা তপ্ত রৌদ্রদাহ
কামিনী এনেছে যামিনী শান্তি সমীরণ বারিবাহ।
দিবসে দিয়াছে শক্তি সাহস, নিশিথে হয়েছে বঁধু
পুরুষ এসেছে মরুতৃষা লয়ে নারী যোগায়েছে মধু।
শষ্য ক্ষেত্র উর্বর হল,পুরুষ চালাল হাল,
নারী সেই মাঠে শষ্য রোপিয়া করিল সুশ্যামল।
নর বাহে হল, নারী বহে জল,সেই জল মাটি মিশে’
ফসল হইয়া ফলিয়া উঠিল সোনালী ধানের শীষে
স্বর্ণ-রৌপ্যভার,
নারীর অঙ্গ-পরশ লভিয়া হয়েছে অলঙ্কার।
নারীর বিরহে, নারীর মিলনে‌ নর পেল কবি-প্রাণ
যত কথা হইল কবিতা, শব্দ হইল গান।
নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুঢা,সুঢায় ক্ষুধায় মিলে’
জন্ম লভিছে মহামানবের মহাশিশু তিলে তিলে।
জগতের যত বড় বড় জয়, বড় বড় অভিযান
মাতা ভগ্নি বধুদের ত্যাগে হইয়াছে মহান।
কোন রণে কত খুন দিল নর, লেখা আছে ইতিহাসে
কত নারী দিল সিঁথির সিদুর, লেখা নাই তার পাশে।
কত মাতা দিল হৃদয় উপড়ি, কত বোন দিল সেবা
বীর স্মৃতি স্তম্ভের গায়ে লিখিয়া রেখেছে কেবা?
কোন কালে একা হয়নি ক জয়ী পুরুষের তরবারী
প্রেরণা দিয়েছে, শক্তি দিয়েছে বিজয় লক্ষী নারী।
রাজা করিতেছে রাজ্য শাসন, রাজারে শাসিছে রানী,
রানীর দরদে ধুইয়া গেছে রাজ্যের যত গ্লানি।
পুরুষ-হৃদয়হীন,
মানুষ করিতে নারী দিল তারে অর্ধেক হৃদয় ঋণ।
ধরায় যাদের যশ ধরে নাক, অমর মহামানব,
বরষে বরষে যাদের স্মরণে, করি মোরা উৎসব
খেয়ালের বশে তাদের জম্ম দিয়েছে পিতা
লব কুশ বনে ত্যাজিয়াছে রাম, পালন করেছে সীতা!
নারী, সে শিখাল শিশু পুরুষেরে, স্নেহ-প্রেম, দয়া-মায়া
দীপ্ত নয়নে পরল কাজল, বেদনার ঘন ছায়া!
অদ্ভুত রূপে পুরুষ পুরুষে করিল সে ঋণ শোধ,
বুকে নিয়ে তারে চুমিল যে তারে করিল সে অবরোধ!
তিনি নর-অবতার-
পিতার আদেশে জননীরে যিনি কাটেন হানি’ কুঠার!
পার্শ্ব ফিরিয়া শুয়েছেন আজ অর্ধনারীশ্বর-
নারী চাপা ছিল এতদিন,আজ চাপা পড়িয়াছে নর!
সে-যুগ হয়েছে বাসি,
যে যুগে পুরুষ দাস ছিল না ক, নারীরা আছিল দাসী!
বেদনার যুগ,মানুষের যুগ, সাম্যর যুগ আজি,
কেহ রহিবেনা বন্দী কাহারও, উঠিছে ডঙ্কা বাজি!
নর যদি রাখে নারীরে বন্দী, তবে এর পর যুগে
আপনারি রচা অই কারাগারে পুরুষ মরিবে ভুগে।
যুগের ধর্ম এই-
পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই!
শোনো মর্ত্যের জীব!
অন্যরে যত করিবে পীড়ন, নিজে হবে তত ক্লীব!
স্বর্ণ-রৌপ্য  অলঙ্কারের যক্ষপুরিতে নারী!
করিল তোমা বন্দিনী, বল, কোন সে অত্যাচারী?
আপনারে আজ প্রকাশের তব নাই সেই ব্যকুলতা,
আজ তুমি ভীরু আড়ালে থাকিয়া নৈপথ্যে কও কথা!
চোখে চোখে আজ চাহিতে পারনা; হাতে রুলি,পায়ে মল,
মাথার ঘোমটা ছিঁড়ে ফেল নারী, ভেঙ্গে ফেল ও শিকল!
যে ঘোমটা তোমা করিয়াছে ভীরু ঊড়াও সে আবরণ!
দূর করে দাও দাসীর চিহ্ণ, ঐ যত আভরণ!
ধরার দুলালী মেয়ে
ফের না ত আর গিরিদরীবনে শাখী-সনে গান গেয়ে।
কখন আসল “প্লুটো” যমরাজ নিশিথ পাখায় উড়ে’,
ধরিয়া তোমায় পুড়িল তাহার বিবর-পুরে!
সেই সে আদিম বন্ধন তব, সেই হতে আছ মরি’
মরণের পুরে;নামিল ধরায় সেই দিন বিভাবরী।
ভেঙ্গে যম্পুরী নাগিনীর মত আয় মা পাতাল ফূঁড়ি।‘
আধাঁরে তোমায় পতজ দেখাবে মা তোমারি ভগ্ন চুঁড়ি!
পুরুষ-যমের ক্ষুধার কুকুর মুক্ত ও পদাঘাতে
লুটায়ে পড়িবে ও চরণ-তলে দলিত যমের সাথে!
এতদিন শুধু বিলালে অমৃত, আজ প্রয়োজন যবে,
যে-হাতে পিয়ালে অমৃত, সে-হাতে কূট বিষ দিতে হবে।
সেদিন সুদূর নয়-
যে দিন ধরণী পুরুষের সাথে গাহিবে নারীর ও জয়।

সাম্যবাদী -কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান-
যেখানে আসিয়া এক হয়ে গেছে সব বাধা-ব্যবধান
যেখানে মিশছে হিন্দু-বৌদ্ধ-মুস্‌লিম-ক্রীশ্চান।
গাহি সাম্যের গান!
কে তুমি?- পার্সী? জৈন? ইহুদী? সাঁওতাল, ভীল, গারো?
কন্‌ফুসিয়াস্‌? চার্বআখ চেলা? ব’লে যাও, বলো আরো!
বন্ধু, যা-খুশি হও,
পেটে পিঠে কাঁধে মগজে যা-খুশি পুঁথি ও কেতাব বও,
কোরান-পুরাণ-বেদ-বেদান্ত-বাইবেল-ত্রিপিটক-
জেন্দাবেস্তা-গ্রন্থসাহেব প’ড়ে যাও, য্ত সখ-
কিন্তু, কেন এ পন্ডশ্রম, মগজে হানিছ শূল?
দোকানে কেন এ দর কষাকষি? -পথে ফুটে তাজা ফুল!
তোমাতে রয়েছে সকল কেতাব সকল কালের জ্ঞান,
সকল শাস্র খুঁজে পাবে সখা, খুলে দেখ নিজ প্রাণ!
তোমাতে রয়েছে সকল ধর্ম, সকল যুগাবতার,
তোমার হৃষয় বিশ্ব-দেউল সকল দেবতার।
কেন খুঁজে ফের’ দেবতা ঠাকুর মৃত পুঁথি-কঙ্কালে?
হাসিছেন তিনি অমৃত-হিয়ার নিভৃত অন্তরালে!
বন্ধু, বলিনি ঝুট,
এইখানে এসে লুটাইয়া পড়ে সকল রাজমুকুট।
এই হৃদ্য়ই সে নীলাচল, কাশী, মথুরা, বৃন্দাবন,
বুদ্ধ-গয়া এ, জেরুজালেম্‌ এ, মদিনা, কাবা-ভবন,
মস্‌জিদ এই, মন্দির এই, গির্জা এই হৃদয়,
এইখানে ব’সে ঈসা মুসা পেল সত্যের পরিচয়।
এই রণ-ভূমে বাঁশীর কিশোর গাহিলেন মহা-গীতা,
এই মাঠে হ’ল মেষের রাখাল নবীরা খোদার মিতা।
এই হৃদয়ের ধ্যান-গুহা-মাঝে বসিয়া শাক্যমুনি
ত্যজিল রাজ্য মানবের মহা-বেদনার ডাক শুনি’।
এই কন্দরে আরব-দুলাল শুনিতেন আহবান,
এইখানে বসি’ গাহিলেন তিনি কোরানের সাম-গান!
মিথ্যা শুনিনি ভাই,
এই হৃদয়ের চেয়ে বড় কোনো মন্দির-কাবা নাই।

Where are you!? 

Where are you!? 

The low land areas, plant trees Hijal

The low land areas, plant trees Hijal

The name of this plant tree Hijal.
Hijal (scientific name: Barringtonia acutangula) thick medium-sized long-lived tree. The bark is dark gray and thick. Hijal the fruit of the poisonous, deadly vomit in researcher.
Hijal plant originated in South Asia, Malaysia and Australia.
Hijal medium. Spread around the branches. Usually these aquatic plants are grown in water and mud. From seed to plant. 10 to 15 meters in height.
Hijal flowers are very beautiful. 10-1 cm long filament of the light pink flower blooms hanging. Flowers late at night, early fall. There is some kind of a sweet smell of flowers inebriate mind.
Hijal strong tree vigor. Flooding or severe drought is sustained. Submerged under water for several months, even though the trees have survived Hijal. The tree in the wetlands are used to make fish sanctuaries.
Hijal from the trees of the garden is very nice to see.
The real beauty is found in trees in the garden near the Hijal.

Artificial ponds, streams of water created by the hands of the fishing methods

Artificial ponds, streams of water created by the hands of the fishing methods

The large pond in the winter of the water is reduced.
The big lakes are divided on the small lake.
In the small fish in the pond.
Water connection in the place where the water is low,
There are small holes in the water below the earth with the hand.
With two hands to perform artificial water stream is created.
Attracting a stream of small fish are accumulating in the pit floor of the cheese.
Fish are caught by hand from the hole.
The water below the knee touching the ground and goes fishing.

শয়তানের ঘোড়া … একটু কি হাসবেন না ?

শয়তানের ঘোড়া … একটু কি হাসবেন না ?

শয়তান অত্যান্ত মর্মাহত , দুঃখিত এবং ভীষণ অপমানিত । এই বাংলাদেশের মানুষ তাকে মোটেই ভয় পায়না , ইজ্জত করেনা , এরা কিছু হলেই এদের শিশু কিশোর দের শয়তান বলে ডাকে । ঊঠতি বয়সের ছুকড়ি গুলি মুচকি হেঁসে ছোকড়া গুলিকে শয়তান বলে ডাকে । ভাগ্যিস ছোকড়া গুলি ছুকড়ি গুলিকে শয়তানী বলে ডাকেনা ; তাহলে শয়তান পূজারীদের কাছে যা একটু মান ইজ্জৎ আছে তাও থাকতোনা ।কিন্তু আদতে আমার কোন দাম নেই এদের কাছে.. ভাবে শয়তান।

শয়তান মনে মনে বলে ; আমি আযাযিল , খুতুবাতিসশয়তান ,আগুনের তৈরী, অসীম ক্ষমতা ধর , চোখের পলকে পৃথিবীর এ প্রান্ত ও প্রান্ত করি , মানুষের শিরায় শিরায় ভ্রমন করি । এই বাংলার মানুষ একটু বেশী ধর্মভীরু নয়তো কবেই এদের বঙ্গোপসাগরে ডুবিয়ে মারতাম । এরা এতো ধর্মভীরু যে ইসলামের জন্মভূমির লোকেরাও এতো ধর্মভীরু নয় ।কিসের বলে এমন ভেবে কুল কিনারা পায় না শয়তান!

যাই হউক এঁদের শায়েস্তা করতে হবে ভাবে শয়তান।
 শয়তান একদিন ব্যথাতুর হৃদয়ে বাংলাদেশের উপর দিয়ে যাচ্ছিল ; দেখলো তিনটা ছেলে একটা নুতন অজানা খেলা খেলছে । শয়তান ভাবলো একটু দাঁড়ায়ে দেখি খেলাটা , এই খেলা দিয়ে নুতন কোন শয়তানি যদি বের করা যায় । শয়্তান ঘোড়ার রূপ নিয়ে ছেলেদের কাছাকাছি দাঁড়িয়ে খেলা দেখতে লাগলো ।
 ছেলেদের একজন হটাৎ ঘোড়া দেখে বললো ,-‘ওই চল আজকে ঘোড়া দৌড়াইব , ঘোড়ায় চড়বো ।কী কালা শয়তানের মতো ঘোড়া !’
 শয়তান মনে মনে মুচকি হেঁসে মনে মনে বলললো- ‘আয় চড় ; আজকে তোদের একদিন কি আমার একদিন ; তোদেরকে আকাশে তুলে নিচে ছুড়ে ফেলে দেবো , তাতে আমার অপমানের কিছুটা হলেও লাঘব হবে ।’
 এবার দ্বিতীয় ছেলেটি বলল,- ‘ওই! ঘোড়ার উপর দুই জনের বেশী তো বসা যাবেনা , কিন্তু আমরা যে তিন জন ?’
 অপেক্ষাকৃত ছোট তৃতীয় ছেলেটি বললো-, ‘এইডা কোন সমস্যা অইলো ? সামনে দেকছোশ কয়ডা বাঁশের টুকরা পইড়া রইছে ? মোডা বাঁশডা শয়তান ঘোড়াডার পাছায় ভইরা দিলে ওইডার উফর একজন বইবার পারমু । ’
একথা সুনে শয়তান চমকে উঠলো , বিড় বিড় করে বললো কোটি কোটি বছর এই বিশ্বে ব্রহ্মাণ্ডে শয়তানি করে গেছি , এরকম শয়তানি তো আমার মাথায় কখোনো আসেনি । এই বাংলাদেশের পিচ্চি গুলি আমার চেয়েও বড় শয়তান , এখান থেকে পালিয়ে যাওয়াই উত্তম ।
 ...হা হা হা , হি হি হি , খ্যাঁক খ্যাঁক খ্যাঁক ।
...... মাহবুবুল আলম ।
(সম্পাদিত)

Friday, December 4, 2015

Autumn period of the boat




Autumn period of the boat


Now the water fell during the autumn.
During the autumn, with the boat due to the water shortage can not be contacted or transportation.
The boat has been kept in the low ground water.
The boat will make the necessary repairs before the next rainy season.
Tar will be mixed with the black color of the boat.
When the rainy season, the water, the boats will operate.

মোবাইল ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার

মোবাইল ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার

পৃথিবীতে এই মুহূর্তে সব থেকে বেশি প্রয়োজনীয় যোগাযোগ মাধ্যম যন্ত্র মোবাইল ফোন ৪৪ বছরে পা দিলো।
মোবাইল  ফোন সম্পর্কে যে তথ্য সবার জানা দরকার :-
১.)১৯৭৩ সালের ৩ এপ্রিল মোবাইল ফোন থেকে প্রথমবার কল করা হয়েছিল। মটোরোলার জ্যেষ্ঠ প্রকৌশলী মার্টিন কুপার প্রথমবারের মতো সেলুলার টেলিফোনে বিশ্বের প্রথম ফোনকলটি করেছিলেন।

২.)মার্টিন কুপারকে মোবাইল ফোনের জনক বলা হয়। বর্তমানে তাঁর বয়স ৮৭ বছর।

৩.)বিশ্বে সবচেয়ে বেশী বিক্রীত হয়েছে নোকিয়া ১১০০ মডেলের মোবাইল সেট। এই সেটটি এতো জনপ্রিয় ছিল যে,২৫০ মিলিয়নের চেয়ে বেশী বিক্রী হয়েছে।

৪.) সবাই মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন যত্নের সাথে।কিন্তু একথা সত্য যে,টয়লেটের ব্যাকটেরিয়ার চেয়ে মোবাইল ফোনে আঠার গুণ বেশী ব্যকটেরিয়া বাসা বাঁধে।অতএব আপনার মোবাইল ফোনটিকে যথাসাধ্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

৫.) সাবধাণতা অবলম্বন করুন ,কারণ অসাবধাণতা বসত আপনার মোবাইল ফোনটি টয়েলেটে পরে যেতে পারে। শুধুমাত্র ব্রিটেনে প্রতিবছর ১ লক্ষ ফোন মানুষের হাত থেকে টয়লেটে পরে যায়।

৬.) ১৯৮৩ সালে আমেরিকায় সর্ব প্রথম বানিজ্যিক ভাবে মোবাইল ফোন ব্যবহার করা হয়।সেই ফোন সেটটির দাম ছিল চার হাজার ডলার।

৭.)বর্তমানে সবচেয়ে কম দামের মোবাইল সেট এক হাজার টাকায় পাওয়া যায়।

৮.)বিশ্বের সবচেয়ে দামী মোবাইল সেটের নাম নাম আইফোন প্রিন্সেস প্লাস। আইফোন প্রিন্সেস প্লাসের অন্যান্য আইফোনের মতই দেখতে, তাহলে কি আছে এই মোবাইলের ভেতর যে বিশ্বের দামি মোবাইল হিসেবে স্থান করে নিল। বিশ্বের দামি সোনা দিয়ে তৈরী ফোন আইফোন প্রিন্সেস প্লাস। এই ফোনে আছে ১৮০টি সবচেয়ে দামি এবং সুন্দর হীরার টুকরা। আইফোন প্রিন্সেস প্লাস ডিজাইন করেছেন পিটার আলোসন, অস্ট্রিয়া। ফোনটির দাম ১, ৭৬, ৪০০ ডলার, যা বাংলাদেশী টাকায় পরিবর্তন করলে হবে প্রায় ১ কোটি ৪০ লক্ষ টাকা।

৯.) মোবাইল ফোন ব্যবহার করলে কল বাবত টাকা খরচ হয় ।প্রাতি মাসে একশত টাকা হতে হাজার টাকা খরচ হয় মোবাইল ফোনের কল বাবত।এক মাসে সবচেয়ে বেশী মোবাইল বিল দিয়েছেন ‘সেলিনা এরোনে ’তিনি এক মাসে ১ লক্ষ ৪২ হাজার পাউন্ড মোবাইল ফোন বিল পরিশোধ করে বিশ্ব রেকর্ড করেছেন।

ছবির ব্যাক গ্রাউন্ডে পৃথিবীর উচ্চতম টাউয়ারগুলোর উচ্চতা ।

The land borders of the dam or the ayle is called বাংলাদেশে জমির বাঁধ বা সীমানাকে আইল বলা হয়

The land borders of the dam or the ayle is called

The road through the aisles of rice fields.
Man is equal to the height of the water in the paddy fields.
If the direction of the  ayle of ownership.
The aisles in a house on the road to the other locals to come.
It takes more time to travel along the main road.
So many people use to save time on the road  ayles.

Thursday, December 3, 2015

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডিম খাওয়া কি ঠিক

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ডিম খাওয়া কি ঠিক

আমাদের অনেকে কোলেস্টেরলের ভয়ে ডিম এড়িয়ে চলেন। অনেকেই মনে করেন ডিম খেলে কোলেস্টেরল বাড়ে, হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে। কিন্তু এ ধারণা একেবারেই অমূলক। ডিমে কোলেস্টেরল আছে। তবে তা মোটেও ক্ষতিকর নয় বরং উপকারী। প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। ডিম খেয়ে আপনি ডাইবেটিস এড়াতে পারেন। সম্প্রতি আমেরিকান জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশন-এ প্রকাশিত এক রিপোর্টে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, যারা সপ্তাহে মোটে একটা ডিম খান, তাদের তুলনায় যারা সপ্তাহে অন্তত চারটা ডিম খান, তাদের টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ৩৭ শতাংশ কমে যায়।
ইস্টার্ন ফিনল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা গত ১৯৮৪-১৯৮৯ এই পাঁচ বছর ২,৩৩২ জন ব্যক্তির খাদ্যাভ্যাসের ওপর গবেষণা পরিচালনা করেন। এদের বয়স ৪২ থেকে ৬০-এর মধ্যে। প্রায় ১৯ বছর পর দেখা যায়, তাদের মধ্যে মাত্র ৪৩২ জন টাইপ-টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হয়েছেন।
ওই গবেষণাতেই জানা যায়, রক্তে শর্করার পরিমাণের কম-বেশির ওপর ডিমের একটা ভালোরকম প্রভাব রয়েছে। দেখা গিয়েছ, যারা সপ্তাহে অন্তত চারটা করে ডিম খেয়েছেন, তাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত।
ডায়াবেটিস প্রধানত দুই ধরনের হয়। টাইপ ওয়ান এবং টাইপ টু। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিসে দেহে ইনসুলিন তৈরি হয় না। টাইপ টু ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে দেহে ইনসুলিন তৈরি হয়, তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে উৎপন্ন হয় না । বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, ৯৫ থেকে ৯৮ শতাংশ রোগীই টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
গবেষকরা আরও জানিয়েছেন, কোলেস্টেরল ছাড়াও ডিমে বেশ কিছু পুষ্টিকর উপাদান থাকে। যা শর্করার বিপাকে সহায়তা করে, যে কারণে টাইপ-টু ডায়াবেটিসের প্রবণতা কমে।
সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়, টাইপ টু ডায়াবেটিস স্মৃতিশক্তি হ্রাস করতে পারে। এটি ব্যক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতার ওপর প্রভাব ফেলে প্রাত্যহিক কাজকে প্রভাবিত করে বিলম্বিত করে।
গবেষকরা বলেন, টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার মাত্র দুই বছরের মধ্যে এটি মস্তিষ্কে নিয়মিত রক্তপ্রবাহের ক্ষমতাকে নেতিবাচকভাবে পরিবর্তন করে; যা ব্যক্তির আচরণ এবং দৈনন্দিন কাজের দক্ষতাকে প্রভাবিত করে।

By amulet Treatment of human diseases

By amulet Treatment of human diseases 

Modern science, especially medical science reasoning of the elimination of many of the amulets.
 Appeared before us on the road.
I saw a man with a firm stop suddenly something strange thing is sitting beside the road pedestrian.
I ask him what's the weird thing?
I ask him what's the weird thing?
He said that in response, the strange thing is shot
- Ape hands,
Jinsena dry tree branches,
Hand bone apes,
Nevertheless snake skin
And many other things.
This thing was motionless.
He hung motionless when the disease is cured.

Amulet of the various metals such as copper, silver, gold, iron, tin, zinc, etc. are made of single or combined.
According to the price of expensive materials are provided by amulets,
  If the content arm of the forest, the dry jinsena tree branches, forest Cinque human hand, barks like a snake's.

He tried to explain the scientific use of amulets.
But the argument can not be any faith.
  The main argument of his father bequeathed to science has been using for a long time, and many people have been healed of the disease.

His argument did not seem reasonable to me.

For example, if you went to the doctor for any disease,
The doctor gave you a prescription, gave wholesome.
Now, according to prescription diet pills will not eat.
  Prescription, medication and diet sample amulet hung with the disease might be cured!?

It may be noted here that,
Millions of chemical reactions of the human body factory,
 Which is constantly occurs.
 These chemicals can affect the function of various metallic materials.
 Is a substance that affects the human body, such as radiation.
 More or less the same in every matter that can affect the object of its four sides.
 The metal is used in the manufacture of amulets and applying any method to determine its impact, but it is not used in this case.
 For example, iron is a necessary element of the human body every day, but we can not eat a piece of iron.

Additionally, plants, trees, vine-leaves, smell, touch, etc. The dominant quality of the human body can directly influence, such as the sight of the water is held in front of onion or pepper nose that brought him sneeze. But in any ways amulet not found evidence of any information.

In today's digital age, treatment by the amulet in circulation.
Exhibition game of the modern medical system.

Financial solvency, and education is the people of Bangladesh to terminate the backward conditions.

নিরাপদ আবাস: গ্রাম না শহর ?

নিরাপদ আবাস: গ্রাম না শহর ?

প্রাথমিক শিক্ষা আর্জনের আমরা পড়তাম, কয়েকটি বাড়ী নিয়ে একটি পাঁড়া হয়। আর কয়েকটি পাড়া নিয়ে একটি গ্রাম হয় ।আগে একটি মৌজার নামে একটি গ্রম হলেও ।বর্তমানে গ্রাম গু্লো নতুন নামে বাড়ছে।যেমন-আদি নাম চান্দপুর হলেও বর্তমানে কৃষি জমির উপর বাড়ন্ত জনসংখ্যার ঘর বাড়ি হচ্চে এবং নতুন গ্রাম হিসাবে উত্তর চান্দপুর ,দক্ষিণ চান্দপুর  ইত্যাদি নামে গ্রামের সংখ্যা বাড়ছে।বাংরাদেশের অধিকাংশ শিশুদের লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় গ্রামে।
সময়ের বিবর্তনে পরিবর্তিত হয় মানুরেষর জীবন ধারাবাহিকতা।
মানুষদের পার করতে হয় শিশু, কৈশোর, যৌবন কাল।শিক্ষাজীবনে গ্রামীণ প্রাথমিক বিদ্যালয়, উচ্চ বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় পেরিয়ে যাত্রা শুরু করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পথে। গ্রামের শিক্ষাজীবন শেষ করে জীবনের লক্ষ অনুযায়ী নিজেদের আরাধ্য বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ভর্তি হতে হয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।বংলাদেশের গ্রামে কোন বিশ্ববিদ্যালয় নেই। সকল বিশ্ববিদ্যারয় গুলো শহরে অবস্থিত।তাই উচ্চ শিক্ষা অর্জনের জন্য শহরে যাওয়া ছাড়া অন্য কোন সুযোগ নেই।শুধু শিক্ষা অর্জন নয় ,সকল উন্নত জীবনের ব্যবস্থা শহর কেন্দ্রীক।

তাই সকলের আকাঙ্খা থাকে শহরে একখন্ড জাম কেনার।
কিন্তু শহরের জমির দাম অধ্যাধিক হওয়ায়,সে জমি ক্রয় করার ক্ষমতা অনেকের সাধ্যির বাহিরে।তাইড কেউ কেউ শহর তলীতে জমি কিনছেন।
উদাহরণ হিসাবে বলা যায় -কিছুদিন আগে আমার এক পরিচিত সিলেটের শহরতলিতে এক টুকরো জমি কিনেছেন প্রায় ২০ লাখ টাকা দিয়ে। তার জন্মস্থান সিলেটের সুনামগঞ্জে।তার বাড়ি জেলা সদর থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে দিরাই উপজেলায়। সেখানে তাদের সুন্দর সুপরিসর  একটি গ্রামের বাড়ি আছে। কিন্তু শহরের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুব খাড়াপ ও সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। এমতাবস্থায় প্রতিদিন শহরে এসে শিক্ষা নেওয়া সম্ভব নয়, আর জরুরি চিকিৎসা সেবার জন্য উপজেলা বা জেলা সদরে যাওয়া দুরূহ ব্যাপার।উল্লেখ করা যেতে পারে উপজেলার চিকিৎসা সেবার মান যথেষ্ঠ উন্নত নয় এবং উপযুক্ত ডাক্তারের অভাব রয়েছে।  আর তাই সে প্রবাসের কষ্টে অর্জিত টাকা দিয়ে সিলেটের শহর তলীতে এক টুকরো জমি কিনেছেন। এখন ভাবছেন জমির ওপর বাড়ি বানানোর অর্থ কোথায় পাবেন! শুধুমাত্র বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে কষ্টে অর্জিত এই টাকা দিয়ে শহরে জমি না কিনে গ্রামে থেকেই শহরে গিয়ে আধুনিক নাগরিক সুবিধা নেয়া যেতো । কষ্টে অর্জত টাকাটা অবদান রাখতে পারতো বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্য কোনো খাতে।

The full moon burns like a loaf of bread -Sukanta Bhattacharya পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি -সুকান্ত ভট্টাচার্য

O Great Life

Sukanta Bhattacharya (1926-1947)

O Great Life no more of this poetry.
Bring on the hard, harsh prose instead.
Let the jingle of verse disappear
And the strong hammer of prose strike.
No need for the serenity of a poem;
Poetry, I give you a break today.
In the regime of hunger, the earth belongs to prose,
The full moon burns like a loaf of bread.

হে মহাজীবন

সুকান্ত ভট্টাচার্য ((1926-1947)

হে মহাজীবন, আর এ কাব্য নয়
এবার কঠিন, কঠোর গদ্যে আনো,
পদ-লালিত্য-ঝঙ্কার মুছে যাক,
গদ্যের কড়া হাতুড়িকে আজ হানো ।
প্রয়োজন নেই, কবিতার স্নিগ্ধতা,
কবিতা তোমায় দিলাম আজকে ছুটি
ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী-গদ্যময়:
পূর্ণিমা-চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি ।

Wednesday, December 2, 2015

What the hell is this? :v

 What the hell is this? :v

I can also do this...

  I can also do this...

Grass Flower Poetry ঘাসফুলের কবিতা

 Grass Flowers Poetry

Grass Flowers

Grass flowers are in
Everyone goes to the tread,
There is joy in the mind's eye sees the flower of grass,
They do so by the day, having acquired a sigh of relief
Inebriate sense of combinations of green grass flowers across the horizon in mind.
Bright flowers on the lawn of her pure beauty
There was no time to grow into the house,
Its existence is eternal happy with what he took.
Rose flowers on the lawn of one's Hole,
The temptation is to think that her boyfriend saw the roses,
His voice rose thorns do not know.
One day, the rose was the flower of grass appear,
What is beautiful in its color and
Yes eager to flavor,
He rose from his own side stands
What is messing with him, rose lovers!
What about the anxiety that rose lovers!
Oh, the tears produced in the eyes of the rose on intoxication,
Roses could not keep himself up,
No points rose to life again -
Roses come beloved, I am your -
Take me to the edge of the desert.
On that day, the separation of the boiling peas rose,
The air around zero reflective,
Heaven knows there are such; He did not say anything.
Rose was in the hands of lover,
I thought he looked a little shifting,
And so what ; It is not the dazzling water lily?
Then go on the tear threw rose petals
Flowers on the grass.

Tuesday, December 1, 2015

The meaning of life



The meaning of life

Sahanara jorna

Go the way of thinking about the meaning of life Wits
The meaning of life is sad, happy, colorful aesthetics
This mismatch in the life of tears and smiles Match
This life changing book fair estimate.

The meaning of life is tied to the dangers of crossing the fall
The meaning of life is to win a little asking for defeat
Obsession with the color change of the meaning of life sweet dough
The meaning of life is to match the vision of infinity.

The meaning of life continuous task during the attributes of the new
This dream left arm over your life!

 জীবন মানে

শাহানারা ঝরনা

জীবন মানে ভাবনা নিয়ে কৌশলে পথ চলা
জীবন মানে দুঃখ সুখের রঙিন চারুকলা
জীবন মানে কান্না হাসি মিল অমিলের খেলা
জীবন মানে হিসেব খাতা দিন বদলের মেলা।

জীবন মানে বিপদ বাঁধা পেরিয়ে ছুটে যাওয়া
জীবন মানে জয় পরাজয় একটু চাওয়া পাওয়া
জীবন মানে রঙের বদল মিষ্টি আবেশ মাখা
জীবন মানে দূর অসীমে দৃষ্টি মেলে রাখা ।

জীবন মানে নামাতা নতুন সময় ধারাপাতে
জীবন মানে স্বপ্ন দেখা হাত রেখে তোর হাতে ! 

The question of surprised -Kalidas pondit -কালিদাস পন্ডিতের ধাঁধা


The question of surprised -Kalidas pondit

1.)Black blood sucking water floats
There are no bones in its flesh.
2.)One and a half feet tall, he comes in green
Beard said she floated down the water .
3.)Date of grass and wood, it is wise to
How much prestige in international move
4.)Crown rounded body
Hand and foot in the stomach.
5.)Years to come months
Do not eat during the day and eat at night.


See the answer: -
1.)Water Leech, 2.)Water hyacinth, 3.)Paper, 4.)Snail & 5.)Ramadan fasting

Monday, November 30, 2015

সুকান্ত ভট্টাচার্য এর কবিতা - Sukanta Bhattacharya's poems

সুকান্ত ভট্টাচার্য এর কবিতা - Sukanta Bhattacharya's poems

ছাড়পত্র

যে শিশু ভুমিষ্ঠ হলো আজ রাত্রে
তার মুখে খবর পেলুম:
সে পেয়েছে ছাড়পত্র এক,
নতুন বিশ্বের দ্বারে তাই ব্যক্ত করে অধিকার
জন্মমাত্র সুতীব্র চিৎকারে ।

খর্বদেহ নিঃসহায় তবু তার মুষ্টিবদ্ধ হাত
উত্তোলিত, উদ্ভাসিত
কী এক দুর্ব্যোধ্য প্রতিজ্ঞায় ।

সে ভাষা বুঝে না কেউ,
কেউ হাসে, কেউ করে মৃদু তিরস্কার ।

আমি কিন্তু মনে মনে বুঝেছি সে ভাষা
পেয়েছি নতুন চিঠি আসন্ন যুগের-
পরিচয় পত্র পড়ি ভুমিষ্ঠ শিশুর,
অষ্পষ্ট কুয়াশা ভরা চোখে ।
এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।

চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি-
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।

অবশেষে সব কাজ সেরে
আমার দেহের রক্তে নতুন শিশুকে
করে যাব আশীর্বাদ,

তারপর হবো ইতিহাস ।

বাংলার কবিতা ধানক্ষেত

বাংলার কবিতা ধানক্ষেত

ধান ক্ষেত
- জসীম উদ্‌দীন
পথের কেনারে পাতা দোলাইয়া করে সদা সঙ্কেত,
সবুজে হদুদে সোহাগ ঢুলায়ে আমার ধানের ক্ষেত।
ছড়ায় ছড়ায় জড়াজড়ি করি বাতাসে ঢলিয়া পড়ে,
ঝাঁকে আর ঝাঁকে টিয়ে পাখিগুলে শুয়েছে মাঠের পরে।
কৃষাণ কনের বিয়ে হবে, তার হলদি কোটার শাড়ী,
হলুদে ছোপায় হেমন্ত রোজ কটি রোদ রেখা নাড়ি।
কলমী লতার গহনা তাহার গড়ার প্রতীক্ষায়,
ভিনদেশী বর আসা যাওয়া করে প্রভাত সাঁঝের নায়।

পথের কেনারে মোর ধান ক্ষেত, সবুজ পাতার পরে,
সোনার ছড়ায় হেমন্তরাণী সোনা হাসিখানি ধরে।
শরৎ সে কবে চরে গেছে তার সোনালী মেঘের ছটা,
আজো উড়িতেছে মোর এই খেতে ধরিয়া ধানের জটা।

মাঝে মাঝে এর পকিয়াছে ধান, কোনখানে পাকে নাই,
সকুজ শাড়ীর অঞ্চলে যেন ছোপ লাগিয়াছে তাই।
আজান গাঁয়ের কৃষাণকুমারী এইখান দিয়ে যেতে,
সোনার পায়ের চিহ্নগুলিরে গেছে এর বুকে পেতে।

মোর ধানক্ষেত, এইখানে এসে দাঁড়ালে উচচ শিরে,
মাথা যেন মোর ছুঁইবারে পারে সুদূর আকাশটিরে!
এইকানে এসে বুক ফুলাইয়া জোরে ডাক দিতে পারি,
হেথা আমি করি যা খুশী তাহাই, কারো নাহি ধার ধারি।
হেথায় নাহিক সমাজ-শাসন, নাহি প্রজা আর সাজা,
মোর ক্ষেত ভরি ফসলেরা নাচে, আমি তাহাদের রাজা।
এইখানে এসে দুঃখের কথা কহি তাহাদের সনে,
চৈত্র দিনের ভীষণ খরায় আষাঢ়ের বরিষণে।

কৃষাণী কনের কাঁকনের ঘায়ে ছিঁড়িয়া বুকের চাম,
এই ধানক্ষেত নয়নের জলে ভাসিয়েছি অবিরাম।
এইখানে বসে রাতের বেলায় বাঁশের বাঁশীর সুরে,
মোর ব্যথাখানি ছড়ায়েছি তার সুদূর কৃষাণ-পুরে।
এই ধানক্ষেত লুকাইয়া তার গোপন স্মৃতির চিন্,
দেখিয়া দেখিয়া কাটিয়া গিয়াছে কত না দীর্ঘদিন।

পথের কেনারে দাঁড়ায়ে রয়েছে আমার ধানের ক্ষেত,
আমার বুকের আশা-নিরাশার বেদনার সঙ্গেত।
বকের মেয়েরা গাঁথিয়া যতনে শ্বেত পালকের মালা,
চারিধারে এর ঘুরিয়া ঘুরিয়া সাজায় সোনার ডালা।
তাল বৃক্ষের উচু বাসা ছাড়ি বাবুই পাখির দল,
কিসের মায়ায় সারা ক্ষেত ভরি ফিরিতেছে চঞ্চল।
মাঝে মাঝে তারে জালে জড়াইয়া টেনে নিয়ে যেতে, চায়,
সকাল-সাঁঝের আলো-ছায়া-ঘেরা সোনালী তটের ছায়!
শিশির তাহারে মতির মালায় সাজায় সারাটি রাতি,
জোনাকীরা তার পাতায় পাতায় দোলায় তারার বাতি।

Assorted bats আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়

Assorted bats

Assorted bats
Banana bats marriage
Tiara with head
Who is going to watch?
Small bats music plays
 Playing drum with drums sticks

আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়

আদুর বাদুড় চালতা বাদুড়
কলা বাদুড়ের বে-
টোপর মাথায় দে-
দেখতে যাবে কে ?
চমচিকেতে বাজনা বাজায়
খ্যাংরা কাঠি দে ।